বড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের বড়াইগ্রামে নির্বাচনী সহিংসতায় নৌকা ও ঘোড়া প্রতীকের অফিস ভাঙচুর এবং নৌকার কর্মী-সমর্থকের বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার নগর ইউনিয়নের ধানাইদহ বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
ঘোড়া প্রতীকের কর্মী আলেক বলেন, গতকাল সন্ধ্যায় ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী সামসুজ্জোহা সাহেব ধানাইদহ বাজারে নির্বাচনী প্রচারণা অফিসের উদ্বোধন করেন। এরপর সবাই চলে গেলে নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী নিলুফার ইয়াসমিন ডালুর লোকজন সেই অফিস ভাঙচুর করেন।
নৌকার প্রার্থীর কর্মী মোহন বলেন, ঘোড়া প্রতীকের কর্মীরাই নিজেদের অফিস ভাঙচুর করেছেন। পরে নৌকার অফিসও ভাঙচুর করেন। আবার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল কাদের মণ্ডল এবং সুমনের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করেন।
এ বিষয়ে আব্দুল কাদের মণ্ডল বলেন, `আমি চেয়ারম্যান প্রার্থী নিলুফার ইয়াসমিন ডালুর সঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণা শেষে বাড়ি ফিরছিলাম। এমন সময় খবর পেলাম বিপক্ষের লোকজন আমার বাড়িতে হামলা করেছে।'
সমুনের বাড়ি ভাঙচুর সম্বন্ধে তাঁর ভাবি বলেন, `আমরা বাড়ির ভেতরে কাজ করছিলাম। কয়েকজন এসে গেটে ভাঙচুর করেছেন।'
চেয়ারম্যান প্রার্থী সামসুজ্জোহা সাহেব বলেন, `ধানাইদহ বাজারে আমার অফিস করতে দেবে না বলে আগেই ঘোষণা দিয়েছিল। আমি সেই তথ্য পুলিশকে জানিয়েছিলাম। এখন তারা আমার অফিস ভাঙচুর করে নতুন নাটক তৈরি করছে। তারা আমার নির্বাচনী আমেজকে নষ্ট করার জন্য পাঁয়তারা করছে।'
নিলুফার ইয়াসমিন ডালু বলেন, `আমার কর্মী-সমর্থক সবাই নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় নগরে ছিল। সেখানে আমার সঙ্গে পুলিশের সদস্যও ছিল। এ সময় স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পরিকল্পিতভাবে আমার অফিস ভাঙচুর করেছে। বাড়িঘরে হামলা করেছে।'
এ ব্যাপারে বড়াইগ্রাম থানার পরিদর্শক নজরুল ইসলাম বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। দুর্ঘটনা এড়াতে ওই এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নাটোরের বড়াইগ্রামে নির্বাচনী সহিংসতায় নৌকা ও ঘোড়া প্রতীকের অফিস ভাঙচুর এবং নৌকার কর্মী-সমর্থকের বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার নগর ইউনিয়নের ধানাইদহ বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
ঘোড়া প্রতীকের কর্মী আলেক বলেন, গতকাল সন্ধ্যায় ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী সামসুজ্জোহা সাহেব ধানাইদহ বাজারে নির্বাচনী প্রচারণা অফিসের উদ্বোধন করেন। এরপর সবাই চলে গেলে নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী নিলুফার ইয়াসমিন ডালুর লোকজন সেই অফিস ভাঙচুর করেন।
নৌকার প্রার্থীর কর্মী মোহন বলেন, ঘোড়া প্রতীকের কর্মীরাই নিজেদের অফিস ভাঙচুর করেছেন। পরে নৌকার অফিসও ভাঙচুর করেন। আবার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল কাদের মণ্ডল এবং সুমনের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করেন।
এ বিষয়ে আব্দুল কাদের মণ্ডল বলেন, `আমি চেয়ারম্যান প্রার্থী নিলুফার ইয়াসমিন ডালুর সঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণা শেষে বাড়ি ফিরছিলাম। এমন সময় খবর পেলাম বিপক্ষের লোকজন আমার বাড়িতে হামলা করেছে।'
সমুনের বাড়ি ভাঙচুর সম্বন্ধে তাঁর ভাবি বলেন, `আমরা বাড়ির ভেতরে কাজ করছিলাম। কয়েকজন এসে গেটে ভাঙচুর করেছেন।'
চেয়ারম্যান প্রার্থী সামসুজ্জোহা সাহেব বলেন, `ধানাইদহ বাজারে আমার অফিস করতে দেবে না বলে আগেই ঘোষণা দিয়েছিল। আমি সেই তথ্য পুলিশকে জানিয়েছিলাম। এখন তারা আমার অফিস ভাঙচুর করে নতুন নাটক তৈরি করছে। তারা আমার নির্বাচনী আমেজকে নষ্ট করার জন্য পাঁয়তারা করছে।'
নিলুফার ইয়াসমিন ডালু বলেন, `আমার কর্মী-সমর্থক সবাই নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় নগরে ছিল। সেখানে আমার সঙ্গে পুলিশের সদস্যও ছিল। এ সময় স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পরিকল্পিতভাবে আমার অফিস ভাঙচুর করেছে। বাড়িঘরে হামলা করেছে।'
এ ব্যাপারে বড়াইগ্রাম থানার পরিদর্শক নজরুল ইসলাম বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। দুর্ঘটনা এড়াতে ওই এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘হেফাজতে ইসলাম কথা বললেও রাজনৈতিক একটা কথা চলে আসে। হেফাজতের পক্ষে অনেকে আছেন নির্বাচন করতে চান—এ প্রশ্ন উঠেছে। উঠতে পারে, কারণ, হেফাজতে ইসলাম তো কোনো রাজনৈতিক দল নয়।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ আলী সরকারের হিমাগারে তিনজনকে ডেকে নিয়ে নির্যাতনের মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এতে নিরাপত্তাহীনতায় পড়েছেন মামলার বাদী। নিরাপত্তা চেয়ে তিনি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সোনালী পরিবহনের বাসের ধাক্কায় মো. রাজু মিয়া (৪০) নামের এক ভ্যানযাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শুক্রবার রাত ৯টার দিকে সুন্দরগঞ্জ-গাইবান্ধা সড়কের সদর মহিলা দাখিল মাদ্রাসার দক্ষিণে এ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় নয়ন হত্যার পর ড্রামে গুম করার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া নিহতের দ্বিতীয় স্ত্রী সাবিনা ও তাঁর মেয়ে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি প্রদান করেছেন। ঘটনার সঙ্গে নিজেদের যুক্ত থাকার কথা স্বীকার করার পাশাপাশি বাকি জড়িতদের নাম ও লাশ গুমের পুরো ঘটনা তুলে ধরেছে সাবিনা।
৪ ঘণ্টা আগে