নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি অক্টোবর মাসের জন্য ভর্তুকি দামে দেশব্যাপী চাল, তেল, ডাল, চিনি ও পেঁয়াজ বিক্রি কার্যক্রম আগামীকাল রোববার উদ্বোধন করা হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ধানমন্ডি লেক এলাকায় পণ্য বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন।
টিসিবি সূত্রে জানা গেছে, রোববার সকাল ১০টার দিকে ঢাকা মহানগরীর ফ্যামিলি কার্ডধারী নিম্ন আয়ের মানুষ ভর্তুকি দামে চাল, ডাল, তেল, চিনি ও পেঁয়াজ কিনতে পারবেন। জনপ্রতি ২ লিটার সয়াবিন তেল ২০০ টাকা, ২ কেজি মসুর ডাল ১২০ টাকা, ৫ কেজি চাল ১৫০ টাকা, এক কেজি চিনি ৭০ টাকা এবং দুই কেজি পেঁয়াজ ৭০ টাকাসহ মোট ৬১০ টাকার প্যাকেজ দামে পাঁচটি পণ্য কেনার সুযোগ পাবেন।
বাজারে প্রতি লিটার সয়াবিন তেল (বোতলজাত) ১৬৮-১৭০ টাকা, মোটা চাল ৪৮-৫০ টাকা, ডাল ১০৫-১১০ টাকা, চিনি ১৩০-১৩৫ টাকা, পেঁয়াজ ৯০-১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সে হিসাবে বাজারে প্রতি প্যাকেজ পণ্য প্রায় ১ হাজার টাকায় কিনতে হবে, টিসিবির ভর্তুকি দামে সেটি কেনা যাবে ৬১০ টাকায়।
টিসিবি আরও জানায়, ডিলারদের দোকান বা নির্ধারিত স্থাপনা থেকে সিটি করপোরেশন, জেলা-উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় তাদের নির্ধারিত তারিখ ও সময় অনুযায়ী বিক্রি কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। তবে চিনি প্রাপ্যতা সাপেক্ষে এবং পেঁয়াজ শুধু রাজধানীর কার্ডধারীরা কিনতে পারবেন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের পরই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সারা বিশ্বে নিত্যপণ্যের সংকট দেখা দিয়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে ডলারের দাম, দেশে চলছে ডলার তীব্র সংকট। ফলে পণ্য আমদানি কমছে। এই সুযোগে অসাধু ব্যবসায়ীরা নানা অজুহাতে পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বাড়িয়েছে। ফলে নিম্ন আয়ের মানুষের কষ্ট বেড়েছে কয়েক গুণ। এ পরিস্থিতি স্বল্প দামে এক কোটি পরিবারের মধ্যে পণ্য বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
চলতি অক্টোবর মাসের জন্য ভর্তুকি দামে দেশব্যাপী চাল, তেল, ডাল, চিনি ও পেঁয়াজ বিক্রি কার্যক্রম আগামীকাল রোববার উদ্বোধন করা হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ধানমন্ডি লেক এলাকায় পণ্য বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন।
টিসিবি সূত্রে জানা গেছে, রোববার সকাল ১০টার দিকে ঢাকা মহানগরীর ফ্যামিলি কার্ডধারী নিম্ন আয়ের মানুষ ভর্তুকি দামে চাল, ডাল, তেল, চিনি ও পেঁয়াজ কিনতে পারবেন। জনপ্রতি ২ লিটার সয়াবিন তেল ২০০ টাকা, ২ কেজি মসুর ডাল ১২০ টাকা, ৫ কেজি চাল ১৫০ টাকা, এক কেজি চিনি ৭০ টাকা এবং দুই কেজি পেঁয়াজ ৭০ টাকাসহ মোট ৬১০ টাকার প্যাকেজ দামে পাঁচটি পণ্য কেনার সুযোগ পাবেন।
বাজারে প্রতি লিটার সয়াবিন তেল (বোতলজাত) ১৬৮-১৭০ টাকা, মোটা চাল ৪৮-৫০ টাকা, ডাল ১০৫-১১০ টাকা, চিনি ১৩০-১৩৫ টাকা, পেঁয়াজ ৯০-১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সে হিসাবে বাজারে প্রতি প্যাকেজ পণ্য প্রায় ১ হাজার টাকায় কিনতে হবে, টিসিবির ভর্তুকি দামে সেটি কেনা যাবে ৬১০ টাকায়।
টিসিবি আরও জানায়, ডিলারদের দোকান বা নির্ধারিত স্থাপনা থেকে সিটি করপোরেশন, জেলা-উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় তাদের নির্ধারিত তারিখ ও সময় অনুযায়ী বিক্রি কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। তবে চিনি প্রাপ্যতা সাপেক্ষে এবং পেঁয়াজ শুধু রাজধানীর কার্ডধারীরা কিনতে পারবেন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের পরই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সারা বিশ্বে নিত্যপণ্যের সংকট দেখা দিয়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে ডলারের দাম, দেশে চলছে ডলার তীব্র সংকট। ফলে পণ্য আমদানি কমছে। এই সুযোগে অসাধু ব্যবসায়ীরা নানা অজুহাতে পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বাড়িয়েছে। ফলে নিম্ন আয়ের মানুষের কষ্ট বেড়েছে কয়েক গুণ। এ পরিস্থিতি স্বল্প দামে এক কোটি পরিবারের মধ্যে পণ্য বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
দেশের শিল্পকারখানায় চরম গ্যাস-সংকট দেখা দিয়েছে। গ্যাস না থাকায় অনেক স্থানে উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। আবার কোথাও কোথাও উৎপাদন নেমে এসেছে তিন ভাগের এক ভাগে। শুধু শিল্প নয়, বাসাবাড়ি ও সিএনজি স্টেশনেও চলছে গ্যাসের জন্য হাহাকার। গ্রীষ্মে লোডশেডিং কমাতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে গ্যাস সরবরাহ বাড়ানোয় এই সংকট তৈরি হয়েছে বলে
৬ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের একটি বিউটি সেলুনের মালিক ক্রিস্টাল এনজি এইচএসবিসি ও ডাহ সিং ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার আবেদন করলে তা প্রত্যাখ্যাত হয়। তিনি জানান, ২০২৩ সালের শেষদিকে যখন তিনি নতুন অফিসে স্থানান্তর করেন, তখন ব্যাংকগুলোর একটির মাধ্যমে জানতে পারেন, তার নতুন ঠিকানাটি যুক্তরাষ্ট্রের এনটিটি তালিকাভুক্ত। ওই ঠিকানার..
১৪ ঘণ্টা আগেআদানি গ্রুপ আগে বলেছিল, প্রকল্পটি মূল্যায়ন করা হচ্ছে, কিন্তু এখন ভারতীয় এই সংস্থার অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নে দেখা গেছে, এই ব্যবসা থেকে কতটা চাহিদা তৈরি হবে, বিশেষ করে ভারতের বাজারে, সে সম্পর্কে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে। এরপরই টাওয়ারের সঙ্গে আলোচনা স্থগিত করা হয়েছে বলে একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেতিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
২ দিন আগে