আক্কেলপুর (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর পৌরসভার টিএনটিপাড়ায় রাস্তার ওপরে অবৈধভাবে নির্মাণ করা সেই দোকানঘর এখনো ভেঙে ফেলা হয়নি। গত রোববার মেয়রের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে ওই দোকানঘর স্থানান্তর করেননি মালিক ছামসুল ইসলাম। এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর দৈনিক আজকের পত্রিকায় 'পৌরসভার মূল সড়কে দোকান নির্মাণ' শিরোনামে খবরটি প্রকাশিত হয়।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষ জানার পরেও রাস্তার ওপরের সেই দোকানঘর উচ্ছেদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। ফলে পৌরসভার ভূমিকা নিয়ে স্থানীয়দের জনমনে নানা প্রশ্ন উঠছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে টিএনটিপাড়ার কয়েকজন বাসিন্দা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছামছুল ইসলাম এলাকার কারও কোনো কথা শোনেন না। তিনি গায়ের জোরে সব কাজ করেন। বেআইনিভাবে তিনি সড়কের ওপরে দোকানঘর তৈরি করেছেন। এতে করে আমাদের মহল্লায় ওই মোড় দিয়ে বড় কোনো গাড়ি ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে না। বিষয়টি পৌরসভা জানার পরেও কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
ওই দোকানঘর ভাড়া নিয়েছিলেন উত্তম কুমার নামে এক ব্যক্তি। তিনি বলেন, `প্রতি মাসে ১ হাজার ৫০০ টাকা ভাড়ায় আমি ছামসুল ইসলামের কাছ থেকে দোকানঘর ভাড়া নিয়েছিলাম। দুই দিন দোকানদারিও করেছিলাম। তারপর দোকানমালিক আমাকে দোকান ছেড়ে দিতে বলেন। আমি ওই দোকান ছেড়ে দিয়েছি। তবে দোকানঘর ভাঙা হবে কি না, তা আমি জানি না।'
এ বিষয়ে ছামছুল ইসলাম বলেন, `আমি আমার জায়গাতেই দোকানঘর নির্মাণ করেছি। এ কারণে ওই দোকানঘর সরাইনি।'
পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আমিনুল ইসলাম পল্টু বলেন, `ঘটনাটি জেনেছি। যদি কেউ লিখিতভাবে আমাদের কাছে অভিযোগ দেয়, তাহলে আমরা বিষয়টি দেখব। লিখিত অভিযোগ না দিলে কিছু করার নেই।'
আক্কেলপুর পৌরসভার মেয়র শহিদুল আলম চৌধুরী বলেন, `বিষয়টি জানার পরে আমি ছামছুল ইসলামকে দোকানঘর সড়কের ওপর থেকে অপসারণ করতে বলেছি। তিনি আমাকে কথা দিয়েছিলেন গত রোববারের মধ্যে নিজ দায়িত্বে সরিয়ে নেবেন। এখনো কেন দোকানঘর অপসারণ করা হয়নি তা দেখছি।'
উল্লেখ্য, এর আগে গত সোমবার আক্কেলপুর পৌরসভার কার্যসহকারী আবু বক্কর সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছিলেন, কোনো জায়গায় সরকারের টাকা ইনভেস্ট হওয়ার পরে ওই জায়গা আর ব্যক্তির থাকে না। রাস্তাটি পৌরসভা টেন্ডার দেওয়ায় সেখানে সরকারের টাকা খরচ হয়েছে।
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর পৌরসভার টিএনটিপাড়ায় রাস্তার ওপরে অবৈধভাবে নির্মাণ করা সেই দোকানঘর এখনো ভেঙে ফেলা হয়নি। গত রোববার মেয়রের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে ওই দোকানঘর স্থানান্তর করেননি মালিক ছামসুল ইসলাম। এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর দৈনিক আজকের পত্রিকায় 'পৌরসভার মূল সড়কে দোকান নির্মাণ' শিরোনামে খবরটি প্রকাশিত হয়।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষ জানার পরেও রাস্তার ওপরের সেই দোকানঘর উচ্ছেদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। ফলে পৌরসভার ভূমিকা নিয়ে স্থানীয়দের জনমনে নানা প্রশ্ন উঠছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে টিএনটিপাড়ার কয়েকজন বাসিন্দা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছামছুল ইসলাম এলাকার কারও কোনো কথা শোনেন না। তিনি গায়ের জোরে সব কাজ করেন। বেআইনিভাবে তিনি সড়কের ওপরে দোকানঘর তৈরি করেছেন। এতে করে আমাদের মহল্লায় ওই মোড় দিয়ে বড় কোনো গাড়ি ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে না। বিষয়টি পৌরসভা জানার পরেও কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
ওই দোকানঘর ভাড়া নিয়েছিলেন উত্তম কুমার নামে এক ব্যক্তি। তিনি বলেন, `প্রতি মাসে ১ হাজার ৫০০ টাকা ভাড়ায় আমি ছামসুল ইসলামের কাছ থেকে দোকানঘর ভাড়া নিয়েছিলাম। দুই দিন দোকানদারিও করেছিলাম। তারপর দোকানমালিক আমাকে দোকান ছেড়ে দিতে বলেন। আমি ওই দোকান ছেড়ে দিয়েছি। তবে দোকানঘর ভাঙা হবে কি না, তা আমি জানি না।'
এ বিষয়ে ছামছুল ইসলাম বলেন, `আমি আমার জায়গাতেই দোকানঘর নির্মাণ করেছি। এ কারণে ওই দোকানঘর সরাইনি।'
পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আমিনুল ইসলাম পল্টু বলেন, `ঘটনাটি জেনেছি। যদি কেউ লিখিতভাবে আমাদের কাছে অভিযোগ দেয়, তাহলে আমরা বিষয়টি দেখব। লিখিত অভিযোগ না দিলে কিছু করার নেই।'
আক্কেলপুর পৌরসভার মেয়র শহিদুল আলম চৌধুরী বলেন, `বিষয়টি জানার পরে আমি ছামছুল ইসলামকে দোকানঘর সড়কের ওপর থেকে অপসারণ করতে বলেছি। তিনি আমাকে কথা দিয়েছিলেন গত রোববারের মধ্যে নিজ দায়িত্বে সরিয়ে নেবেন। এখনো কেন দোকানঘর অপসারণ করা হয়নি তা দেখছি।'
উল্লেখ্য, এর আগে গত সোমবার আক্কেলপুর পৌরসভার কার্যসহকারী আবু বক্কর সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছিলেন, কোনো জায়গায় সরকারের টাকা ইনভেস্ট হওয়ার পরে ওই জায়গা আর ব্যক্তির থাকে না। রাস্তাটি পৌরসভা টেন্ডার দেওয়ায় সেখানে সরকারের টাকা খরচ হয়েছে।
পরিশোধন ক্ষমতা বাড়ানো ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ১৫ বছর আগে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) ইউনিট-২ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু প্রকল্পটি দফায় দফায় সংশোধন করা হয়। এতে ব্যয় ১৩ হাজার কোটি থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ হাজার কোটি টাকায়।
১ ঘণ্টা আগেনজরদারির অভাবে সুন্দরবনে আবারও বেড়েছে বনদস্যুদের তৎপরতা। বনের ২০টি পয়েন্টে বেপরোয়া ১০টি বাহিনী। জেলে ও বাওয়ালিদের জিম্মি করে এই বাহিনীর সদস্যরা লাখ লাখ টাকা আদায় করছে। মুক্তিপণ ছাড়া মিলছে না কারও মুক্তি। চলে নির্যাতনও। আতঙ্কিত বনজীবীদের অনেকেই ভয়ে পেশা বদলাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে জনবল ও অস্ত্র সংকটের
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ১১ আগস্ট। যশোরের অভয়নগর উপজেলার শংকরপাশা গ্রামের সোনাচুনি বিলের মধ্যে একটি গাছের সঙ্গে গলায় কাপড় প্যাঁচানো অবস্থায় লিমন শেখ (২৫) নামের এক ভ্যানচালকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি উপজেলার বুইকারা গ্রামের কাসেম শেখের ছেলে। শারীরিক প্রতিবন্ধী হলেও তিনি ইঞ্জিনচালিত ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
৩ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ৪৮টি পদ শূন্য থাকায় স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে অ্যানেসথেসিয়া চিকিৎসকের ঢাকায় প্রেষণে থাকা এবং দুই মেডিকেল কর্মকর্তার দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিতি।
৩ ঘণ্টা আগে