নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘পুলিশ, মিলিটারিসহ অন্যান্য বাহিনীর যারা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড ও গুমের ঘটনায় জড়িত, তাদের যাতে বিচারের আওতায় আনা হয়। কোনো বাহিনী থেকে যাতে কেউ পার পেয়ে না যায়, সেটা আমাদের কাছে স্পষ্ট থাকতে হবে। আমরা দেখেছি, গুমের ঘটনায় অনেক অভিযোগ এসেছে। আমি নিজে অভিযোগ দিয়েছি, ডিজিএফআইয়ের যেসব কর্মকর্তা আমাকে তুলে নিয়ে গেছে, আমাকে হেনস্তা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে।’
আজ বুধবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় জুলাই-আগস্টে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন নাহিদ ইসলাম।
এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘আপনারা রামপুরা-বাড্ডার ঘটনায় দেখেছেন, বিজিবির একজন আর্মি অফিসার, তাকে এখনো গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না। ফলে ট্রাইব্যুনালের কাছে, সরকারের কাছে আমাদের আবেদন থাকবে, যে অপরাধী, তাকে যেন বিচারের আওতায় আনা হয়। সে কোন বাহিনীর, সেটা যাতে দেখা না হয়।
‘যারা জনগণের ওপর হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে, গুম করেছে, নির্যাতন করেছে এবং সরকারকে ফ্যাসিবাদী হতে সহায়তা করেছে, ক্ষমতায় থাকতে সহায়তা করেছে, তাদের সবাইকে দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তার করতে হবে এবং বিচার নিশ্চিত করতে হবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি ন্যায়বিচারের। এত মানুষ, আমাদের ভাই-বোনেরা শহীদ হয়েছে, আহত হয়েছে, রক্ত দিয়েছে। আওয়ামী লীগ, পুলিশসহ যারা জড়িত, তারা বিচারের আওতায় আসবে, তাদের শাস্তি হবে। এটা ন্যায়বিচারের একটা নিদর্শন হয়ে থাকবে শুধু বাংলাদেশের জন্যই নয়, সারা পৃথিবীর জন্য। যে বা যারা স্বৈরশাসন কায়েম করতে চায়, জনগণের ওপর আক্রমণ চালায়, জনগণকে হত্যা করে, তার পরিণতি আসলে কী হয়।’
ট্রাইব্যুনালে বিচারকাজ সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজে আমরা সন্তুষ্টি জ্ঞাপন করছি। এটা কিন্তু একটা মামলা মাত্র। ট্রাইব্যুনালে অনেক মামলা রয়েছে। সাধারণ কোর্টেও অনেক মামলা রয়েছে। গুমের মামলা রয়েছে। ফলে এই বিচারকে সার্বিকভাবে দেখতে হবে।
‘তবে সাধারণ কোর্টে যে মামলাগুলো, সেগুলো সম্পর্কে কিন্তু আমরা তেমন ইতিবাচক কথা শুনতে পাচ্ছি না শহীদ পরিবারের সঙ্গে কথা বলে। জামিন নিয়ে বের হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটছে। সরকারের এ বিষয়ে কী পরিকল্পনা, আমরা জানতে পারছি না। ফলে সেই মামলাগুলো যাতে যথাযথ গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়, এটা আমাদের আবেদন থাকবে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘পুলিশ, মিলিটারিসহ অন্যান্য বাহিনীর যারা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড ও গুমের ঘটনায় জড়িত, তাদের যাতে বিচারের আওতায় আনা হয়। কোনো বাহিনী থেকে যাতে কেউ পার পেয়ে না যায়, সেটা আমাদের কাছে স্পষ্ট থাকতে হবে। আমরা দেখেছি, গুমের ঘটনায় অনেক অভিযোগ এসেছে। আমি নিজে অভিযোগ দিয়েছি, ডিজিএফআইয়ের যেসব কর্মকর্তা আমাকে তুলে নিয়ে গেছে, আমাকে হেনস্তা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে।’
আজ বুধবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় জুলাই-আগস্টে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন নাহিদ ইসলাম।
এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘আপনারা রামপুরা-বাড্ডার ঘটনায় দেখেছেন, বিজিবির একজন আর্মি অফিসার, তাকে এখনো গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না। ফলে ট্রাইব্যুনালের কাছে, সরকারের কাছে আমাদের আবেদন থাকবে, যে অপরাধী, তাকে যেন বিচারের আওতায় আনা হয়। সে কোন বাহিনীর, সেটা যাতে দেখা না হয়।
‘যারা জনগণের ওপর হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে, গুম করেছে, নির্যাতন করেছে এবং সরকারকে ফ্যাসিবাদী হতে সহায়তা করেছে, ক্ষমতায় থাকতে সহায়তা করেছে, তাদের সবাইকে দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তার করতে হবে এবং বিচার নিশ্চিত করতে হবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি ন্যায়বিচারের। এত মানুষ, আমাদের ভাই-বোনেরা শহীদ হয়েছে, আহত হয়েছে, রক্ত দিয়েছে। আওয়ামী লীগ, পুলিশসহ যারা জড়িত, তারা বিচারের আওতায় আসবে, তাদের শাস্তি হবে। এটা ন্যায়বিচারের একটা নিদর্শন হয়ে থাকবে শুধু বাংলাদেশের জন্যই নয়, সারা পৃথিবীর জন্য। যে বা যারা স্বৈরশাসন কায়েম করতে চায়, জনগণের ওপর আক্রমণ চালায়, জনগণকে হত্যা করে, তার পরিণতি আসলে কী হয়।’
ট্রাইব্যুনালে বিচারকাজ সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজে আমরা সন্তুষ্টি জ্ঞাপন করছি। এটা কিন্তু একটা মামলা মাত্র। ট্রাইব্যুনালে অনেক মামলা রয়েছে। সাধারণ কোর্টেও অনেক মামলা রয়েছে। গুমের মামলা রয়েছে। ফলে এই বিচারকে সার্বিকভাবে দেখতে হবে।
‘তবে সাধারণ কোর্টে যে মামলাগুলো, সেগুলো সম্পর্কে কিন্তু আমরা তেমন ইতিবাচক কথা শুনতে পাচ্ছি না শহীদ পরিবারের সঙ্গে কথা বলে। জামিন নিয়ে বের হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটছে। সরকারের এ বিষয়ে কী পরিকল্পনা, আমরা জানতে পারছি না। ফলে সেই মামলাগুলো যাতে যথাযথ গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়, এটা আমাদের আবেদন থাকবে।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেছেন, যারা বলেন ‘পিআর খায় না মাথায় দেয়’ তারা পুরোনো বন্দোবস্তকে জারি রাখতে চায়। যারা সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দখলদারির রাজনীতি করতে চায়, তারাই পিআরের বিরোধিতা করে। কিন্তু দেশের মানুষ পুরোনো ব্যবস্থার পরিবর্তন চায়...
৬ মিনিট আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের ইস্যু নিয়ে বিএনপি আলোচনার টেবিলে সমাধানের ব্যাপারে আশাবাদী বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, বিষয়টি সমাধানে আলোচনা চলছে, সেই আলোচনার টেবিলেই এটি সমাধান হলে অসাংবিধানিক প্রক্রিয়াকে বন্ধ করা যাবে।
২৭ মিনিট আগেজুলাই সনদ সংবিধান আদেশে কার্যকর ও জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা। এই প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই ফেব্রুয়ারিতে সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিক
১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ কার্যকরের জন্য সংবিধান আদেশ জারি এবং এর বৈধতার জন্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে আইন বিশেষজ্ঞরা যে মতামত তা উপযুক্ততা নিয়ে সন্দিহান জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। গণপরিষদের প্রস্তাবেই এখনো অনড় রয়েছে দলটি।
১ ঘণ্টা আগে