জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
গত বছর প্রথমবারের মতো ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালু হওয়ার পর, শুরুর দিকে ডলারের দাম অস্বাভাবিক বাড়লেও কয়েক মাসের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে। এতে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলারের সরবরাহ বাড়তে শুরু করায় আস্থা ফিরে পায় বৈদেশিক মুদ্রাবাজার। যে কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকও তার নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপ থেকে আংশিক বেরিয়ে এখন পণ্য আমদানির শর্ত শিথিলে অগ্রসর হচ্ছে।
চলতি বছরের অক্টোবর মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে খোলা বৈদেশিক মুদ্রার হিসাবে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ডলারের জমার পরিমাণ ছিল ৯৪১ মিলিয়ন ডলার। এটি আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে যথাক্রমে ছিল ৭৬৯ মিলিয়ন ও ৮৬৪ মিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ, অক্টোবর মাসে আগস্টের তুলনায় প্রায় ১৭২ মিলিয়ন ডলার বেড়েছে।
এ ছাড়া, ব্যাংকগুলোর নিজস্ব ভল্টে রাখা ডলারের পরিমাণও বেড়েছে। চলতি বছর জানুয়ারির তুলনায় অক্টোবরে ভল্টে রাখা ডলার বেড়েছে ২১ মিলিয়ন ডলার বা ৭৫ শতাংশ। যদিও ব্যাংকগুলোর ক্যাশ ডলার জমা রাখার সাধারণ সীমা সর্বোচ্চ ১১৮ মিলিয়ন ডলার। তবে এই পরিসংখ্যান দেশের বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে ধীরে ধীরে উন্নতির চিত্র তুলে ধরে, যেখানে ডলারের সরবরাহ বাড়ার বিপরীতে সংকট কমে আসাকে ইঙ্গিত করে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, ক্রলিং পেগের সুফল এখন পরিলক্ষিত হতে শুরু করেছে। বর্তমানে ডলারের বাজারে কোনো ‘হইচই’ নেই। এলসি বিল পরিশোধে ডলার সরবরাহ আগের তুলনায় বেড়েছে, পাশাপাশি ক্যাশ ডলারের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি দেশকে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার দিকে পৌঁছানোর একটি ইতিবাচক পর্যায় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আশাব্যঞ্জক এই পরিবর্তনগুলো এসেছে প্রধানত কিছু বিশেষ পদক্ষেপের কারণে। একদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের বাজারে নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে কড়া নজরদারি চালাচ্ছে, যাতে কোনো ব্যাংক ম্যানিপুলেশন বা দাম বাড়ানোর চেষ্টা না করে। অন্যদিকে পণ্য আমদানি এবং রপ্তানির ওপর কড়া মনিটরিং পরিচালনা করেছে, যার মাধ্যমে ডলার পাচার অনেকাংশে রোধ করা সম্ভব হয়েছে।
এ ছাড়া, ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের আরএফসিডি (রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিট) হিসাবে ডলার জমা দিলে ৭ শতাংশ পর্যন্ত সুদ প্রদান করছে, ফলে সাধারণ মানুষের কাছে থাকা ডলার ব্যাংকে জমা করার প্রবণতা বেড়েছে। বিশেষ করে, মার্কিন ডলার, পাউন্ড, ইউরো, অস্ট্রেলিয়ান ডলার, কানাডিয়ান ডলার, সিঙ্গাপুরি ডলারসহ বিভিন্ন বিদেশি মুদ্রায় আরএফসিডি হিসাব খুলে নাগরিকেরা তা ব্যাংকে জমা রাখছেন। বেসরকারি ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধানদের তথ্যমতে, আরএফসিডি অ্যাকাউন্টে বিদেশি মুদ্রা ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত জমা রাখার সুবিধা দেওয়া হয়েছে। তার ওপর সুদের সুবিধা থাকায় মুনাফা অর্জন করার সুযোগও রয়েছে। এ কারণে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে নগদ ডলারের পরিমাণ বাড়ছে। অক্টোবর মাসে ব্যাংকগুলোর ডলারের পরিমাণ ৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা সেপ্টেম্বর মাসের তুলনায় প্রায় ২৮৪ মিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে।
ব্যাংক নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সাবেক চেয়ারম্যান এবং মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান জানিয়েছেন, ‘ডলার নিয়ে যে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ছিল, তা এখন কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, ‘এখন পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক, তবে সরকারি ব্যাংকগুলোর কিছু বকেয়া বিল এখনো রয়ে গেছে।’
সৈয়দ মাহবুবুর রহমান আরও জানান, সরকারি ব্যাংকগুলোর বকেয়া বিল পুরোপুরি শোধ হলে দেশের ডলার বাজারে আরও বড় ধরনের স্বস্তি আসবে এবং পরিস্থিতি আরও স্থিতিশীল হবে। এর মাধ্যমে ডলার-সংকট আরও কমে যাবে এবং ব্যাংকগুলোতে ডলার সরবরাহ আরও বাড়বে, যা দেশের অর্থনৈতিক পরিবেশের জন্য ইতিবাচক হবে।
প্রতিবেদন তথ্যমতে, চলতি বছরের অক্টোবর মাসে বিদেশি ব্যাংকগুলোর হিসাবের মধ্যে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ডলারের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৩৯ মিলিয়ন ডলার, যা আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে এই পরিমাণ যথাক্রমে ছিল ১ হাজার ৯৬৭ মিলিয়ন ডলার এবং ১ হাজার ৮৩১ মিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ, আগস্টের তুলনায় অক্টোবর মাসে বিদেশি ব্যাংকগুলোর হিসাবে বাংলাদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ডলারের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ৭৫ মিলিয়ন ডলার। এ ছাড়া, তিন ক্যাটাগরির মোট হিসাবের মধ্যে অক্টোবরে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মোট ডলারের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৩১ মিলিয়ন ডলার, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ২ হাজার ৭৪৭ মিলিয়ন ডলার। এই হিসাব অনুযায়ী, এক মাসে প্রায় ২৮৪ মিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলেও ব্যাংকগুলোর ডলার সরবরাহ আরও বৃদ্ধি পেয়েছে, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা এবং আস্থা ফিরিয়ে আনতে সহায়ক হয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
গত বছর প্রথমবারের মতো ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালু হওয়ার পর, শুরুর দিকে ডলারের দাম অস্বাভাবিক বাড়লেও কয়েক মাসের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে। এতে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলারের সরবরাহ বাড়তে শুরু করায় আস্থা ফিরে পায় বৈদেশিক মুদ্রাবাজার। যে কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকও তার নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপ থেকে আংশিক বেরিয়ে এখন পণ্য আমদানির শর্ত শিথিলে অগ্রসর হচ্ছে।
চলতি বছরের অক্টোবর মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে খোলা বৈদেশিক মুদ্রার হিসাবে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ডলারের জমার পরিমাণ ছিল ৯৪১ মিলিয়ন ডলার। এটি আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে যথাক্রমে ছিল ৭৬৯ মিলিয়ন ও ৮৬৪ মিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ, অক্টোবর মাসে আগস্টের তুলনায় প্রায় ১৭২ মিলিয়ন ডলার বেড়েছে।
এ ছাড়া, ব্যাংকগুলোর নিজস্ব ভল্টে রাখা ডলারের পরিমাণও বেড়েছে। চলতি বছর জানুয়ারির তুলনায় অক্টোবরে ভল্টে রাখা ডলার বেড়েছে ২১ মিলিয়ন ডলার বা ৭৫ শতাংশ। যদিও ব্যাংকগুলোর ক্যাশ ডলার জমা রাখার সাধারণ সীমা সর্বোচ্চ ১১৮ মিলিয়ন ডলার। তবে এই পরিসংখ্যান দেশের বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে ধীরে ধীরে উন্নতির চিত্র তুলে ধরে, যেখানে ডলারের সরবরাহ বাড়ার বিপরীতে সংকট কমে আসাকে ইঙ্গিত করে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, ক্রলিং পেগের সুফল এখন পরিলক্ষিত হতে শুরু করেছে। বর্তমানে ডলারের বাজারে কোনো ‘হইচই’ নেই। এলসি বিল পরিশোধে ডলার সরবরাহ আগের তুলনায় বেড়েছে, পাশাপাশি ক্যাশ ডলারের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি দেশকে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার দিকে পৌঁছানোর একটি ইতিবাচক পর্যায় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আশাব্যঞ্জক এই পরিবর্তনগুলো এসেছে প্রধানত কিছু বিশেষ পদক্ষেপের কারণে। একদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের বাজারে নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে কড়া নজরদারি চালাচ্ছে, যাতে কোনো ব্যাংক ম্যানিপুলেশন বা দাম বাড়ানোর চেষ্টা না করে। অন্যদিকে পণ্য আমদানি এবং রপ্তানির ওপর কড়া মনিটরিং পরিচালনা করেছে, যার মাধ্যমে ডলার পাচার অনেকাংশে রোধ করা সম্ভব হয়েছে।
এ ছাড়া, ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের আরএফসিডি (রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিট) হিসাবে ডলার জমা দিলে ৭ শতাংশ পর্যন্ত সুদ প্রদান করছে, ফলে সাধারণ মানুষের কাছে থাকা ডলার ব্যাংকে জমা করার প্রবণতা বেড়েছে। বিশেষ করে, মার্কিন ডলার, পাউন্ড, ইউরো, অস্ট্রেলিয়ান ডলার, কানাডিয়ান ডলার, সিঙ্গাপুরি ডলারসহ বিভিন্ন বিদেশি মুদ্রায় আরএফসিডি হিসাব খুলে নাগরিকেরা তা ব্যাংকে জমা রাখছেন। বেসরকারি ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধানদের তথ্যমতে, আরএফসিডি অ্যাকাউন্টে বিদেশি মুদ্রা ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত জমা রাখার সুবিধা দেওয়া হয়েছে। তার ওপর সুদের সুবিধা থাকায় মুনাফা অর্জন করার সুযোগও রয়েছে। এ কারণে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে নগদ ডলারের পরিমাণ বাড়ছে। অক্টোবর মাসে ব্যাংকগুলোর ডলারের পরিমাণ ৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা সেপ্টেম্বর মাসের তুলনায় প্রায় ২৮৪ মিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে।
ব্যাংক নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সাবেক চেয়ারম্যান এবং মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান জানিয়েছেন, ‘ডলার নিয়ে যে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ছিল, তা এখন কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, ‘এখন পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক, তবে সরকারি ব্যাংকগুলোর কিছু বকেয়া বিল এখনো রয়ে গেছে।’
সৈয়দ মাহবুবুর রহমান আরও জানান, সরকারি ব্যাংকগুলোর বকেয়া বিল পুরোপুরি শোধ হলে দেশের ডলার বাজারে আরও বড় ধরনের স্বস্তি আসবে এবং পরিস্থিতি আরও স্থিতিশীল হবে। এর মাধ্যমে ডলার-সংকট আরও কমে যাবে এবং ব্যাংকগুলোতে ডলার সরবরাহ আরও বাড়বে, যা দেশের অর্থনৈতিক পরিবেশের জন্য ইতিবাচক হবে।
প্রতিবেদন তথ্যমতে, চলতি বছরের অক্টোবর মাসে বিদেশি ব্যাংকগুলোর হিসাবের মধ্যে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ডলারের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৩৯ মিলিয়ন ডলার, যা আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে এই পরিমাণ যথাক্রমে ছিল ১ হাজার ৯৬৭ মিলিয়ন ডলার এবং ১ হাজার ৮৩১ মিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ, আগস্টের তুলনায় অক্টোবর মাসে বিদেশি ব্যাংকগুলোর হিসাবে বাংলাদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ডলারের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ৭৫ মিলিয়ন ডলার। এ ছাড়া, তিন ক্যাটাগরির মোট হিসাবের মধ্যে অক্টোবরে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মোট ডলারের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৩১ মিলিয়ন ডলার, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ২ হাজার ৭৪৭ মিলিয়ন ডলার। এই হিসাব অনুযায়ী, এক মাসে প্রায় ২৮৪ মিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলেও ব্যাংকগুলোর ডলার সরবরাহ আরও বৃদ্ধি পেয়েছে, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা এবং আস্থা ফিরিয়ে আনতে সহায়ক হয়েছে।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৬ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১০ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১০ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৪ ঘণ্টা আগে