সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারের তালবাগ এলাকায় পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রীর হাতে বেধড়ক মারধরের শিকার হয়েছেন স্বপ্না নামের এক গৃহকর্মী। আজ শুক্রবার দুপুরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ভুক্তভোগী ওই গৃহকর্মী পুলিশ পত্নীর বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এর আগে আজ শুক্রবার সকালে পুলিশের এস আই শাহেদ ও স্ত্রী সুইটি বেগমের ভাড়া বাসা থেকে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী গাড়ির গ্যারেজে আশ্রয় নেন ভুক্তভোগী ওই গৃহকর্মী। ঘটনার পর থেকে পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী সুইটি পলাতক রয়েছেন।
জানা গেছে, সুইটির স্বামী এস আই শাহেদ সিলেটে কর্মরত রয়েছেন। এর আগে সাভার মডেল থানায় উপপরিদর্শক (এসআই) হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি।
ভুক্তভোগী ওই গৃহকর্মী স্বপ্না আক্তার জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ থানার চরবক্সুর গ্রামের মৃত ছব্দুল মিয়ার মেয়ে। অভাবের তাড়নায় দেড় বছর আগে অভিযুক্তের বাসায় কাজ শুরু করেন তিনি।
স্বপ্না জানান, বৃহস্পতিবার সকালে ডিম ভুনা করতে দেরি হওয়ায় রুটি বানানোর কাঠের বেলনা দিয়ে আঘাত করে হাত ভেঙে দেয় পুলিশ সদস্য শাহেদের স্ত্রী সুইটি বেগম। পরে কাপড় কাচতে বললে ভাঙা হাত নিয়ে পারবে না জানালে ফের কাঠের বেলনা দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করা হয়। মারধরের একপর্যায়ে চোখের ওপরে ও মাথা ফেটে যায়। এ সময় চিৎকার করলে ফ্রিজে থাকা দুধের জমাট বোতল দিয়ে সারা শরীরে পিটিয়ে জখম করা হয় স্বপ্নাকে। মারধরের পর আহত স্বপ্নাকে কোনো ধরনের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়নি। এ ঘটনা কাউকে জানালে প্রাণনাশের হুমকিও দেন সুইটি বেগম। এ ঘটনার পর একটি রুমে আটকে রাখা হয় স্বপ্নাকে। সাভারে পরিবারের অন্য কোনো সদস্য না থাকায় শুক্রবার সকালে সুযোগ পেয়ে ওই বাসা থেকে পালিয়ে কলোনি এলাকার একটি মোটর গ্যারেজে আশ্রয় নেন স্বপ্না।
সাভার মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘নির্যাতনের শিকার স্বপ্না নামের একজন সাভার লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এই ঘটনায় অভিযুক্ত গৃহকর্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলার প্রক্রিয়া চলছে।’
সাভারের তালবাগ এলাকায় পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রীর হাতে বেধড়ক মারধরের শিকার হয়েছেন স্বপ্না নামের এক গৃহকর্মী। আজ শুক্রবার দুপুরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ভুক্তভোগী ওই গৃহকর্মী পুলিশ পত্নীর বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এর আগে আজ শুক্রবার সকালে পুলিশের এস আই শাহেদ ও স্ত্রী সুইটি বেগমের ভাড়া বাসা থেকে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী গাড়ির গ্যারেজে আশ্রয় নেন ভুক্তভোগী ওই গৃহকর্মী। ঘটনার পর থেকে পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী সুইটি পলাতক রয়েছেন।
জানা গেছে, সুইটির স্বামী এস আই শাহেদ সিলেটে কর্মরত রয়েছেন। এর আগে সাভার মডেল থানায় উপপরিদর্শক (এসআই) হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি।
ভুক্তভোগী ওই গৃহকর্মী স্বপ্না আক্তার জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ থানার চরবক্সুর গ্রামের মৃত ছব্দুল মিয়ার মেয়ে। অভাবের তাড়নায় দেড় বছর আগে অভিযুক্তের বাসায় কাজ শুরু করেন তিনি।
স্বপ্না জানান, বৃহস্পতিবার সকালে ডিম ভুনা করতে দেরি হওয়ায় রুটি বানানোর কাঠের বেলনা দিয়ে আঘাত করে হাত ভেঙে দেয় পুলিশ সদস্য শাহেদের স্ত্রী সুইটি বেগম। পরে কাপড় কাচতে বললে ভাঙা হাত নিয়ে পারবে না জানালে ফের কাঠের বেলনা দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করা হয়। মারধরের একপর্যায়ে চোখের ওপরে ও মাথা ফেটে যায়। এ সময় চিৎকার করলে ফ্রিজে থাকা দুধের জমাট বোতল দিয়ে সারা শরীরে পিটিয়ে জখম করা হয় স্বপ্নাকে। মারধরের পর আহত স্বপ্নাকে কোনো ধরনের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়নি। এ ঘটনা কাউকে জানালে প্রাণনাশের হুমকিও দেন সুইটি বেগম। এ ঘটনার পর একটি রুমে আটকে রাখা হয় স্বপ্নাকে। সাভারে পরিবারের অন্য কোনো সদস্য না থাকায় শুক্রবার সকালে সুযোগ পেয়ে ওই বাসা থেকে পালিয়ে কলোনি এলাকার একটি মোটর গ্যারেজে আশ্রয় নেন স্বপ্না।
সাভার মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘নির্যাতনের শিকার স্বপ্না নামের একজন সাভার লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এই ঘটনায় অভিযুক্ত গৃহকর্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলার প্রক্রিয়া চলছে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘনবসতিপূর্ণ গ্রামের ভেতর বসানো হয়েছে সিসা গলানোর অবৈধ কারখানা। সেখানে পরিত্যক্ত ব্যাটারির অংশগুলো মাটির বড় বড় চুলায় পুড়িয়ে তরল সিসা সংগ্রহ করে জমাট বাঁধানো হয়। সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয়ে ভোররাত পর্যন্ত চলা...
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উত্তরার আবদুল্লাহপুরে বাস র্যাপিড ট্রানজিটের (বিআরটি) মসৃণ উড়ালসড়ক সিঙ্গাপুরের সড়কে চলার আমেজ দিলেও নিচের অংশ রয়ে গেছে আগের চেহারায়। খানাখন্দে ভরা নিচের অংশে হেলেদুলে চলে যানবাহন। বেহাল সড়কে দুর্ভোগে পড়ছেন যাত্রীরা। প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
৪ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫০ শয্যাবিশিষ্ট নাচোল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৫ দিন ধরে অ্যাম্বুলেন্স সেবা বন্ধ রয়েছে। এদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে ২৪ জন চিকিৎসকের পদ থাকলেও বর্তমানে রয়েছেন মাত্র ৭ জন। ফলে কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সেবাপ্রার্থীরা।
৫ ঘণ্টা আগেহত্যা মামলাটি চলছে ৩৫ বছর ধরে। এর মধ্যে ১৮ বছর আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বাদী মারা গেছেন ২০০৯ সালে। রায়ের দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে পরপর আট দফায়। কিন্তু রায় আর হয়নি। ভুক্তভোগীর পরিবারের অপেক্ষার পালাও শেষ হয় না। মামলায় রায়ের তারিখ উল্টে আবার যুক্তিতর্কের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালত।
৫ ঘণ্টা আগে