দিনাজপুর প্রতিনিধি
ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত দিনাজপুরসহ উত্তরের বিভিন্ন জেলার মানুষের জীবন। রাস্তায় লোকজনের চলাচল একবারেই সীমিত। এমনকি ভর দুপুরেও সড়ক-মহাসড়কে সব ধরনের যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে চলাচল করছে। নিতান্ত প্রয়োজন কিংবা জীবিকার তাগিদে ছুটে চলা মানুষেরই কেবল দেখা মিলছে পথে-ঘাটে। সবচেয়ে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে-খাওয়া মানুষজন।
সবচেয়ে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে-খাওয়া মানুষেরা। অনেকেই খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, আজ বুধবার দিনাজপুরে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ৯৫ শতাংশ। জেলায় চলতি শীত মৌসুমে সর্বনিম্ন ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়েছে।
দিনাজপুর-পার্বতীপুর রোডে ট্রাক চালানো সিদ্দিকুর রহমান বলেন, রাত থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে সবকিছু। বিশ ফুট দূরত্বের মধ্যে বোঝা যায় না সামনে থেকে গাড়ি আসছে কিনা। ফগলাইট (কুয়াশার জন্য বিশেষ লাইট) জ্বালিয়েও লাভ হচ্ছে না। দুর্ঘটনা এড়াতে খুব সাবধানে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। না হলে যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
জেলা সদরের বালিয়াডাঙ্গা এলাকায় দিনমজুর রিপন বলেন, পানির মতো কুয়াশা পড়ছে, আর শীতল বাতাসের কারণে বাসায় বসে আছি।
ইজিবাইকচালক সাজেদুর রহমান বলেন, ঘন কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাসে মানুষ ঘর থেকে বাইরে বের হচ্ছে না। বেলা দেড়টা বাজে অথচ দু শ টাকাও ভাড়া পাইনি। আগে দিনে সাত থেকে আটশো টাকা আয় হতো অটো চালিয়ে। এখন অর্ধেক টাকাও আয় হয় না। খুব কষ্টে দিন যাচ্ছে, এক দিকে আয় কম অন্যদিকে বাজারের সব জিনিসের দাম বেশি।
এদিকে ঠান্ডায় বেড়েছে শীতজনিত রোগ। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক লোকজন শীতজনিত রোগে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।
জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে জানান, শনিবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। চলতি সপ্তাহে জেলায় বৃষ্টিপাত হতে পারে। সে ক্ষেত্রে তাপমাত্রা কমতে শুরু করবে। এ ছাড়া জানুয়ারি মাসে এ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
দিনাজপুরের সিভিল সার্জন ডাক্তার এ এইচ এম বোরহানুল ইসলাম সিদ্দিকী জানান, শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। এ সময় চলাফেরায় সবাইকে সাবধান হতে হবে, বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের ঠান্ডা লাগানো একেবারেই যাবে না। পাশাপাশি কাঁচা খেজুরের রস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত দিনাজপুরসহ উত্তরের বিভিন্ন জেলার মানুষের জীবন। রাস্তায় লোকজনের চলাচল একবারেই সীমিত। এমনকি ভর দুপুরেও সড়ক-মহাসড়কে সব ধরনের যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে চলাচল করছে। নিতান্ত প্রয়োজন কিংবা জীবিকার তাগিদে ছুটে চলা মানুষেরই কেবল দেখা মিলছে পথে-ঘাটে। সবচেয়ে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে-খাওয়া মানুষজন।
সবচেয়ে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে-খাওয়া মানুষেরা। অনেকেই খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, আজ বুধবার দিনাজপুরে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ৯৫ শতাংশ। জেলায় চলতি শীত মৌসুমে সর্বনিম্ন ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়েছে।
দিনাজপুর-পার্বতীপুর রোডে ট্রাক চালানো সিদ্দিকুর রহমান বলেন, রাত থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে সবকিছু। বিশ ফুট দূরত্বের মধ্যে বোঝা যায় না সামনে থেকে গাড়ি আসছে কিনা। ফগলাইট (কুয়াশার জন্য বিশেষ লাইট) জ্বালিয়েও লাভ হচ্ছে না। দুর্ঘটনা এড়াতে খুব সাবধানে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। না হলে যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
জেলা সদরের বালিয়াডাঙ্গা এলাকায় দিনমজুর রিপন বলেন, পানির মতো কুয়াশা পড়ছে, আর শীতল বাতাসের কারণে বাসায় বসে আছি।
ইজিবাইকচালক সাজেদুর রহমান বলেন, ঘন কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাসে মানুষ ঘর থেকে বাইরে বের হচ্ছে না। বেলা দেড়টা বাজে অথচ দু শ টাকাও ভাড়া পাইনি। আগে দিনে সাত থেকে আটশো টাকা আয় হতো অটো চালিয়ে। এখন অর্ধেক টাকাও আয় হয় না। খুব কষ্টে দিন যাচ্ছে, এক দিকে আয় কম অন্যদিকে বাজারের সব জিনিসের দাম বেশি।
এদিকে ঠান্ডায় বেড়েছে শীতজনিত রোগ। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক লোকজন শীতজনিত রোগে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।
জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে জানান, শনিবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। চলতি সপ্তাহে জেলায় বৃষ্টিপাত হতে পারে। সে ক্ষেত্রে তাপমাত্রা কমতে শুরু করবে। এ ছাড়া জানুয়ারি মাসে এ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
দিনাজপুরের সিভিল সার্জন ডাক্তার এ এইচ এম বোরহানুল ইসলাম সিদ্দিকী জানান, শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। এ সময় চলাফেরায় সবাইকে সাবধান হতে হবে, বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের ঠান্ডা লাগানো একেবারেই যাবে না। পাশাপাশি কাঁচা খেজুরের রস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ২ নম্বর চরবাটা ইউনিয়নের চরমজিদ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মৃত দুই শিশুর নাম সাইম (৪) ও লাবিব (২)। তারা আপন দুই ভাই। তারা চরমজিদ গ্রামের রেনু বাজারের উত্তর পাশে কুট্টিয়াবাড়ির সাহেদের ছেলে।
১ মিনিট আগেগণ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (গকসু) নির্বাচনে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে মৃদুল দেওয়ান এবং সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে জয়লাভ করেছেন রায়হান খান। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে ফলাফল ঘোষণা শেষ করে গকসু নির্বাচন কমিশন।
১ মিনিট আগেরাজশাহীতে জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছরের বেশি সময় পর একটি মামলা হয়েছে। মামলায় ১৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৫০০ থেকে ৭০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। সময়ের ব্যবধান ছাড়াও এজাহারভুক্ত আসামিদের পরিচয় এ মামলা নিয়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। আসামিদের অনেকেই ‘পয়সাওয়ালা ব্যক্তি’ হিসেবে পরিচিত হওয়ায় অভিযোগ...
৬ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর এই প্রতিষ্ঠান ঘিরে নানা অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। একাডেমিতে মৈতৈ, বিষ্ণুপ্রিয়া এবং পাঙন—এই তিন সম্প্রদায়ের সমান সুযোগ-সুবিধা থাকার কথা থাকলেও শুধু বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীদের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এতে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে...
৭ ঘণ্টা আগে