চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বেড়েছে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি। ৬ ইউনিয়নের প্রায় ১৪ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পরেছেন। এসব ইউনিয়নের ৪৫০ হেক্টর আমন ধান ও ৪৫ হেক্টর সবজির খেত পানির নিচে তলিয়ে গেছে।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদে পানি বিপৎসীমার ৩৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের তথ্য মতে, চলতি আমন মৌসুমে এ উপজেলায় ৮ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে আমন ধান চাষ হয়েছে।
এদিকে চিলমারী ইউনিয়নের বৈলমনদিয়ারখাতা, করাইবরিশাল, মানুষমারা, আমতলা, নয়ারহাট ইউনিয়নের দক্ষিণ খাউরিয়া, বজরা দিয়ারখাতা, ফৈসকা, গয়নালপোটল, থানাহাট ইউনিয়নের পেদিখাওয়াসহ কয়েকটি গ্রামের প্রায় ১৪ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পরেছে।
থানাহাট ইউনিয়নের পুটিমারি এলাকার বাসিন্দা আবু বাদশা মিয়া বলেন, ‘চড়া মূল্যে রোপা আমনের চারা কিনে রোপণ করেছি। পানিতে আমন খেত তলিয়ে গেছে। এই পানি কয়েক দিন থাকলে আমনের ক্ষতি হবে। চিলমারী ইউনিয়নের শাখাহাতি, করাইবরিশালসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদে ভাঙনে গত এক মাসে প্রায় ২ শতাধিক ঘর-বাড়ি বিলীন হয়েছে।’
শাখাহাতি এলাকার মাহমুদুল, নুর মোহাম্মদ, মোছা. জাহানার বেগমসহ কয়েকজন জানান, মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকু ব্রহ্মপুত্র নদে বিলীন হয়ে গেছে। সরকার নদী ভাঙন বন্ধে কাজ করলে তাঁদের ভালো হতো।
চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাফিউল আলম বলেন, এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের নিয়ে মিটিং চলছে; বরাদ্দ করা চাল বণ্টনের জন্য। দ্রুত পানিবন্দীদের মধ্যে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, ১০ মেট্রিকটন চাল ও নগদ ১ লাখ টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কুমার প্রনয় বিষাণ দাস বলেন, বন্যা পরবর্তী সময়ে কৃষকদের খোঁজ নিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে ওঠাতে সহযোগিতা করা হবে।
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বেড়েছে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি। ৬ ইউনিয়নের প্রায় ১৪ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পরেছেন। এসব ইউনিয়নের ৪৫০ হেক্টর আমন ধান ও ৪৫ হেক্টর সবজির খেত পানির নিচে তলিয়ে গেছে।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদে পানি বিপৎসীমার ৩৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের তথ্য মতে, চলতি আমন মৌসুমে এ উপজেলায় ৮ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে আমন ধান চাষ হয়েছে।
এদিকে চিলমারী ইউনিয়নের বৈলমনদিয়ারখাতা, করাইবরিশাল, মানুষমারা, আমতলা, নয়ারহাট ইউনিয়নের দক্ষিণ খাউরিয়া, বজরা দিয়ারখাতা, ফৈসকা, গয়নালপোটল, থানাহাট ইউনিয়নের পেদিখাওয়াসহ কয়েকটি গ্রামের প্রায় ১৪ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পরেছে।
থানাহাট ইউনিয়নের পুটিমারি এলাকার বাসিন্দা আবু বাদশা মিয়া বলেন, ‘চড়া মূল্যে রোপা আমনের চারা কিনে রোপণ করেছি। পানিতে আমন খেত তলিয়ে গেছে। এই পানি কয়েক দিন থাকলে আমনের ক্ষতি হবে। চিলমারী ইউনিয়নের শাখাহাতি, করাইবরিশালসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদে ভাঙনে গত এক মাসে প্রায় ২ শতাধিক ঘর-বাড়ি বিলীন হয়েছে।’
শাখাহাতি এলাকার মাহমুদুল, নুর মোহাম্মদ, মোছা. জাহানার বেগমসহ কয়েকজন জানান, মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকু ব্রহ্মপুত্র নদে বিলীন হয়ে গেছে। সরকার নদী ভাঙন বন্ধে কাজ করলে তাঁদের ভালো হতো।
চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাফিউল আলম বলেন, এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের নিয়ে মিটিং চলছে; বরাদ্দ করা চাল বণ্টনের জন্য। দ্রুত পানিবন্দীদের মধ্যে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, ১০ মেট্রিকটন চাল ও নগদ ১ লাখ টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কুমার প্রনয় বিষাণ দাস বলেন, বন্যা পরবর্তী সময়ে কৃষকদের খোঁজ নিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে ওঠাতে সহযোগিতা করা হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে