Ajker Patrika

জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়ায় আবুধাবিতে গ্রেপ্তার প্রবাসীদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ২২ জুন ২০২৫, ১৬: ২৮
হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান নেওয়া আন্দোলনকারীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান নেওয়া আন্দোলনকারীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

আবুধাবির কারাগারে প্রায় এক বছর ধরে বন্দী বাংলাদেশি শ্রমিকদের মুক্তিসহ চার দফা দাবি আদায়ে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন কারাবন্দীদের পরিবারের সদস্যরা। জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভের আয়োজন করায় চাকরিচ্যুত হয়ে দেশে ফেরত আসা শ্রমিকেরাও এই কর্মসূচিতে আছেন।

আজ রোববার পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের উদ্দেশে রওনা দিলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরে তাঁরা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান নেন। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তাঁরা সেখানেই অবস্থান করছেন।

আন্দোলনকারীরা জানান, জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আমিরাতে গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে এখনো অনেকে কারাগারে রয়েছেন। সরকার তাঁদের মুক্তির ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ ও হতাশা থেকেই এই আন্দোলন করছেন তাঁরা।

তাঁদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন দুবাই ফেরত ভুক্তভোগী খালেদ সাইফুল্লাহ।

তিনি বলেন, ‘আমাদের কিছু ভাই এখনো আবুধাবির আল সদর কারাগারে আটক রয়েছেন। তাঁদের কারওর বিরুদ্ধে কোনো অপরাধের প্রমাণ নেই। কেবল জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়ার কারণেই তাঁরা আটক।’

এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের কথা বলতে দেখা যায়। ছবি: আজকের পত্রিকা
এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের কথা বলতে দেখা যায়। ছবি: আজকের পত্রিকা

‘আমরা গত আট মাস ধরে সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণসহ বিভিন্ন দাবি জানিয়ে আসছি। স্মারকলিপিও দিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।’

তাঁদের দাবি মধ্যে রয়েছে—আল সদর কারাগারে গ্রেপ্তার ২৫ জনসহ আমিরাত পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কার্যালয়ে আটক সব প্রবাসীর দ্রুত মুক্তি, আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে দেশে ফেরত আসা প্রবাসীদের ‘জুলাই প্রবাসী যোদ্ধা’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, তাদের পুনর্বাসন এবং ক্ষতিগ্রস্তদের রাষ্ট্রীয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা।

এই চার দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।

এ নিয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও কোনো সাড়া পাননি বলে জানান আন্দোলনকারীরা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নাটোরে পদ্মার চরে বিশেষ অভিযানে আটক ২০, বিপুল দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

নাটোর প্রতিনিধি 
আটক ব্যক্তিদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ছবি: আজকের পত্রিকা
আটক ব্যক্তিদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ছবি: আজকের পত্রিকা

নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার দুর্গম পদ্মার চরাঞ্চল—চর জাজিরা, চর লালপুর এবং চর দিয়ার বাহাদুরপুরসহ বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশেষ সাঁড়াশি অভিযানে ২০ জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ দেশীয় ধারালো অস্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।

শনিবার দিবাগত রাত থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত নাটোরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ, র‍্যাব, ডিবি এবং এপিবিএনের চার শতাধিক সদস্য যৌথভাবে এই অভিযান পরিচালনা করেন।

আটক ২০ জনের মধ্যে দুজন হ্যাকার, একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি এবং ছয়টি ওয়ারেন্টের আসামি রয়েছেন। এ ছাড়াও আটক ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হত্যা মামলার আসামি এবং দুজন চিহ্নিত মাদক কারবারি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম জানান, চর দিয়ার বাহাদুরপুরের বালুমহালের ছাউনি থেকে দুটি আগ্নেয়াস্ত্র (দেশীয় তৈরি ওয়ান-শুটারগান ও একটি রিভলবার) উদ্ধার করা হয়েছে।

এ ছাড়াও উদ্ধার হওয়া দেশীয় অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ছয়টি বড় ড্যাগার, ২২টি হাঁসুয়া, চারটি চাকু ও ছোরা, দুটি চাপাতি।

উদ্ধার করা অস্ত্র। ছবি: আজকের পত্রিকা
উদ্ধার করা অস্ত্র। ছবি: আজকের পত্রিকা

অভিযানস্থল থেকে একটি টিউবওয়েল এবং অনেকগুলো বালু বিক্রির রসিদ জব্দ করা হয়।

নাটোরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম বলেন, লালপুর উপজেলার চরাঞ্চলে এবং পদ্মা নদীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য পুলিশের এই বিশেষ অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

‎বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ

টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

গাজীপুরের টঙ্গীতে উড়ালসেতুর নিচে অজ্ঞাতনামা (৩০) এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ‎রোববার সকাল ৯টার দিকে বাস র‍্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের উড়ালসেতুর টঙ্গী স্টেশন রোড অংশের নিচে মরদেহটির সন্ধান মেলে।

‎থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ আলী মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি নিয়েছেন।

‎স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, রোববার সকালে স্থানীয় লোকজন বিআরটি প্রকল্পের উড়ালসেতুর ৬৮ নম্বর পিলারের পাশে ওই যুবকের মরদেহটি দেখতে পায়। পুলিশকে খবর পাঠালে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এই যুবককে দুর্বৃত্তরা অন্য কোথাও হত্যা করে মরদেহটি সেতুর নিচে ফেলে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।

‎টঙ্গী পশ্চিম থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন অর রশিদের ভাষ্য, যুবকের পরিচয় শনাক্তে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) সদস্যদের খবর পাঠানো হয়েছে। আঙুলের ছাপ নিয়ে পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে। মরদেহে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে ভিডিও দেখিয়ে ‘ঘর পোড়ানোর’ মামলা; প্রতিবাদে মানববন্ধন

হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
মিথ্যা মামলা থেকে আসামিকে অব্যাহতির দাবিতে মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী। ছবি: আজকের পত্রিকা
মিথ্যা মামলা থেকে আসামিকে অব্যাহতির দাবিতে মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী। ছবি: আজকের পত্রিকা

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নে আগুন লাগার কোনো চিহ্ন না থাকা সত্ত্বেও প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে ‘ঘর পোড়ানোর’ মিথ্যা মামলা দায়ের করার অভিযোগ উঠেছে। জমি নিয়ে বিরোধের জেরে অন্য স্থানের আগুনের চিত্র দেখিয়ে এই মামলা করা হয় বলে দাবি করছেন এলাকাবাসী। মিথ্যা মামলায় আসামি হওয়ায় বিপাকে পড়েছে স্থানীয় ব্যবসায়ী বেলাল উদ্দিনের পরিবার। এই মিথ্যা মামলা থেকে প্রতিবেশীকে বাঁচাতে শনিবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

জানা যায়, গত ১১ আগস্ট নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নে ঘর পোড়ানোর অভিযোগ এনে একটি মামলা করা হয় হাতিয়া ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে। নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মজিবুল হকের স্ত্রী শিরীন আকতার বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় ব্যবসায়ী বেলাল উদ্দিনসহ ১০ জনকে আসামি করা হয়। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাকে। কিন্তু দায়িত্বপ্রাপ্ত তদন্ত কর্মকর্তা কাজী ইমরান হোসেন ঘটনাস্থলে না গিয়ে শুধু বাদীর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাটি সত্য বলে প্রতিবেদন দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সমালোচনার ঝড় ওঠে। শনিবার বিকেলে দুই শতাধিক লোক নিঝুম দ্বীপ হরিণ বাজারে মানববন্ধন করেন।

মানববন্ধনে বাজারের ব্যবসায়ী, মসজিদের ইমাম, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা বক্তব্য দেন।

বক্তারা দৃঢ়ভাবে বলেন, বাজারের পাশে বাদীর বাড়ি এবং এই ঘরটি বাজার থেকে দেখা যায়। এই ঘরে আগুন দেওয়ার মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি। ব্যবসায়ী বেলালের সঙ্গে বাদীর জমি নিয়ে পুরোনো বিরোধ রয়েছে। সে কারণে অন্য জায়গার ছবি দেখিয়ে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে।

তাঁরা মামলার পূর্ণ তদন্ত এবং ব্যবসায়ী বেলালসহ সব আসামির অব্যাহতি দাবি করেন।

এ বিষয়ে মামলার বাদী শিরীন আক্তার জানান, ছয় মাস আগে রাতে তাঁদের ঘরের দক্ষিণ পাশের রান্নাঘরের বেড়ায় আগুন লেগেছিল। প্রতিবেশীরা এসে তা নিভিয়ে ফেলায় তেমন ক্ষতি হয়নি। তবে কে আগুন লাগিয়েছে তা তিনি দেখেননি। পরে কেন তিনি আগুনে ঘর পোড়ানোর মামলা দিলেন, সেই প্রশ্নের কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।

নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লাকী আকতার নিশ্চিত করেছেন, ঘর পোড়ানোর মামলাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা তথ্য দিয়ে করা হয়েছে এবং এখানে আগুন লাগার কোনো ঘটনা ঘটেনি।

লাকী আকতার আরও জানান, ব্যবসায়ী বেলাল উদ্দিন স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে নুরবানু থেকে জমিটি ১৪ লাখ টাকায় ক্রয় করেন। এরপর নুরবানুর ছেলে আরও ৮ লাখ টাকা নিয়েও ব্যবসায়ীকে হয়রানি করে আসছেন এবং এ পর্যন্ত চারটি মিথ্যা মামলা দিয়েছেন। এই বিরোধ নিয়ে একাধিকবার সালিস বৈঠক হলেও নুরবানুর ছেলে উপস্থিত হননি।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা সমাজসেবা অফিসার কাজী ইমরান হোসেন বলেন, ‘মামলার বাদী ঘরে আগুন দেওয়ার ভিডিও ও ছবি এনে দিয়েছেন। তাতে আমার কাছে ঘটনাটি সত্য বলে মনে হয়েছে। সে মোতাবেক আমি প্রতিবেদন দিয়েছি। আমার সঙ্গে আসামিরা দেখা করেছে। তারা ঘটনাটি সত্য নয় বলে জানিয়েছে। আমি তাদেরকে পুনঃ তদন্তের জন্য আদালতে আবেদন করতে বলেছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মির্জা ফখরুলের আগমন ঘিরে উচ্ছ্বাস: ঠাকুরগাঁওয়ে মঞ্চ প্রস্তুত, নেতা-কর্মীদের ভিড়

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
জনসভা ও মতবিনিময়ের জন্য দৌলতপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে সুদৃশ্য মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। ছবি: আজকের পত্রিকা
জনসভা ও মতবিনিময়ের জন্য দৌলতপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে সুদৃশ্য মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। ছবি: আজকের পত্রিকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের আগমন উপলক্ষে ঠাকুরগাঁওয়ে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। তিন দিনের সাংগঠনিক কর্মসূচিতে যোগ দিতে তিনি ঢাকা থেকে ঠাকুরগাঁওয়ের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। তাঁর এই সফরকে কেন্দ্র করে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা।

​বিএনপির মহাসচিব আজ রোববার ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নবাসীর সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। এই জনসভা ও মতবিনিময়ের জন্য দৌলতপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে সুদৃশ্য মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে।

​জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক মামুনুর রশিদ আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, মহাসচিবের তিন দিনের সাংগঠনিক কর্মসূচির প্রথম দিন আজ। তিনি বেলা ১১টায় সদর উপজেলার জগন্নাথপুরে একটি মতবিনিময় সভায় অংশ নেবেন। একই দিনে তিনি বিভিন্ন এলাকায় আরও তিনটি মতবিনিময় সভা করবেন।

জনসভা ও মতবিনিময়ের জন্য দৌলতপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে সুদৃশ্য মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। ছবি: আজকের পত্রিকা
জনসভা ও মতবিনিময়ের জন্য দৌলতপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে সুদৃশ্য মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। ছবি: আজকের পত্রিকা

​এদিকে দলীয় মহাসচিবের আগমনকে কেন্দ্র করে বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা সকাল থেকে সমাবেশ স্থলে যোগ দিতে শুরু করেছেন। অনেক এলাকায় নেতা-কর্মীরা ব্যান্ড পার্টিসহ আনন্দ মিছিল করছেন। মির্জা ফখরুলকে স্বাগত জানাতে এবং কর্মসূচি সফল করতে তাঁদের এই উচ্ছ্বাস ও সরব উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত