সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
হত্যা মামলাটি চলছে ৩৫ বছর ধরে। এর মধ্যে ১৮ বছর আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বাদী মারা গেছেন ২০০৯ সালে। রায়ের দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে পরপর আট দফায়। কিন্তু রায় আর হয়নি। ভুক্তভোগীর পরিবারের অপেক্ষার পালাও শেষ হয় না। মামলায় রায়ের তারিখ উল্টে আবার যুক্তিতর্কের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালত।
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার মো. ইসমাঈল হত্যা মামলা এটি। নিহত ইসমাঈলের বাবা হত্যা মামলার বাদী আবদুল মোতালেব দীর্ঘ ১৮ বছর আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন ছেলে হত্যার বিচার চেয়ে। কিন্তু বিচার দেখে যেতে পারেননি তিনি। মামলার সাক্ষী নিহত ইসমাঈলের ভাই মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, ‘ভাই হত্যার বিচার কবে পাব জানি না। ছেলে হত্যার বিচার চাইতে গিয়ে বাবা ১৮ বছর আদালতের বারান্দায় বারান্দায় ঘুরে দুনিয়া থেকে চলে গেছেন। আর কত অপেক্ষায় থাকব?’
মামলার নথির তথ্যমতে, ১৯৯১ সালের ২ জুলাই রাতে রাঙ্গুনিয়ার ইসলামপুর ইউনিয়নের কালিপুর এলাকায় ঘটে এই হত্যাকাণ্ড। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসীরা তুলে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে ইসমাঈলকে। পরদিন ৩ জুলাই নিহতের বাবা আবদুল মোতালেব রাঙ্গুনিয়া থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই হত্যাকাণ্ডের ৩৫ বছর হতে চলল। চট্টগ্রাম জননিরাপত্তা ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. সেলিমের আদালতে চলছে বিচারিক কার্যক্রম। প্রায় ৩৫ বছর আগের এই মামলার রায়ের প্রথম তারিখ ছিল গত ২৮ জানুয়ারি। এরপর ১২ ফেব্রুয়ারি, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১০ মার্চ, ২২ এপ্রিল, ২৭ মে, ২৩ জুন ও সর্বশেষ ২১ জুলাই রায়ের তারিখ ধার্য ছিল। কিন্তু ২১ জুলাই রায়ের তারিখ উল্টে যুক্তিতর্কের জন্য ২৬ আগস্ট নির্ধারণ করেন বিচারক।
এ প্রসঙ্গে ট্রাইব্যুনালের পিপি শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘মামলা ও রায়ের তারিখ সম্পর্কে আমি কোনো কিছু বলব না।’ একই বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের পিপি কামরুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেন, এত দিন একটা চাঞ্চল্যকর মামলার বিচারকাজ চলা বেদনাদায়ক।
হত্যা মামলাটি চলছে ৩৫ বছর ধরে। এর মধ্যে ১৮ বছর আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বাদী মারা গেছেন ২০০৯ সালে। রায়ের দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে পরপর আট দফায়। কিন্তু রায় আর হয়নি। ভুক্তভোগীর পরিবারের অপেক্ষার পালাও শেষ হয় না। মামলায় রায়ের তারিখ উল্টে আবার যুক্তিতর্কের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালত।
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার মো. ইসমাঈল হত্যা মামলা এটি। নিহত ইসমাঈলের বাবা হত্যা মামলার বাদী আবদুল মোতালেব দীর্ঘ ১৮ বছর আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন ছেলে হত্যার বিচার চেয়ে। কিন্তু বিচার দেখে যেতে পারেননি তিনি। মামলার সাক্ষী নিহত ইসমাঈলের ভাই মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, ‘ভাই হত্যার বিচার কবে পাব জানি না। ছেলে হত্যার বিচার চাইতে গিয়ে বাবা ১৮ বছর আদালতের বারান্দায় বারান্দায় ঘুরে দুনিয়া থেকে চলে গেছেন। আর কত অপেক্ষায় থাকব?’
মামলার নথির তথ্যমতে, ১৯৯১ সালের ২ জুলাই রাতে রাঙ্গুনিয়ার ইসলামপুর ইউনিয়নের কালিপুর এলাকায় ঘটে এই হত্যাকাণ্ড। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসীরা তুলে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে ইসমাঈলকে। পরদিন ৩ জুলাই নিহতের বাবা আবদুল মোতালেব রাঙ্গুনিয়া থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই হত্যাকাণ্ডের ৩৫ বছর হতে চলল। চট্টগ্রাম জননিরাপত্তা ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. সেলিমের আদালতে চলছে বিচারিক কার্যক্রম। প্রায় ৩৫ বছর আগের এই মামলার রায়ের প্রথম তারিখ ছিল গত ২৮ জানুয়ারি। এরপর ১২ ফেব্রুয়ারি, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১০ মার্চ, ২২ এপ্রিল, ২৭ মে, ২৩ জুন ও সর্বশেষ ২১ জুলাই রায়ের তারিখ ধার্য ছিল। কিন্তু ২১ জুলাই রায়ের তারিখ উল্টে যুক্তিতর্কের জন্য ২৬ আগস্ট নির্ধারণ করেন বিচারক।
এ প্রসঙ্গে ট্রাইব্যুনালের পিপি শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘মামলা ও রায়ের তারিখ সম্পর্কে আমি কোনো কিছু বলব না।’ একই বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের পিপি কামরুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেন, এত দিন একটা চাঞ্চল্যকর মামলার বিচারকাজ চলা বেদনাদায়ক।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘনবসতিপূর্ণ গ্রামের ভেতর বসানো হয়েছে সিসা গলানোর অবৈধ কারখানা। সেখানে পরিত্যক্ত ব্যাটারির অংশগুলো মাটির বড় বড় চুলায় পুড়িয়ে তরল সিসা সংগ্রহ করে জমাট বাঁধানো হয়। সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয়ে ভোররাত পর্যন্ত চলা...
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উত্তরার আবদুল্লাহপুরে বাস র্যাপিড ট্রানজিটের (বিআরটি) মসৃণ উড়ালসড়ক সিঙ্গাপুরের সড়কে চলার আমেজ দিলেও নিচের অংশ রয়ে গেছে আগের চেহারায়। খানাখন্দে ভরা নিচের অংশে হেলেদুলে চলে যানবাহন। বেহাল সড়কে দুর্ভোগে পড়ছেন যাত্রীরা। প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
৩ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫০ শয্যাবিশিষ্ট নাচোল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৫ দিন ধরে অ্যাম্বুলেন্স সেবা বন্ধ রয়েছে। এদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে ২৪ জন চিকিৎসকের পদ থাকলেও বর্তমানে রয়েছেন মাত্র ৭ জন। ফলে কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সেবাপ্রার্থীরা।
৪ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলা বাজারের বর্জ্য ফেলার নির্দিষ্ট কোনো স্থান না থাকায় সেখানকার ব্যবসায়ীরা প্রতিদিন পাশের জুড়ী নদীতে ফেলেন ময়লা-আবর্জনা। এসব বর্জ্য কোনো বাধা ছাড়াই গিয়ে পড়ছে দেশের সর্ববৃহৎ হাকালুকি হাওরে। এতে যেমন নষ্ট হচ্ছে জীববৈচিত্র্য, তেমনি বৈশিষ্ট্য হারাচ্ছে হাওর।
৫ ঘণ্টা আগে