আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে চীনের অর্থনীতি ৫ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। আজ মঙ্গলবার দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত চীনের জিডিপি বৃদ্ধি পেয়েছে ১ দশমিক ১ শতাংশ। ফলে বার্ষিক হিসেবে, প্রথম ছয় মাসে চীনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ, যা বেইজিং নির্ধারিত বার্ষিক প্রায় ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বছরের প্রথমার্ধে আরও কার্যকর ও সক্রিয় মুদ্রানীতি ও রাজস্ব নীতির কারণে জাতীয় অর্থনীতি স্থিতিশীল গতিতে এগিয়েছে। প্রবৃদ্ধির ধারা ভালো, অর্থনীতি দৃঢ়তা ও প্রাণশক্তির পরিচয় দিয়েছে।’
চীনে আইএনজি ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ লিন সং বলেন, বছরের শুরুতে যে হতাশাজনক পূর্বাভাস ছিল, তার তুলনায় এই পারফরম্যান্স নিঃসন্দেহে উৎসাহব্যঞ্জক। তিনি বলেন, ‘প্রথম প্রান্তিকে অগ্রিম রপ্তানির কারণে বাণিজ্য খাত বাড়তি সুবিধা পেয়েছে। তবে সামগ্রিকভাবে বছরের প্রথমার্ধে বাণিজ্য প্রত্যাশার চেয়েও ভালো করেছে। এরই ফলে শিল্প উৎপাদনও ভালো পারফর্ম করেছে।’
তবে লিন সং সতর্ক করেন, দ্বিতীয়ার্ধে চীনের জন্য চ্যালেঞ্জ বাড়তে পারে। তাঁর ভাষায়, ‘শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা এখনো কাটেনি। আগস্টে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সময়সীমা সামনে আছে। যদিও এপ্রিলের সর্বোচ্চ শুল্কে ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা কম, তবুও উত্তেজনা আবার বাড়তে পারে।’
এরই মধ্যে সোমবার প্রকাশিত চীনা কাস্টমসের তথ্যে দেখা গেছে, জুন মাসে চীনের রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া অন্য বাজারে চাহিদা ও সর্বোচ্চ শুল্ক থেকে সাময়িক অব্যাহতির ফলে এই রপ্তানি বাড়ে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্র চীনা পণ্যের ওপর সর্বোচ্চ ১৪৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করে। তবে মে মাসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের সঙ্গে বেইজিংয়ের একটি চুক্তি হয়, যার আওতায় উভয় দেশ ৯০ দিনের জন্য শুল্ক কমিয়ে আনে। সমঝোতা অনুযায়ী, বর্তমানে চীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে ন্যূনতম ৩০ শতাংশ এবং মার্কিন পণ্যের ওপর চীনে ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপিত হচ্ছে।
আগামী ১২ আগস্টের মধ্যে এই সমঝোতা নবায়ন না হলে আবার পুরোনো উচ্চ শুল্ক কার্যকর হবে। ফলে বাণিজ্য উত্তেজনা আবারও তীব্র হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে চীনের অর্থনীতি ৫ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। আজ মঙ্গলবার দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত চীনের জিডিপি বৃদ্ধি পেয়েছে ১ দশমিক ১ শতাংশ। ফলে বার্ষিক হিসেবে, প্রথম ছয় মাসে চীনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ, যা বেইজিং নির্ধারিত বার্ষিক প্রায় ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বছরের প্রথমার্ধে আরও কার্যকর ও সক্রিয় মুদ্রানীতি ও রাজস্ব নীতির কারণে জাতীয় অর্থনীতি স্থিতিশীল গতিতে এগিয়েছে। প্রবৃদ্ধির ধারা ভালো, অর্থনীতি দৃঢ়তা ও প্রাণশক্তির পরিচয় দিয়েছে।’
চীনে আইএনজি ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ লিন সং বলেন, বছরের শুরুতে যে হতাশাজনক পূর্বাভাস ছিল, তার তুলনায় এই পারফরম্যান্স নিঃসন্দেহে উৎসাহব্যঞ্জক। তিনি বলেন, ‘প্রথম প্রান্তিকে অগ্রিম রপ্তানির কারণে বাণিজ্য খাত বাড়তি সুবিধা পেয়েছে। তবে সামগ্রিকভাবে বছরের প্রথমার্ধে বাণিজ্য প্রত্যাশার চেয়েও ভালো করেছে। এরই ফলে শিল্প উৎপাদনও ভালো পারফর্ম করেছে।’
তবে লিন সং সতর্ক করেন, দ্বিতীয়ার্ধে চীনের জন্য চ্যালেঞ্জ বাড়তে পারে। তাঁর ভাষায়, ‘শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা এখনো কাটেনি। আগস্টে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সময়সীমা সামনে আছে। যদিও এপ্রিলের সর্বোচ্চ শুল্কে ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা কম, তবুও উত্তেজনা আবার বাড়তে পারে।’
এরই মধ্যে সোমবার প্রকাশিত চীনা কাস্টমসের তথ্যে দেখা গেছে, জুন মাসে চীনের রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া অন্য বাজারে চাহিদা ও সর্বোচ্চ শুল্ক থেকে সাময়িক অব্যাহতির ফলে এই রপ্তানি বাড়ে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্র চীনা পণ্যের ওপর সর্বোচ্চ ১৪৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করে। তবে মে মাসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের সঙ্গে বেইজিংয়ের একটি চুক্তি হয়, যার আওতায় উভয় দেশ ৯০ দিনের জন্য শুল্ক কমিয়ে আনে। সমঝোতা অনুযায়ী, বর্তমানে চীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে ন্যূনতম ৩০ শতাংশ এবং মার্কিন পণ্যের ওপর চীনে ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপিত হচ্ছে।
আগামী ১২ আগস্টের মধ্যে এই সমঝোতা নবায়ন না হলে আবার পুরোনো উচ্চ শুল্ক কার্যকর হবে। ফলে বাণিজ্য উত্তেজনা আবারও তীব্র হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ইরানের ৫০ ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও জাহাজের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে বাংলাদেশমুখী একাধিক ইরানি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) চালানের জাহাজও রয়েছে। ওয়াশিংটন জানিয়েছে, তেহরানের জ্বালানি রপ্তানি নেটওয়ার্ক ভেঙে দেওয়া এবং ইরানের সহায়তাপ্রাপ্ত সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর অর্থায়ন...
২ ঘণ্টা আগেশতাব্দীপ্রাচীন একটি সামাজিক প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম সমিতি-ঢাকা। সম্প্রতি ঐতিহ্যবাহী এই প্রতিষ্ঠানটির সুনাম ও ঐতিহ্য নষ্ট করার জন্য পরিকল্পিতভাবে একটি চক্র সমিতির কার্যালয়ে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে স্বাভাবিক কার্যক্রমকে মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত করছে বলে গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেবর্ষায় উৎপাদন ব্যাহত, বৃষ্টিতে সরবরাহ সমস্যা আর দুই মৌসুমের ফাঁদসহ নানা কারণে সবজির দাম কয়েক মাস ধরেই বেশি। সেই বাড়তি দাম আরও বেড়েছে চলতি সপ্তাহে। ১ কেজি বেগুন কিনতে এখন ক্রেতার খরচ হচ্ছে ১৬০ টাকা পর্যন্ত, যা গত সপ্তাহের তুলনায় ৪০ টাকা বেশি। শুধু বেগুনই নয়, চলতি সপ্তাহে পটোল, ঢ্যাঁড়স, বরবটি, কাঁকরোল
১ দিন আগেইসলামী ব্যাংকের ৮২ শতাংশ শেয়ার এখনো এস আলমের মালিকানায় রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তা জব্দ করলেও শেয়ার লিকুইডেশন করে ব্যাংকের দায় শোধ করছে না। ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রকৃত মালিকদের কাছে ফেরত দিতে হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে সচেতন ব্যবসায়ী ফোরামের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত
১ দিন আগে