উত্তর ভারতের পাহাড়ি রাজ্য হিমাচল প্রদেশে চলতি বর্ষায় টানা ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের কারণে ১৯৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত ৩৬ জন। আহত ৩০৪ জনেরও বেশি। প্রবল দুর্যোগে বন্ধ হয়ে গিয়েছে ৫ শর বেশি সড়ক। ২০টির বেশি জায়গায় ধস নামায় বিদ্যুৎ ও পানীয় জলের সংকটও চরমে উঠেছে।
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
ক্লাউডবার্স্ট হলো ৩০ বর্গকিলোমিটার বা তার কম একটি এলাকায় প্রতি ঘণ্টায় ১০০ মিলিমিটার বা তার বেশি বৃষ্টিপাত। এই ঘটনা ঘটার পেছনে একটি জটিল প্রক্রিয়া রয়েছে। মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটির আবহাওয়াবিদ রুচিত কুলকার্নি জানান, এটি সাধারণত বর্ষার সময় পাহাড়ি অঞ্চলে ঘটে থাকে। হিমালয়ের পাদদেশে আরব সাগর থেকে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হালকা থেকে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তবে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারবে।