Ajker Patrika

ফুলবাড়ীতে স্বামী-স্ত্রী চেয়ারম্যান প্রার্থী

ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
আপডেট : ০৫ নভেম্বর ২০২১, ১৮: ০৬
ফুলবাড়ীতে স্বামী-স্ত্রী চেয়ারম্যান প্রার্থী

দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার ৬ নম্বর দৌলতপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে স্বামী মো. সাইফুল ইসলাম মনোনয়ন দাখিলের পর একই ইউনিয়নে তাঁর স্ত্রী মোছা. আকতারা পারভীন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তাঁরা দুজনেই স্বতন্ত্র প্রার্থী। বিষয়টি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আখতারুজ্জামান নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তৃতীয় ধাপে আগামী ২৮ নভেম্বর ফুলবাড়ী উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ২০১৬ সালে মো. সাইফুল ইসলাম স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে মাত্র ৩৮০ ভোটে হেরে যান। চলতি বছর তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পুনরায় মো. সাইফুল ইসলাম চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। 

এদিকে গত মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলে শেষ সময় ছিল। ওই দিনই মো. সাইফুল ইসলামের স্ত্রী মোছা. আকতারা পারভীন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। 

তবে মো. সাইফুল ইসলামের স্ত্রী আকতারা পারভীন বলেন, `স্বামীর সহযোগিতার কারণেই আমি চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র ক্রয় করেছি ও দাখিল করেছি। যদি আমার স্বামীর দাখিলকৃত কাগজপত্রে কোনো কারণে বাছাইকালে সমস্যা হয়, তাহলে যেন পরিবার থেকে আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারি।' 

উপজেলার ৬ নম্বর দৌলতপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র পদে সাইফুল ইসলাম সস্ত্রীক, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুল আজিজ মণ্ডল, ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলনের শফিকুল ইসলাম। মোট চারজন ওই ইউনিয়ন থেকে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন বলে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আখতারুজ্জামান নিশ্চিত করেছেন। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সাবেক স্বামীকে শায়েস্তা করতে যুবদল নেতাকে ভাড়া নারীর

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
শহিদুল ইসলাম । ছবি : সংগৃহীত
শহিদুল ইসলাম । ছবি : সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে এক যুবদল নেতার নেতৃত্বে শহিদুল ইসলাম (৩০) নামের এক নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলার গোড়াই শিল্পাঞ্চলে এই হত্যার ঘটনা ঘটে। অভিযোগ উঠেছে, সাবেক স্বামী শহিদুলকে শায়েস্তা করতে যুবদল নেতাকে ভাড়া করেন নাসরিন বেগম নামের এক নারী। ঘটনার পর পুলিশ নাসরিনকে গ্রেপ্তার করেছে।

আজ রোববার সকালে শহিদুলের বোন আলেয়া বেগম বাদী হয়ে মির্জাপুর থানায় হত্যা মামলা করেছেন। এতে শহিদুলের সাবেক স্ত্রী নাসরিন, যুবদল নেতা সকাল মাহমুদ, রবিন শেখ, ছাত্রদল নেতা তৌফিক ওমরের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও সাত-আটজনকে আসামি করা হয়েছে।

নিহত নির্মাণশ্রমিক শহিদুল ইসলামের বাড়ি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার ইসলামপুর গ্রামে। তিনি মির্জাপুরের গোড়াই জোড়পুকুর পাড় এলাকায় থেকে নির্মাণশ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। অন্যদিকে শহিদুলের সাবেক স্ত্রী নাসরিনের বাড়ি মির্জাপুর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের পারদিঘী গ্রামে।

গ্রেপ্তার আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ জানায়, শহিদুলের সঙ্গে তাঁর তৃতীয় স্ত্রী নাসরিনের কয়েক মাস আগে ছাড়াছাড়ি হয়। কিন্তু সংসার করার সময় তাঁদের অন্তরঙ্গ কিছু ছবি ও ভিডিও শহিদুলের মোবাইল ফোনে ধারণ করা হয়েছিল। বিচ্ছেদের পর সেই ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছেড়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে শহিদুল নাসরিনকে অনৈতিক কাজ করতে চাপ দিচ্ছিল। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে শহিদুলের মোবাইল ফোনে থাকা ছবি ও ভিডিও উদ্ধারের জন্য গোড়াই ইউনিয়ন যুবদলের দপ্তর সম্পাদক সকাল মাহমুদসহ যুবদল, ছাত্রদল, শ্রমিক দলের কয়েকজন নেতাকে ভাড়া করেন নাসরিন। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে যুবদল নেতা সকাল মাহমুদের নেতৃত্বে ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক রবিন শেখ, ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি তৌফিক ওমরসহ অজ্ঞাতনামা আসামিরা জোড়পুকুর পাড় এলাকায় গিয়ে শহিদুলকে এলোপাতাড়ি পেটায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে কুমুদিনী হাসপাতালে নেওয়ার পথে শহিদুল মারা যান।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত নিহত ব্যক্তির সাবেক স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

স্কুলের মালপত্র বিক্রি, নেওয়ার সময় শিক্ষক ধরা

সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
ট্রাকসহ মালামাল আটক। ছবি: সংগৃহীত
ট্রাকসহ মালামাল আটক। ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে পঞ্চমীঘাট উচ্চবিদ্যালয়ের পুরোনো বেঞ্চ, ফ্যানসহ অন্যান্য মালামাল অবৈধভাবে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। ওই মালামাল নেওয়ার সময় সহকারী শিক্ষক আব্দুল বাতেন ও অফিস সহায়ক সুমন এলাকাবাসীর হাতে আটক হয়েছেন। পরে অবশ্য তাঁরা পালিয়ে যান।

গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে সাদিপুর ইউনিয়নের পঞ্চমীঘাট স্কুলে দুটি ট্রাকে তিন শতাধিক বেঞ্চ, ফ্যান ও রড নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে ধরা পড়েন তাঁরা।

জানা যায়, পঞ্চমীঘাট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলমের নির্দেশে ও ম্যানেজিং কমিটির যোগসাজশে সহকারী শিক্ষক আব্দুল বাতেন ও অফিস সহায়ক সুমন পুরোনো বেঞ্চ, ফ্যানসহ ওই মালপত্র অবৈধভাবে ভাঙারি ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলামের কাছে বিক্রি করেন। পরে রাতের অন্ধকারে ট্রাকযোগে ওই মালপত্র নেওয়ার সময় সহকারী শিক্ষক আব্দুল বাতেন ও অফিস সহায়ক সুমনকে এলাকাবাসী আটক করেন। এ সময় কৌশলে শিক্ষক আব্দুল বাতেন ও সুমন মালামাল ফেলে পালিয়ে যান। খবর পেয়ে তালতলা তদন্তকেন্দ্রের পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মালামালগুলো জব্দ করে।

স্থানীয় তকির আহম্মেদ বলেন, মালামাল ট্রাক ভর্তি করে স্কুল থেকে নেওয়ার সময় হাতে নাতে আটক করা হয়। পরে এলাকাবাসী চালকদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে তাঁরা কোনো কাগজপত্র ও সঠিক কোনো উত্তর দিতে পারেননি।

স্থানীয় ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান মাসুদ বলেন, স্কুলের বেঞ্চ ও ফ্যান জনগণকে না জানিয়ে চুরি করে রাতের বেলা কীভাবে বিক্রি করে। সেগুলো এলাকাবাসী হাতে নাতে আটক করে আমাকে খবর দেন। পরে এসে দেখি, প্রায় কোটি টাকার মালামাল চুরি করে বিক্রি করেছে।’

পঞ্চমীঘাট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ম্যানেজিং কমিটি ও শিক্ষক প্রতিনিধিদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রেজল্যুশন করে মালামাল বিক্রি করেছি। মালামাল বিক্রির টাকা স্কুলের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হবে। এগুলো কোনো চোরাই মাল নয়। ট্রাকে মালামাল উঠাতে দেরি হয়েছে। তাই মালামাল নিতে রাত হয়েছে।’

তালতলা পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছি। প্রাথমিকভাবে দেখা যায়, বিক্রির প্রক্রিয়ায় নিয়মভঙ্গ হয়েছে। থানায় লিখিত অভিযোগ করলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নেত্রকোনায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ

নেত্রকোনা প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

নেত্রকোনার আটপাড়া উপজেলায় এক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে (১৮) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক যুবকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর পরিবার থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে।

আটপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, ভুক্তভোগীর পরিবার থানায় অভিযোগ করেছে। অভিযুক্ত বাবু মিয়া (২৪) ঘটনার পর থেকে পলাতক। তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।

গত শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার শুনই ইউনিয়নের ইছাইল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত বাবু মিয়া উপজেলার শুনই ইউনিয়নের ইছাইল গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য নান্দু মিয়ার ছেলে। ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক রয়েছেন। এ ঘটনায় এলাকাজুড়ে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার জুমার নামাজের সময় কিশোরীর বাবা মসজিদে ছিলেন আর মা গিয়েছিলেন গোসল করতে। এই সুযোগে বাবু মিয়া প্রলোভন দেখিয়ে বাক ও শ্রবণপ্রতিবন্ধী মেয়েটিকে একটি নির্জন ঝুপড়ি ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

স্কুলমাঠের পানি সেচে মাছ ধরলেন স্থানীয়রা

গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
আপডেট : ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২০: ৫০
মাছ ধরছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ছবি: আজকের পত্রিকা
মাছ ধরছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ছবি: আজকের পত্রিকা

দূর থেকে দেখে মনে হবে, এটা একটা জলাশয় বা পুকুর আর সেখানে মাছ ধরছে স্থানীয় লোকজন ও কিছু শিক্ষার্থী। তবে নিকটে গেলে দেখা যাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র। এটা পুকুর বা জলাশয় নয়, জলাবদ্ধ মাঠটি মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের। আজ রোববার মেশিন দিয়ে পানি নিষ্কাশন করে মাছ ধরে স্থানীয় বাসিন্দা ও শিক্ষার্থীরা।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দীর্ঘদিন জলাবদ্ধতার কারণে পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না হওয়ায় এখানে স্থানীয় কয়েকজন মাছ ছেড়েছিলেন।

এর আগে গত ১৯ অক্টোবর আজকের পত্রিকায় এ মাঠের জলাবদ্ধতা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাজিম হোসেন বলে, ‘আমার বন্ধুরাসহ অনেকে এখানে মাছ দিয়েছিল। আজ সবাই মাছ ধরতে এসেছে। অনেক লোকজন মাছ ধরছে।’

নিশান আহমেদ নামের ষষ্ঠ শ্রেণির এক শিক্ষার্থী বলে, ‘দীর্ঘদিন জলাবদ্ধতা থাকার কারণে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা মিলে এখানে মাছ দিয়েছিল। আজ পানি নিষ্কাশন করে সবাই মিলে মাছ ধরছে। অনেক মজা হচ্ছে। অনেকেই মাছ ধরতে আসছে। সবাই আনন্দের সঙ্গে মাছ ধরছে। আমি দেখতে এসেছি।’

স্থানীয় মনোয়ার হোসেন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমরাও মাছ ধরছি। এখানে অনেক মাছ দেওয়া আছে। যেহেতু দীর্ঘদিন ধরে জলাবদ্ধতা ছিল, তাই এখানে মাছ দেওয়া হয়েছিল। আজ সেই মাছ ধরা হচ্ছে।’

মাছ ধরতে আসা মো. রতন আলী বলেন, বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজমাঠে জলাবদ্ধতার কারণে টাকি মাছসহ কয়েক প্রকার দেশীয় মাছ দেওয়া হয়। আজ পানি সেচে সেই মাছ ধরা হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরাও পানিতে নেমে মাছ ধরছে।

বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাজ্জাদুল আলম বলেন, দীর্ঘদিন জলাবদ্ধতার কারণে সম্ভবত স্থানীয় কয়েকজন বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাঠে মাছ দিয়েছিলেন। সেই মাছ আজ তাঁরা ধরে নিয়ে যাচ্ছেন।

অধ্যক্ষ আরও বলেন, ‘দীর্ঘদিন জলাবদ্ধতা থাকলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কেন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি, সে বিষয়ে কিছুই জানি না। জেলা পরিষদ থেকে যে দুই লক্ষ টাকা পাওয়ার কথা, সেটা এখনো পাইনি। তবে কয়েক দিন আগে জেলা পরিষদ থেকে ইঞ্জিনিয়ার এসেছিলেন। তিনি বলেছেন পানি নিষ্কাশনের জন্য ড্রেনেজ পদ্ধতি করতে গেলে রোডস অ্যান্ড হাইওয়ের অনুমোদন লাগবে।’

এ বিষয়ে গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গাংনী উপজেলার বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাঠে দীর্ঘদিন যে জলাবদ্ধতা রয়েছে, সে বিষয়ে আমরা অবগত হয়েছি। ইতিমধ্যে আমরা জানতে পেরেছি, জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে দুই লক্ষ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার কথা রয়েছে। আমরা বিষয়টি অতি দ্রুত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব। এ ছাড়া স্কুল কর্তৃপক্ষের যে নিজস্ব আয় রয়েছে, সেখান থেকেও জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। তা ছাড়া আমাদের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত