বকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের বকশীগঞ্জে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে পাঁচ সাংবাদিককে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে উপজেলার বগারচর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশের বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন দৈনিক নয়া দিগন্তের বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি আল মোজাহিদ বাবু।
গতকাল শনিবার (২১ জুন) বিকেলে এ হুমকির ঘটনা ঘটে। রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার শাকের আহমেদ।
জানা যায়, উপজেলার বগারচর ইউনিয়নের ঘাষিরপাড়া সাত্তার খলিফার বাড়ি থেকে সামাদ হাজির বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পাকাকরণের কাজে ৯ লাখ ৩ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বগারচর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশ নিজেই ওই প্রকল্পের সভাপতি। অতি নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে ওই রাস্তার নির্মাণকাজ করার অভিযোগ উঠেছে। পেশাগত দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে সরেজমিনে যান পাঁচজন সাংবাদিক। নির্মাণকাজের তথ্য, ছবি ও ভিডিও ধারণ করায় ক্ষিপ্ত হন বগারচর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও প্রকল্পের সভাপতি সোহেল রানা পলাশ। এ সময় দৈনিক ইনকিলাবের বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি এমদাদুল হক লালন, দৈনিক নয়া দিগন্তের আল মোজাহিদ বাবু, দৈনিক ভোরের বাণীর আমিনুল ইসলাম, দৈনিক একুশে বাণীর বাধন মোল্লা ও জামালপুর বার্তার ইমরান সরকারকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল, হেনস্তা ও প্রাণনাশের হুমকি দেন ওই চেয়ারম্যান। এ সময় চেয়ারম্যান তাঁদের ক্যামেরা ও মোবাইল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় সাংবাদিকেরা চেয়ারম্যানের আক্রমণ থেকে রক্ষা পান।
এ বিষয়ে শনিবার দিবাগত রাতে দৈনিক নয়া দিগন্তের সাংবাদিক আল মোজাহিদ বাবু বাদী হয়ে বকশীগঞ্জ থানায় ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ করেন।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশ বলেন, ‘ঘটনাস্থলে সামান্য ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। ওই সময়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে অশালীন আচরণ করা সঠিক হয়নি। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবেই ঘটনা ঘটেছে।’
বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার শাকের আহমেদ বলেন, ‘লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
জামালপুরের বকশীগঞ্জে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে পাঁচ সাংবাদিককে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে উপজেলার বগারচর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশের বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন দৈনিক নয়া দিগন্তের বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি আল মোজাহিদ বাবু।
গতকাল শনিবার (২১ জুন) বিকেলে এ হুমকির ঘটনা ঘটে। রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার শাকের আহমেদ।
জানা যায়, উপজেলার বগারচর ইউনিয়নের ঘাষিরপাড়া সাত্তার খলিফার বাড়ি থেকে সামাদ হাজির বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পাকাকরণের কাজে ৯ লাখ ৩ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বগারচর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশ নিজেই ওই প্রকল্পের সভাপতি। অতি নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে ওই রাস্তার নির্মাণকাজ করার অভিযোগ উঠেছে। পেশাগত দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে সরেজমিনে যান পাঁচজন সাংবাদিক। নির্মাণকাজের তথ্য, ছবি ও ভিডিও ধারণ করায় ক্ষিপ্ত হন বগারচর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও প্রকল্পের সভাপতি সোহেল রানা পলাশ। এ সময় দৈনিক ইনকিলাবের বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি এমদাদুল হক লালন, দৈনিক নয়া দিগন্তের আল মোজাহিদ বাবু, দৈনিক ভোরের বাণীর আমিনুল ইসলাম, দৈনিক একুশে বাণীর বাধন মোল্লা ও জামালপুর বার্তার ইমরান সরকারকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল, হেনস্তা ও প্রাণনাশের হুমকি দেন ওই চেয়ারম্যান। এ সময় চেয়ারম্যান তাঁদের ক্যামেরা ও মোবাইল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় সাংবাদিকেরা চেয়ারম্যানের আক্রমণ থেকে রক্ষা পান।
এ বিষয়ে শনিবার দিবাগত রাতে দৈনিক নয়া দিগন্তের সাংবাদিক আল মোজাহিদ বাবু বাদী হয়ে বকশীগঞ্জ থানায় ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ করেন।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশ বলেন, ‘ঘটনাস্থলে সামান্য ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। ওই সময়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে অশালীন আচরণ করা সঠিক হয়নি। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবেই ঘটনা ঘটেছে।’
বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার শাকের আহমেদ বলেন, ‘লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২১ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৬ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩১ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে