রংপুর প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আজ খেলা শুরু করে শেষ করতে পারব না। খেলা তো হবে, মজাদার খেলা হবে। সময় বেশি নেই, ডিসেম্বরে ফাইনাল খেলা। আপনারা প্রস্তুত আছেন। বিএনপির এক দফা খাদে পড়ে গেছে।’
আজ বুধবার রংপুর জিলা স্কুল মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিভাগীয় মহাসমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বিএনপিকে নিয়ে আরও বলেন, ‘খাদে পড়া দলের বাস্তবায়ন হবে না। গোলাপবাগে গরুর হাটে কোমর একবার ভেঙেছে। এবার সোহরাওয়ার্দী গিয়ে পথের মধ্যে হাঁটু ভেঙে গেছে। তাদের প্রধান নেতা কে? তারেক রহমান। সে কি ইলেকশন করতে পারবে? ২০ বছরের সাজা, অর্থ পাচারের অপরাধে বাংলাদেশ থেকে লন্ডনে গিয়েছে, সেই হলো তারেক রহমান।’
কাদের আরও বলেন, ‘বিএনপির আরেক নেতা কে খালেদা জিয়া। তার নির্বাচন করার যোগ্যতা নেই। এতিমের টাকা দুর্নীতি করেছেন। তাদের নেতাও শেষ, দেশনেত্রীও শেষ। আমাদের নির্বাচনের নেতা শেখ হাসিনা। আমাদের আন্দোলনের নেতাও শেখ হাসিনা।’
সভায় জনসাধারণের উপস্থিতি নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে উত্তরবঙ্গের যত নদী। করতোয়া নদী, তিস্তা নদী, ধরলা নদী, কুড়িগ্রামের ১৬টি নদী। সব নদীর পানি চলে এসেছে ঢলের মতো রংপুর শহরে। নেত্রী আমি আপনার সব সমাবেশে মফস্বলে ছিলাম। বিভাগীয় পর্যায়ে, জেলা পর্যায়ে, সম্প্রতিকালে মনে হয় আমরা যারা তাঁর সঙ্গে এসেছি, এটাই হলো স্মরণকালের সর্ববৃহৎ সমাবেশ।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, এই দেশ নুরল দিনের দেশ। ভবানী পাঠক, দেবী চৌধুরানীর দেশ। এই দেশ তিতুমীরের দেশ, সিধু লাল, কানু লালের দেশ। ক্ষুধিরামের দেশ, সিপাহি বিদ্রোহের দেশ। স্বাধীনতার সূচনা এই উত্তরবঙ্গে। কিন্তু স্বাধীনতা কেউ দিতে পারেনি। উত্তরবঙ্গে রক্ত দিয়ে, জীবন দিয়ে বাংলার বীর সন্তানেরা স্বাধীনতা সংগ্রামের সূচনা করেছিল। আর তার সমাপ্তি করেছিল টুঙ্গিপাড়ার এক মায়ের সন্তান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
উন্নয়নের ধারাবাহিকতা তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তিস্তা পাবেন। গঙ্গায় পানি আমরা যার নেতৃত্বে পেয়েছি, তাঁর নেতৃত্বে তিস্তা নদীর পানির ভাগও আমরা পাব। ধৈর্য ধরেন আওয়ামী লীগ পালাবে না। আওয়ামী লীগের শেকড় বাংলাদেশের মাটির অনেক গভীরে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আজ খেলা শুরু করে শেষ করতে পারব না। খেলা তো হবে, মজাদার খেলা হবে। সময় বেশি নেই, ডিসেম্বরে ফাইনাল খেলা। আপনারা প্রস্তুত আছেন। বিএনপির এক দফা খাদে পড়ে গেছে।’
আজ বুধবার রংপুর জিলা স্কুল মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিভাগীয় মহাসমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বিএনপিকে নিয়ে আরও বলেন, ‘খাদে পড়া দলের বাস্তবায়ন হবে না। গোলাপবাগে গরুর হাটে কোমর একবার ভেঙেছে। এবার সোহরাওয়ার্দী গিয়ে পথের মধ্যে হাঁটু ভেঙে গেছে। তাদের প্রধান নেতা কে? তারেক রহমান। সে কি ইলেকশন করতে পারবে? ২০ বছরের সাজা, অর্থ পাচারের অপরাধে বাংলাদেশ থেকে লন্ডনে গিয়েছে, সেই হলো তারেক রহমান।’
কাদের আরও বলেন, ‘বিএনপির আরেক নেতা কে খালেদা জিয়া। তার নির্বাচন করার যোগ্যতা নেই। এতিমের টাকা দুর্নীতি করেছেন। তাদের নেতাও শেষ, দেশনেত্রীও শেষ। আমাদের নির্বাচনের নেতা শেখ হাসিনা। আমাদের আন্দোলনের নেতাও শেখ হাসিনা।’
সভায় জনসাধারণের উপস্থিতি নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে উত্তরবঙ্গের যত নদী। করতোয়া নদী, তিস্তা নদী, ধরলা নদী, কুড়িগ্রামের ১৬টি নদী। সব নদীর পানি চলে এসেছে ঢলের মতো রংপুর শহরে। নেত্রী আমি আপনার সব সমাবেশে মফস্বলে ছিলাম। বিভাগীয় পর্যায়ে, জেলা পর্যায়ে, সম্প্রতিকালে মনে হয় আমরা যারা তাঁর সঙ্গে এসেছি, এটাই হলো স্মরণকালের সর্ববৃহৎ সমাবেশ।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, এই দেশ নুরল দিনের দেশ। ভবানী পাঠক, দেবী চৌধুরানীর দেশ। এই দেশ তিতুমীরের দেশ, সিধু লাল, কানু লালের দেশ। ক্ষুধিরামের দেশ, সিপাহি বিদ্রোহের দেশ। স্বাধীনতার সূচনা এই উত্তরবঙ্গে। কিন্তু স্বাধীনতা কেউ দিতে পারেনি। উত্তরবঙ্গে রক্ত দিয়ে, জীবন দিয়ে বাংলার বীর সন্তানেরা স্বাধীনতা সংগ্রামের সূচনা করেছিল। আর তার সমাপ্তি করেছিল টুঙ্গিপাড়ার এক মায়ের সন্তান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
উন্নয়নের ধারাবাহিকতা তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তিস্তা পাবেন। গঙ্গায় পানি আমরা যার নেতৃত্বে পেয়েছি, তাঁর নেতৃত্বে তিস্তা নদীর পানির ভাগও আমরা পাব। ধৈর্য ধরেন আওয়ামী লীগ পালাবে না। আওয়ামী লীগের শেকড় বাংলাদেশের মাটির অনেক গভীরে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে