নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
ঢাকে একের পর এক কাঠি পড়ছে। ভক্তরা ঢাকের তালে নাচছেন। একপাশে খই, মুড়ি, মুড়কি, জিলাপি, খেলনা আর পুতুলের দোকান। অন্যপাশে অতিথিদের বসার মঞ্চ। পাশে মন্নুজান স্কুলের সামনে দিয়ে দেবী দুর্গাকে পদ্মায় বিসর্জন দেন পুণ্যার্থীরা।
আজ রোববার শারদীয় দুর্গোৎসবের শেষ দিন রাজশাহী মহানগরীতে এমন উৎসবমুখর পরিবেশে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়েছে। বেশির ভাগ প্রতিমাই বিসর্জন দেওয়া হয় মন্নুজান স্কুলের সামনে দিয়ে।
এ সময় পুরো এলাকাটি ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার আওতায় থাকলেও তীক্ষ্ণ নজর রাখেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। ফলে প্রতিমা বিসর্জনের সময় কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
এবার মহানগরীতে ৭৮টি মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিবছরের মতো এবারও মন্নুজান স্কুলসংলগ্ন ঘাটে প্রতিমা বিসর্জনের আয়োজন করে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের রাজশাহী মহানগর শাখা। এতে সার্বিক সহযোগিতা করে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) ও রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক)।
দুপুরে ওই এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, একের পর এক ভ্যানে করে প্রতিমা নিয়ে আসছেন পুণ্যার্থী। ভ্যানের সঙ্গে ঢাকের তালে তালে নেচে নেচে আসছেন ভক্তরা। মন্নুজান স্কুলের সামনে আগে থেকেই প্রস্তুত থাকছেন স্বেচ্ছাসেবীরা। ভ্যান এলেই সুশৃঙ্খলভাবে দেবী দুর্গাকে নামিয়ে আনছেন তাঁরা। এরপর সাত পাক ঘোরানোর পর দেবী দুর্গাকে বিসর্জন দেওয়া হয় পদ্মায়।
এ সময় বাজে ঢাকের বাদ্য, শঙ্খ আর উলুধ্বনি। ‘জয়, দুর্গা মায়ের জয়’ বলে নারীরা উলুধ্বনি দেন। শাস্ত্রমতে, শনিবারই নবমীর লগ্ন শেষ হওয়ার পর দশমীর লগ্ন শুরু হয়। পূজার আনুষ্ঠানিকতা সেদিন শেষ হলেও বিসর্জন দেওয়া হয় রোববার। দেবী দুর্গা এবার এসেছিলেন দোলায় চড়ে। আর মর্ত্য ছেড়ে কৈলাসে স্বামী মহাদেবের কাছে ফিরেছেন ঘোড়ায়।
মন্নুজান স্কুল এলাকায় দেবী দুর্গার বিদায়ের জন্য ছিল কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বলয়। ওই এলাকার রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়। পুলিশ, বিজিবির পাশাপাশি নগর পুলিশের বিশেষায়িত টিম সিআরটি সদস্যরাও দায়িত্বে ছিলেন। এ ছাড়া নৌ ও ট্যুরিস্ট পুলিশ সদস্যরাও দায়িত্বে ছিলেন। প্রস্তুত ছিলেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরাও।
ঢাকে একের পর এক কাঠি পড়ছে। ভক্তরা ঢাকের তালে নাচছেন। একপাশে খই, মুড়ি, মুড়কি, জিলাপি, খেলনা আর পুতুলের দোকান। অন্যপাশে অতিথিদের বসার মঞ্চ। পাশে মন্নুজান স্কুলের সামনে দিয়ে দেবী দুর্গাকে পদ্মায় বিসর্জন দেন পুণ্যার্থীরা।
আজ রোববার শারদীয় দুর্গোৎসবের শেষ দিন রাজশাহী মহানগরীতে এমন উৎসবমুখর পরিবেশে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়েছে। বেশির ভাগ প্রতিমাই বিসর্জন দেওয়া হয় মন্নুজান স্কুলের সামনে দিয়ে।
এ সময় পুরো এলাকাটি ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার আওতায় থাকলেও তীক্ষ্ণ নজর রাখেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। ফলে প্রতিমা বিসর্জনের সময় কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
এবার মহানগরীতে ৭৮টি মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিবছরের মতো এবারও মন্নুজান স্কুলসংলগ্ন ঘাটে প্রতিমা বিসর্জনের আয়োজন করে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের রাজশাহী মহানগর শাখা। এতে সার্বিক সহযোগিতা করে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) ও রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক)।
দুপুরে ওই এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, একের পর এক ভ্যানে করে প্রতিমা নিয়ে আসছেন পুণ্যার্থী। ভ্যানের সঙ্গে ঢাকের তালে তালে নেচে নেচে আসছেন ভক্তরা। মন্নুজান স্কুলের সামনে আগে থেকেই প্রস্তুত থাকছেন স্বেচ্ছাসেবীরা। ভ্যান এলেই সুশৃঙ্খলভাবে দেবী দুর্গাকে নামিয়ে আনছেন তাঁরা। এরপর সাত পাক ঘোরানোর পর দেবী দুর্গাকে বিসর্জন দেওয়া হয় পদ্মায়।
এ সময় বাজে ঢাকের বাদ্য, শঙ্খ আর উলুধ্বনি। ‘জয়, দুর্গা মায়ের জয়’ বলে নারীরা উলুধ্বনি দেন। শাস্ত্রমতে, শনিবারই নবমীর লগ্ন শেষ হওয়ার পর দশমীর লগ্ন শুরু হয়। পূজার আনুষ্ঠানিকতা সেদিন শেষ হলেও বিসর্জন দেওয়া হয় রোববার। দেবী দুর্গা এবার এসেছিলেন দোলায় চড়ে। আর মর্ত্য ছেড়ে কৈলাসে স্বামী মহাদেবের কাছে ফিরেছেন ঘোড়ায়।
মন্নুজান স্কুল এলাকায় দেবী দুর্গার বিদায়ের জন্য ছিল কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বলয়। ওই এলাকার রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়। পুলিশ, বিজিবির পাশাপাশি নগর পুলিশের বিশেষায়িত টিম সিআরটি সদস্যরাও দায়িত্বে ছিলেন। এ ছাড়া নৌ ও ট্যুরিস্ট পুলিশ সদস্যরাও দায়িত্বে ছিলেন। প্রস্তুত ছিলেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরাও।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
৩৩ মিনিট আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
৩৭ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর পূবাইলে ধর্ষণের অভিযোগে মসজিদের এক ইমামকে গত ২০ এপ্রিল সকালে গণপিটুনি দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ইমামকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ধর্ষণের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা হলে পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। কারাগারে অসুস্থ হয়ে ওই ইমামের মৃত্যু হয়। ইমামের এই মৃত্যুকে পরিকল্পিত...
৪১ মিনিট আগেসহপাঠীদের থেকে জানা যায়, বিকেলে এক যুবক ওই শিক্ষার্থীকে মেস থেকে উদ্ধার করে প্রথমে ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট এবং পরে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যান। সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে সূত্রাপুর থানায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁর নাম ইয়াসিন মজুমদার।
১ ঘণ্টা আগে