রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের চক্ষু বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডা. নাইমুল হকের বিরুদ্ধে এক রোগীর চোখে ওষুধের বদলে স্যালাইন পানি পুশ করার অভিযোগ উঠেছে। সংবাদ সম্মেলন করে ভুক্তভোগী রোগী লায়লা রশীদের স্বামী রাজশাহী ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের সভাপতি হারুনুর রশীদ এ অভিযোগ করেছেন।
আজ শনিবার সকালে রাজশাহী চেম্বার ভবনের সম্মেলন কক্ষে তিনি এই সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে রাজশাহী ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের সভাপতি হারুনুর রশীদ বলেন, ‘আমার স্ত্রীকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়ে আমি প্রতারণার শিকার হয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘হঠাৎ করেই আমার স্ত্রী ডান চোখে সমস্যা দেখা দেয়। তখন ঢাকায় একজন বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে যাই। সেই ডাক্তার জানান, তিন ডোজ ইনজেকশন দিতে হবে এবং এতে খরচ পরবে ৯০ হাজার টাকা। এরপর ঢাকা থেকে আমার স্ত্রীকে নিয়ে এসে রাজশাহীতে চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. নাইমুল হককে দেখাই। তিনি বিভিন্ন পরীক্ষার পরে জানান ইনজেকশন পুশ করতে হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে তিন ডোজ ইনজেকশন দেওয়া হয়। তিনি ইনজেকশন বাবদ ৪৬ হাজার টাকা নেন। তৃতীয় ডোজ শেষ হওয়ার ১৫ দিন পর আবার পুরোনো সমস্যা ফিরে আসে।’
তিনি আরও বলেন, ‘চোখের সমস্যা ফিরে এলে আমরা রোগীকে আবার ঢাকায় নিয়ে যাই। সেখানকার একজন চিকিৎসক বলেন, চোখে ইনজেকশন দিতে হবে। তখন আমরা আগের তিন ডোজ ইনজেকশন দেওয়ার প্রমাণ দেখাই। এ সময় সেই ডাক্তার নতুন করে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জানান, চোখে কোনো ইনজেকশন দেওয়া হয়নি, বরং ডিস্টিল ওয়াটার বা স্যালাইন পানি দেওয়া হয়েছে।’ হারুনুর রশীদ বলেন, ‘আমি এই প্রতারণার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেব।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে ডা. নাইমুল হক বলেন, ‘রাজশাহীতে চোখের রেটিনা নিয়ে মূলত আমিই কাজ করে আসছি। রোগীর পরিবার যে অভিযোগ করছেন সেটা ভিত্তিহীন। রোগীর চোখের যে অবস্থা ছিল তাতে তিনটি ইনজেকশন দেওয়ার প্রয়োজন ছিল। আমি তিনটি ডোজই সম্পূর্ণভাবে দিয়েছিলাম। রোগীর ইম্প্রুভ হয়েছিল। ইনজেকশনের বদলে স্যালাইন পানি দিলে ইম্প্রুভ কীভাবে হলো? রোগীর স্বজনেরা কেন মিথ্যা অভিযোগ করছেন তা জানি না।’
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের চক্ষু বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডা. নাইমুল হকের বিরুদ্ধে এক রোগীর চোখে ওষুধের বদলে স্যালাইন পানি পুশ করার অভিযোগ উঠেছে। সংবাদ সম্মেলন করে ভুক্তভোগী রোগী লায়লা রশীদের স্বামী রাজশাহী ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের সভাপতি হারুনুর রশীদ এ অভিযোগ করেছেন।
আজ শনিবার সকালে রাজশাহী চেম্বার ভবনের সম্মেলন কক্ষে তিনি এই সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে রাজশাহী ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের সভাপতি হারুনুর রশীদ বলেন, ‘আমার স্ত্রীকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়ে আমি প্রতারণার শিকার হয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘হঠাৎ করেই আমার স্ত্রী ডান চোখে সমস্যা দেখা দেয়। তখন ঢাকায় একজন বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে যাই। সেই ডাক্তার জানান, তিন ডোজ ইনজেকশন দিতে হবে এবং এতে খরচ পরবে ৯০ হাজার টাকা। এরপর ঢাকা থেকে আমার স্ত্রীকে নিয়ে এসে রাজশাহীতে চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. নাইমুল হককে দেখাই। তিনি বিভিন্ন পরীক্ষার পরে জানান ইনজেকশন পুশ করতে হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে তিন ডোজ ইনজেকশন দেওয়া হয়। তিনি ইনজেকশন বাবদ ৪৬ হাজার টাকা নেন। তৃতীয় ডোজ শেষ হওয়ার ১৫ দিন পর আবার পুরোনো সমস্যা ফিরে আসে।’
তিনি আরও বলেন, ‘চোখের সমস্যা ফিরে এলে আমরা রোগীকে আবার ঢাকায় নিয়ে যাই। সেখানকার একজন চিকিৎসক বলেন, চোখে ইনজেকশন দিতে হবে। তখন আমরা আগের তিন ডোজ ইনজেকশন দেওয়ার প্রমাণ দেখাই। এ সময় সেই ডাক্তার নতুন করে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জানান, চোখে কোনো ইনজেকশন দেওয়া হয়নি, বরং ডিস্টিল ওয়াটার বা স্যালাইন পানি দেওয়া হয়েছে।’ হারুনুর রশীদ বলেন, ‘আমি এই প্রতারণার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেব।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে ডা. নাইমুল হক বলেন, ‘রাজশাহীতে চোখের রেটিনা নিয়ে মূলত আমিই কাজ করে আসছি। রোগীর পরিবার যে অভিযোগ করছেন সেটা ভিত্তিহীন। রোগীর চোখের যে অবস্থা ছিল তাতে তিনটি ইনজেকশন দেওয়ার প্রয়োজন ছিল। আমি তিনটি ডোজই সম্পূর্ণভাবে দিয়েছিলাম। রোগীর ইম্প্রুভ হয়েছিল। ইনজেকশনের বদলে স্যালাইন পানি দিলে ইম্প্রুভ কীভাবে হলো? রোগীর স্বজনেরা কেন মিথ্যা অভিযোগ করছেন তা জানি না।’
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৭ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে