নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ইংরেজি দৈনিক দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সাংবাদিক আসাদুল্লা লায়নের ওপর অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা হামলা করেছে। হামলায় জড়িতদের পরিচয় তাৎক্ষণিক শনাক্ত করেছে স্থানীয় পুলিশ। তবে ঘটনার এক দিন পেরিয়ে গেলেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার দুপুরে কালিয়াকৈরের মৌচাক এলাকার নর্থ বেঙ্গল ফিলিং স্টেশনে হামলার ঘটনাটি ঘটে। পরে স্থানীয় জনতা এবং ওই এলাকার দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা আসাদুল্লা লায়নকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় অজ্ঞাত চার ব্যক্তিকে অভিযুক্ত করে কালিয়াকৈর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন হামলার শিকার সাংবাদিক। জিডিতে বলা হয়েছে, ‘শুক্রবার দুপুরে ব্যক্তিগত কাজে কালিয়াকৈরে যাওয়ার পথে নর্থ বেঙ্গল ফিলিং স্টেশনে মোটরসাইকেলে অকটেন নিতে প্রবেশ করি। এ সময় বিপরীত দিক থেকে অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা একটি মেরুন রঙের প্রাইভেট কার (ঢাকা মেট্রো গ-২২৫০২৮) নিয়ে দ্রুতগতিতে এসে আমার মোটরসাইকেলটি চাপা দিতে চায়। এরপর গাড়ি থেকে নেমে একজন অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকে এবং আমাকে মারতে উদ্যত হয়। তখন আমার সঙ্গে থাকা বন্ধু সোহান বাইক থেকে নেমে ঠেকানোর চেষ্টা করলে আরও বেশি ক্ষেপে গিয়ে দুজনকেই মেরে ফেলার হুমকি দিতে থাকে। একপর্যায়ে সে দেশীয় অস্ত্র লাঠিসোঁটা এনে আঘাত করে জখম করে। তখন স্থানীয় লোকজন জড়ো হয়ে যাওয়ায় এবং পুলিশ আসার খবর পেয়ে সন্ত্রাসীরা ‘তোদের দেখে নেব, মাইরা ফালাব’ বলে হুমকি প্রদান করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।’
এ বিষয়ে আসাদুল্লা লায়ন বলেন, ‘ঘটনাটির একপর্যায়ে আমরা মোবাইল ফোনে ভিডিও রেকর্ড করি। রেকর্ড করা ফুটেজ ও স্থানীয়দের বর্ণনা শুনে পুলিশ জড়িতদের শনাক্ত করে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি মৌচাক ফাঁড়ির পুলিশ। এরপর ঘটনাটি পুলিশের সিনিয়র কর্মকর্তাদের জানিয়ে থানায় জিডি করি।’
জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণ জানতে গাজীপুরের পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। পরে গাজীপুরের কালিয়াকৈর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আজমীর হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ইংরেজি দৈনিক দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সাংবাদিক আসাদুল্লা লায়নের ওপর অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা হামলা করেছে। হামলায় জড়িতদের পরিচয় তাৎক্ষণিক শনাক্ত করেছে স্থানীয় পুলিশ। তবে ঘটনার এক দিন পেরিয়ে গেলেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার দুপুরে কালিয়াকৈরের মৌচাক এলাকার নর্থ বেঙ্গল ফিলিং স্টেশনে হামলার ঘটনাটি ঘটে। পরে স্থানীয় জনতা এবং ওই এলাকার দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা আসাদুল্লা লায়নকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় অজ্ঞাত চার ব্যক্তিকে অভিযুক্ত করে কালিয়াকৈর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন হামলার শিকার সাংবাদিক। জিডিতে বলা হয়েছে, ‘শুক্রবার দুপুরে ব্যক্তিগত কাজে কালিয়াকৈরে যাওয়ার পথে নর্থ বেঙ্গল ফিলিং স্টেশনে মোটরসাইকেলে অকটেন নিতে প্রবেশ করি। এ সময় বিপরীত দিক থেকে অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা একটি মেরুন রঙের প্রাইভেট কার (ঢাকা মেট্রো গ-২২৫০২৮) নিয়ে দ্রুতগতিতে এসে আমার মোটরসাইকেলটি চাপা দিতে চায়। এরপর গাড়ি থেকে নেমে একজন অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকে এবং আমাকে মারতে উদ্যত হয়। তখন আমার সঙ্গে থাকা বন্ধু সোহান বাইক থেকে নেমে ঠেকানোর চেষ্টা করলে আরও বেশি ক্ষেপে গিয়ে দুজনকেই মেরে ফেলার হুমকি দিতে থাকে। একপর্যায়ে সে দেশীয় অস্ত্র লাঠিসোঁটা এনে আঘাত করে জখম করে। তখন স্থানীয় লোকজন জড়ো হয়ে যাওয়ায় এবং পুলিশ আসার খবর পেয়ে সন্ত্রাসীরা ‘তোদের দেখে নেব, মাইরা ফালাব’ বলে হুমকি প্রদান করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।’
এ বিষয়ে আসাদুল্লা লায়ন বলেন, ‘ঘটনাটির একপর্যায়ে আমরা মোবাইল ফোনে ভিডিও রেকর্ড করি। রেকর্ড করা ফুটেজ ও স্থানীয়দের বর্ণনা শুনে পুলিশ জড়িতদের শনাক্ত করে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি মৌচাক ফাঁড়ির পুলিশ। এরপর ঘটনাটি পুলিশের সিনিয়র কর্মকর্তাদের জানিয়ে থানায় জিডি করি।’
জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণ জানতে গাজীপুরের পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। পরে গাজীপুরের কালিয়াকৈর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আজমীর হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ পুস্তিগাছা গ্রামের হারুন-অর-রশিদ ও আশরাফুল ইসলাম নামের এই দুই ভাই পাঙাশ মাছের পায়েস, গরুর ভুনা, সজনে পাতার রুটি, এমনকি ইলিশ মাছের রুটির মতো অভিনব সব পদ রান্না করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবাইকে।
৩২ মিনিট আগেডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ি থেকে ডিমলার বাবুরহাট পর্যন্ত সাড়ে চার কিলোমিটার সড়কের দুর্দশা চোখে পড়ার মতো। চার বছর আগে এই সড়কের সংস্কার কাজ শুরু হলেও সেটি মাঝপথে বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তা খোঁড়া হলেও পরে কাজ আর এগোয়নি। ইটের খোয়া মাটির সঙ্গে মিশে গিয়ে এখন পুরো সড়কজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত।
৪১ মিনিট আগেমানববন্ধনে বক্তারা বলেন, খনি এলাকায় বসবাসকারী মানুষ সবসময় আতঙ্কে থাকেন। রাতে কম্পনের কারণে শান্তিতে ঘুমাতে পারেন না এবং প্রতি মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করেন। তারা আরও বলেন, এই বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করেও কোনো প্রতিকার মিলছে না। যদি খনি কর্তৃপক্ষ তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নে পদক্ষেপ না নেয়...
৪৪ মিনিট আগেবৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতায় নোয়াখালীর ৯টি উপজেলার ২৯টি সড়কের প্রায় ৪০০ কিলোমিটারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সড়কের কোথাও পিচ ঢালাই উঠে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও আবার খানাখন্দে পানি জমে আছে। এসব পথে যাত্রী ও চালকেরা প্রতিদিন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। এতে দুর্ঘটনাও ঘটছে। চলতি বছরে মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত...
৫ ঘণ্টা আগে