নান্দাইল ও ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক বলেছেন, ‘১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে শেখ হাসিনার পরিবারে একজনও শহীদ নেই। শহীদ তো দূরের কথা, তাঁর পরিবারে একজনও মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে যুদ্ধ করেনি। অথচ তারাই হয়ে গেল মুক্তিযুদ্ধের বড় লিডার।’
আজ শনিবার বিকেলে ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার চণ্ডীপাশা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিশ আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মামুনুল হক এসব কথা বলেন। এর আগে দুপুরে ঈশ্বরগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠে উপজেলা খেলাফত মজলিশ আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন তিনি।
মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ‘দেশের ছাত্র-জনতা বৈষম্যের বিরুদ্ধে ন্যায্য দাবি তুলল, দেশকে সামনে নেওয়ার জন্য আন্দোলন করল। তখন শেখ হাসিনা তাদের রাজাকার বলে। বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করলে রাজাকার হতে হয়। তখনই প্রতিটি শিক্ষাঙ্গন থেকে আওয়াজ উঠল, আমি কে তুমি কে রাজাকার রাজাকার, কে বলেছে কে বলেছে শেখ হাসিনা স্বৈরাচার। সেদিনই শেখ হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ হয়েছিল। এ দেশের ছাত্র-জনতা তাকে লাল কার্ড প্রদর্শন করেছিল। তারপরও পেশি শক্তির বলে তার সন্ত্রাসী বাহিনী ছাত্রলীগ ছাত্র-জনতাকে ভয় পাইয়ে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু আমাদের দেশের মায়েরা তাদের সন্তানদের প্রেরণা দিয়েছে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সন্তানকে বুলেটের মুখে ঠেলে দিয়েছে।’
মামুনুল হক বলেন, ‘শেখ হাসিনার মতো এত ভিতুর ডিম বাংলাদেশে আর জন্ম হয়নি। স্বৈরাচারী এরশাদ ক্ষমতা ছেড়েছে, কিন্তু তিনি তাঁর নেতা-কর্মীদের অরক্ষিত রেখে দেশ ছেড়ে পালাননি। বন্দিত্ব বরণ করেছেন বছরের পর বছর, তবুও দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাননি। আওয়ামী লীগের মধ্যে যদি কোনো বিবেকবান ব্যক্তি থেকে থাকেন, আপনে আপনার বিবেককে জিজ্ঞেস করেন আপনার নেত্রী কামডা করল কী! দীর্ঘতম সময়ের প্রধানমন্ত্রী এ দেশের মুখে চুনকালি মেখে দিয়েছে।’
দুপুরে ঈশ্বরগঞ্জে সমাবেশে মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ‘শেখ হাসিনা মনে করেছিল আমাদের চার দেয়ালের কারাগারে বন্দী করে রাখলে, আমাদের কণ্ঠ চেপে ধরলেই ইসলামের আলো নিভে যাবে। কিন্তু আল্লাহ পাক দেখিয়ে দিলেন ইসলাম তো সেই আলো, যেই আলোকে তুমি যদি মুখে ফুঁ নিভিয়ে দিতে চাও, তাহলে ইসলামের আগুনে তুমি জ্বলে-পুড়ে ছারখার হয়ে যাবে।’
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব বলেন, ‘শেখ হাসিনা ও তাঁর রাজনৈতিক দলের সাঙ্গপাঙ্গরা এ দেশে প্রতিহিংসা-প্রতিশোধের রাজনীতি করেছেন, ইসলাম নির্মূলের রাজনীতি করেছেন, মানুষের কণ্ঠ চেপে ধরার রাজনীতি করেছেন। শুধু তা-ই নয়, এ দেশের ১৮ কোটি মানুষকে পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ করে রেখেছিলেন। সেই ফ্যাসিবাদী সরকারের দোসরেরা গত ৫ আগস্ট সম্মুখযুদ্ধে পরাজিত হয়েছে ঠিকই, তবে এখনো তারা পেছনের দরজা দিয়ে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। ঘাপটি মেরে আছে সুযোগের সন্ধানে। এসব দোসরদের থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’
মামুনুল হক বলেন, ‘মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে ভারতীয় পুরোহিত কটূক্তি করবে এবং বিজেপি নেতারা তা সমর্থন করবে, আর আপনারা ভারতে ইলিশ পাঠাবেন, আল্লাহর জমিনে তা আমরা হতে দেব না। এতে যদি দেশের রপ্তানি খাত ও অর্থনীতিতে প্রভাব পড়ে তাহলে না খেয়ে থাকব, প্রয়োজনে এ দেশের মানুষ পেটে পাথর বাঁধবে তবু নবীকে কটূক্তিকারী দেশে ইলিশ পাঠাতে দেব না।’
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক বলেছেন, ‘১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে শেখ হাসিনার পরিবারে একজনও শহীদ নেই। শহীদ তো দূরের কথা, তাঁর পরিবারে একজনও মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে যুদ্ধ করেনি। অথচ তারাই হয়ে গেল মুক্তিযুদ্ধের বড় লিডার।’
আজ শনিবার বিকেলে ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার চণ্ডীপাশা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিশ আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মামুনুল হক এসব কথা বলেন। এর আগে দুপুরে ঈশ্বরগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠে উপজেলা খেলাফত মজলিশ আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন তিনি।
মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ‘দেশের ছাত্র-জনতা বৈষম্যের বিরুদ্ধে ন্যায্য দাবি তুলল, দেশকে সামনে নেওয়ার জন্য আন্দোলন করল। তখন শেখ হাসিনা তাদের রাজাকার বলে। বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করলে রাজাকার হতে হয়। তখনই প্রতিটি শিক্ষাঙ্গন থেকে আওয়াজ উঠল, আমি কে তুমি কে রাজাকার রাজাকার, কে বলেছে কে বলেছে শেখ হাসিনা স্বৈরাচার। সেদিনই শেখ হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ হয়েছিল। এ দেশের ছাত্র-জনতা তাকে লাল কার্ড প্রদর্শন করেছিল। তারপরও পেশি শক্তির বলে তার সন্ত্রাসী বাহিনী ছাত্রলীগ ছাত্র-জনতাকে ভয় পাইয়ে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু আমাদের দেশের মায়েরা তাদের সন্তানদের প্রেরণা দিয়েছে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সন্তানকে বুলেটের মুখে ঠেলে দিয়েছে।’
মামুনুল হক বলেন, ‘শেখ হাসিনার মতো এত ভিতুর ডিম বাংলাদেশে আর জন্ম হয়নি। স্বৈরাচারী এরশাদ ক্ষমতা ছেড়েছে, কিন্তু তিনি তাঁর নেতা-কর্মীদের অরক্ষিত রেখে দেশ ছেড়ে পালাননি। বন্দিত্ব বরণ করেছেন বছরের পর বছর, তবুও দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাননি। আওয়ামী লীগের মধ্যে যদি কোনো বিবেকবান ব্যক্তি থেকে থাকেন, আপনে আপনার বিবেককে জিজ্ঞেস করেন আপনার নেত্রী কামডা করল কী! দীর্ঘতম সময়ের প্রধানমন্ত্রী এ দেশের মুখে চুনকালি মেখে দিয়েছে।’
দুপুরে ঈশ্বরগঞ্জে সমাবেশে মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ‘শেখ হাসিনা মনে করেছিল আমাদের চার দেয়ালের কারাগারে বন্দী করে রাখলে, আমাদের কণ্ঠ চেপে ধরলেই ইসলামের আলো নিভে যাবে। কিন্তু আল্লাহ পাক দেখিয়ে দিলেন ইসলাম তো সেই আলো, যেই আলোকে তুমি যদি মুখে ফুঁ নিভিয়ে দিতে চাও, তাহলে ইসলামের আগুনে তুমি জ্বলে-পুড়ে ছারখার হয়ে যাবে।’
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব বলেন, ‘শেখ হাসিনা ও তাঁর রাজনৈতিক দলের সাঙ্গপাঙ্গরা এ দেশে প্রতিহিংসা-প্রতিশোধের রাজনীতি করেছেন, ইসলাম নির্মূলের রাজনীতি করেছেন, মানুষের কণ্ঠ চেপে ধরার রাজনীতি করেছেন। শুধু তা-ই নয়, এ দেশের ১৮ কোটি মানুষকে পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ করে রেখেছিলেন। সেই ফ্যাসিবাদী সরকারের দোসরেরা গত ৫ আগস্ট সম্মুখযুদ্ধে পরাজিত হয়েছে ঠিকই, তবে এখনো তারা পেছনের দরজা দিয়ে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। ঘাপটি মেরে আছে সুযোগের সন্ধানে। এসব দোসরদের থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’
মামুনুল হক বলেন, ‘মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে ভারতীয় পুরোহিত কটূক্তি করবে এবং বিজেপি নেতারা তা সমর্থন করবে, আর আপনারা ভারতে ইলিশ পাঠাবেন, আল্লাহর জমিনে তা আমরা হতে দেব না। এতে যদি দেশের রপ্তানি খাত ও অর্থনীতিতে প্রভাব পড়ে তাহলে না খেয়ে থাকব, প্রয়োজনে এ দেশের মানুষ পেটে পাথর বাঁধবে তবু নবীকে কটূক্তিকারী দেশে ইলিশ পাঠাতে দেব না।’
রাজধানীর ফকিরাপুলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মতিন মিয়া (৩৫) নামে এক রিকশাচালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফকিরাপুল মোড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৩ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে মারীখালী নদী থেকে অজ্ঞাত এক নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুরে উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের জিয়ানগর এলাকায় মারীখালি নদী থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৩৮ মিনিট আগেআলু সংরক্ষণ করা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বগুড়ার কৃষকেরা। পর্যাপ্ত হিমাগার না থাকায় কৃষকের বাড়িতেই আলু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে কম দামে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষক। যে কারণে আলু চাষ করে লোকসান গুনতে হচ্ছে এই অঞ্চলের কৃষকদের।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
১ ঘণ্টা আগে