প্রতিনিধি, খুলনা
খুলনা বিভাগে করোনায় আবারও মৃত্যু ও শনাক্তের রেকর্ড ভেঙেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় আগের রেকর্ড ভেঙে বিভাগে সর্বোচ্চ ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে শনাক্ত হয়েছে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৯০০ জনের। আজ বুধবার (০৭ জুলাই) বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক রাশেদা সুলতানা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে খুলনায়। কুষ্টিয়ায় ১১ জন, ঝিনাইদহে সাতজন, যশোরে ছয়জন, চুয়াডাঙ্গায় পাঁচজন, নড়াইলে চারজন, বাগেরহাটে তিনজন, মেহেরপুরে দুজন ও মাগুরায় একজন মারা গেছেন।
গতকাল মঙ্গলবার বিভাগে একদিনে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৮৬৫ জনের করোনা শনাক্তের কথা জানায় স্বাস্থ্য বিভাগ। একই সময় বিভিন্ন হাসপাতালে মৃত্যু হয় ৪০ জনের। এর আগে গত সোমবার খুলনা বিভাগে একদিনে সর্বোচ্চ ৫১ জনের মৃত্যুর তথ্য জানায় স্বাস্থ্য বিভাগ। আর একইদিন ১ হাজার ৪৭০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
এদিকে গত বছর থেকে এ পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মারা গেছেন মোট ১ হাজার ৩৬৫ জন। মোট শনাক্ত হয়েছে ৬৫ হাজার ৭৯৯ জন। আক্রান্ত হয়ে এ সময় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪৩ হাজার ৩৭৮ জন। এর আগে সোমবার (০৫ জুলাই) খুলনা বিভাগে সর্বোচ্চ ৫১ জনের মৃত্যু হয়েছিল। আর মঙ্গলবার (০৬ জুলাই) সর্বোচ্চ ১ হাজার ৮৬৫ জনের শনাক্তের রেকর্ড হয়েছিল। এদিকে চিকিৎসকেরা বলছেন আক্রান্তদের মধ্যে অধিকাংশ গ্রামের।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জেলাভিত্তিক করোনা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের সর্বোচ্চ শনাক্ত হয়েছে খুলনায়। জেলায় ১৬৯৫ জনের নমুনা পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৫৮৫ জনের। আক্রান্তের হার ৩৪ শতাংশ। এ পর্যন্ত জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৭ হাজার ৫৬০ জনের। এ সময় মোট মারা গেছেন ৩৪৮ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১১ হাজার ৯৪৩ জন।
এ ছাড়া বিভাগে নতুন করে বাগেরহাটে ১১৮ জন, সাতক্ষীরায় ১১১ জন, যশোরে ৩৭৩ জন, নড়াইলে ৫১ জন, মাগুরায় ৭৩ জন, ঝিনাইদহে ১৫৬ জন, কুষ্টিয়ায় ২৩৪ জন, চুয়াডাঙ্গায় ১৩০ জন, মেহেরপুরে ৫৯ জন কোভিড রোগী শনাক্ত হয়েছে।
এ ব্যাপারে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটের মুখপাত্র সুহাষ রঞ্জন হাওলাদার বলেন, করোনার প্রথম ঢেউয়ে শহরের অধিকাংশ সচেতন মানুষ টিকা নিয়েছেন। শহরের মানুষ স্বাস্থ্য সচেতন বেশি। কিন্তু গ্রামের মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা অনেক কম। যে কারণে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে গ্রামের মানুষ আক্রান্ত বেশি হচ্ছে। তিনি সকলকে স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান। সচেতন না হলে করোনা সংক্রমণরোধ সম্ভব নয় বলে তিনি জানান।
খুলনা বিভাগে করোনায় আবারও মৃত্যু ও শনাক্তের রেকর্ড ভেঙেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় আগের রেকর্ড ভেঙে বিভাগে সর্বোচ্চ ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে শনাক্ত হয়েছে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৯০০ জনের। আজ বুধবার (০৭ জুলাই) বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক রাশেদা সুলতানা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে খুলনায়। কুষ্টিয়ায় ১১ জন, ঝিনাইদহে সাতজন, যশোরে ছয়জন, চুয়াডাঙ্গায় পাঁচজন, নড়াইলে চারজন, বাগেরহাটে তিনজন, মেহেরপুরে দুজন ও মাগুরায় একজন মারা গেছেন।
গতকাল মঙ্গলবার বিভাগে একদিনে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৮৬৫ জনের করোনা শনাক্তের কথা জানায় স্বাস্থ্য বিভাগ। একই সময় বিভিন্ন হাসপাতালে মৃত্যু হয় ৪০ জনের। এর আগে গত সোমবার খুলনা বিভাগে একদিনে সর্বোচ্চ ৫১ জনের মৃত্যুর তথ্য জানায় স্বাস্থ্য বিভাগ। আর একইদিন ১ হাজার ৪৭০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
এদিকে গত বছর থেকে এ পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মারা গেছেন মোট ১ হাজার ৩৬৫ জন। মোট শনাক্ত হয়েছে ৬৫ হাজার ৭৯৯ জন। আক্রান্ত হয়ে এ সময় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪৩ হাজার ৩৭৮ জন। এর আগে সোমবার (০৫ জুলাই) খুলনা বিভাগে সর্বোচ্চ ৫১ জনের মৃত্যু হয়েছিল। আর মঙ্গলবার (০৬ জুলাই) সর্বোচ্চ ১ হাজার ৮৬৫ জনের শনাক্তের রেকর্ড হয়েছিল। এদিকে চিকিৎসকেরা বলছেন আক্রান্তদের মধ্যে অধিকাংশ গ্রামের।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জেলাভিত্তিক করোনা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের সর্বোচ্চ শনাক্ত হয়েছে খুলনায়। জেলায় ১৬৯৫ জনের নমুনা পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৫৮৫ জনের। আক্রান্তের হার ৩৪ শতাংশ। এ পর্যন্ত জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৭ হাজার ৫৬০ জনের। এ সময় মোট মারা গেছেন ৩৪৮ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১১ হাজার ৯৪৩ জন।
এ ছাড়া বিভাগে নতুন করে বাগেরহাটে ১১৮ জন, সাতক্ষীরায় ১১১ জন, যশোরে ৩৭৩ জন, নড়াইলে ৫১ জন, মাগুরায় ৭৩ জন, ঝিনাইদহে ১৫৬ জন, কুষ্টিয়ায় ২৩৪ জন, চুয়াডাঙ্গায় ১৩০ জন, মেহেরপুরে ৫৯ জন কোভিড রোগী শনাক্ত হয়েছে।
এ ব্যাপারে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটের মুখপাত্র সুহাষ রঞ্জন হাওলাদার বলেন, করোনার প্রথম ঢেউয়ে শহরের অধিকাংশ সচেতন মানুষ টিকা নিয়েছেন। শহরের মানুষ স্বাস্থ্য সচেতন বেশি। কিন্তু গ্রামের মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা অনেক কম। যে কারণে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে গ্রামের মানুষ আক্রান্ত বেশি হচ্ছে। তিনি সকলকে স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান। সচেতন না হলে করোনা সংক্রমণরোধ সম্ভব নয় বলে তিনি জানান।
জামালপুরের বকশীগঞ্জে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে পাঁচ সাংবাদিককে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে উপজেলার বগারচর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশের বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন দৈনিক নয়া দিগন্তের বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি আল মোজাহিদ বাবু।
৫ মিনিট আগেমানিকগঞ্জে ১ লাখ টাকার হেরোইনসহ নান্নু মিয়া (৩৫) নামের এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে সদর উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের বড় কাটিগ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার নান্নু মিয়া সদর উপজেলার রাজীবপুর পূর্বপাড়া এলাকার মো. লাল মিয়ার ছেলে। ...
৫ মিনিট আগেময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার জামিরদিয়া গ্রামে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশ থেকে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
১৪ মিনিট আগেআন্দোলনকারীরা জানান, জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আমিরাতে গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে এখনও অনেকে কারাগারে রয়েছেন। সরকারের পক্ষ থেকে তাদের মুক্তির ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ ও হতাশা থেকেই এই আন্দোলন করছেন তারা।
১৪ মিনিট আগে