Ajker Patrika

হামলার ৭ বছর পর সেই দানারহাটে মির্জা ফখরুল, কর্মীদের উচ্ছ্বাস

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে বরণ করার জন্য নেতা-কর্মীরা প্রস্তুত। ছবি: আজকের পত্রিকা
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে বরণ করার জন্য নেতা-কর্মীরা প্রস্তুত। ছবি: আজকের পত্রিকা

২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণার সময় যেখানে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের গাড়িবহরে হামলা চালানো হয়েছিল, দীর্ঘ সাত বছর পর তিনি আজ সেই ঠাকুরগাঁও সদরের বেগুনবাড়ি দানারহাট এলাকায় মতবিনিময় সভায় অংশ নিতে যাচ্ছেন। দীর্ঘ বিরতির পর দলের মহাসচিবের আগমনে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে।

২০১৮ সালের ১১ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণসংযোগে যাওয়ার পথে দানারহাট এলাকায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের গাড়িবহরে অতর্কিত হামলা চালানো হয়। হামলায় বহরের সাতটি গাড়ি ভাঙচুর হয় এবং বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হন। বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, তৎকালীন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান বনি আমিনের নেতৃত্বে এই হামলা হয়েছিল। ঘটনার পর নির্বাচনী কর্মসূচি সংক্ষিপ্ত করে শহরে ফিরে যান মহাসচিব। এরপর তিনি আর এই এলাকায় আসেননি।

বেগুনবাড়ি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি এস এম আবুল কাশেম আজাদ হামলার ঘটনার কথা স্মরণ করে বলেন, ‘তৎকালীন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান বনি আমিনের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী সেদিন এই হামলা চালায়। এতে আমাদের অসংখ্য নেতা-কর্মী আহত হন। ওই দিন মহাসচিব স্যার আর কোনো নির্বাচনী কর্মসূচি না দিয়ে শহরে চলে যান। এরপর আর এই এলাকায় আসেননি। দীর্ঘ সাত বছর পর এই প্রথম তিনি একই মাঠে বক্তব্য দেন। সেদিন অত্যন্ত হতাশ হয়েছিলাম, কিন্তু আজ তাঁর আগমনের খবরে আমরা দারুণভাবে উজ্জীবিত।’

এদিকে মহাসচিবকে স্বাগত জানাতে দানারহাট এলাকায় সাজ সাজ রব। পুরোনো স্মৃতি ভুলে নতুন উদ্দীপনায় স্থানীয় নেতা-কর্মীরা।

ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া গাড়িবহরে থাকা ও হামলায় আহত হওয়া স্থানীয় এক কর্মী (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) বলেন, ‘সেদিন হামলাকারীরা আমার গাড়িতেও ভাঙচুর করেছিল। মহাসচিব স্যারকে রক্ষা করতে গিয়ে আমরা কয়েকজন আহত হই। সেই দিনের দুঃসহ স্মৃতি আজও ভুলিনি। কিন্তু স্যার আবার আসছেন, আমাদের মাঝে দাঁড়াচ্ছেন—এটাই আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা। আমরা মনে করি, তিনি আবার এসে আমাদের পুরোনো ক্ষতকে সাহস দিয়ে মুছে দেবেন।’

আরেক স্থানীয় সমর্থক মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সাত বছর আগের ঘটনায় আমরা খুব ভয় পেয়েছিলাম। মনে হয়েছিল, এই এলাকায় হয়তো আর কোনো দিন রাজনীতি করা যাবে না। কিন্তু আজ মহাসচিব স্যার আবার আসছেন, এতে প্রমাণ হয়, আমরা এখনো মাঠে আছি। আমরা তাঁর জন্য অপেক্ষায় আছি, তাঁর বক্তব্য শুনতে মুখিয়ে আছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিরামপুরে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে অটোরিকশাচালকের মৃত্যু

ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

দিনাজপুরের বিরামপুরে সড়কে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করার সময় পেছন থেকে আসা পণ্যবাহী ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে আতিয়ার রহমান (৫০) নামের এক ইজিবাইকচালক (ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা) নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিরামপুর পৌর শহরের ঢাকা মোড়ে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত আতিয়ার রহমান দিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌর শহরের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের চক শাহাবাজপুর গ্রামের মৃত আবদুল কুদ্দুসের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে চালক আতিয়ার রহমান বিরামপুর পৌর শহরের ঢাকা মোড়ে তাঁর ইজিবাইক দাঁড় করে ফুলবাড়ী যেতে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় গোবিন্দগঞ্জ থেকে দিনাজপুরগামী একটি পণ্যবাহী ট্রাক পেছন থেকে ইজিবাইকটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ইজিবাইকচালক আতিয়ার রহমান ছিটকে সড়কের ওপর পড়ে যান। এ সময় ট্রাকটি তাঁর মাথার ওপর দিয়ে চলে যায়। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে, খবর পেয়ে বিরামপুর থানা-পুলিশ, বিরামপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা সেখানে উপস্থিত হয়ে আতিয়ার রহমানের মরদেহ উদ্ধার করেন।

বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, গতকাল সন্ধ্যায় বিরামপুর ঢাকা মোড়ে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে আতিয়ার রহমান নামের এক ইজিবাইকচালক নিহত হন। ঘটনার পর ট্রাকচালক ট্রাকটি নিয়ে পালিয়ে যান। মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় সড়ক পরিবহন আইনে একটি মামলা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চট্টগ্রাম ইপিজেডের কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
আপডেট : ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ১৬: ১৩
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (সিইপিজেড) একটি কারখানায় আগুন লেগেছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, আগুন নিয়ন্ত্রণে ১৪টি ইউনিট কাজ করছে।

ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স চট্টগ্রামের উপপরিচালক মো. জসিম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বেলা ২টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১৪টি ইউনিট কাজ করছে। হতাহত ও ক্ষতির বিষয়ে এখনো কিছু বলা যাচ্ছে না।’

জেলার দক্ষিণ হালিশহরে অবস্থিত সিইপিজেডের ৯ তলা ভবনটিতে পাঁচ শতাধিক শ্রমিক রয়েছেন বলে জানা গেছে।

এর আগে এক বিবৃতিতে ফায়ার সার্ভিস জানায়, আজ দুপুর ২টা ১০ মিনিটে চট্টগ্রাম সিইপিজেডের লিংক রোডে একটি তোয়ালে কারখানায় আগুন লাগার খবর পান তাঁরা। খবর পেয়ে ২টা ১২ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ফায়ার সার্ভিস।

ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, সাত তলা একটি ভবনের ৫, ৬ ও ৭ তলায় আগুন লেগেছে।

বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, সিইপিজেড, বন্দর, কেইপিজেড ও আগ্রাবাদের ১৪টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ডোবা থেকে অজ্ঞাতনামা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

পাবনা প্রতিনিধি
ঘটনাস্থলে স্থানীয় বাসিন্দারা। ছবি: আজকের পত্রিকা
ঘটনাস্থলে স্থানীয় বাসিন্দারা। ছবি: আজকের পত্রিকা

পাবনা শহরের শালগাড়িয়া গোরস্থানপাড়ায় ডোবা থেকে অজ্ঞাতনামা যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বেলা ১টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়।

পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে শালগাড়িয়া গোরস্থানপাড়া এলাকার বাসিন্দারা ডোবায় মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। এখন পর্যন্ত যুবকের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। কীভাবে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, বিষয়টি জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, কয়েক দিন আগে তাঁকে কেউ হত্যা করে নির্জন ডোবায় ফেলে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। এই ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।

এ বিষয়ে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম জানান, প্রাথমিক সুরতহালে তাঁর পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। এটি হত্যাকাণ্ড কি না সে বিষয়ে পিবিআই তদন্ত করছে। তদন্ত শেষে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ক্ষতিপূরণসহ চার দফা দাবিতে বড়পুকুরিয়া খনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসীর সংবাদ সম্মেলন

ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি 
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ। ছবি: আজকের পত্রিকা
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ। ছবি: আজকের পত্রিকা

ক্ষতিপূরণসহ চার দফা দাবিতে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী সংবাদ সম্মেলন করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বেলা ১১টায় ‘বসতবাড়ি রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে খনি এলাকার পাথরাপাড়া গ্রামে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি কর্তৃপক্ষ অননুমোদিত জায়গায় কয়লা তোলার কারণে পাথরাপাড়া গ্রামের বসতভিটা, আবাদি জমি ও রাস্তাঘাট দেবে যাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে খনি কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হলেও, তারা শুধু নামমাত্র একটি জরিপ করে কয়েকটি ফাটল ধরা বাড়ির সামান্য ক্ষতিপূরণ দিয়েছে। তিনি আরও জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি এমন যে গভীর রাতে গ্রামবাসী ঘুমাতে পারছেন না। যেকোনো মুহূর্তে বাড়িঘরসহ বিভিন্ন স্থাপনা ধসে পড়তে পারে।

কমিটির পক্ষ থেকে চারটি প্রধান দাবি তুলে ধরা হয়—

১. বাড়িঘরে ফাটল ও জায়গা দেবে যাওয়ার জন্য যথাযথ ক্ষতিপূরণসহ স্থায়ী সুব্যবস্থা করতে হবে।

২. ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় নতুন পাকা রাস্তার ব্যবস্থা করতে হবে।

৩. সুপেয় পানির সুব্যবস্থা করতে হবে।

৪. ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বেকার যুবকদের চাকরির ব্যবস্থা করতে হবে।

সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে খনির পূর্বাংশে পাথরাপাড়া গ্রাম প্রায় এক থেকে দেড় ফুট জায়গা দেবে গেছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছি এবং আমাদের আবাসস্থল নিয়ে আমরা খুবই চিন্তিত। কখন কী ঘটে যাবে, আমরা কেউ বুঝতে পারছি না।’ তিনি জানান, গ্রামের পশ্চিমাংশে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ ফুট জায়গা ইতিমধ্যে তলিয়ে গেছে, যা গ্রামবাসীর মধ্যে চরম আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।

তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এ বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে এবং খনি কর্তৃপক্ষকে বারবার অবগত করা হয়েছে, কিন্তু তারা কোনো কর্ণপাত করছে না। তিনি প্রশাসনের কাছে আবেদন জানান, এই দুরবস্থার স্থায়ী সমাধানের জন্য যেন খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় অবিলম্বে হস্তক্ষেপ করে।

সভাপতি আরও বলেন, ‘আপনারা অবগত আছেন যে বিগত দিনে আন্দোলন করে আমরা শুধু বাড়ি ফাটলের জন্য কিছু ক্ষতিপূরণ আদায় করেছিলাম। বর্তমানে যে জায়গা দেবে যাচ্ছে, সে বিষয়ে তারা এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির মাইনিং জিএমকে বহুবার বিষয়টি জানানো হয়েছে।’ তিনি হুঁশিয়ারি দেন যে তাঁদের চার দফা দাবি মেনে না নেওয়া হলে পরবর্তীকালে বৃহত্তর আন্দোলন ঘোষণা করা হবে।

এ সময় বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, বড়পুকুরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হেলেনা খানমসহ ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী উপস্থিত ছিলেন।

বিষয়টি নিয়ে কথা বলার জন্য মোবাইল ফোনে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু তালেব ফরাজীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন কল গ্রহণ করেননি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত