সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
দেশের বৃহত্তম নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার পদোন্নতিপ্রাপ্তিতে বৈষম্যের শিকার কর্মচারীরা মানববন্ধন করেছেন। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কারখানার প্রধান ফটকের সামনে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
রেলওয়ের যান্ত্রিক বিভাগের শ্রমিক কর্মচারী সমন্বয় ঐক্য পরিষদের ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধনে কারখানার বিভিন্ন শপের (উপকারখানা) শতাধিক শ্রমিক কর্মচারী অংশ নেন।
এ সময় বক্তব্য দেন রেলওয়ে কারখানার যান্ত্রিক বিভাগের কর্মচারী মো. একরাম উদ্দিন, মো. মমিনুল ইসলাম, মো. ইমরুল সিকদার, মো. খায়রুল বাশার, আখতারুল ইসলাম, পারভেজ রানা, হামিদুর রহমান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, নিয়োগবিধি অনুযায়ী তিন বছর পরপর পদোন্নতি হওয়ার কথা থাকলেও দীর্ঘ ১০ বছরেও রেলওয়ের যান্ত্রিক বিভাগে কর্মরত বিভিন্ন পদের কর্মচারীদের পদোন্নতি দেওয়া হয়নি। অথচ শত শত পদ শূন্য রয়েছে। এসব পদে পদায়ন না করেই বিভিন্ন গ্রেডের কর্মচারীদের দিয়ে উচ্চপদের কাজ করিয়ে নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু পদ খালি না থাকলেও একই বিধি অনুযায়ী কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিয়ে সব সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে একই দিনে নিয়োগপ্রাপ্ত একজন কর্মকর্তা ৩-৪ বার পদোন্নতি পেলেও একজন কর্মচারী একবারও পায়নি। এতে শত শত পদধারী শ্রমিক-কর্মচারীরা সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত হচ্ছেন।
বক্তারা আরও বলেন, সম্প্রতি কিছু পদে পদোন্নতির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে সে ক্ষেত্রেও চরম বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে। অর্থাৎ একই সঙ্গে যোগদানকারী সবাই এই পদোন্নতি পাচ্ছেন না। অর্থাৎ কেউ পাবেন, কেউ পাবেন না। আর একেবারে বঞ্চিত করে রাখা হয়েছে ব্লাক স্মিথি, ক্রেন ড্রাইভার, পেটার্ন মেকার, উড মেকার, টিন স্মিথি, ফার্নিস ম্যান ও কোর মেকার পদে কর্মরতদের।
বক্তারা এসব পদসহ সব পদে শতভাগ পদোন্নতি দাবি করেন। বিশেষ করে যাঁদের পদোন্নতিপ্রাপ্তির মেয়াদ দীর্ঘদিন আগেই পেরিয়ে গেছে, তাঁদের আগে দিতে হবে।
একই সঙ্গে দাবি করা হয়, খালাসি পদের নাম পরিবর্তন করাসহ ভাতা প্রদানে যে বৈষম্য আছে তা দূর করতে হবে। সঙ্গে ১৯৮৫ ও ২০২০ সালের ‘আত্মঘাতী’ নিয়োগবিধি বাতিল করতে হবে। ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে দাবি পূরণ করা না হলে পয়লা মার্চ থেকে কর্মবিরতি কর্মসূচি পালন করা হবে।
দেশের বৃহত্তম নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার পদোন্নতিপ্রাপ্তিতে বৈষম্যের শিকার কর্মচারীরা মানববন্ধন করেছেন। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কারখানার প্রধান ফটকের সামনে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
রেলওয়ের যান্ত্রিক বিভাগের শ্রমিক কর্মচারী সমন্বয় ঐক্য পরিষদের ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধনে কারখানার বিভিন্ন শপের (উপকারখানা) শতাধিক শ্রমিক কর্মচারী অংশ নেন।
এ সময় বক্তব্য দেন রেলওয়ে কারখানার যান্ত্রিক বিভাগের কর্মচারী মো. একরাম উদ্দিন, মো. মমিনুল ইসলাম, মো. ইমরুল সিকদার, মো. খায়রুল বাশার, আখতারুল ইসলাম, পারভেজ রানা, হামিদুর রহমান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, নিয়োগবিধি অনুযায়ী তিন বছর পরপর পদোন্নতি হওয়ার কথা থাকলেও দীর্ঘ ১০ বছরেও রেলওয়ের যান্ত্রিক বিভাগে কর্মরত বিভিন্ন পদের কর্মচারীদের পদোন্নতি দেওয়া হয়নি। অথচ শত শত পদ শূন্য রয়েছে। এসব পদে পদায়ন না করেই বিভিন্ন গ্রেডের কর্মচারীদের দিয়ে উচ্চপদের কাজ করিয়ে নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু পদ খালি না থাকলেও একই বিধি অনুযায়ী কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিয়ে সব সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে একই দিনে নিয়োগপ্রাপ্ত একজন কর্মকর্তা ৩-৪ বার পদোন্নতি পেলেও একজন কর্মচারী একবারও পায়নি। এতে শত শত পদধারী শ্রমিক-কর্মচারীরা সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত হচ্ছেন।
বক্তারা আরও বলেন, সম্প্রতি কিছু পদে পদোন্নতির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে সে ক্ষেত্রেও চরম বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে। অর্থাৎ একই সঙ্গে যোগদানকারী সবাই এই পদোন্নতি পাচ্ছেন না। অর্থাৎ কেউ পাবেন, কেউ পাবেন না। আর একেবারে বঞ্চিত করে রাখা হয়েছে ব্লাক স্মিথি, ক্রেন ড্রাইভার, পেটার্ন মেকার, উড মেকার, টিন স্মিথি, ফার্নিস ম্যান ও কোর মেকার পদে কর্মরতদের।
বক্তারা এসব পদসহ সব পদে শতভাগ পদোন্নতি দাবি করেন। বিশেষ করে যাঁদের পদোন্নতিপ্রাপ্তির মেয়াদ দীর্ঘদিন আগেই পেরিয়ে গেছে, তাঁদের আগে দিতে হবে।
একই সঙ্গে দাবি করা হয়, খালাসি পদের নাম পরিবর্তন করাসহ ভাতা প্রদানে যে বৈষম্য আছে তা দূর করতে হবে। সঙ্গে ১৯৮৫ ও ২০২০ সালের ‘আত্মঘাতী’ নিয়োগবিধি বাতিল করতে হবে। ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে দাবি পূরণ করা না হলে পয়লা মার্চ থেকে কর্মবিরতি কর্মসূচি পালন করা হবে।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৮ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১২ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩২ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে