বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে আলু রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকার। রাজ্যে অভ্যন্তরীণ সংকটে দাম বৃদ্ধির কারণ দেখিয়ে আজ সোমবার থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর। ফলে স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজসহ অন্যান্য পণ্য আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও আলু আমদানি বন্ধ রয়েছে।
যার প্রভাবে এক দিনের ব্যবধানে বন্দরের খুচরা বাজারে ভারত থেকে আমদানি করা আলু কেজিতে ৩-৪ টাকা এবং পেঁয়াজের কেজিতে ১২-১৫ টাকা বাড়িয়ে বিক্রি করছেন বিক্রেতারা।
হাকিমপুর উপজেলার হিলি বাজারে খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেন, গতকাল রোববার ভারতীয় আলু ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। আজ বিক্রি হচ্ছে ৬৪-৬৫ টাকায়। আর পেঁয়াজ কেজিতে ১২-১৫ টাকা বেড়ে ৮০-৮৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এর আগে এই পেঁয়াজ ৬৫ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। নতুন আলু বাজারে না আসা পর্যন্ত দাম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই।
হিলি স্থল শুল্ক স্টেশন সূত্রে জানা যায়, গতকাল রোববার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় ৩২ ট্রাকে ৯২৩ মেট্রিকটন পেঁয়াজ এবং ৬৬ ট্রাকে ২ হাজার ৩৫ মেট্রিকটন আলু আমদানি করা হয়েছে।
হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি মো. সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকার বাংলাদেশে আলু রপ্তানি না করার ক্ষেত্রে আলুবাহী ট্রাকের অনলাইন স্লট বুকিং বন্ধ রেখেছে। এ কারণে সোমবার থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দেশে আলু আমদানি হচ্ছে না। যার ফলে আলুর দাম বাড়ছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আবার পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করবে এমন খবরে মোকামে কেজি প্রতি পেঁয়াজের দামও বেড়ে গেছে। ভারত থেকে পেঁয়াজ আসা বন্ধ হবে, এমন একটা গুজব ছড়ানো হচ্ছে। পেঁয়াজের আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। তবে ভারতে যে পরিমাণ আলুর এলসি করা আছে, তা আমদানি করা না হলে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে বন্দরের আমদানিকারকেরা।’
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে আলু রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকার। রাজ্যে অভ্যন্তরীণ সংকটে দাম বৃদ্ধির কারণ দেখিয়ে আজ সোমবার থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর। ফলে স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজসহ অন্যান্য পণ্য আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও আলু আমদানি বন্ধ রয়েছে।
যার প্রভাবে এক দিনের ব্যবধানে বন্দরের খুচরা বাজারে ভারত থেকে আমদানি করা আলু কেজিতে ৩-৪ টাকা এবং পেঁয়াজের কেজিতে ১২-১৫ টাকা বাড়িয়ে বিক্রি করছেন বিক্রেতারা।
হাকিমপুর উপজেলার হিলি বাজারে খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেন, গতকাল রোববার ভারতীয় আলু ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। আজ বিক্রি হচ্ছে ৬৪-৬৫ টাকায়। আর পেঁয়াজ কেজিতে ১২-১৫ টাকা বেড়ে ৮০-৮৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এর আগে এই পেঁয়াজ ৬৫ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। নতুন আলু বাজারে না আসা পর্যন্ত দাম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই।
হিলি স্থল শুল্ক স্টেশন সূত্রে জানা যায়, গতকাল রোববার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় ৩২ ট্রাকে ৯২৩ মেট্রিকটন পেঁয়াজ এবং ৬৬ ট্রাকে ২ হাজার ৩৫ মেট্রিকটন আলু আমদানি করা হয়েছে।
হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি মো. সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকার বাংলাদেশে আলু রপ্তানি না করার ক্ষেত্রে আলুবাহী ট্রাকের অনলাইন স্লট বুকিং বন্ধ রেখেছে। এ কারণে সোমবার থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দেশে আলু আমদানি হচ্ছে না। যার ফলে আলুর দাম বাড়ছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আবার পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করবে এমন খবরে মোকামে কেজি প্রতি পেঁয়াজের দামও বেড়ে গেছে। ভারত থেকে পেঁয়াজ আসা বন্ধ হবে, এমন একটা গুজব ছড়ানো হচ্ছে। পেঁয়াজের আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। তবে ভারতে যে পরিমাণ আলুর এলসি করা আছে, তা আমদানি করা না হলে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে বন্দরের আমদানিকারকেরা।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে