অশান্ত পাহাড়
খাগড়াছড়ি ও রামগড় প্রতিনিধি
খাগড়াছড়িতে এক কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ করছে মানুষ। ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে গত শনিবার থেকে জেলাজুড়ে চলছে অবরোধ কর্মসূচি। এতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলা সদরে জারি করা হয়েছিল ১৪৪ ধারা। এর মধ্যেও গুইমারায় গতকাল রোববার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় আগুন দেওয়া হয়েছে একটি বাজারের দোকানপাটে। এ সময় হামলায় নিহত হয়েছে তিনজন। এ ছাড়া সেনাসদস্য, সাংবাদিকসহ অন্তত অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হয়েছে।
খাগড়াছড়ি জেলা সিভিল সার্জন মো. সাবের জানান, গুইমারা থেকে তিনজন পুরুষের মরদেহ এনে জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। সোমবার (আজ) সকালে ময়নাতদন্ত করা হবে। এ ছাড়া গুইমারা থেকে আহত অবস্থায় চারজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ির ঘটনার বিষয়ে গতকাল বিবৃতি দিয়ে গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তাদের বিবৃতিতে বলা হয়, গুইমারা উপজেলায় দুষ্কৃতকারীদের হামলায় পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর তিনজন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজরসহ ১৩ জন সদস্য, গুইমারা থানার ওসি, তিনজন পুলিশ সদস্যসহ অনেকে আহত হয়েছে।
বিবৃতিতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করা হয়েছে, ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে শিগগির তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কোনো অপরাধীকেই ছাড় দেওয়া হবে না। ততক্ষণ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধৈর্য ধারণ করে শান্ত থাকার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
অবরোধ বাড়ল, পর্যটন বন্ধ
গতকাল রাতে এক বিবৃতিতে ৮ দফা দাবি জানিয়েছে জুম্ম ছাত্র-জনতা। তারা ঘোষণা দিয়েছে, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অবরোধের আওতা বাড়িয়ে তিন পার্বত্য জেলায় করা হয়েছে এবং সেটা চলবে অনির্দিষ্টকালের জন্য। এ সময় সব পর্যটন কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
জুম্ম ছাত্র-জনতার দাবির মধ্যে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তার ও বিচার; আন্দোলনের সময় হামলার ঘটনার তদন্ত ও বিচার; আটক করা সব জুম্ম ছাত্র-জনতাকে অবিলম্বে ও নিঃশর্ত মুক্তি।
গুইমারায় হামলা-আগুন
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জেলা সদরের সিঙ্গিনালা এলাকায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফেরার পথে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয় বলে অভিযোগ ওঠে। ওই দিন রাত ১১টার দিকে অচেতন অবস্থায় একটি খেত থেকে তাকে উদ্ধার করেন স্বজনেরা। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে একজনকে আটক করেছে পুলিশ। তাঁকে ছয় দিনের রিমান্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
গুইমারা উপজেলায় ১৪৪ ধারার মধ্যে গতকাল সকাল থেকে বিক্ষোভে নামে অবরোধকারীরা। বেলা ১১টার দিকে অবরোধকারীরা উপজেলার খাদ্যগুদামের সামনে জড়ো হয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। এ সময় দোকানপাটে অগ্নিসংযোগও করা হয়। খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঘটনাস্থলে গেলে উত্তেজিত বিক্ষোভকারীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও সশস্ত্র হামলা করে। এতে ১৩ সেনাসদস্য, পুলিশ, সাংবাদিকসহ অর্ধশত মানুষ আহত হয়। এ সময় গুলিতে নিহত হয় তিনজন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের পরিচয় জানা যায়নি।
স্থানীয়রা জানান, সেনাবাহিনীর ওপর প্রথমে অতর্কিত হামলা হয়। এতে বেশ কয়েকজন সেনাসদস্য ও স্থানীয় অনেকজন আহত হয়। পরবর্তী সময়ে স্থানীয়রা অবরোধকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুললে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়।
সেনাবাহিনীর সিন্দুকছড়ি জোনের উপ-অধিনায়ক মেজর মো. মাজহার হোসেন রাব্বানী বলেন, ‘১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে অবরোধকারীরা সড়কে বিক্ষোভ ও দোকানপাটে অগ্নিসংযোগ করে। আমরা পরিস্থিতি শান্ত করতে গেলে তারা সম্পূর্ণ বিনা উসকানিতে আমাদের লক্ষ্য করে হামলা চালায়। এতে আমিসহ আমাদের ১১ জন সেনাসদস্য আহত হয়েছেন।’
মেজর মাজহার আরও বলেন, ‘অবরোধকারীরা প্রথমে সংখ্যায় ২০-২৫ জন ছিল। সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী পেছন দিক থেকে কয়েক শ লোক এসে আমাদের ওপর সশস্ত্র হামলা করে।’
সংঘর্ষে হামলার শিকার হন দায়িত্ব পালনরত সাংবাদিকেরাও। বিজয় টিভির জেলা প্রতিনিধি এম সাইফুর রহমান গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনামুল হক চৌধুরী গতকাল রাতে জানান, পাহাড়ি ও বাঙালিদের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গেও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি এখনো উত্তপ্ত, বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
গুইমারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আইরিন আক্তার বলেন, পরিস্থিতি থমথমে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে।
খাগড়াছড়ি সদরেও গতকাল অবরোধ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। এর মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ও জানমালের নিরাপত্তায় খাগড়াছড়ি পৌর শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে মোতায়েন ছিল সেনাবাহিনী ও পুলিশের পাশাপাশি এপিবিএন। এ ছাড়া খাগড়াছড়িতে জেলা সদরে মোতায়েন করা হয় সাত প্লাটুন বিজিবি। তবে সকাল থেকে জেলা সদরে কোথাও অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
সকাল থেকে বিভিন্ন পয়েন্টে চলাচলকারীদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। বন্ধ ছিল শহরের দোকানপাট। গত রাতে সাজেকে আটকা পড়া দুই হাজারের বেশি পর্যটককে সেনা নিরাপত্তায় গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বহাল থাকবে এবং স্থিতিশীল পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে সব পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখা হয়েছে।
খাগড়াছড়িতে এক কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ করছে মানুষ। ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে গত শনিবার থেকে জেলাজুড়ে চলছে অবরোধ কর্মসূচি। এতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলা সদরে জারি করা হয়েছিল ১৪৪ ধারা। এর মধ্যেও গুইমারায় গতকাল রোববার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় আগুন দেওয়া হয়েছে একটি বাজারের দোকানপাটে। এ সময় হামলায় নিহত হয়েছে তিনজন। এ ছাড়া সেনাসদস্য, সাংবাদিকসহ অন্তত অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হয়েছে।
খাগড়াছড়ি জেলা সিভিল সার্জন মো. সাবের জানান, গুইমারা থেকে তিনজন পুরুষের মরদেহ এনে জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। সোমবার (আজ) সকালে ময়নাতদন্ত করা হবে। এ ছাড়া গুইমারা থেকে আহত অবস্থায় চারজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ির ঘটনার বিষয়ে গতকাল বিবৃতি দিয়ে গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তাদের বিবৃতিতে বলা হয়, গুইমারা উপজেলায় দুষ্কৃতকারীদের হামলায় পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর তিনজন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজরসহ ১৩ জন সদস্য, গুইমারা থানার ওসি, তিনজন পুলিশ সদস্যসহ অনেকে আহত হয়েছে।
বিবৃতিতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করা হয়েছে, ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে শিগগির তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কোনো অপরাধীকেই ছাড় দেওয়া হবে না। ততক্ষণ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধৈর্য ধারণ করে শান্ত থাকার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
অবরোধ বাড়ল, পর্যটন বন্ধ
গতকাল রাতে এক বিবৃতিতে ৮ দফা দাবি জানিয়েছে জুম্ম ছাত্র-জনতা। তারা ঘোষণা দিয়েছে, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অবরোধের আওতা বাড়িয়ে তিন পার্বত্য জেলায় করা হয়েছে এবং সেটা চলবে অনির্দিষ্টকালের জন্য। এ সময় সব পর্যটন কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
জুম্ম ছাত্র-জনতার দাবির মধ্যে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তার ও বিচার; আন্দোলনের সময় হামলার ঘটনার তদন্ত ও বিচার; আটক করা সব জুম্ম ছাত্র-জনতাকে অবিলম্বে ও নিঃশর্ত মুক্তি।
গুইমারায় হামলা-আগুন
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জেলা সদরের সিঙ্গিনালা এলাকায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফেরার পথে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয় বলে অভিযোগ ওঠে। ওই দিন রাত ১১টার দিকে অচেতন অবস্থায় একটি খেত থেকে তাকে উদ্ধার করেন স্বজনেরা। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে একজনকে আটক করেছে পুলিশ। তাঁকে ছয় দিনের রিমান্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
গুইমারা উপজেলায় ১৪৪ ধারার মধ্যে গতকাল সকাল থেকে বিক্ষোভে নামে অবরোধকারীরা। বেলা ১১টার দিকে অবরোধকারীরা উপজেলার খাদ্যগুদামের সামনে জড়ো হয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। এ সময় দোকানপাটে অগ্নিসংযোগও করা হয়। খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঘটনাস্থলে গেলে উত্তেজিত বিক্ষোভকারীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও সশস্ত্র হামলা করে। এতে ১৩ সেনাসদস্য, পুলিশ, সাংবাদিকসহ অর্ধশত মানুষ আহত হয়। এ সময় গুলিতে নিহত হয় তিনজন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের পরিচয় জানা যায়নি।
স্থানীয়রা জানান, সেনাবাহিনীর ওপর প্রথমে অতর্কিত হামলা হয়। এতে বেশ কয়েকজন সেনাসদস্য ও স্থানীয় অনেকজন আহত হয়। পরবর্তী সময়ে স্থানীয়রা অবরোধকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুললে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়।
সেনাবাহিনীর সিন্দুকছড়ি জোনের উপ-অধিনায়ক মেজর মো. মাজহার হোসেন রাব্বানী বলেন, ‘১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে অবরোধকারীরা সড়কে বিক্ষোভ ও দোকানপাটে অগ্নিসংযোগ করে। আমরা পরিস্থিতি শান্ত করতে গেলে তারা সম্পূর্ণ বিনা উসকানিতে আমাদের লক্ষ্য করে হামলা চালায়। এতে আমিসহ আমাদের ১১ জন সেনাসদস্য আহত হয়েছেন।’
মেজর মাজহার আরও বলেন, ‘অবরোধকারীরা প্রথমে সংখ্যায় ২০-২৫ জন ছিল। সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী পেছন দিক থেকে কয়েক শ লোক এসে আমাদের ওপর সশস্ত্র হামলা করে।’
সংঘর্ষে হামলার শিকার হন দায়িত্ব পালনরত সাংবাদিকেরাও। বিজয় টিভির জেলা প্রতিনিধি এম সাইফুর রহমান গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনামুল হক চৌধুরী গতকাল রাতে জানান, পাহাড়ি ও বাঙালিদের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গেও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি এখনো উত্তপ্ত, বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
গুইমারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আইরিন আক্তার বলেন, পরিস্থিতি থমথমে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে।
খাগড়াছড়ি সদরেও গতকাল অবরোধ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। এর মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ও জানমালের নিরাপত্তায় খাগড়াছড়ি পৌর শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে মোতায়েন ছিল সেনাবাহিনী ও পুলিশের পাশাপাশি এপিবিএন। এ ছাড়া খাগড়াছড়িতে জেলা সদরে মোতায়েন করা হয় সাত প্লাটুন বিজিবি। তবে সকাল থেকে জেলা সদরে কোথাও অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
সকাল থেকে বিভিন্ন পয়েন্টে চলাচলকারীদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। বন্ধ ছিল শহরের দোকানপাট। গত রাতে সাজেকে আটকা পড়া দুই হাজারের বেশি পর্যটককে সেনা নিরাপত্তায় গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বহাল থাকবে এবং স্থিতিশীল পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে সব পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখা হয়েছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, ‘ভারত শেষ ট্রাম্পকার্ড খেলে পার্বত্য অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। একটা ঘটনার মধ্য দিয়ে তারা পাহাড়ি-বাঙালিদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। ভারত আমাদের এই পার্বত্য অঞ্চলকে কেড়ে নিতে চায়
২ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় মহাসড়কে বেপরোয়া গতির মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই তরুণ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বগুড়া-রংপুর মহাসড়কে সদর উপজেলার বাঘোপাড়া খোলারঘর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধের পর এবার আট দফা দাবিতে তিন পার্বত্য জেলায় অনির্দিষ্টকালের জন্য সড়ক অবরোধের ডাক দিয়েছে ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’। আজ রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। অবরোধ চলাকালে সব পর্যটন কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ কৃষি সাংবাদিক ফোরামের (বিএজেএফ) নতুন কার্যনির্বাহী (২০২৬-২৭) কমিটি গঠিত হয়েছে। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক (অনলাইন) সাহানোয়ার সাইদ শাহীন এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ডিবিসি নিউজের সিনিয়র নিউজরুম এডিটর আবু খালিদ।
২ ঘণ্টা আগে