প্রতিনিধি
বিয়ানীবাজার (সিলেট): সিলেটের বিয়ানীবাজারের মানুষদের কাছে অন্যতম জনপ্রিয় খাবার হিসেবে অতি পরিচিত 'বাঁশ কড়ূল'। স্থানীয়রা একে 'করিল' বলে থাকেন। এ জেলায় মজাদার তরকারি হিসেবে বাঁশ কড়ুলের কদর রয়েছে। মূলত বাঁশের গোঁড়ার কচি নরম অংশকে বলা হয় বাঁশ কড়ুল। এ সবজি বিয়ানীবাজার সহ সিলেটের সব জায়গায় পাওয়া যায়।
তামান্না বেগম নামে এক গৃহিণী বলেন, 'এই মৌসুমে বিয়ানীবাজার পৌর শহরসহ সিলেটের বিভিন্ন হাটবাজারে বাঁশ কড়ুল পাওয়া যাচ্ছে। তৈলাক্ত মাছ, মাংস, হাঁসের মাংস দিয়ে এটি রান্না করলে স্বাদের পরিমাণ আরও বৃদ্ধি পায়।'
জানা যায়, বছরের মে থেকে আগস্ট মাস পর্যন্ত এ সবজির ভরা মৌসুম থাকে। বাঁশের জাত অনুযায়ী বাঁশ কড়ুলের স্বাদও ভিন্ন হয়। তবে 'মুলি বাঁশ কড়ুল' বেশি সুস্বাদু হওয়ায় সবার কাছে এটি খুবই জনপ্রিয়। প্রতি কেজি বাঁশ কড়ুল ৮০-১০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। তবে চাহিদা অনুযায়ী এর দাম কম বেশি হয়ে থাকে। সবার আগে বাজারে পাওয়া যায় 'মিটিংগ্যা বাঁশ কড়ুল'। বাজারে প্রথম আসায় একচেটিয়া বাজার দখল করে নেয় এটি। বর্তমানে দেশের চাহিদা মিটিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশির খাবারের তালিকায় জনপ্রিয়তা পেয়েছে এই সবজি।
স্বাদে অতুলনীয় এই সবজি শুধু এই উপজেলাবাসীর জন্য নয়, দেশের সব মানুষের এখন অতি প্রিয় খাবারে পরিণত হয়েছে। খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতারা বিয়ানীবাজার থেকে বিভিন্ন জেলায় এই বাঁশ কড়ুল বিক্রির জন্য কিনে নিয়ে যায়।
পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা জানান, বাঁশ কড়ুল উৎপাদনের স্বার্থে জুন-আগস্ট পর্যন্ত বাঁশ আহরণ বন্ধ রাখতে হবে। তবে বাঁশ কড়ুল আহরণের নামে উপজেলার বাঁশবাগান থেকে নির্বিচারে কচি বাঁশ কেটে ফেলা হচ্ছে। এভাবে কচি বাঁশ কেটে ফেলায় প্রাকৃতিকভাবে বাঁশের বংশবৃদ্ধি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
বিয়ানীবাজার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুর রহমান জানান, বাঁশ কডুল সবজি হিসেবে ব্যবহারের ফলে মূলত বাঁশের বংশবৃদ্ধিতে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে উপজেলাবাসীকে বাঁশ কড়ুলকে সবজি হিসেবে ব্যবহার না করার আহ্বান জানান তিনি।
বিয়ানীবাজার (সিলেট): সিলেটের বিয়ানীবাজারের মানুষদের কাছে অন্যতম জনপ্রিয় খাবার হিসেবে অতি পরিচিত 'বাঁশ কড়ূল'। স্থানীয়রা একে 'করিল' বলে থাকেন। এ জেলায় মজাদার তরকারি হিসেবে বাঁশ কড়ুলের কদর রয়েছে। মূলত বাঁশের গোঁড়ার কচি নরম অংশকে বলা হয় বাঁশ কড়ুল। এ সবজি বিয়ানীবাজার সহ সিলেটের সব জায়গায় পাওয়া যায়।
তামান্না বেগম নামে এক গৃহিণী বলেন, 'এই মৌসুমে বিয়ানীবাজার পৌর শহরসহ সিলেটের বিভিন্ন হাটবাজারে বাঁশ কড়ুল পাওয়া যাচ্ছে। তৈলাক্ত মাছ, মাংস, হাঁসের মাংস দিয়ে এটি রান্না করলে স্বাদের পরিমাণ আরও বৃদ্ধি পায়।'
জানা যায়, বছরের মে থেকে আগস্ট মাস পর্যন্ত এ সবজির ভরা মৌসুম থাকে। বাঁশের জাত অনুযায়ী বাঁশ কড়ুলের স্বাদও ভিন্ন হয়। তবে 'মুলি বাঁশ কড়ুল' বেশি সুস্বাদু হওয়ায় সবার কাছে এটি খুবই জনপ্রিয়। প্রতি কেজি বাঁশ কড়ুল ৮০-১০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। তবে চাহিদা অনুযায়ী এর দাম কম বেশি হয়ে থাকে। সবার আগে বাজারে পাওয়া যায় 'মিটিংগ্যা বাঁশ কড়ুল'। বাজারে প্রথম আসায় একচেটিয়া বাজার দখল করে নেয় এটি। বর্তমানে দেশের চাহিদা মিটিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশির খাবারের তালিকায় জনপ্রিয়তা পেয়েছে এই সবজি।
স্বাদে অতুলনীয় এই সবজি শুধু এই উপজেলাবাসীর জন্য নয়, দেশের সব মানুষের এখন অতি প্রিয় খাবারে পরিণত হয়েছে। খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতারা বিয়ানীবাজার থেকে বিভিন্ন জেলায় এই বাঁশ কড়ুল বিক্রির জন্য কিনে নিয়ে যায়।
পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা জানান, বাঁশ কড়ুল উৎপাদনের স্বার্থে জুন-আগস্ট পর্যন্ত বাঁশ আহরণ বন্ধ রাখতে হবে। তবে বাঁশ কড়ুল আহরণের নামে উপজেলার বাঁশবাগান থেকে নির্বিচারে কচি বাঁশ কেটে ফেলা হচ্ছে। এভাবে কচি বাঁশ কেটে ফেলায় প্রাকৃতিকভাবে বাঁশের বংশবৃদ্ধি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
বিয়ানীবাজার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুর রহমান জানান, বাঁশ কডুল সবজি হিসেবে ব্যবহারের ফলে মূলত বাঁশের বংশবৃদ্ধিতে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে উপজেলাবাসীকে বাঁশ কড়ুলকে সবজি হিসেবে ব্যবহার না করার আহ্বান জানান তিনি।
রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন এক রোগীর টিটেনাস বা ধনুষ্টঙ্কার হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৯ মিনিট আগেগাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলায় একটি চালকলে ডাকাতি হয়েছে। এ সময় ডাকাত দল শ্রমিকদের বেঁধে চেতনানাশক দ্রব্য পান করিয়ে টাকা ও মালপত্র লুটে নেয়। পরে সেখান থেকে অসুস্থ অবস্থায় ১৫ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
১২ মিনিট আগেক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও চট্টগ্রাম-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হাছান মাহমুদ ও তাঁর স্ত্রী নুরান ফাতেমার দুটি ফ্ল্যাট ক্রোকের ও ২২টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। তাঁদের দেশত্যাগেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
২৫ মিনিট আগেশেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া এক স্কুলছাত্রীকে (১২) ধর্ষণের অভিযোগে মো. বাবুল মিয়া (৫২) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার (২৩ জুন) তাঁকে শেরপুর আদালতে পাঠানো হয়। গ্রেপ্তার বাবুল মিয়ার বাড়ি উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নে।
৩২ মিনিট আগে