নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতারণার মাধ্যমে গ্রাহকের আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় উড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ের প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের তিনজন কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার (৩ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
যাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে, তাঁরা হলেন ফ্লাইট এক্সপার্টের হেড অব ফিন্যান্স সাকিব হোসেন, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সাঈদ আহমেদ ও চিফ অপারেটিং অফিসার এ কে এম সাদাত হোসেন।
বিকেলে তিনজনকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রত্যেককে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে তিনজনের পক্ষে জামিনের আবেদন করেন তাঁদের আইনজীবীরা। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী শামসুজ্জামান দিপু বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে গতকাল শনিবার তাঁদের আটক করে পুলিশ। পরে রাতে বিপুল সরকার নামের এক গ্রাহক মতিঝিল থানায় মামলাটি করেন। এতে পাঁচজনকে আসামি করা হয়। বাকি দুই আসামি হলেন ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইম ও তাঁর বাবা এম এ রশিদ শাহ সম্রাট।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ফ্লাইট এক্সপার্ট দেশি-বিদেশি বিভিন্ন এয়ারলাইনসের টিকিট বুকিং, হোটেল রিজারভেশন (কক্ষ সংরক্ষণ), ট্যুর প্যাকেজ ও ভিসা প্রক্রিয়াকরণের মতো বিভিন্ন সেবা দিত। বাদী বিপুল সরকার ফ্লাইট এক্সপার্টকে ৪ কোটি ৭৯ হাজার টাকা উড়োজাহাজ ভাড়া ও বিদেশে হোটেল বুকিংয়ের জন্য অগ্রিম পরিশোধ করেছিলেন। কিন্তু শনিবার সন্ধ্যায় হঠাৎই বন্ধ হয়ে যায় ফ্লাইট এক্সপার্ট। তাঁর টাকা ফেরত না দিয়ে এবং হোটেল বুকিং ও উড়োজাহাজের টিকিট না দিয়ে ফ্লাইট এক্সপার্টের মালিক ও কর্মকর্তারা গা ঢাকা দিয়েছেন। তিনি প্রতারণার শিকার হয়েছেন।
মামলায় আরও বলা হয়েছে, ফ্লাইট এক্সপার্টের কার্যক্রম বন্ধ হওয়ায় এবং অফিস বন্ধ করে মালিকপক্ষ গা ঢাকা দেওয়ায় টিকিট বিক্রেতা এজেন্সি ও হাজারো গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়েছেন। অনেকেই অগ্রিম টিকিট বুকিংয়ের জন্য অর্থ পরিশোধ করেছিলেন।
ফ্লাইট এক্সপার্টের একাধিক কর্মকর্তাও অভিযোগ করেছেন, প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়ে মালিকপক্ষ দেশ ছেড়েছে। এতে গ্রাহক ও সরবরাহকারীদের কোটি কোটি টাকা ফেরত পাওয়া অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে ফ্লাইট এক্সপার্টের কার্যক্রম শুরু হয়। কম খরচে সহজে টিকিট বুকিংয়ের সুবিধার কারণে প্ল্যাটফর্মটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। কিন্তু গ্রাহকদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা নিয়ে তা আত্মসাৎ করে দেশ ছেড়েছে মালিকপক্ষ।
প্রতারণার মাধ্যমে গ্রাহকের আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় উড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ের প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের তিনজন কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার (৩ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
যাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে, তাঁরা হলেন ফ্লাইট এক্সপার্টের হেড অব ফিন্যান্স সাকিব হোসেন, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সাঈদ আহমেদ ও চিফ অপারেটিং অফিসার এ কে এম সাদাত হোসেন।
বিকেলে তিনজনকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রত্যেককে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে তিনজনের পক্ষে জামিনের আবেদন করেন তাঁদের আইনজীবীরা। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী শামসুজ্জামান দিপু বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে গতকাল শনিবার তাঁদের আটক করে পুলিশ। পরে রাতে বিপুল সরকার নামের এক গ্রাহক মতিঝিল থানায় মামলাটি করেন। এতে পাঁচজনকে আসামি করা হয়। বাকি দুই আসামি হলেন ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইম ও তাঁর বাবা এম এ রশিদ শাহ সম্রাট।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ফ্লাইট এক্সপার্ট দেশি-বিদেশি বিভিন্ন এয়ারলাইনসের টিকিট বুকিং, হোটেল রিজারভেশন (কক্ষ সংরক্ষণ), ট্যুর প্যাকেজ ও ভিসা প্রক্রিয়াকরণের মতো বিভিন্ন সেবা দিত। বাদী বিপুল সরকার ফ্লাইট এক্সপার্টকে ৪ কোটি ৭৯ হাজার টাকা উড়োজাহাজ ভাড়া ও বিদেশে হোটেল বুকিংয়ের জন্য অগ্রিম পরিশোধ করেছিলেন। কিন্তু শনিবার সন্ধ্যায় হঠাৎই বন্ধ হয়ে যায় ফ্লাইট এক্সপার্ট। তাঁর টাকা ফেরত না দিয়ে এবং হোটেল বুকিং ও উড়োজাহাজের টিকিট না দিয়ে ফ্লাইট এক্সপার্টের মালিক ও কর্মকর্তারা গা ঢাকা দিয়েছেন। তিনি প্রতারণার শিকার হয়েছেন।
মামলায় আরও বলা হয়েছে, ফ্লাইট এক্সপার্টের কার্যক্রম বন্ধ হওয়ায় এবং অফিস বন্ধ করে মালিকপক্ষ গা ঢাকা দেওয়ায় টিকিট বিক্রেতা এজেন্সি ও হাজারো গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়েছেন। অনেকেই অগ্রিম টিকিট বুকিংয়ের জন্য অর্থ পরিশোধ করেছিলেন।
ফ্লাইট এক্সপার্টের একাধিক কর্মকর্তাও অভিযোগ করেছেন, প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়ে মালিকপক্ষ দেশ ছেড়েছে। এতে গ্রাহক ও সরবরাহকারীদের কোটি কোটি টাকা ফেরত পাওয়া অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে ফ্লাইট এক্সপার্টের কার্যক্রম শুরু হয়। কম খরচে সহজে টিকিট বুকিংয়ের সুবিধার কারণে প্ল্যাটফর্মটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। কিন্তু গ্রাহকদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা নিয়ে তা আত্মসাৎ করে দেশ ছেড়েছে মালিকপক্ষ।
দেশের কর-জিডিপি অনুপাত উদ্বেগজনকভাবে কম। করদাতারা যথাযথ সেবা না পাওয়ায় কর দিতে নিরুৎসাহিত হন। এর ফলে রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছে এবং স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক নিরাপত্তা খাত চরম অর্থাভাবের মুখে পড়ছে। বিশ্বের উন্নত অর্থনীতিগুলো যেখানে বন্ডনির্ভর, সেখানে বাংলাদেশের বন্ড বাজার খুবই ক্ষুদ্র এবং করপোরেট বন্ড কার
৩ ঘণ্টা আগেআগস্ট মাসে ব্যাংক খাতে ঋণের চিত্রে স্পষ্ট পরিবর্তন এসেছে। কয়েক মাস আগে তারল্যসংকট নিয়ে উদ্বেগ থাকলেও এখন অনেক ব্যাংকের হাতে বাড়তি নগদ অর্থ রয়েছে। ফলে নতুন করে ঋণ নেওয়ার চাহিদা কমেছে আর আগের ঋণ পরিশোধ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত আগস্টে কলমানি, রেপো, বিশেষ তারল্য সহায়তা
৪ ঘণ্টা আগেসেপ্টেম্বর মাসেও ইতিবাচক ধারা বজায় রেখেছে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। মাসের প্রথম ২১ দিনে প্রায় ২ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এই প্রবণতা বজায় থাকলে মাস শেষে রেমিট্যান্স ৩ বিলিয়ন ডলারের গণ্ডি ছাড়াতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগেমোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গ্রামীণফোনের বিরুদ্ধে বাজার দখলচেষ্টার তদন্ত ও বিচার ‘প্রতিযোগিতা কমিশনে’ চলতে কোনো বাধা নেই। আজ সোমবার এ রায় দিয়েছে প্রতিযোগিতা কমিশন।
১০ ঘণ্টা আগে