নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
পদ্মা পাড়ি দিতে হলো নৌকায় চড়ে। তারপর চরে পৌঁছে আর গাড়ি চলাচলের উপায় নেই। স্বামী রকিব সরকারের মোটরসাইকেলেই চেপে বসলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। ধুলোয় ভরা পথ পাড়ি দিয়ে ঘুরলেন গ্রামে গ্রামে। মাঝেমধ্যে সমাবেশ করলেন। আর বললেন, ‘আমাকে শুধু একটা সুযোগ দিন। চরেও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করব। চরের মানুষের জীবন পাল্টে দেব।’
রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি আজ সোমবার সকাল থেকে এভাবেই গোদাগাড়ীর চর আষাড়িয়াদহ ইউনিয়নে ভোটের প্রচারণা চালিয়েছেন। মাহির নির্বাচনী এলাকায় ভারতীয় সীমান্ত লাগোয়া শুধু এই ইউনিয়নটিই পদ্মা নদীর ওপারে। এই ইউনিয়নের ভোটারসংখ্যা প্রায় ১৬ হাজার।
চরে যেতে সকাল সকাল নৌকায় চড়ে বসেন মাহি। নৌকায় দাঁড়িয়ে নিজের ট্রাক প্রতীক নিয়ে স্বামীর সঙ্গে ছবি তোলেন। ওপারে পৌঁছাতেই চরের বাসিন্দারা তাঁদের মোটরসাইকেল নিয়ে স্বাগত জানান। চরের এই একমাত্র বাহনেই সবাই চড়ে বসেন। ধুলো উড়িয়ে গ্রামের দিকে ঢুকে পড়ে মোটরসাইকেলের বহর। গ্রামের মানুষের মুখে তখন স্লোগান—‘টেরাক’ ‘টেরাক’। মাঝে মাঝে বহর থামিয়ে বক্তব্য দেন মাহি।
এ সময় মাহিয়া মাহি বলেন, ‘আমি চাই এলাকার মানুষের মুখে মুখে আমার নামটা থাকবে। আমার এলাকায় পাঁচ বছর পর যদি অন্য কোনো প্রার্থী দাঁড়ায়, সবাই মিলে যাবে ওনার কাছে। তারপর বলবে—“তুমি দাঁড়াইলে কিন্তু লাভ নাই। তুমি বসে পড়ো।” এই অবস্থা যাতে হয় আমি সেই রকম করে কাজ করব। আমাকে শুধু একটা সুযোগ দিয়ে দেখেন, আমার মতন সাহসী মানুষ একটাও এখানে দাঁড়ায়নি কিন্তু। আমি একটা মেয়ে মানুষ হয়ে যত সাহস রাখি, আপনারা সবাই যদি পাশে থাকেন তাহলে দেখবেন কী হয়। আমার ইচ্ছা আছে, এই এলাকায় মিল করব, ফ্যাক্টরি করব যাতে আমার ভাইয়েরা এই এলাকায় কাজ করতে পারে। যেন কর্মসংস্থান হয়।’
এ সময় ভিড়ের ভেতর থেকে এক ব্যক্তি মাহিকে প্রশ্ন করেন, ‘ভোট কি সঠিক হবে?’ মাহি বলেন, ‘ভোট শুধু একবার আপনারা দিয়ে দেখেন। সিল তো আপনার মারতে হবে।’ তখন আরেকজন বলেন, ‘সিল তো মারব। লাঠি দেখিয়ে কাইড়্যাহ লিবে না তো? এইডা ভয় আমারেহ। সিল হবে, চুরি যেন না হয়।’ জবাবে মাহি বলেন, ‘আপনারা এখানে ১৬ হাজার মানুষ না? যদি ৫ হাজার জনও ভোট চুরি করতে আসে, আপনারা যদি তাদের ঘেরাও করেন তাহলে কেউ পারবে? পারবে না।’
স্বতন্ত্র এই প্রার্থী বলেন, ‘গুন্ডা বাহিনীকে সরিয়ে দিতে হবে। ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে হবে আপনাদের। এই ভোটের দিনই, একদিনই সুযোগ। আপনার সিল দিয়ে ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে। তা না হলে এই ভাঙা রাস্তা ভাঙাই থাকবে। গর্ভবতী মাকে যদি হাসপাতালে নিতে হয়, রাস্তায় শেষ!’
পদ্মা পাড়ি দিতে হলো নৌকায় চড়ে। তারপর চরে পৌঁছে আর গাড়ি চলাচলের উপায় নেই। স্বামী রকিব সরকারের মোটরসাইকেলেই চেপে বসলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। ধুলোয় ভরা পথ পাড়ি দিয়ে ঘুরলেন গ্রামে গ্রামে। মাঝেমধ্যে সমাবেশ করলেন। আর বললেন, ‘আমাকে শুধু একটা সুযোগ দিন। চরেও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করব। চরের মানুষের জীবন পাল্টে দেব।’
রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি আজ সোমবার সকাল থেকে এভাবেই গোদাগাড়ীর চর আষাড়িয়াদহ ইউনিয়নে ভোটের প্রচারণা চালিয়েছেন। মাহির নির্বাচনী এলাকায় ভারতীয় সীমান্ত লাগোয়া শুধু এই ইউনিয়নটিই পদ্মা নদীর ওপারে। এই ইউনিয়নের ভোটারসংখ্যা প্রায় ১৬ হাজার।
চরে যেতে সকাল সকাল নৌকায় চড়ে বসেন মাহি। নৌকায় দাঁড়িয়ে নিজের ট্রাক প্রতীক নিয়ে স্বামীর সঙ্গে ছবি তোলেন। ওপারে পৌঁছাতেই চরের বাসিন্দারা তাঁদের মোটরসাইকেল নিয়ে স্বাগত জানান। চরের এই একমাত্র বাহনেই সবাই চড়ে বসেন। ধুলো উড়িয়ে গ্রামের দিকে ঢুকে পড়ে মোটরসাইকেলের বহর। গ্রামের মানুষের মুখে তখন স্লোগান—‘টেরাক’ ‘টেরাক’। মাঝে মাঝে বহর থামিয়ে বক্তব্য দেন মাহি।
এ সময় মাহিয়া মাহি বলেন, ‘আমি চাই এলাকার মানুষের মুখে মুখে আমার নামটা থাকবে। আমার এলাকায় পাঁচ বছর পর যদি অন্য কোনো প্রার্থী দাঁড়ায়, সবাই মিলে যাবে ওনার কাছে। তারপর বলবে—“তুমি দাঁড়াইলে কিন্তু লাভ নাই। তুমি বসে পড়ো।” এই অবস্থা যাতে হয় আমি সেই রকম করে কাজ করব। আমাকে শুধু একটা সুযোগ দিয়ে দেখেন, আমার মতন সাহসী মানুষ একটাও এখানে দাঁড়ায়নি কিন্তু। আমি একটা মেয়ে মানুষ হয়ে যত সাহস রাখি, আপনারা সবাই যদি পাশে থাকেন তাহলে দেখবেন কী হয়। আমার ইচ্ছা আছে, এই এলাকায় মিল করব, ফ্যাক্টরি করব যাতে আমার ভাইয়েরা এই এলাকায় কাজ করতে পারে। যেন কর্মসংস্থান হয়।’
এ সময় ভিড়ের ভেতর থেকে এক ব্যক্তি মাহিকে প্রশ্ন করেন, ‘ভোট কি সঠিক হবে?’ মাহি বলেন, ‘ভোট শুধু একবার আপনারা দিয়ে দেখেন। সিল তো আপনার মারতে হবে।’ তখন আরেকজন বলেন, ‘সিল তো মারব। লাঠি দেখিয়ে কাইড়্যাহ লিবে না তো? এইডা ভয় আমারেহ। সিল হবে, চুরি যেন না হয়।’ জবাবে মাহি বলেন, ‘আপনারা এখানে ১৬ হাজার মানুষ না? যদি ৫ হাজার জনও ভোট চুরি করতে আসে, আপনারা যদি তাদের ঘেরাও করেন তাহলে কেউ পারবে? পারবে না।’
স্বতন্ত্র এই প্রার্থী বলেন, ‘গুন্ডা বাহিনীকে সরিয়ে দিতে হবে। ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে হবে আপনাদের। এই ভোটের দিনই, একদিনই সুযোগ। আপনার সিল দিয়ে ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে। তা না হলে এই ভাঙা রাস্তা ভাঙাই থাকবে। গর্ভবতী মাকে যদি হাসপাতালে নিতে হয়, রাস্তায় শেষ!’
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কাশী নাথ রায় (৬২) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে জেলা সদরের লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের নিজ নামে থাকা পূর্বাচল ও উত্তরার দুটি প্লট ক্রোক, তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ২৯টি ব্যাংক হিসাবে থাকা ১২ কোটি ৮৭ লাখ ৭৪ হাজার ৫২০ টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (২২ জুন) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক...
৯ মিনিট আগেগতকাল শনিবার রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যশোর বোর্ডে বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষা স্থগিতের বিজ্ঞপ্তি ছড়িয়ে পড়ে।
১৬ মিনিট আগেবন্ধুর সার্টিফিকেটের (সনদ) কপি দিয়ে ১০ বছর ধরে বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে আসছেন রাজিব আলম (৩৩)। চাকরির বায়োডাটায় নিজের নাম, বাবার নাম, ঠিকানা, সার্টিফিকেট সবই ব্যবহার করেছেন বন্ধুর। এটি দিয়েই তিনি শিল্প গ্রুপ পলমলের কেন্দ্রীয় গুদামের এজিএম (কাগজ-কলমে টিপু সুলতান) পদে কর্মরত ছিলেন।
১৯ মিনিট আগে