নিয়াজ মোরশেদ, আক্কেলপুর (জয়পুরহাট)
শিঙাড়া বিক্রি করেই এক জীবন পার করে দিচ্ছেন জয়পুরহাটের আক্কেলপুর পৌরসভার ছয় নম্বর ওয়ার্ডের শ্রীকৃষ্টপুর দক্ষিণ পাড়া মহল্লার বাসিন্দা আব্দুস ছামাদ (৬০)। ছোটবেলা থেকেই তিনি শিঙাড়া বিক্রি করে আসছেন। তাঁর শিঙাড়ার বিশেষ দিক হচ্ছে, স্বাদে ভালো এবং দামে কম। ৩ পিস শিঙাড়া পাঁচ টাকা, ৭ পিস শিঙাড়া ১০ টাকা এবং ১৪ পিস শিঙাড়া মাত্র ২০ টাকায় বিক্রি করেন তিনি।
আব্দুস ছামাদ বলেন, ‘এলাকায় আমার শিঙাড়ার চাহিদা আছে। স্কুলের ছেলেমেয়েরা খুব পছন্দ করে আমার শিঙাড়া। তাই দাম বেশি নেই না। লাভ করি কম। সংসারটা কোনোমতে চলে যাচ্ছে।’
আব্দুস ছামাদ আরও বলেন, ‘আমার স্ত্রী মিনু বালা প্রতিদিন ভোরবেলায় শিঙাড়া তৈরির কাজে সহযোগিতা করেন। সকালে সেগুলো নিয়ে বের হই। মাথায় শিঙাড়া আর হাতে একটি পানির বালতি নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরে শিঙাড়া বিক্রি করি। স্বাদে ভালো আর দামে কম হওয়ায় ছোট বড় সকলেই শিঙাড়া খেতে ছুটে আসে।’
আব্দুস ছামাদ প্রতিদিন সকাল থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে ঘুরে শিঙাড়া বিক্রি করেন। এরপর তিনি পৌরসভার একটি বেসরকারি মাদ্রাসার সামনে গিয়ে বসেন। সেখানে মুহূর্তের মধ্যেই কয়েকশ শিঙাড়া বিক্রি হয়ে যায়।
এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক বলেন, ‘সন্তানকে মাদ্রাসায় পড়াতে নিয়ে এসেছি। ভালো শিঙাড়া তাই প্রতিদিন আমি ও আমার সন্তান কিনে খাই। ২০ টাকা দিয়ে ১৪ পিস শিঙাড়া কিনেছি।’
আব্দুস ছামাদের স্ত্রী মিনু বালা বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। আমার স্বামী ছোট বেলা থেকেই শিঙাড়া, আলুর চিপস ভাজা বিক্রি করে আসছেন। তাঁর প্রধান পেশাই এটা। আমি প্রতিদিন খুব ভোরবেলা উঠে শিঙাড়া তৈরির কাজে স্বামীকে সহযোগিতা করি।’
পৌরসভার ছয় নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর শ্রীকৃষ্টপুর গ্রামের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম চপল বলেন, ‘আমি অনেক ছোট থেকে আব্দুস ছামাদের শিঙাড়া খেয়ে আসছি। সে খুব পরিষ্কারভাবে শিঙাড়া তৈরি করে। তাঁর শিঙাড়া খেয়ে কারও কোন সমস্যা হয়েছে এমন কথা এখনো পর্যন্ত শুনিনি। তিনি খুব অল্প দামে শিঙাড়া বিক্রি করে থাকেন।’
শিঙাড়া বিক্রি করেই এক জীবন পার করে দিচ্ছেন জয়পুরহাটের আক্কেলপুর পৌরসভার ছয় নম্বর ওয়ার্ডের শ্রীকৃষ্টপুর দক্ষিণ পাড়া মহল্লার বাসিন্দা আব্দুস ছামাদ (৬০)। ছোটবেলা থেকেই তিনি শিঙাড়া বিক্রি করে আসছেন। তাঁর শিঙাড়ার বিশেষ দিক হচ্ছে, স্বাদে ভালো এবং দামে কম। ৩ পিস শিঙাড়া পাঁচ টাকা, ৭ পিস শিঙাড়া ১০ টাকা এবং ১৪ পিস শিঙাড়া মাত্র ২০ টাকায় বিক্রি করেন তিনি।
আব্দুস ছামাদ বলেন, ‘এলাকায় আমার শিঙাড়ার চাহিদা আছে। স্কুলের ছেলেমেয়েরা খুব পছন্দ করে আমার শিঙাড়া। তাই দাম বেশি নেই না। লাভ করি কম। সংসারটা কোনোমতে চলে যাচ্ছে।’
আব্দুস ছামাদ আরও বলেন, ‘আমার স্ত্রী মিনু বালা প্রতিদিন ভোরবেলায় শিঙাড়া তৈরির কাজে সহযোগিতা করেন। সকালে সেগুলো নিয়ে বের হই। মাথায় শিঙাড়া আর হাতে একটি পানির বালতি নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরে শিঙাড়া বিক্রি করি। স্বাদে ভালো আর দামে কম হওয়ায় ছোট বড় সকলেই শিঙাড়া খেতে ছুটে আসে।’
আব্দুস ছামাদ প্রতিদিন সকাল থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে ঘুরে শিঙাড়া বিক্রি করেন। এরপর তিনি পৌরসভার একটি বেসরকারি মাদ্রাসার সামনে গিয়ে বসেন। সেখানে মুহূর্তের মধ্যেই কয়েকশ শিঙাড়া বিক্রি হয়ে যায়।
এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক বলেন, ‘সন্তানকে মাদ্রাসায় পড়াতে নিয়ে এসেছি। ভালো শিঙাড়া তাই প্রতিদিন আমি ও আমার সন্তান কিনে খাই। ২০ টাকা দিয়ে ১৪ পিস শিঙাড়া কিনেছি।’
আব্দুস ছামাদের স্ত্রী মিনু বালা বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। আমার স্বামী ছোট বেলা থেকেই শিঙাড়া, আলুর চিপস ভাজা বিক্রি করে আসছেন। তাঁর প্রধান পেশাই এটা। আমি প্রতিদিন খুব ভোরবেলা উঠে শিঙাড়া তৈরির কাজে স্বামীকে সহযোগিতা করি।’
পৌরসভার ছয় নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর শ্রীকৃষ্টপুর গ্রামের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম চপল বলেন, ‘আমি অনেক ছোট থেকে আব্দুস ছামাদের শিঙাড়া খেয়ে আসছি। সে খুব পরিষ্কারভাবে শিঙাড়া তৈরি করে। তাঁর শিঙাড়া খেয়ে কারও কোন সমস্যা হয়েছে এমন কথা এখনো পর্যন্ত শুনিনি। তিনি খুব অল্প দামে শিঙাড়া বিক্রি করে থাকেন।’
চলতি বছরের ১১ আগস্ট। যশোরের অভয়নগর উপজেলার শংকরপাশা গ্রামের সোনাচুনি বিলের মধ্যে একটি গাছের সঙ্গে গলায় কাপড় প্যাঁচানো অবস্থায় লিমন শেখ (২৫) নামের এক ভ্যানচালকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি উপজেলার বুইকারা গ্রামের কাসেম শেখের ছেলে। শারীরিক প্রতিবন্ধী হলেও তিনি ইঞ্জিনচালিত ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
২৫ মিনিট আগেগাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ৪৮টি পদ শূন্য থাকায় স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে অ্যানেসথেসিয়া চিকিৎসকের ঢাকায় প্রেষণে থাকা এবং দুই মেডিকেল কর্মকর্তার দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিতি।
২৯ মিনিট আগেখাগড়াছড়িতে এক কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ করছে মানুষ। ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে গত শনিবার থেকে জেলাজুড়ে চলছে অবরোধ কর্মসূচি। এতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলা সদরে জারি করা হয়েছিল ১৪৪ ধারা।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, ‘ভারত শেষ ট্রাম্পকার্ড খেলে পার্বত্য অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। একটা ঘটনার মধ্য দিয়ে তারা পাহাড়ি-বাঙালিদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। ভারত আমাদের এই পার্বত্য অঞ্চলকে কেড়ে নিতে চায়
৩ ঘণ্টা আগে