ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট

সিলেটের ছয়টি আসনের মধ্যে সরকারের দুই মন্ত্রী দুটি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। এ দুই আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় নির্বাচনী উত্তাপ নেই। বাকি চারটিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে দুটিতে অন্য দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন। ফলে এসব আসনে ভোট গ্রহণের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই নির্বাচন জমে উঠছে।
চারটি আসনে আওয়ামী লীগের নেতারা নৌকা ডোবাতে দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও দুটিতে অন্য দলের প্রার্থীর পক্ষে মাঠে নেমেছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন নৌকা নিয়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাও। ফলে এসব নির্বাচনী এলাকায় সময় যতই যাচ্ছে, ততই দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে।
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. জায়েদা শারমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থীর বিরুদ্ধে অন্য প্রার্থী দাঁড়ানোর সুযোগ করে দেওয়া যেকোনো দলের জন্য হুমকিস্বরূপ। রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য এ রকম নিজেদের মধ্যে নিজেদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়াটা একটা চ্যালেঞ্জ। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এই নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হবে। এর প্রভাব সুদূরপ্রসারী।
সিলেট-৩ (দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ, বালাগঞ্জ ও সিটি করপোরেশনের ছয়টি ওয়ার্ড) আসনে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ আবু জাহিদ, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা সহসভাপতি আখলাকুর রহমান চৌধুরী সেলিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহিদ ইকবাল সুনাম, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মাসার আহমদ শাহসহ দলের পদধারী অনেকেই নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাঁরা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক উপকমিটির সদস্য এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) মহাসচিব ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলালের ট্রাক প্রতীককে বিজয়ী করতে প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছেন। এই আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান এমপি হাবিবুর রহমান হাবিব।
আবু জাহিদ বলেন, ‘নেত্রী (দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে পরিষ্কারভাবে বলে গেছেন, যাঁরা আওয়ামী লীগ করেন, তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীর লগে কাজ করিয়া ভালা মানুষরে পাস করিয়া দিতা।’
সিলেট-৫ (জকিগঞ্জ-কানাইঘাট) আসনে মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ ও দলের মনোনয়নবঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. আহমদ আল কবির আলোচনায় রয়েছেন। অন্যদিকে প্রয়াত আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী (রহ.) পীরের ছোট ছেলে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম অন্য সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. আহমদ আল কবিরের ট্রাক প্রতীকের জয়ের জন্য মাঠে কাজ করছেন। আর হুছামুদ্দীন চৌধুরীর কেটলিকে বিজয়ী করতে কানাইঘাট-জকিগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি অংশ মাঠে নেমেছেন। কানাইঘাট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মারওয়ানুল করিম বলেন, ‘নৌকার ক্ষতি বা লাভ বলতে পারব না, দলের ওপরের নির্দেশে এটা করা হচ্ছে।’
সিলেট-৬ (বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ) আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান এমপি ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সরওয়ার হোসেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। আর তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী দলটির চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা শমশের মুবিন চৌধুরী বীর বিক্রম। দুই উপজেলার আওয়ামী লীগের বড় অংশের নেতা-কর্মীরা নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাঁদের মধ্যে বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক আবুল কাশেম পল্লব, জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুল বারিসহ দলের অনেক নেতা সরওয়ার হোসেনের পক্ষে কাজ করছেন।
আর সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুর কাদির শাফি এলিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জিল্লুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক খুরশেদ আলম চৌধুরী রিপন, আমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ হাসিন আহমদ মিন্টু, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রুহেল আহমদসহ দলের অনেকে প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছেন শমশের মুবিনের সোনালী আঁশ প্রতীককে বিজয়ী করতে।
সিলেট-২ (বিশ্বনাথ-ওসমানীনগর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী (নৌকা) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমানের (ট্রাক) পক্ষে বিভক্ত হয়ে কাজ করছেন দলের উপজেলা পর্যায়ের নেতারা। সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন খান বলেন, ‘এগুলো এখন দেখার বিষয় নয়। যে যার পক্ষে পারে করুক। আমরা ছয়টি আসনে নৌকার পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছি।’

সিলেটের ছয়টি আসনের মধ্যে সরকারের দুই মন্ত্রী দুটি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। এ দুই আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় নির্বাচনী উত্তাপ নেই। বাকি চারটিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে দুটিতে অন্য দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন। ফলে এসব আসনে ভোট গ্রহণের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই নির্বাচন জমে উঠছে।
চারটি আসনে আওয়ামী লীগের নেতারা নৌকা ডোবাতে দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও দুটিতে অন্য দলের প্রার্থীর পক্ষে মাঠে নেমেছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন নৌকা নিয়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাও। ফলে এসব নির্বাচনী এলাকায় সময় যতই যাচ্ছে, ততই দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে।
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. জায়েদা শারমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থীর বিরুদ্ধে অন্য প্রার্থী দাঁড়ানোর সুযোগ করে দেওয়া যেকোনো দলের জন্য হুমকিস্বরূপ। রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য এ রকম নিজেদের মধ্যে নিজেদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়াটা একটা চ্যালেঞ্জ। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এই নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হবে। এর প্রভাব সুদূরপ্রসারী।
সিলেট-৩ (দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ, বালাগঞ্জ ও সিটি করপোরেশনের ছয়টি ওয়ার্ড) আসনে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ আবু জাহিদ, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা সহসভাপতি আখলাকুর রহমান চৌধুরী সেলিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহিদ ইকবাল সুনাম, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মাসার আহমদ শাহসহ দলের পদধারী অনেকেই নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাঁরা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক উপকমিটির সদস্য এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) মহাসচিব ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলালের ট্রাক প্রতীককে বিজয়ী করতে প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছেন। এই আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান এমপি হাবিবুর রহমান হাবিব।
আবু জাহিদ বলেন, ‘নেত্রী (দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে পরিষ্কারভাবে বলে গেছেন, যাঁরা আওয়ামী লীগ করেন, তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীর লগে কাজ করিয়া ভালা মানুষরে পাস করিয়া দিতা।’
সিলেট-৫ (জকিগঞ্জ-কানাইঘাট) আসনে মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ ও দলের মনোনয়নবঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. আহমদ আল কবির আলোচনায় রয়েছেন। অন্যদিকে প্রয়াত আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী (রহ.) পীরের ছোট ছেলে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম অন্য সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. আহমদ আল কবিরের ট্রাক প্রতীকের জয়ের জন্য মাঠে কাজ করছেন। আর হুছামুদ্দীন চৌধুরীর কেটলিকে বিজয়ী করতে কানাইঘাট-জকিগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি অংশ মাঠে নেমেছেন। কানাইঘাট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মারওয়ানুল করিম বলেন, ‘নৌকার ক্ষতি বা লাভ বলতে পারব না, দলের ওপরের নির্দেশে এটা করা হচ্ছে।’
সিলেট-৬ (বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ) আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান এমপি ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সরওয়ার হোসেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। আর তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী দলটির চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা শমশের মুবিন চৌধুরী বীর বিক্রম। দুই উপজেলার আওয়ামী লীগের বড় অংশের নেতা-কর্মীরা নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাঁদের মধ্যে বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক আবুল কাশেম পল্লব, জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুল বারিসহ দলের অনেক নেতা সরওয়ার হোসেনের পক্ষে কাজ করছেন।
আর সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুর কাদির শাফি এলিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জিল্লুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক খুরশেদ আলম চৌধুরী রিপন, আমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ হাসিন আহমদ মিন্টু, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রুহেল আহমদসহ দলের অনেকে প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছেন শমশের মুবিনের সোনালী আঁশ প্রতীককে বিজয়ী করতে।
সিলেট-২ (বিশ্বনাথ-ওসমানীনগর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী (নৌকা) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমানের (ট্রাক) পক্ষে বিভক্ত হয়ে কাজ করছেন দলের উপজেলা পর্যায়ের নেতারা। সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন খান বলেন, ‘এগুলো এখন দেখার বিষয় নয়। যে যার পক্ষে পারে করুক। আমরা ছয়টি আসনে নৌকার পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছি।’
ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট

সিলেটের ছয়টি আসনের মধ্যে সরকারের দুই মন্ত্রী দুটি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। এ দুই আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় নির্বাচনী উত্তাপ নেই। বাকি চারটিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে দুটিতে অন্য দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন। ফলে এসব আসনে ভোট গ্রহণের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই নির্বাচন জমে উঠছে।
চারটি আসনে আওয়ামী লীগের নেতারা নৌকা ডোবাতে দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও দুটিতে অন্য দলের প্রার্থীর পক্ষে মাঠে নেমেছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন নৌকা নিয়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাও। ফলে এসব নির্বাচনী এলাকায় সময় যতই যাচ্ছে, ততই দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে।
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. জায়েদা শারমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থীর বিরুদ্ধে অন্য প্রার্থী দাঁড়ানোর সুযোগ করে দেওয়া যেকোনো দলের জন্য হুমকিস্বরূপ। রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য এ রকম নিজেদের মধ্যে নিজেদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়াটা একটা চ্যালেঞ্জ। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এই নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হবে। এর প্রভাব সুদূরপ্রসারী।
সিলেট-৩ (দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ, বালাগঞ্জ ও সিটি করপোরেশনের ছয়টি ওয়ার্ড) আসনে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ আবু জাহিদ, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা সহসভাপতি আখলাকুর রহমান চৌধুরী সেলিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহিদ ইকবাল সুনাম, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মাসার আহমদ শাহসহ দলের পদধারী অনেকেই নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাঁরা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক উপকমিটির সদস্য এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) মহাসচিব ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলালের ট্রাক প্রতীককে বিজয়ী করতে প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছেন। এই আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান এমপি হাবিবুর রহমান হাবিব।
আবু জাহিদ বলেন, ‘নেত্রী (দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে পরিষ্কারভাবে বলে গেছেন, যাঁরা আওয়ামী লীগ করেন, তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীর লগে কাজ করিয়া ভালা মানুষরে পাস করিয়া দিতা।’
সিলেট-৫ (জকিগঞ্জ-কানাইঘাট) আসনে মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ ও দলের মনোনয়নবঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. আহমদ আল কবির আলোচনায় রয়েছেন। অন্যদিকে প্রয়াত আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী (রহ.) পীরের ছোট ছেলে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম অন্য সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. আহমদ আল কবিরের ট্রাক প্রতীকের জয়ের জন্য মাঠে কাজ করছেন। আর হুছামুদ্দীন চৌধুরীর কেটলিকে বিজয়ী করতে কানাইঘাট-জকিগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি অংশ মাঠে নেমেছেন। কানাইঘাট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মারওয়ানুল করিম বলেন, ‘নৌকার ক্ষতি বা লাভ বলতে পারব না, দলের ওপরের নির্দেশে এটা করা হচ্ছে।’
সিলেট-৬ (বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ) আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান এমপি ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সরওয়ার হোসেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। আর তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী দলটির চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা শমশের মুবিন চৌধুরী বীর বিক্রম। দুই উপজেলার আওয়ামী লীগের বড় অংশের নেতা-কর্মীরা নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাঁদের মধ্যে বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক আবুল কাশেম পল্লব, জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুল বারিসহ দলের অনেক নেতা সরওয়ার হোসেনের পক্ষে কাজ করছেন।
আর সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুর কাদির শাফি এলিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জিল্লুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক খুরশেদ আলম চৌধুরী রিপন, আমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ হাসিন আহমদ মিন্টু, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রুহেল আহমদসহ দলের অনেকে প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছেন শমশের মুবিনের সোনালী আঁশ প্রতীককে বিজয়ী করতে।
সিলেট-২ (বিশ্বনাথ-ওসমানীনগর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী (নৌকা) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমানের (ট্রাক) পক্ষে বিভক্ত হয়ে কাজ করছেন দলের উপজেলা পর্যায়ের নেতারা। সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন খান বলেন, ‘এগুলো এখন দেখার বিষয় নয়। যে যার পক্ষে পারে করুক। আমরা ছয়টি আসনে নৌকার পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছি।’

সিলেটের ছয়টি আসনের মধ্যে সরকারের দুই মন্ত্রী দুটি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। এ দুই আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় নির্বাচনী উত্তাপ নেই। বাকি চারটিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে দুটিতে অন্য দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন। ফলে এসব আসনে ভোট গ্রহণের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই নির্বাচন জমে উঠছে।
চারটি আসনে আওয়ামী লীগের নেতারা নৌকা ডোবাতে দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও দুটিতে অন্য দলের প্রার্থীর পক্ষে মাঠে নেমেছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন নৌকা নিয়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাও। ফলে এসব নির্বাচনী এলাকায় সময় যতই যাচ্ছে, ততই দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে।
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. জায়েদা শারমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থীর বিরুদ্ধে অন্য প্রার্থী দাঁড়ানোর সুযোগ করে দেওয়া যেকোনো দলের জন্য হুমকিস্বরূপ। রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য এ রকম নিজেদের মধ্যে নিজেদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়াটা একটা চ্যালেঞ্জ। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এই নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হবে। এর প্রভাব সুদূরপ্রসারী।
সিলেট-৩ (দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ, বালাগঞ্জ ও সিটি করপোরেশনের ছয়টি ওয়ার্ড) আসনে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ আবু জাহিদ, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা সহসভাপতি আখলাকুর রহমান চৌধুরী সেলিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহিদ ইকবাল সুনাম, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মাসার আহমদ শাহসহ দলের পদধারী অনেকেই নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাঁরা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক উপকমিটির সদস্য এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) মহাসচিব ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলালের ট্রাক প্রতীককে বিজয়ী করতে প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছেন। এই আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান এমপি হাবিবুর রহমান হাবিব।
আবু জাহিদ বলেন, ‘নেত্রী (দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে পরিষ্কারভাবে বলে গেছেন, যাঁরা আওয়ামী লীগ করেন, তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীর লগে কাজ করিয়া ভালা মানুষরে পাস করিয়া দিতা।’
সিলেট-৫ (জকিগঞ্জ-কানাইঘাট) আসনে মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ ও দলের মনোনয়নবঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. আহমদ আল কবির আলোচনায় রয়েছেন। অন্যদিকে প্রয়াত আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী (রহ.) পীরের ছোট ছেলে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম অন্য সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. আহমদ আল কবিরের ট্রাক প্রতীকের জয়ের জন্য মাঠে কাজ করছেন। আর হুছামুদ্দীন চৌধুরীর কেটলিকে বিজয়ী করতে কানাইঘাট-জকিগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি অংশ মাঠে নেমেছেন। কানাইঘাট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মারওয়ানুল করিম বলেন, ‘নৌকার ক্ষতি বা লাভ বলতে পারব না, দলের ওপরের নির্দেশে এটা করা হচ্ছে।’
সিলেট-৬ (বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ) আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান এমপি ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সরওয়ার হোসেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। আর তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী দলটির চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা শমশের মুবিন চৌধুরী বীর বিক্রম। দুই উপজেলার আওয়ামী লীগের বড় অংশের নেতা-কর্মীরা নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাঁদের মধ্যে বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক আবুল কাশেম পল্লব, জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুল বারিসহ দলের অনেক নেতা সরওয়ার হোসেনের পক্ষে কাজ করছেন।
আর সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুর কাদির শাফি এলিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জিল্লুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক খুরশেদ আলম চৌধুরী রিপন, আমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ হাসিন আহমদ মিন্টু, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রুহেল আহমদসহ দলের অনেকে প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছেন শমশের মুবিনের সোনালী আঁশ প্রতীককে বিজয়ী করতে।
সিলেট-২ (বিশ্বনাথ-ওসমানীনগর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী (নৌকা) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমানের (ট্রাক) পক্ষে বিভক্ত হয়ে কাজ করছেন দলের উপজেলা পর্যায়ের নেতারা। সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন খান বলেন, ‘এগুলো এখন দেখার বিষয় নয়। যে যার পক্ষে পারে করুক। আমরা ছয়টি আসনে নৌকার পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছি।’

‘সরকারে যাওয়ার পরে আবার যদি সেই পুরোনো কায়দায় উল্টাপাল্টা কিছু করা হয়, প্রথমে ব্যক্তিগত পর্যায়ে বলব, এগুলো ছেড়ে দেন। যদি সংশোধন হন, আমরা খুশি হব, অভিনন্দন জানাব। যদি সংশোধন না হন, তাহলে আগেও যেমন জীবন বাজি রেখে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, আগামীতেও কাউকে ছাড় দেব না।’
৩ মিনিট আগে
মেট্রো স্টেশনের নিচতলায় ট্রাফিক পুলিশ চেয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। স্টেশনের নিচতলায় ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েনের জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে (ডিএমপি) কাছে চিঠি দিয়েছে কোম্পানিটি।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ছিনতাইকারী রাজু হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে নিজ বাড়ি হতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ছিনতাইকৃত একটি মোটরসাইকেল, আইফোন, নগদ টাকা ও মালামাল উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
রাস উৎসবে পুণ্যার্থী সেজে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টার অভিযোগে আটক ৩২ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের বাগেরহাট বন আদালতে সোপর্দ করা হলে বিচারক বিলাশ মন্ডল আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

ক্ষমতায় গিয়ে আবার উল্টাপাল্টা কিছু করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিলেট মহানগর জামায়াতের সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
শফিকুর রহমান বিএনপিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তারা সরকারে যাওয়ার পরে আবার যদি সেই পুরোনো কায়দায় উল্টাপাল্টা কিছু করা হয়, প্রথমে ব্যক্তিগত পর্যায়ে বলব, এগুলো ছেড়ে দেন। যদি সংশোধন হন, আমরা খুশি হব, অভিনন্দন জানাব। যদি সংশোধন না হন, তাহলে আগেও যেমন জীবন বাজি রেখে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, আগামীতেও কাউকে ছাড় দেব না।’
জামায়াত আমির বলেন, ‘তারা নির্বাচিত হলে জামায়াত ছাড়া সবাইকে নিয়ে সরকার গঠন করবে। আমরা মহান আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বলছি, আল্লাহ যদি তাঁর মেহেরবানিতে জনগণের ভালোবাসায় আমাদের নির্বাচিত করেন, আমরা তাদেরও সঙ্গে নিয়ে দেশ গঠন করব।
‘আর যদি কোনো কারণে আল্লাহ আমাদের বিরোধী দলে বসান, তাদের আশ্বস্ত করছি, প্রতিটি মানবিক ও ভালো কাজে আমরা অবশ্যই তাদের কর্মী হয়ে কাজ করব। আমাদের কোনো আপত্তি থাকবে না। সবাই মিলে আমরা দেশ গড়ব, এ কাজে আমরা তাদের সহযোগিতা করব।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘৫ আগস্টের ঐতিহাসিক রাতে আমরা সকল ব্যথা ঝেড়ে ফেলেছিলাম। পায়ের নিচে ফেলে দিয়েছিলাম। মহান আল্লাহর ওপর ভরসা করে দায়িত্ব নিয়ে আমাদের নেতৃবৃন্দ ও নেতা-কর্মীদের বলেছিলাম, আমরা ব্যক্তিগতভাবে কারও ওপর প্রতিশোধ নেব না। প্রতিশোধ প্রতিহিংসার জন্ম দেয়, সমাজকে ধ্বংস করে।
‘আমরা পারতাম, সেই রাতে যদি শুধু বলে দিতাম, যে যার ক্ষতি করেছে, তার সঙ্গে একটু মোলাকাত করে আসুন, বাংলাদেশ একটা বধ্যভূমিতে পরিণত হয়ে যেত। আওয়ামী লীগের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি প্রায় বলতেন, তাঁদের পতন হলে দলের ৫ লাখ লোককে হত্যা করা হবে। ওই রকম কিছুই হয়নি। আওয়ামী লীগ দায়িত্বজ্ঞানহীন হলেও জাতি দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছে।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘জাতিকে আর দল-ধর্মের ভিত্তিতে টুকরা করা হবে না। সবাই মিলে বাংলাদেশ। মেজরিটি–মাইনরিটি না, একটি ঐক্যবদ্ধ জাতি চাই। অসৎ রাজনীতিবিদেরা নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য পুলিশকে দলীয় কর্মীর মতো ব্যবহার করেছে।
‘সমাজের সর্বত্রই ইঁদুর বসে আছে, তারা উন্নয়নের দড়িগুলো কেটে দিচ্ছে। নির্বাচনের আগে প্রচার করে রাজনীতি ইবাদত, নির্বাচিত হওয়ার পর ইবাদতের খাজনা আদায় করা শুরু করে।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘৫ আগস্টের পর দেশে দৃশ্যমান অনেক পরিবর্তন হলেও রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে পারেননি। আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে সামাজিক ন্যায়বিচার যদি কায়েম হয়, দুর্নীতির জট কেটে যাবে।
‘কেননা, আমাদের স্বার্থের ব্যাপারে সবার আগে বাংলাদেশ। নিরাপদ বাংলাদেশ আমরা গড়তে চাই। সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আমরা থামব না।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘প্রবাসীদের ভোটের অধিকারের বিষয়ে অনেক বাধা ছিল। অনেক রাজনৈতিক দলও বলেছে, প্রবাসীরা আবার কিসের ভোট দেবে? আমরা বলেছি না, তারা আমাদের অঙ্গ, অংশ। আমরা দেশ গড়ার সুযোগ পেলে সংখ্যা অনুযায়ী তাদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হবে, ইনশা আল্লাহ।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে একজন থেকে ২০০ জন এমপি নির্বাচিত হলেও সরকারি সুবিধা গ্রহণ করবে না জামায়াত। সরকার গঠন করলে আমরা সরকারি কোনো সুযোগ-সুবিধা নিব না, যেটা আমাদের জন্য অপরিহার্য। দলটির কেউ কোনো ধরনের অপকর্মে জড়াবে না। যাঁরা অপকর্মে যাবেন, তাঁদের হাত চেপে রাখা হবে।’
মুহাম্মদ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, জামায়াত নেতা প্রফেসর ফজলুর রহমান, জেলা আমির মাওলানা হাবিবুর রহমান, মহানগর সেক্রেটারি শাহজাহান আলী প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন ড. নুরুল ইসলাম বাবুল।

ক্ষমতায় গিয়ে আবার উল্টাপাল্টা কিছু করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিলেট মহানগর জামায়াতের সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
শফিকুর রহমান বিএনপিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তারা সরকারে যাওয়ার পরে আবার যদি সেই পুরোনো কায়দায় উল্টাপাল্টা কিছু করা হয়, প্রথমে ব্যক্তিগত পর্যায়ে বলব, এগুলো ছেড়ে দেন। যদি সংশোধন হন, আমরা খুশি হব, অভিনন্দন জানাব। যদি সংশোধন না হন, তাহলে আগেও যেমন জীবন বাজি রেখে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, আগামীতেও কাউকে ছাড় দেব না।’
জামায়াত আমির বলেন, ‘তারা নির্বাচিত হলে জামায়াত ছাড়া সবাইকে নিয়ে সরকার গঠন করবে। আমরা মহান আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বলছি, আল্লাহ যদি তাঁর মেহেরবানিতে জনগণের ভালোবাসায় আমাদের নির্বাচিত করেন, আমরা তাদেরও সঙ্গে নিয়ে দেশ গঠন করব।
‘আর যদি কোনো কারণে আল্লাহ আমাদের বিরোধী দলে বসান, তাদের আশ্বস্ত করছি, প্রতিটি মানবিক ও ভালো কাজে আমরা অবশ্যই তাদের কর্মী হয়ে কাজ করব। আমাদের কোনো আপত্তি থাকবে না। সবাই মিলে আমরা দেশ গড়ব, এ কাজে আমরা তাদের সহযোগিতা করব।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘৫ আগস্টের ঐতিহাসিক রাতে আমরা সকল ব্যথা ঝেড়ে ফেলেছিলাম। পায়ের নিচে ফেলে দিয়েছিলাম। মহান আল্লাহর ওপর ভরসা করে দায়িত্ব নিয়ে আমাদের নেতৃবৃন্দ ও নেতা-কর্মীদের বলেছিলাম, আমরা ব্যক্তিগতভাবে কারও ওপর প্রতিশোধ নেব না। প্রতিশোধ প্রতিহিংসার জন্ম দেয়, সমাজকে ধ্বংস করে।
‘আমরা পারতাম, সেই রাতে যদি শুধু বলে দিতাম, যে যার ক্ষতি করেছে, তার সঙ্গে একটু মোলাকাত করে আসুন, বাংলাদেশ একটা বধ্যভূমিতে পরিণত হয়ে যেত। আওয়ামী লীগের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি প্রায় বলতেন, তাঁদের পতন হলে দলের ৫ লাখ লোককে হত্যা করা হবে। ওই রকম কিছুই হয়নি। আওয়ামী লীগ দায়িত্বজ্ঞানহীন হলেও জাতি দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছে।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘জাতিকে আর দল-ধর্মের ভিত্তিতে টুকরা করা হবে না। সবাই মিলে বাংলাদেশ। মেজরিটি–মাইনরিটি না, একটি ঐক্যবদ্ধ জাতি চাই। অসৎ রাজনীতিবিদেরা নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য পুলিশকে দলীয় কর্মীর মতো ব্যবহার করেছে।
‘সমাজের সর্বত্রই ইঁদুর বসে আছে, তারা উন্নয়নের দড়িগুলো কেটে দিচ্ছে। নির্বাচনের আগে প্রচার করে রাজনীতি ইবাদত, নির্বাচিত হওয়ার পর ইবাদতের খাজনা আদায় করা শুরু করে।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘৫ আগস্টের পর দেশে দৃশ্যমান অনেক পরিবর্তন হলেও রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে পারেননি। আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে সামাজিক ন্যায়বিচার যদি কায়েম হয়, দুর্নীতির জট কেটে যাবে।
‘কেননা, আমাদের স্বার্থের ব্যাপারে সবার আগে বাংলাদেশ। নিরাপদ বাংলাদেশ আমরা গড়তে চাই। সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আমরা থামব না।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘প্রবাসীদের ভোটের অধিকারের বিষয়ে অনেক বাধা ছিল। অনেক রাজনৈতিক দলও বলেছে, প্রবাসীরা আবার কিসের ভোট দেবে? আমরা বলেছি না, তারা আমাদের অঙ্গ, অংশ। আমরা দেশ গড়ার সুযোগ পেলে সংখ্যা অনুযায়ী তাদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হবে, ইনশা আল্লাহ।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে একজন থেকে ২০০ জন এমপি নির্বাচিত হলেও সরকারি সুবিধা গ্রহণ করবে না জামায়াত। সরকার গঠন করলে আমরা সরকারি কোনো সুযোগ-সুবিধা নিব না, যেটা আমাদের জন্য অপরিহার্য। দলটির কেউ কোনো ধরনের অপকর্মে জড়াবে না। যাঁরা অপকর্মে যাবেন, তাঁদের হাত চেপে রাখা হবে।’
মুহাম্মদ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, জামায়াত নেতা প্রফেসর ফজলুর রহমান, জেলা আমির মাওলানা হাবিবুর রহমান, মহানগর সেক্রেটারি শাহজাহান আলী প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন ড. নুরুল ইসলাম বাবুল।

সিলেটের ছয়টি আসনের মধ্যে সরকারের দুই মন্ত্রী দুটি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। এ দুই আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় নির্বাচনী উত্তাপ নেই। বাকি চারটিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে দুটিতে অন্য দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪
মেট্রো স্টেশনের নিচতলায় ট্রাফিক পুলিশ চেয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। স্টেশনের নিচতলায় ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েনের জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে (ডিএমপি) কাছে চিঠি দিয়েছে কোম্পানিটি।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ছিনতাইকারী রাজু হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে নিজ বাড়ি হতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ছিনতাইকৃত একটি মোটরসাইকেল, আইফোন, নগদ টাকা ও মালামাল উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
রাস উৎসবে পুণ্যার্থী সেজে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টার অভিযোগে আটক ৩২ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের বাগেরহাট বন আদালতে সোপর্দ করা হলে বিচারক বিলাশ মন্ডল আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মেট্রো স্টেশনের নিচতলায় ট্রাফিক পুলিশ চেয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। স্টেশনের নিচতলায় ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েনের জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে (ডিএমপি) কাছে চিঠি দিয়েছে কোম্পানিটি।
গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) ডিএমটিসিএলের পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আলম স্বাক্ষরিত চিঠিটি ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনারের (ট্রাফিক) কাছে পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ডিএমটিসিএল একটি ‘ক’ শ্রেণির কেপিআই তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান। ২০২৫ সালের ১ জুলাই অনুষ্ঠিত সংস্থার মাসিক নিরাপত্তা সমন্বয় সভায় মেট্রোরেল স্টেশনগুলোর নিচতলার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
চিঠিতে ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েনের উদ্দেশ্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে—স্টেশনের নিচতলায় যাত্রীদের নিরাপদ চলাচল নিশ্চিত করা। যানজট নিয়ন্ত্রণ ও সুষ্ঠু পার্কিং ব্যবস্থা বজায় রাখা। নিরাপত্তা মান বৃদ্ধি ও অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি প্রতিরোধ করা। যাত্রীদের নিরাপদে ওঠানামা ও জরুরি অবস্থায় দ্রুত পদক্ষেপ নিশ্চিত করা। অবৈধ দখল রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
এমতাবস্থায় ডিএমটিসিএলের আওতাধীন মেট্রোরেল লাইন-৬-এর ১৬টি স্টেশনের নিচে প্রয়োজনীয় সংখ্যক ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েনের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে চিঠিতে।

মেট্রো স্টেশনের নিচতলায় ট্রাফিক পুলিশ চেয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। স্টেশনের নিচতলায় ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েনের জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে (ডিএমপি) কাছে চিঠি দিয়েছে কোম্পানিটি।
গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) ডিএমটিসিএলের পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আলম স্বাক্ষরিত চিঠিটি ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনারের (ট্রাফিক) কাছে পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ডিএমটিসিএল একটি ‘ক’ শ্রেণির কেপিআই তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান। ২০২৫ সালের ১ জুলাই অনুষ্ঠিত সংস্থার মাসিক নিরাপত্তা সমন্বয় সভায় মেট্রোরেল স্টেশনগুলোর নিচতলার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
চিঠিতে ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েনের উদ্দেশ্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে—স্টেশনের নিচতলায় যাত্রীদের নিরাপদ চলাচল নিশ্চিত করা। যানজট নিয়ন্ত্রণ ও সুষ্ঠু পার্কিং ব্যবস্থা বজায় রাখা। নিরাপত্তা মান বৃদ্ধি ও অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি প্রতিরোধ করা। যাত্রীদের নিরাপদে ওঠানামা ও জরুরি অবস্থায় দ্রুত পদক্ষেপ নিশ্চিত করা। অবৈধ দখল রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
এমতাবস্থায় ডিএমটিসিএলের আওতাধীন মেট্রোরেল লাইন-৬-এর ১৬টি স্টেশনের নিচে প্রয়োজনীয় সংখ্যক ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েনের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে চিঠিতে।

সিলেটের ছয়টি আসনের মধ্যে সরকারের দুই মন্ত্রী দুটি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। এ দুই আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় নির্বাচনী উত্তাপ নেই। বাকি চারটিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে দুটিতে অন্য দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪
‘সরকারে যাওয়ার পরে আবার যদি সেই পুরোনো কায়দায় উল্টাপাল্টা কিছু করা হয়, প্রথমে ব্যক্তিগত পর্যায়ে বলব, এগুলো ছেড়ে দেন। যদি সংশোধন হন, আমরা খুশি হব, অভিনন্দন জানাব। যদি সংশোধন না হন, তাহলে আগেও যেমন জীবন বাজি রেখে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, আগামীতেও কাউকে ছাড় দেব না।’
৩ মিনিট আগে
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ছিনতাইকারী রাজু হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে নিজ বাড়ি হতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ছিনতাইকৃত একটি মোটরসাইকেল, আইফোন, নগদ টাকা ও মালামাল উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
রাস উৎসবে পুণ্যার্থী সেজে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টার অভিযোগে আটক ৩২ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের বাগেরহাট বন আদালতে সোপর্দ করা হলে বিচারক বিলাশ মন্ডল আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেকেরানীগঞ্জ (ঢাকা) সংবাদদাতা

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ছিনতাইকারী রাজু হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে নিজ বাড়ি হতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ছিনতাইকৃত একটি মোটরসাইকেল, আইফোন, নগদ টাকা ও মালামাল উদ্ধার করা হয়।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আক্তার হোসেন জানান, গ্রেপ্তার রাজু দীর্ঘদিন ধরে চুনকুটিয়া, খেজুরবাগ, ঝিলমিল আবাসন প্রকল্প, ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক ও এর আশপাশের এলাকায় ছিনতাই করে আসছিলেন। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদে আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তাঁর সহযোগীদেরও শনাক্তের চেষ্টা চলছে। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। নতুন ঘটনায়ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।
জানা গেছে, ৫ নভেম্বর ভোরে রাজু হাওলাদার তাঁর সহযোগীদের নিয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার কেরানীগঞ্জ চুনকুটিয়া এলাকায় এক পথচারীকে লক্ষ্য করে রামদা দিয়ে আঘাত করে মোটরসাইকেল, মোবাইল ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নেন। পরে আহত অবস্থায় ভুক্তভোগী থানায় অভিযোগ দিলে পুলিশ তৎপরতা শুরু করে।
গ্রেপ্তার রাজু হাওলাদার (২৬) পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার খেয়ারবাগ গ্রামের ফিরোজ হাওলাদারের ছেলে। বর্তমানে তিনি দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের খেজুরবাগ এলাকায় বসবাস করছেন।

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ছিনতাইকারী রাজু হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে নিজ বাড়ি হতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ছিনতাইকৃত একটি মোটরসাইকেল, আইফোন, নগদ টাকা ও মালামাল উদ্ধার করা হয়।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আক্তার হোসেন জানান, গ্রেপ্তার রাজু দীর্ঘদিন ধরে চুনকুটিয়া, খেজুরবাগ, ঝিলমিল আবাসন প্রকল্প, ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক ও এর আশপাশের এলাকায় ছিনতাই করে আসছিলেন। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদে আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তাঁর সহযোগীদেরও শনাক্তের চেষ্টা চলছে। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। নতুন ঘটনায়ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।
জানা গেছে, ৫ নভেম্বর ভোরে রাজু হাওলাদার তাঁর সহযোগীদের নিয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার কেরানীগঞ্জ চুনকুটিয়া এলাকায় এক পথচারীকে লক্ষ্য করে রামদা দিয়ে আঘাত করে মোটরসাইকেল, মোবাইল ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নেন। পরে আহত অবস্থায় ভুক্তভোগী থানায় অভিযোগ দিলে পুলিশ তৎপরতা শুরু করে।
গ্রেপ্তার রাজু হাওলাদার (২৬) পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার খেয়ারবাগ গ্রামের ফিরোজ হাওলাদারের ছেলে। বর্তমানে তিনি দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের খেজুরবাগ এলাকায় বসবাস করছেন।

সিলেটের ছয়টি আসনের মধ্যে সরকারের দুই মন্ত্রী দুটি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। এ দুই আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় নির্বাচনী উত্তাপ নেই। বাকি চারটিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে দুটিতে অন্য দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪
‘সরকারে যাওয়ার পরে আবার যদি সেই পুরোনো কায়দায় উল্টাপাল্টা কিছু করা হয়, প্রথমে ব্যক্তিগত পর্যায়ে বলব, এগুলো ছেড়ে দেন। যদি সংশোধন হন, আমরা খুশি হব, অভিনন্দন জানাব। যদি সংশোধন না হন, তাহলে আগেও যেমন জীবন বাজি রেখে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, আগামীতেও কাউকে ছাড় দেব না।’
৩ মিনিট আগে
মেট্রো স্টেশনের নিচতলায় ট্রাফিক পুলিশ চেয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। স্টেশনের নিচতলায় ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েনের জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে (ডিএমপি) কাছে চিঠি দিয়েছে কোম্পানিটি।
১ ঘণ্টা আগে
রাস উৎসবে পুণ্যার্থী সেজে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টার অভিযোগে আটক ৩২ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের বাগেরহাট বন আদালতে সোপর্দ করা হলে বিচারক বিলাশ মন্ডল আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেবাগেরহাট প্রতিনিধি

রাস উৎসবে পুণ্যার্থী সেজে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টার অভিযোগে আটক ৩২ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের বাগেরহাট বন আদালতে সোপর্দ করা হলে বিচারক বিলাশ মন্ডল আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে গত সোমবার দুপুর থেকে গতকাল বুধবার পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
বন বিভাগ জানায়, রাস পূজা চলাকালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারিরা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। এ জন্য কয়েক বছর ধরে পুণ্যার্থী ছাড়া বাইরের লোক বনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ছিল। আর এবারই প্রথমবারের মতো কড়া নিরাপত্তাপ্রহরায় পুণ্যার্থীদের বনে নেওয়া হয়েছে। এরপরও অনেকে পরিচয় গোপন করে পুণ্যার্থী সেজে বনে প্রবেশ করেছেন।
পূজার প্রথম দিন (সোমবার) দুপুরে হরিণ শিকারের চেষ্টার সময় এক যুবককে আটক করে বন বিভাগ। তখন ওই চক্রের অন্য সদস্যরা সহকারী বন সংরক্ষক রানা দেবের ওপর হামলা চালায়। এ ঘটনায় আটক তিনজনকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।
পরে হরিণ শিকারের যুক্ত থাকার অভিযোগে আরও ৩২ জনকে আটক করে বন বিভাগ। এ সময়ে ১২০০টি হরিণ শিকারের ফাঁদ ও দুটি ট্রলার জব্দ করা হয়েছে। এ নিয়ে রাস পূজা চলাকালে মোট ৩৫ হরিণশিকারিকে আটক করতে সক্ষম হয় বন বিভাগ।
এ বিষয়ে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের দুবলার চর-আলোরকোলের স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. তানভীর হাসান বলেন, বন্য প্রাণী শিকার রোধে এবার তাঁরা খুবই তৎপর ছিলেন। তারপরও শিকারিরা নানাভাবে চেষ্টা করেছেন। বনরক্ষীরা তল্লাশি চালিয়ে ৩৫ জনকে আটক করতে সক্ষম হয়েছে। দুপুরে তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
বাগেরহাট আদালতের সরকারি কৌঁসুলি এস এম মাহাবুব মোর্শেদ লালন বলেন, আসামিদের আদালতে সোপর্দ করলে বিচারক তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। তবে সুন্দরবন রক্ষা ও হরিণ শিকার রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন এই রাষ্ট্রীয় আইন কর্মকর্তা।

রাস উৎসবে পুণ্যার্থী সেজে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টার অভিযোগে আটক ৩২ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের বাগেরহাট বন আদালতে সোপর্দ করা হলে বিচারক বিলাশ মন্ডল আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে গত সোমবার দুপুর থেকে গতকাল বুধবার পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
বন বিভাগ জানায়, রাস পূজা চলাকালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারিরা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। এ জন্য কয়েক বছর ধরে পুণ্যার্থী ছাড়া বাইরের লোক বনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ছিল। আর এবারই প্রথমবারের মতো কড়া নিরাপত্তাপ্রহরায় পুণ্যার্থীদের বনে নেওয়া হয়েছে। এরপরও অনেকে পরিচয় গোপন করে পুণ্যার্থী সেজে বনে প্রবেশ করেছেন।
পূজার প্রথম দিন (সোমবার) দুপুরে হরিণ শিকারের চেষ্টার সময় এক যুবককে আটক করে বন বিভাগ। তখন ওই চক্রের অন্য সদস্যরা সহকারী বন সংরক্ষক রানা দেবের ওপর হামলা চালায়। এ ঘটনায় আটক তিনজনকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।
পরে হরিণ শিকারের যুক্ত থাকার অভিযোগে আরও ৩২ জনকে আটক করে বন বিভাগ। এ সময়ে ১২০০টি হরিণ শিকারের ফাঁদ ও দুটি ট্রলার জব্দ করা হয়েছে। এ নিয়ে রাস পূজা চলাকালে মোট ৩৫ হরিণশিকারিকে আটক করতে সক্ষম হয় বন বিভাগ।
এ বিষয়ে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের দুবলার চর-আলোরকোলের স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. তানভীর হাসান বলেন, বন্য প্রাণী শিকার রোধে এবার তাঁরা খুবই তৎপর ছিলেন। তারপরও শিকারিরা নানাভাবে চেষ্টা করেছেন। বনরক্ষীরা তল্লাশি চালিয়ে ৩৫ জনকে আটক করতে সক্ষম হয়েছে। দুপুরে তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
বাগেরহাট আদালতের সরকারি কৌঁসুলি এস এম মাহাবুব মোর্শেদ লালন বলেন, আসামিদের আদালতে সোপর্দ করলে বিচারক তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। তবে সুন্দরবন রক্ষা ও হরিণ শিকার রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন এই রাষ্ট্রীয় আইন কর্মকর্তা।

সিলেটের ছয়টি আসনের মধ্যে সরকারের দুই মন্ত্রী দুটি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। এ দুই আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় নির্বাচনী উত্তাপ নেই। বাকি চারটিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে দুটিতে অন্য দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪
‘সরকারে যাওয়ার পরে আবার যদি সেই পুরোনো কায়দায় উল্টাপাল্টা কিছু করা হয়, প্রথমে ব্যক্তিগত পর্যায়ে বলব, এগুলো ছেড়ে দেন। যদি সংশোধন হন, আমরা খুশি হব, অভিনন্দন জানাব। যদি সংশোধন না হন, তাহলে আগেও যেমন জীবন বাজি রেখে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, আগামীতেও কাউকে ছাড় দেব না।’
৩ মিনিট আগে
মেট্রো স্টেশনের নিচতলায় ট্রাফিক পুলিশ চেয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। স্টেশনের নিচতলায় ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েনের জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে (ডিএমপি) কাছে চিঠি দিয়েছে কোম্পানিটি।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ছিনতাইকারী রাজু হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে নিজ বাড়ি হতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ছিনতাইকৃত একটি মোটরসাইকেল, আইফোন, নগদ টাকা ও মালামাল উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে