সাইফুল মাসুম, ঢাকা
পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপিত হচ্ছে আজ রোববার। রাজধানীর অধিকাংশ সড়ক ফাঁকা। প্রধান সড়কগুলোতে অল্প গাড়ি চললেও মানুষজন তেমন নেই। কারণ ঈদ উদ্যাপন করতে অনেক মানুষ গ্রামে ফিরে গেছেন। লোকাল বাসে মাত্র ২০ মিনিটে মিরপুর-১ থেকে চলে এসেছি উত্তরার হাউস বিল্ডিং এলাকায়।
শেষ বিকেলে হাউস বিল্ডিং মোড়ে নেমেই শতাধিক মানুষের জটলা দেখে এগিয়ে যাই। ভিড় ঠেলে সামনে এগোতেই চোখে পড়ে হাতে হাতে মাংসের পোঁটলা। কেউ মাংস বিক্রি করতে বসেছেন ফুটপাতে। কেউ সে মাংস কিনছেন। এখানে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ই নিম্ন আয়ের মানুষ। তবে কিছু রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীও এই জটলায় অংশ নিয়েছেন কম দামে মাংস কেনার আশায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঈদুল আজহার দিনে কোরবানির পশু জবাইয়ের পর যে মাংস গরিব মানুষের মধ্যে বিতরণ করা হয় সেগুলোকে বলা হয় বাটের মাংস। একেকজন একেক পরিমাণ বাটের মাংস দিয়ে থাকেন। নিম্ন আয়ের মানুষ বিভিন্ন বাসা থেকে সংগ্রহ করে সেই মাংস বিক্রি করছেন এই বিশেষ হাটে।
উত্তরা ১১ নম্বর সেক্টরের একটি বাড়িতে নিরাপত্তা প্রহরীর চাকরি করেন এক ব্যক্তি। তিনি গরুর মাংসের ছয়টি স্তূপ সাজিয়ে বিক্রির আশায় বসে আসেন। দাম জানতে চাইলে বলেন, কেজি দরে মাংস নিলে ৪০০ টাকা দিতে হবে। আর সব এক সঙ্গে নিলে দিতে হবে দুই হাজার টাকা।
৩০০ টাকা কেজি দরে মাংস দিতে চাইলেন আরেক বিক্রেতা। তিনি আব্দুল্লাহপুরে একটি চা দোকানে কাজ করেন। ঈদের উত্তরার বিভিন্ন বাসা থেকে মাংস সংগ্রহ করেছেন।
বাটের মাংসের হাটে কথা হয় এক ক্রেতার সঙ্গে। দক্ষিণ খানে সোয়েটার কারখানায় কাজ করা ওই ব্যক্তি বলেন, আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে কোরবানি দিতে পারেননি। তবে ছেলে-মেয়েদের মাংস খাওয়ার আবদার মেটাতে এখানে এসেছেন। এর মধ্যে ২০০ টাকা দরে তিন কেজি মাংস কিনেছেন তিনি। এখন আর এক কেজি ছাগলের মাংস কিনে বাসায় ফিরতে চান।
হাটে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ৪০০ টাকা দরে। ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৪০০ টাকা দরে। ২০০ থেকে ২৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে গরু-ছাগল ও ভেড়ার মাংস একত্র করে।
মাংসের দামের পার্থক্যের বিষয়ে জানতে চাইলে এক বিক্রেতা জানান, এখানে নানান পদের মাংস আছে। ভালো-খারাপ আছে। অনেকে নিজে বাটের মাংস সংগ্রহ করে বিক্রি করছে। আবার কেউ কেউ টোকাইদের কাছ থেকে কম দামে মাংস কিনে বেশি টাকায় বিক্রি করছে।
শুধু উত্তরার হাউস বিল্ডিং এলাকায় নয়, ঈদের দিন বিকেলে এভাবে বাটের মাংস বিক্রি হয়েছে মালিবাগ রেলগেট, কড়াইল বস্তি, কল্যাণপুরসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়।
মৌচাক এলাকার এক গৃহকর্মী জানালেন, আশপাশের কয়েকটি বাসা থেকে বাটের মাংস সংগ্রহ করার পর এক কেজি হয়েছে। আর মালিবাগ রেলগেট থেকে ২৫০ টাকা করে আরও দুই কেজি মাংস কিনেছেন। এই মাংস নিয়ে রাতেই গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে যাবেন তিনি।
পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপিত হচ্ছে আজ রোববার। রাজধানীর অধিকাংশ সড়ক ফাঁকা। প্রধান সড়কগুলোতে অল্প গাড়ি চললেও মানুষজন তেমন নেই। কারণ ঈদ উদ্যাপন করতে অনেক মানুষ গ্রামে ফিরে গেছেন। লোকাল বাসে মাত্র ২০ মিনিটে মিরপুর-১ থেকে চলে এসেছি উত্তরার হাউস বিল্ডিং এলাকায়।
শেষ বিকেলে হাউস বিল্ডিং মোড়ে নেমেই শতাধিক মানুষের জটলা দেখে এগিয়ে যাই। ভিড় ঠেলে সামনে এগোতেই চোখে পড়ে হাতে হাতে মাংসের পোঁটলা। কেউ মাংস বিক্রি করতে বসেছেন ফুটপাতে। কেউ সে মাংস কিনছেন। এখানে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ই নিম্ন আয়ের মানুষ। তবে কিছু রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীও এই জটলায় অংশ নিয়েছেন কম দামে মাংস কেনার আশায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঈদুল আজহার দিনে কোরবানির পশু জবাইয়ের পর যে মাংস গরিব মানুষের মধ্যে বিতরণ করা হয় সেগুলোকে বলা হয় বাটের মাংস। একেকজন একেক পরিমাণ বাটের মাংস দিয়ে থাকেন। নিম্ন আয়ের মানুষ বিভিন্ন বাসা থেকে সংগ্রহ করে সেই মাংস বিক্রি করছেন এই বিশেষ হাটে।
উত্তরা ১১ নম্বর সেক্টরের একটি বাড়িতে নিরাপত্তা প্রহরীর চাকরি করেন এক ব্যক্তি। তিনি গরুর মাংসের ছয়টি স্তূপ সাজিয়ে বিক্রির আশায় বসে আসেন। দাম জানতে চাইলে বলেন, কেজি দরে মাংস নিলে ৪০০ টাকা দিতে হবে। আর সব এক সঙ্গে নিলে দিতে হবে দুই হাজার টাকা।
৩০০ টাকা কেজি দরে মাংস দিতে চাইলেন আরেক বিক্রেতা। তিনি আব্দুল্লাহপুরে একটি চা দোকানে কাজ করেন। ঈদের উত্তরার বিভিন্ন বাসা থেকে মাংস সংগ্রহ করেছেন।
বাটের মাংসের হাটে কথা হয় এক ক্রেতার সঙ্গে। দক্ষিণ খানে সোয়েটার কারখানায় কাজ করা ওই ব্যক্তি বলেন, আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে কোরবানি দিতে পারেননি। তবে ছেলে-মেয়েদের মাংস খাওয়ার আবদার মেটাতে এখানে এসেছেন। এর মধ্যে ২০০ টাকা দরে তিন কেজি মাংস কিনেছেন তিনি। এখন আর এক কেজি ছাগলের মাংস কিনে বাসায় ফিরতে চান।
হাটে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ৪০০ টাকা দরে। ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৪০০ টাকা দরে। ২০০ থেকে ২৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে গরু-ছাগল ও ভেড়ার মাংস একত্র করে।
মাংসের দামের পার্থক্যের বিষয়ে জানতে চাইলে এক বিক্রেতা জানান, এখানে নানান পদের মাংস আছে। ভালো-খারাপ আছে। অনেকে নিজে বাটের মাংস সংগ্রহ করে বিক্রি করছে। আবার কেউ কেউ টোকাইদের কাছ থেকে কম দামে মাংস কিনে বেশি টাকায় বিক্রি করছে।
শুধু উত্তরার হাউস বিল্ডিং এলাকায় নয়, ঈদের দিন বিকেলে এভাবে বাটের মাংস বিক্রি হয়েছে মালিবাগ রেলগেট, কড়াইল বস্তি, কল্যাণপুরসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়।
মৌচাক এলাকার এক গৃহকর্মী জানালেন, আশপাশের কয়েকটি বাসা থেকে বাটের মাংস সংগ্রহ করার পর এক কেজি হয়েছে। আর মালিবাগ রেলগেট থেকে ২৫০ টাকা করে আরও দুই কেজি মাংস কিনেছেন। এই মাংস নিয়ে রাতেই গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে যাবেন তিনি।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২১ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৭ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে