তালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার তালায় ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে বৃষ্টি। এতে সবজিখেতে জমেছে পানি, আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা। ফসলের ক্ষতির শঙ্কায় কপালে চিন্তার ভাঁজ।
সকালে উপজেলার খলিলনগর ইউনিয়নের মহান্দি এলাকায় দেখা যায়, কৃষকেরা ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, বেগুন ও মুলার চাষ করছেন। অধিকাংশ কাঁচা ফসলের জমিতে পানি জমে আছে। কৃষকেরা মাঠে ফসলের জমিতে পানি সরানোর চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ আলু রোপণের জন্য জমি প্রস্তুত করে রেখেছেন। অন্যদিকে বিভিন্ন সবজির বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রেখেছেন। সেগুলোও নষ্ট হওয়ার উপক্রম।
মহান্দি গ্রামের কৃষক অসীম কুমার বলেন, ‘পাঁচ বিঘা জমিতে বেগুন চাষ করেছি। এভাবে যদি দুই দিন বৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকাংশ বেগুনগাছ মারা যাবে। অসময়ে বৃষ্টির কারণে বেগুনগাছে পোকার আক্রমণ হয়। গাছ, ফুল ও ফলে পচন ধরে। এক বিঘা জমিতে বেগুন চাষ করতে পাঁচ লাখ টাকা খরচ হয়। যদি ফসল ভালো হয় ও ভালো দাম পাওয়া যায়, তাহলে বিঘাপ্রতি ১০ লাখ টাকা আয় হয়। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আমিসহ সব বেগুনচাষি ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ব।’
আরেক কৃষক ইমান আলী শেখ বলেন, ‘প্রায় দুই বিঘা জমিতে ফুলকপি ও বাঁধাকপির চাষ করেছি। যদি এভাবে বৃষ্টি হয়, তাহলে একটি কপিও আর বিক্রি করা যাবে না। বিভিন্ন জায়গা থেকে ধারদেনা করে চাষাবাদ করেছি। সবেমাত্র ফসল বিক্রি শুরু হয়েছে। এখন যদি এই ফসল নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে পথে বসে যাব।’
কৃষক মোকছেদ আলী খাঁ বলেন, ‘অনেকেই ধান কাটা শুরু করেছেন। কিছুদিন আগে কারেন্ট পোকা ধানের ব্যাপক ক্ষতি করেছে। এখন ধান কাটার সময়। এখন যদি বৃষ্টি বেশি হয় তাহলে কৃষকের অধিকাংশ ধান নষ্ট হয়ে যাবে। ফলে আমাদের মতো ক্ষুদ্র কৃষকেরা পথে বসে যাব।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা খাতুন বলেন, উপজেলায় প্রায় ছয় হাজার হেক্টর জমিতে কাঁচা ফলের চাষাবাদ হয়েছে। এখনো ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা হয়নি। তবে বৃষ্টি বেশি হলে ক্ষতির পরিমাণ বেশি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
সাতক্ষীরার তালায় ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে বৃষ্টি। এতে সবজিখেতে জমেছে পানি, আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা। ফসলের ক্ষতির শঙ্কায় কপালে চিন্তার ভাঁজ।
সকালে উপজেলার খলিলনগর ইউনিয়নের মহান্দি এলাকায় দেখা যায়, কৃষকেরা ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, বেগুন ও মুলার চাষ করছেন। অধিকাংশ কাঁচা ফসলের জমিতে পানি জমে আছে। কৃষকেরা মাঠে ফসলের জমিতে পানি সরানোর চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ আলু রোপণের জন্য জমি প্রস্তুত করে রেখেছেন। অন্যদিকে বিভিন্ন সবজির বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রেখেছেন। সেগুলোও নষ্ট হওয়ার উপক্রম।
মহান্দি গ্রামের কৃষক অসীম কুমার বলেন, ‘পাঁচ বিঘা জমিতে বেগুন চাষ করেছি। এভাবে যদি দুই দিন বৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকাংশ বেগুনগাছ মারা যাবে। অসময়ে বৃষ্টির কারণে বেগুনগাছে পোকার আক্রমণ হয়। গাছ, ফুল ও ফলে পচন ধরে। এক বিঘা জমিতে বেগুন চাষ করতে পাঁচ লাখ টাকা খরচ হয়। যদি ফসল ভালো হয় ও ভালো দাম পাওয়া যায়, তাহলে বিঘাপ্রতি ১০ লাখ টাকা আয় হয়। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আমিসহ সব বেগুনচাষি ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ব।’
আরেক কৃষক ইমান আলী শেখ বলেন, ‘প্রায় দুই বিঘা জমিতে ফুলকপি ও বাঁধাকপির চাষ করেছি। যদি এভাবে বৃষ্টি হয়, তাহলে একটি কপিও আর বিক্রি করা যাবে না। বিভিন্ন জায়গা থেকে ধারদেনা করে চাষাবাদ করেছি। সবেমাত্র ফসল বিক্রি শুরু হয়েছে। এখন যদি এই ফসল নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে পথে বসে যাব।’
কৃষক মোকছেদ আলী খাঁ বলেন, ‘অনেকেই ধান কাটা শুরু করেছেন। কিছুদিন আগে কারেন্ট পোকা ধানের ব্যাপক ক্ষতি করেছে। এখন ধান কাটার সময়। এখন যদি বৃষ্টি বেশি হয় তাহলে কৃষকের অধিকাংশ ধান নষ্ট হয়ে যাবে। ফলে আমাদের মতো ক্ষুদ্র কৃষকেরা পথে বসে যাব।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা খাতুন বলেন, উপজেলায় প্রায় ছয় হাজার হেক্টর জমিতে কাঁচা ফলের চাষাবাদ হয়েছে। এখনো ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা হয়নি। তবে বৃষ্টি বেশি হলে ক্ষতির পরিমাণ বেশি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৩ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৩ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৩ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৩ ঘণ্টা আগে