১৯৬০ সালে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির ভুজপুরে ২ হাজার ৬৬০ একর উঁচু-নিচু পাহাড়ি জমিতে গড়ে ওঠে নেপচুন চা-বাগান। এখানে কাজ করেন প্রায় ১ হাজার ৪০০ শ্রমিক। তাঁদের পদচারণায় নেপচুনের সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশ থেকে বিদেশে। গত বছর (জানুয়ারি–ডিসেম্বর ২০২৪) এ বাগানে উৎপাদন হয়েছে ১০ লাখ ৬৭ হাজার ৬০০ কেজি চা।
দেশের চা শিল্পে কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীদের মূল মজুরি প্রতিবছর ৫ শতাংশ হারে বাড়াতে সম্মত হয়েছেন বাগানমালিকেরা। এ ছাড়া অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। চা-বাগানের মালিকপক্ষ, শ্রমিক প্রতিনিধি ও প্রশাসনের মধ্যে এ-সংক্রান্ত ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫
মৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলায় চা-শ্রমিক পরিবারের সন্তান গোপাল সাঁওতাল। বয়স মাত্র সাড় তিন বছর। জন্ম থেকেই সে শারীরিক প্রতিবন্ধী। এই বয়সে অন্য স্বাভাবিক শিশুরা যেখানে ছোট্ট পায়ে ঘরময় হেঁটে বেড়ায়, সেখানে ঘরের ভেতর মাটির গর্তের মধ্যে বুক পর্যন্ত ঢুকিয়ে রাখা হয় তাকে। ক্ষুধার সময় কান্নাকাটি করলে সেখানেই