নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের ছয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। রোববার (১০ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানীর আশুলিয়া, সাভার, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ সোমবার দুপুরে কারওয়ানবাজার র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইয়ের তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-১-এর একটি দল তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন আব্দুর রাজ্জাক ওরফে ইসহাক ওরফে সাইবা (৪১), শরিফুল ইসলাম মুরাদ (৩১), আশিকুর রহমান ওরফে উসাইম্যান (২৭), মুহাম্মদ জাকারিয়া ওরফে আবরার (২৪), মো. আল আমিন ওরফে সামুরা (২৪) ও মো. আবু জব মারুফ (১৮)।
তাঁদের মধ্যে ময়মনসিংহ অঞ্চলের প্রধান সমন্বয়কারী ও প্রশিক্ষণ শাখার প্রধান আব্দুর রাজ্জাককে নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
খন্দকার আল মঈন বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা জানান নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন ‘আনসার আল ইসলাম’-এর সদস্য। তাঁরা আফগানিস্তানের তালেবানের উত্থানে উদ্বুদ্ধ হয়ে আল কায়েদা মতাদর্শের জঙ্গি সংগঠন ‘আনসার আল ইসলাম’-এর কার্যক্রম পরিচালনা করছিলেন। এ উদ্দেশ্যে সংগঠনের সদস্যদের তাঁরা বিভিন্ন উগ্রবাদী বই, মুসলমানদের ওপর নির্যাতন ও উগ্রবাদী নেতাদের বক্তব্যের ভিডিও সরবরাহ করতেন।
এ ছাড়া তাঁরা সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ভুল তথ্য প্রদান করে তাঁদের আত্মীয়-স্বজন, বিভিন্ন মাদ্রাসা ও সদস্যদের নিকট থেকে নিয়মিত অর্থ সংগ্রহ করতেন বলে জানান মঈন।
খন্দকার আল মঈন বলেন, বিভিন্ন সময়ে তাঁরা মসজিদ, বাসা বা বিভিন্ন স্থানে সদস্যদের নিয়ে গোপন সভা পরিচালনা করতেন। পাশ্ববর্তী বিভিন্ন দেশের সমমনা ব্যক্তিদের সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যোগাযোগ বজায় রাখতেন এবং তাঁরা সংগঠনের সদস্যদের তথাকথিত হিজরতের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের জন্য অবৈধ পথে পার্শ্ববর্তী দেশে প্রেরণ করত।
আব্দুর রাজ্জাক ২০১৫ সালে সংগঠনের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের মাধ্যমে উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে আনসার আল ইসলামে যোগদান করেন। সংগঠনে যোগদানের পর তিনি বিভিন্ন পেশার আড়ালে সংগঠনের দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করতেন।
পরবর্তীতে সে সংগঠনের রাজধানীর আশুলিয়া, সাভার, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের প্রধান সমন্বয়ক এবং প্রশিক্ষণ শাখার প্রধানের দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়।
তাঁর সঙ্গে আনসার আল ইসলামের বর্তমান আমির আবু ইমরানের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে এবং তাঁর নির্দেশেই তিনি রাজধানীর আশুলিয়া, সাভার, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ অঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সংগঠনের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিলেন।
নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের ছয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। রোববার (১০ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানীর আশুলিয়া, সাভার, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ সোমবার দুপুরে কারওয়ানবাজার র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইয়ের তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-১-এর একটি দল তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন আব্দুর রাজ্জাক ওরফে ইসহাক ওরফে সাইবা (৪১), শরিফুল ইসলাম মুরাদ (৩১), আশিকুর রহমান ওরফে উসাইম্যান (২৭), মুহাম্মদ জাকারিয়া ওরফে আবরার (২৪), মো. আল আমিন ওরফে সামুরা (২৪) ও মো. আবু জব মারুফ (১৮)।
তাঁদের মধ্যে ময়মনসিংহ অঞ্চলের প্রধান সমন্বয়কারী ও প্রশিক্ষণ শাখার প্রধান আব্দুর রাজ্জাককে নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
খন্দকার আল মঈন বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা জানান নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন ‘আনসার আল ইসলাম’-এর সদস্য। তাঁরা আফগানিস্তানের তালেবানের উত্থানে উদ্বুদ্ধ হয়ে আল কায়েদা মতাদর্শের জঙ্গি সংগঠন ‘আনসার আল ইসলাম’-এর কার্যক্রম পরিচালনা করছিলেন। এ উদ্দেশ্যে সংগঠনের সদস্যদের তাঁরা বিভিন্ন উগ্রবাদী বই, মুসলমানদের ওপর নির্যাতন ও উগ্রবাদী নেতাদের বক্তব্যের ভিডিও সরবরাহ করতেন।
এ ছাড়া তাঁরা সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ভুল তথ্য প্রদান করে তাঁদের আত্মীয়-স্বজন, বিভিন্ন মাদ্রাসা ও সদস্যদের নিকট থেকে নিয়মিত অর্থ সংগ্রহ করতেন বলে জানান মঈন।
খন্দকার আল মঈন বলেন, বিভিন্ন সময়ে তাঁরা মসজিদ, বাসা বা বিভিন্ন স্থানে সদস্যদের নিয়ে গোপন সভা পরিচালনা করতেন। পাশ্ববর্তী বিভিন্ন দেশের সমমনা ব্যক্তিদের সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যোগাযোগ বজায় রাখতেন এবং তাঁরা সংগঠনের সদস্যদের তথাকথিত হিজরতের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের জন্য অবৈধ পথে পার্শ্ববর্তী দেশে প্রেরণ করত।
আব্দুর রাজ্জাক ২০১৫ সালে সংগঠনের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের মাধ্যমে উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে আনসার আল ইসলামে যোগদান করেন। সংগঠনে যোগদানের পর তিনি বিভিন্ন পেশার আড়ালে সংগঠনের দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করতেন।
পরবর্তীতে সে সংগঠনের রাজধানীর আশুলিয়া, সাভার, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের প্রধান সমন্বয়ক এবং প্রশিক্ষণ শাখার প্রধানের দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়।
তাঁর সঙ্গে আনসার আল ইসলামের বর্তমান আমির আবু ইমরানের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে এবং তাঁর নির্দেশেই তিনি রাজধানীর আশুলিয়া, সাভার, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ অঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সংগঠনের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিলেন।
দেড় দশকে বিদ্যুৎ খাত উন্নয়নে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী সরকার ব্যয় করেছে ৩ লাখ কোটি টাকা। তার মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জই ছিল ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। প্রয়োজন না থাকলেও অতিরিক্ত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। উচ্চমূল্যের এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র বসিয়ে রেখে বছরের পর বছর ক্যাপাসিটি চার্জের নামে দেড় দশকে বিপুল
৩ মিনিট আগেরাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ কিছু এলাকায় সভা-সমাবেশ ও যেকোনো ধরনের গণজমায়েত নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
৮ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মধুপুরে অটোরিকশা চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে মমিনুল ইসলাম নামের (৩৫) এক যুবক নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে উপজেলার মহিষমারা ইউনিয়নের উত্তর হলদিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত মমিনুল পাবনার সাথিয়া উপজেলার জোড়গাছার চুন্দাও গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে।
৩৬ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার চকমিরপুর ইউনিয়নের মান্দারতা গ্রামে ছেলের হাতে মা খুনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিহত করুনা রানী (৬২) মান্দারতা গ্রামের মৃত পটিক চন্দ্র ভদ্রের স্ত্রী। অভিযুক্ত ছেলের নাম রবি চন্দ্র ভদ্র (৪২)।
১ ঘণ্টা আগে