রেজাউর রহিম, ঢাকা
শীত বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাজারে সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজিরও। কিন্তু সাধারণ মানুষের মধ্যে স্বস্তি নেই। দাম কোনোভাবেই কমছে না। সবজির দাম এখনো নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে। যেখানে এমনিতেই গত কয়েক মাস ধরেই বাজারে সবজি ও মাছের পাশাপাশি তেল-চিনির দাম চড়তি।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রাজধানীর বাজারগুলোতে ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম, শালগমসহ শীতকালীন সবজির সরবরাহ বেশ বেড়েছে। তবে দাম খুব একটা কমেনি। নতুন আলু উঠতে শুরু করলেও বরাবরের মতো দাম বেশ চড়া। গত কয়েক মাস ধরে বাড়তে থাকা বেশির ভাগ সবজির দাম আগের মতোই রয়ে গেছে।
ক্রেতাদের অভিযোগ, খুচরা বিক্রেতারা বাড়তি মুনাফার জন্য দাম কমাচ্ছেন না। এ ক্ষেত্রে বিক্রেতাদের সেই চিরচেনা কথা—পাইকারি পর্যায়ে বাড়তি দাম, এ জন্য কমছে না সবজির দাম। মাছের দামও বরাবরের মতো এখনো চড়া। ফলে সাধারণ ও স্বল্প আয়ের মানুষের অস্বস্তি কাটছে না।
আজ শুক্রবার রাজধানীর কল্যাণপুর নতুন বাজার, শেওড়াপাড়া কাঁচাবাজার, মিরপুর ১ নম্বর বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
বিভিন্ন বাজারে ফুলকপি প্রতি পিস (বড় সাইজ) ৫০ টাকা, বাঁধাকপি প্রতি পিস ৩০ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শিম প্রতি কেজি ৪০ টাকা এবং মাঝারি সাইজের লাউ ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। নতুন আলু প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, আর পুরাতন আলু ২৫ টাকা। কাঁচা টমেটো ৫০ টাকা, লম্বা বেগুন ৫০ টাকা এবং গোল বেগুন ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
তবে গাজরের দাম কিছুটা কমে বর্তমানে ৬০ টাকা কেজিতে নেমেছে এবং পাকা টমেটো ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া পটোল ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ঝিঙে প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৬০ থেকে ৭০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ থেকে ৫০ টাকা, কাঁচকলা প্রতি হালি ২০ থেকে ২৫ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৫০ টাকা, শসা ৪০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা, শালগম ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লালশাক ও মুলাশাকের আঁটিও ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর পালংশাকের আঁটি বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা দরে।
তবে সরবরাহ বাড়ায় দাম কমেছে কাঁচা মরিচের। বর্তমানে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ। আর দেশি পেঁয়াজ ৬০ টাকা এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
মিরপুর ১ নম্বর কাঁচাবাজারে বাজার করতে আসা আশরাফ আলী বলেন, ‘শীতকালীন প্রায় সব ধরনের সবজি বাজারে চলে এসেছে। প্রচুর সরবরাহ থাকার পরও বাজারে দাম কেন কমছে না বুঝতে পারি না। এ ছাড়া অন্যান্য বছর এই সময়ে মাছের দামও তুলনামূলক কম থাকে। কিন্তু এবার দাম অত্যন্ত বেশি।’ তিনি বলেন, ‘প্রচুর সরবরাহ থাকার পরও খুচরা বিক্রেতারা নিজেদের মধ্যে জোট করে শাকসবজি ও মাছের দাম বেশি নিচ্ছেন।’
আশরাফ আলী বলেন, ‘গত কয়েক মাস ধরেই বাজারে সবজি ও মাছের দাম বাড়তি রয়েছে। কম আয়ের মানুষের জন্য বিষয়টি কষ্টকর।’ এ অবস্থার অবসানে সরকারের কার্যকর ভূমিকা রাখার দাবি জানান এই ক্রেতা।
অবশ্য বাজারে ডিম ও মুরগির দাম কিছুটা কমেছে। ফার্মের লাল ডিম প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ৯৫ থেকে ১০০ টাকায় এবং হাঁসের ডিম ১৬০ টাকা ডজন দরে বিক্রি হচ্ছে। মুরগির দামও কিছুটা কমেছে। ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা কেজিতে, যা গত সপ্তাহে ছিল ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা। আর সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৭০ থেকে ২৯০ টাকা কেজি দরে। এ ছাড়া লাল লেয়ার মুরগি ২১০ থেকে ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, যা গত সপ্তাহে ছিল ২২০ থেকে ২৩০ টাকা।
কল্যাণপুর নতুন বাজারের সবজি বিক্রেতা আবদুল মালেক বলেন, ‘পাইকারি বাজারে সবজি বেশি দামে কিনতে হয়। এ জন্য কমছে না সবজির দাম। তবে শীতকালীন সবজির সরবরাহ আরও বাড়লে দাম কমে যাবে।’
কারওয়ান বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী আল আমিন বলেন, ‘শীতের সবজি আসছে, সরবরাহও ভালো। তবে ডিজেলের দাম বাড়ানোর কারণে পরিবহন খরচ, বিশেষ করে ট্রাকের ভাড়া আগের চেয়ে অনেকটা বেড়ে যাওয়ায় দাম কমছে না। তবে শীতকালীন সবজির সরবরাহ আরও বাড়তে থাকলে দাম কমে আসবে।’
অন্যদিকে কোনোভাবেই কমছে না মাছের দাম। জাটকা ইলিশের কেজি ৭০০ টাকা। মাঝারি সাইজের ইলিশ ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আর বড় সাইজের ইলিশ মাছ প্রতি কেজি ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি সাইজের রুই মাছের কেজি ২৮০ থেকে ৩২০ টাকা, কাতলা মাছ ৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া টাকি মাছ ২৫০ টাকা, শিং মাছ ৩০০ টাকা এবং শোল মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা দরে। তেলাপিয়া ও পাঙাশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি। আর মাঝারি সাইজের দেশি চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি দরে। চাপিলাসহ অন্যান্য ছোট মাছও বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে।
শেওড়াপাড়া বাজারের মাছ বিক্রেতা দেলওয়ার হোসেন বলেন, ‘আগের বছরগুলোতে শীতের এই সময়ে মাছের সরবরাহ বেশি থাকে, দামও কিছুটা কম থাকে। কিন্তু এবার সরবরাহ কম। আর পাইকারি বাজারেও মাছের দাম তুলনামূলকভাবে বেশি।’
বিভিন্ন বাজারে বাড়তি দামেই ‘স্থিতিশীল’ রয়েছে গরু ও ছাগলের মাংসের দাম। গরুর মাংস ৫৮০ থেকে ৬০০ টাকা এবং ছাগলের মাংস ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
শীত বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাজারে সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজিরও। কিন্তু সাধারণ মানুষের মধ্যে স্বস্তি নেই। দাম কোনোভাবেই কমছে না। সবজির দাম এখনো নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে। যেখানে এমনিতেই গত কয়েক মাস ধরেই বাজারে সবজি ও মাছের পাশাপাশি তেল-চিনির দাম চড়তি।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রাজধানীর বাজারগুলোতে ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম, শালগমসহ শীতকালীন সবজির সরবরাহ বেশ বেড়েছে। তবে দাম খুব একটা কমেনি। নতুন আলু উঠতে শুরু করলেও বরাবরের মতো দাম বেশ চড়া। গত কয়েক মাস ধরে বাড়তে থাকা বেশির ভাগ সবজির দাম আগের মতোই রয়ে গেছে।
ক্রেতাদের অভিযোগ, খুচরা বিক্রেতারা বাড়তি মুনাফার জন্য দাম কমাচ্ছেন না। এ ক্ষেত্রে বিক্রেতাদের সেই চিরচেনা কথা—পাইকারি পর্যায়ে বাড়তি দাম, এ জন্য কমছে না সবজির দাম। মাছের দামও বরাবরের মতো এখনো চড়া। ফলে সাধারণ ও স্বল্প আয়ের মানুষের অস্বস্তি কাটছে না।
আজ শুক্রবার রাজধানীর কল্যাণপুর নতুন বাজার, শেওড়াপাড়া কাঁচাবাজার, মিরপুর ১ নম্বর বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
বিভিন্ন বাজারে ফুলকপি প্রতি পিস (বড় সাইজ) ৫০ টাকা, বাঁধাকপি প্রতি পিস ৩০ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শিম প্রতি কেজি ৪০ টাকা এবং মাঝারি সাইজের লাউ ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। নতুন আলু প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, আর পুরাতন আলু ২৫ টাকা। কাঁচা টমেটো ৫০ টাকা, লম্বা বেগুন ৫০ টাকা এবং গোল বেগুন ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
তবে গাজরের দাম কিছুটা কমে বর্তমানে ৬০ টাকা কেজিতে নেমেছে এবং পাকা টমেটো ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া পটোল ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ঝিঙে প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৬০ থেকে ৭০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ থেকে ৫০ টাকা, কাঁচকলা প্রতি হালি ২০ থেকে ২৫ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৫০ টাকা, শসা ৪০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা, শালগম ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লালশাক ও মুলাশাকের আঁটিও ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর পালংশাকের আঁটি বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা দরে।
তবে সরবরাহ বাড়ায় দাম কমেছে কাঁচা মরিচের। বর্তমানে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ। আর দেশি পেঁয়াজ ৬০ টাকা এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
মিরপুর ১ নম্বর কাঁচাবাজারে বাজার করতে আসা আশরাফ আলী বলেন, ‘শীতকালীন প্রায় সব ধরনের সবজি বাজারে চলে এসেছে। প্রচুর সরবরাহ থাকার পরও বাজারে দাম কেন কমছে না বুঝতে পারি না। এ ছাড়া অন্যান্য বছর এই সময়ে মাছের দামও তুলনামূলক কম থাকে। কিন্তু এবার দাম অত্যন্ত বেশি।’ তিনি বলেন, ‘প্রচুর সরবরাহ থাকার পরও খুচরা বিক্রেতারা নিজেদের মধ্যে জোট করে শাকসবজি ও মাছের দাম বেশি নিচ্ছেন।’
আশরাফ আলী বলেন, ‘গত কয়েক মাস ধরেই বাজারে সবজি ও মাছের দাম বাড়তি রয়েছে। কম আয়ের মানুষের জন্য বিষয়টি কষ্টকর।’ এ অবস্থার অবসানে সরকারের কার্যকর ভূমিকা রাখার দাবি জানান এই ক্রেতা।
অবশ্য বাজারে ডিম ও মুরগির দাম কিছুটা কমেছে। ফার্মের লাল ডিম প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ৯৫ থেকে ১০০ টাকায় এবং হাঁসের ডিম ১৬০ টাকা ডজন দরে বিক্রি হচ্ছে। মুরগির দামও কিছুটা কমেছে। ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা কেজিতে, যা গত সপ্তাহে ছিল ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা। আর সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৭০ থেকে ২৯০ টাকা কেজি দরে। এ ছাড়া লাল লেয়ার মুরগি ২১০ থেকে ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, যা গত সপ্তাহে ছিল ২২০ থেকে ২৩০ টাকা।
কল্যাণপুর নতুন বাজারের সবজি বিক্রেতা আবদুল মালেক বলেন, ‘পাইকারি বাজারে সবজি বেশি দামে কিনতে হয়। এ জন্য কমছে না সবজির দাম। তবে শীতকালীন সবজির সরবরাহ আরও বাড়লে দাম কমে যাবে।’
কারওয়ান বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী আল আমিন বলেন, ‘শীতের সবজি আসছে, সরবরাহও ভালো। তবে ডিজেলের দাম বাড়ানোর কারণে পরিবহন খরচ, বিশেষ করে ট্রাকের ভাড়া আগের চেয়ে অনেকটা বেড়ে যাওয়ায় দাম কমছে না। তবে শীতকালীন সবজির সরবরাহ আরও বাড়তে থাকলে দাম কমে আসবে।’
অন্যদিকে কোনোভাবেই কমছে না মাছের দাম। জাটকা ইলিশের কেজি ৭০০ টাকা। মাঝারি সাইজের ইলিশ ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আর বড় সাইজের ইলিশ মাছ প্রতি কেজি ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি সাইজের রুই মাছের কেজি ২৮০ থেকে ৩২০ টাকা, কাতলা মাছ ৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া টাকি মাছ ২৫০ টাকা, শিং মাছ ৩০০ টাকা এবং শোল মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা দরে। তেলাপিয়া ও পাঙাশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি। আর মাঝারি সাইজের দেশি চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি দরে। চাপিলাসহ অন্যান্য ছোট মাছও বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে।
শেওড়াপাড়া বাজারের মাছ বিক্রেতা দেলওয়ার হোসেন বলেন, ‘আগের বছরগুলোতে শীতের এই সময়ে মাছের সরবরাহ বেশি থাকে, দামও কিছুটা কম থাকে। কিন্তু এবার সরবরাহ কম। আর পাইকারি বাজারেও মাছের দাম তুলনামূলকভাবে বেশি।’
বিভিন্ন বাজারে বাড়তি দামেই ‘স্থিতিশীল’ রয়েছে গরু ও ছাগলের মাংসের দাম। গরুর মাংস ৫৮০ থেকে ৬০০ টাকা এবং ছাগলের মাংস ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
২০ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
২৩ মিনিট আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
২৭ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ারটেক। আগামী ৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বন্দরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। আপাতত বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকছে এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব
১ ঘণ্টা আগে