দিনাজপুর প্রতিনিধি
জমি দখলের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধন এবং বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে সংবাদ হওয়ার জেরে এবার ফেসবুক লাইভে এসে নিজ দলীয় জেলা সভাপতি ও সাতবারের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজারের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করেছেন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শিবলী সাদিক। একাদশ জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নিজের ফেসবুক ওয়ালে লাইভে এসে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজারের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেন তিনি। ২৯ মিনিট ৪৩ সেকেন্ডের লাইভে তিনি আত্নপক্ষ সমর্থনের বিভিন্ন যুক্তি তুলে ধরার পাশাপাশি জেলা সভাপতির বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের খোলামেলা সমালোচনা করেন।
শিবলী সাদিক তাঁর বক্তব্যে বলেন, শিবলী সাদিকের প্রোগ্রামে হাজার হাজার মানুষ আসায় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজারের গাত্রদাহ হয়।
লিডার হিসেবে তাঁকে না মেনে গঠনতন্ত্র মোতাবেক কাজ করতে চাওয়া এবং জেলা সভাপতির ইচ্ছেমাফিক পকেট কমিটি করার প্রস্তাব না মানায় ষড়যন্ত্র হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ক্ষমতায় থাকার জন্য গ্রুপিং জিইয়ে রাখা হচ্ছে। জেলা সভাপতির খারাপ আচরণের কারণে তিনি জেলা সভাপতির নির্বাচনী এলাকার মধ্যে থাকা জমি বিক্রি করে দিতে বাধ্য হয়েছেন। নিজের ক্ষমতা ধরে রাখতে নিজের আসন বাদে সব আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী দিয়ে দলীয় প্রার্থীকে পরাজিত করারও অভিযোগ করেন তিনি।
কয়লা (বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির) একটি রাষ্ট্রীয় সম্পদ উল্লেখ করে তিনি বলেন, তিনি (অ্যাডভোকেট ফিজার এমপি) ডিও (ডিমান্ড অর্ডার) দিয়েছেন, যারা তার কাছের মানুষ তারাই পেয়েছে। ৯ থেকে ১২ হাজার টাকা দামের কয়লা যেটি ২২ থেকে ২৬ হাজার টাকা মেট্রিক টন দরে বিক্রি হয়েছে। তার কোন ভুল থাকলে স্নেহাস্পদ হিসেবে কাছে ডেকে ভুল শুধরে দিতে পারতেন কিন্তু তিনি তা না করে নোংরামি করছেন। তিনি আওয়ামী লীগের এমপি, বিএনপি-জামাতের না উল্লেখ করে শিবলী সাদিক বলেন, এ অবস্থা চলতে থাকলে ভবিষ্যতে সমান পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবেন।
শিবলী সাদিক বলেন, ‘আমি যদি প্রকৃতপক্ষেই ভূমিদস্যু হয়ে থাকি তাহলে আমার নামে মামলা করা হোক, আমাকে আইনের আওতায় আনা হোক, আমার শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক।’
আচরণ এবং ব্যবহারের পরিবর্তন না আসলে প্রত্যেকটা এলাকায় ব্যারিকেড সৃষ্টি করবেন বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
এ সময় তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি খুব চেষ্টায় আছি কোনোভাবে যদি ইকবাল ভাই (হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি), খালিদ ভাইকে (নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি) একই মঞ্চে মঞ্চস্থ করতে পারতাম তবে দিনাজপুরের এই সংকটটা কাটিয়ে উঠতে পারতাম। একটা না একটা দিন এটা বাস্তবায়ন হবে।’ এ সময় তিনি অর্থনৈতিক ও জমি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে তার কোনো সংশ্লিষ্টতা নাই বলে দাবি করেন।
শিবলী সাদিক বলেন, ‘একটা সংকট যাচ্ছে আমাদের মধ্যে এবং এই সংকটের মধ্য থেকে সকলের সহযোগিতা নিয়ে আমাদেরকে অবশ্যই উত্তরণ ঘটাতে হবে।’
এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক মন্ত্রী ও পরপর সাত বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, শিবলী সাদিক তার প্রতিদ্বন্দ্বী নন এবং এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চান না বলেও জানান তিনি।
জমি দখলের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধন এবং বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে সংবাদ হওয়ার জেরে এবার ফেসবুক লাইভে এসে নিজ দলীয় জেলা সভাপতি ও সাতবারের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজারের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করেছেন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শিবলী সাদিক। একাদশ জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নিজের ফেসবুক ওয়ালে লাইভে এসে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজারের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেন তিনি। ২৯ মিনিট ৪৩ সেকেন্ডের লাইভে তিনি আত্নপক্ষ সমর্থনের বিভিন্ন যুক্তি তুলে ধরার পাশাপাশি জেলা সভাপতির বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের খোলামেলা সমালোচনা করেন।
শিবলী সাদিক তাঁর বক্তব্যে বলেন, শিবলী সাদিকের প্রোগ্রামে হাজার হাজার মানুষ আসায় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজারের গাত্রদাহ হয়।
লিডার হিসেবে তাঁকে না মেনে গঠনতন্ত্র মোতাবেক কাজ করতে চাওয়া এবং জেলা সভাপতির ইচ্ছেমাফিক পকেট কমিটি করার প্রস্তাব না মানায় ষড়যন্ত্র হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ক্ষমতায় থাকার জন্য গ্রুপিং জিইয়ে রাখা হচ্ছে। জেলা সভাপতির খারাপ আচরণের কারণে তিনি জেলা সভাপতির নির্বাচনী এলাকার মধ্যে থাকা জমি বিক্রি করে দিতে বাধ্য হয়েছেন। নিজের ক্ষমতা ধরে রাখতে নিজের আসন বাদে সব আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী দিয়ে দলীয় প্রার্থীকে পরাজিত করারও অভিযোগ করেন তিনি।
কয়লা (বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির) একটি রাষ্ট্রীয় সম্পদ উল্লেখ করে তিনি বলেন, তিনি (অ্যাডভোকেট ফিজার এমপি) ডিও (ডিমান্ড অর্ডার) দিয়েছেন, যারা তার কাছের মানুষ তারাই পেয়েছে। ৯ থেকে ১২ হাজার টাকা দামের কয়লা যেটি ২২ থেকে ২৬ হাজার টাকা মেট্রিক টন দরে বিক্রি হয়েছে। তার কোন ভুল থাকলে স্নেহাস্পদ হিসেবে কাছে ডেকে ভুল শুধরে দিতে পারতেন কিন্তু তিনি তা না করে নোংরামি করছেন। তিনি আওয়ামী লীগের এমপি, বিএনপি-জামাতের না উল্লেখ করে শিবলী সাদিক বলেন, এ অবস্থা চলতে থাকলে ভবিষ্যতে সমান পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবেন।
শিবলী সাদিক বলেন, ‘আমি যদি প্রকৃতপক্ষেই ভূমিদস্যু হয়ে থাকি তাহলে আমার নামে মামলা করা হোক, আমাকে আইনের আওতায় আনা হোক, আমার শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক।’
আচরণ এবং ব্যবহারের পরিবর্তন না আসলে প্রত্যেকটা এলাকায় ব্যারিকেড সৃষ্টি করবেন বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
এ সময় তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি খুব চেষ্টায় আছি কোনোভাবে যদি ইকবাল ভাই (হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি), খালিদ ভাইকে (নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি) একই মঞ্চে মঞ্চস্থ করতে পারতাম তবে দিনাজপুরের এই সংকটটা কাটিয়ে উঠতে পারতাম। একটা না একটা দিন এটা বাস্তবায়ন হবে।’ এ সময় তিনি অর্থনৈতিক ও জমি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে তার কোনো সংশ্লিষ্টতা নাই বলে দাবি করেন।
শিবলী সাদিক বলেন, ‘একটা সংকট যাচ্ছে আমাদের মধ্যে এবং এই সংকটের মধ্য থেকে সকলের সহযোগিতা নিয়ে আমাদেরকে অবশ্যই উত্তরণ ঘটাতে হবে।’
এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক মন্ত্রী ও পরপর সাত বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, শিবলী সাদিক তার প্রতিদ্বন্দ্বী নন এবং এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চান না বলেও জানান তিনি।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৪ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪০ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে