তেঁতুলিয়া (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার মরিচ খেতে হঠাৎ টেপা পচা (অ্যানথ্রাক্সনস), পচড়াসহ বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ দেখা দিয়েছে। স্প্রে করেও ফল পাচ্ছেন না কৃষকেরা। মরিচ তোলার সময় বিভিন্ন রোগ দেখা দেওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে ৭০০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছে। তবে গত বছর ১ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছিল।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বর্তমানে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কৃষকেরা জমি থেকে মরিচ তুলে মাঠে, সড়কে, চাতালে কিংবা ঘরের টিনের ওপর শুকাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। কিন্তু হঠাৎ করে মরিচে রোগ দেখা দেওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তাঁরা। এ ছাড়া ভারী বর্ষণেও মরিচের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কায় কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।
অপরদিকে, বিভিন্ন হাটবাজারে শুকনো মরিচ প্রতিমণ ৮ হাজার টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি কাঁচা মরিচ প্রতিমণ ১ হাজার ১০০-১ হাজার ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এ বিষয়ে তেঁতুলিয়ার বুড়বুড়ি এলাকার কৃষক হবিবর রহমান বলেন, এক বিঘা জমিতে মরিচের চাষ করেছি। এ বছর উৎপাদন খরচও অনেক বেড়েছে। কিন্তু মরিচ তোলার আগ মুহূর্তে বিভিন্ন রোগবালাই দেখা দেওয়ায় অনেক দুশ্চিন্তায় পড়েছি। মূলত প্রতিবছর মরিচ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা উপার্জন করে আমরা অন্যান্য ফসলের আবাদ করি। কিন্তু এ বছর কি হবে বুঝতে পারছি না।
একই কথা বলেন উপজেলার বাংলাবান্ধা এলাকার কৃষক নকিবুল ইসলাম। তিনি বলেন, এ বছর মরিচ চাষ করেছি, ফলনও ভালো হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ মরিচে রোগ দেখা দিয়েছে। তাই খুব দুশ্চিন্তায় পড়েছি। স্প্রে করছি তারপরও কোনো সমাধান হচ্ছে না।
উপজেলার দেবনগর এলাকার কৃষক আবু সায়েম বলেন, লাভের আশায় মরিচ চাষ করে এখন চরম বিপাকে পড়েছি। দুই বিঘা জমিতে মরিচের আবাদ করেছি। কিন্তু বিভিন্ন রোগ দেখা দেওয়ায় খেতেই মরিচ পচে পড়ে যাচ্ছে। যদি রোগ সংক্রমণ বন্ধ না করা হলে অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। আমাদের অনেক লোকসান গুনতে হবে।
তেঁতুলিয়া উপজেলা কৃষি অফিসার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, উপজেলার কিছু কিছু এলাকায় টেপা পচা, পচড়াসহ বিভিন্ন রোগ সংক্রমণের কথা কৃষকদের কাছে শুনেছি। আমরা কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছি।
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার মরিচ খেতে হঠাৎ টেপা পচা (অ্যানথ্রাক্সনস), পচড়াসহ বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ দেখা দিয়েছে। স্প্রে করেও ফল পাচ্ছেন না কৃষকেরা। মরিচ তোলার সময় বিভিন্ন রোগ দেখা দেওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে ৭০০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছে। তবে গত বছর ১ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছিল।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বর্তমানে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কৃষকেরা জমি থেকে মরিচ তুলে মাঠে, সড়কে, চাতালে কিংবা ঘরের টিনের ওপর শুকাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। কিন্তু হঠাৎ করে মরিচে রোগ দেখা দেওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তাঁরা। এ ছাড়া ভারী বর্ষণেও মরিচের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কায় কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।
অপরদিকে, বিভিন্ন হাটবাজারে শুকনো মরিচ প্রতিমণ ৮ হাজার টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি কাঁচা মরিচ প্রতিমণ ১ হাজার ১০০-১ হাজার ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এ বিষয়ে তেঁতুলিয়ার বুড়বুড়ি এলাকার কৃষক হবিবর রহমান বলেন, এক বিঘা জমিতে মরিচের চাষ করেছি। এ বছর উৎপাদন খরচও অনেক বেড়েছে। কিন্তু মরিচ তোলার আগ মুহূর্তে বিভিন্ন রোগবালাই দেখা দেওয়ায় অনেক দুশ্চিন্তায় পড়েছি। মূলত প্রতিবছর মরিচ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা উপার্জন করে আমরা অন্যান্য ফসলের আবাদ করি। কিন্তু এ বছর কি হবে বুঝতে পারছি না।
একই কথা বলেন উপজেলার বাংলাবান্ধা এলাকার কৃষক নকিবুল ইসলাম। তিনি বলেন, এ বছর মরিচ চাষ করেছি, ফলনও ভালো হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ মরিচে রোগ দেখা দিয়েছে। তাই খুব দুশ্চিন্তায় পড়েছি। স্প্রে করছি তারপরও কোনো সমাধান হচ্ছে না।
উপজেলার দেবনগর এলাকার কৃষক আবু সায়েম বলেন, লাভের আশায় মরিচ চাষ করে এখন চরম বিপাকে পড়েছি। দুই বিঘা জমিতে মরিচের আবাদ করেছি। কিন্তু বিভিন্ন রোগ দেখা দেওয়ায় খেতেই মরিচ পচে পড়ে যাচ্ছে। যদি রোগ সংক্রমণ বন্ধ না করা হলে অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। আমাদের অনেক লোকসান গুনতে হবে।
তেঁতুলিয়া উপজেলা কৃষি অফিসার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, উপজেলার কিছু কিছু এলাকায় টেপা পচা, পচড়াসহ বিভিন্ন রোগ সংক্রমণের কথা কৃষকদের কাছে শুনেছি। আমরা কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছি।
আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘আমার জ্ঞাত আয়-বহির্ভূত এক টাকার সম্পদ অর্জনের প্রমাণ বের করতে পারলে আমি সঙ্গে সঙ্গে সেই সম্পদ লিখে দেব। আমাকে ভয় দেখাতে এসব নাটক মঞ্চস্থ করছে। আমি বাংলাদেশ তথা সিলেটের মানুষের কল্যাণে কাজ করছি। আমৃত্যু করে যাব। সুতরাং, ভয় দেখিয়ে আমাকে থামানো যাবে না।’
৮ মিনিট আগেঅগ্রণী ব্যাংকের ৫১ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে নুরজাহান গ্রুপের চার কর্ণধারসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রাম-১ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলা করেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহ জালাল।
১৫ মিনিট আগেবরিশালের বাকেরগঞ্জে সোহেল খান (৩৫) নামের এক যুবককে ডাকাত আখ্যা দিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাতভর নির্যাতন শেষে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার সকালে উপজেলার চর কবাই এলাকা থেকে পুলিশ তাঁর লাশ উদ্ধার করে। সোহেল ওই এলাকার নুর ইসলাম খানের ছেলে। তাঁর স্বজনদের অভিযোগ, চাষের জন্য তরমুজ খেত না দেওয়ায় পরিকল
১ ঘণ্টা আগেসিলেটে ২ কোটি ৩৮ লাখ টাকার চোরাচালানের পশু ও পণ্য জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ রোববার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট ব্যাটালিয়নের (৪৮ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. নাজমুল হক।
১ ঘণ্টা আগে