নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামীকাল শনিবার ১ কোটি করোনা টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। এই চাপ সামলাতে আজ শুক্রবার ছুটির দিনেও টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। কিন্তু প্রচারণার অভাবে বেশির ভাগ কেন্দ্র ফাঁকা রয়েছে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টিকাপ্রত্যাশীদের আসার সংখ্যা বাড়ছে।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত বেশ কয়েকটি টিকাদানকেন্দ্র ঘুরে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।
বেলা সোয়া ১১টার দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালের টিকাদান কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, কেন্দ্র প্রায় ফাঁকা। কয়েকজন টিকাপ্রত্যাশী এসেছেন টিকা নিতে। যাঁদের সবাই নিবন্ধন ছাড়া মোবাইল নম্বর দিয়ে টিকা নিতে এসেছেন।
অন্যান্য দিনে টিকাপ্রত্যাশীদের ভিড় সামলাতে গিয়ে যখন হিমশিম খেতে হয় আনসার সদস্যদের, সেখানে আজ তাঁরা অবসর সময় কাটাচ্ছেন।
কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আজও তাঁরা অনেক লোক টিকা নিতে আসবেন বলে ধারণা করেছিলেন। কিন্তু না আসায় বেকার সময় পার করছেন।
দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্যদের কমান্ডার আব্দুল হাই আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ১৬ ফেব্রুয়ারির পর থেকে দিনে চার থেকে পাঁচ হাজার মানুষ এখানে টিকা নিতে আসেন। সে অনুযায়ী আমরা ভেবেছিলাম আজও ভিড় হবে, কিন্তু হয়নি। আজ যে টিকা দেওয়া হবে তা অনেকেই হয়তো জানেন না। আমরাই জেনেছি রাত সাড়ে ৭টার দিকে। তাই ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও অনেকে না জানার কারণে টিকা নিতে আসতে পারছেন না। যাঁরা খবর দেখেন, তারাই হয়তো টিকা নিতে আসছেন।’
আগের রাতে টেলিভিশনের খবরে জানতে পেরে আজ এই কেন্দ্রে টিকা নিতে এসেছে বাসা-বাড়িতে কাজ করা ১২ বছর বয়সী আখি আক্তার। সঙ্গে এসেছেন বাসার মালিকও।
বাসার মালিক বাবু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাসার সবাই টিকা নিয়েছি। সে বাকি ছিল। ছুটির দিন হওয়ায় আজ তাকেও টিকা দেওয়ার জন্য এনেছি।’
টিকাকেন্দ্রের সমন্বয়ক দাউদ আলী জানান, গতকালের তুলনায় অবশ্যই আজ অনেক কম হয়েছে। আমাদের প্রস্তুতি অনেক ভালো। যাঁরা আসছেন তাঁদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সকাল থেকে এই কেন্দ্রে ৬০০ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। দিন শেষে অন্তত ২ হাজার টিকা দেওয়া যাবে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের।
শ্যামলীর ২৫০ শয্যার টিবি হাসপাতালেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টিকা নিতে মানুষের সংখ্যা বাড়ছে।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আয়েশা আক্তার বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী শুক্রবার ছুটির দিনেও টিকাকেন্দ্র খুলে রাখা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ৩ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। আজ সকালের দিকে একটু কম হলেও ধীরে ধীরে বাড়ছে। ছুটির দিন হওয়ায় লোকসংখ্যা কম। আগামীকাল ১ কোটি টিকা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৬৭৫টি কেন্দ্রে করোনার গণটিকা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। প্রতি ওয়ার্ডে ৯টি করে কেন্দ্র হিসেবে দক্ষিণ সিটির সর্বমোট ৬৭৫ কেন্দ্রে এই টিকাদান কার্যক্রম চলছে। প্রতি কেন্দ্রে ৫০০ জনকে টিকা প্রয়োগের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে পরিচালিত হতে যাওয়া এই কার্যক্রমে সর্বমোট ৩ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ জনকে টিকা প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যান্য দিন দ্বিতীয় ডোজ ও বুস্টার ডোজ দেওয়া হলেও আজ কেবল প্রথম ডোজ দেওয়া হচ্ছে।
এ ছাড়া ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম রাজধানীর কসাইবাড়ি রেলগেট, দক্ষিণখানে গণটিকা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। সেই কেন্দ্রেও তেমন ভিড় নেই।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, শুক্রবার সরকারি ছুটির দিনেও সারা দেশে টিকাদান কার্যক্রম চালু থাকবে। এসব কেন্দ্রে নিবন্ধন ছাড়া টিকা দেওয়া হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যসচিব ডা. মো. শামসুল হকের পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়, আগামীকাল শনিবার গণটিকাদান কার্যক্রম ঘিরে দেশজুড়ে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে এবং টিকার জন্য টিকাদান কেন্দ্রে মানুষের উপচেপড়া ভিড় দেখা যাচ্ছে। তাই শুক্রবার সারা দেশের করোনার টিকাকেন্দ্রগুলো খোলা রেখে এবং প্রয়োজনে অতিরিক্ত কেন্দ্র বা বুথের মাধ্যমে টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে।
দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে গত বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি দেশে শুরু হয় প্রথম ডোজের টিকাদান কার্যক্রম। দুই মাস পর ৮ এপ্রিল শুরু হয় দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার কার্যক্রম। আর গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর তৃতীয় ডোজ বা বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। নিবন্ধনের মাধ্যমে টিকা দেওয়ার পাশাপাশি দুই দফায় বিশেষ গণটিকা ক্যাম্পেইন চালানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে, দেশে এখন পর্যন্ত ২৮ কোটির মতো টিকা এসেছে। এর মধ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ১৯ কোটি ৩৭ লাখ ৬৭ হাজার ৪৫৭ ডোজ।
এর মধ্যে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে ১০ কোটি ৮৪ লাখ ৪৮ হাজার ৬১০ জনকে। দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৮ কোটি ১৭ লাখ ৭০ হাজার ১৩৫ জন। এ ছাড়া বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে ৩৫ লাখ ৪৮ হাজার ৭১২ জনকে।
আগামীকাল শনিবার ১ কোটি করোনা টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। এই চাপ সামলাতে আজ শুক্রবার ছুটির দিনেও টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। কিন্তু প্রচারণার অভাবে বেশির ভাগ কেন্দ্র ফাঁকা রয়েছে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টিকাপ্রত্যাশীদের আসার সংখ্যা বাড়ছে।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত বেশ কয়েকটি টিকাদানকেন্দ্র ঘুরে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।
বেলা সোয়া ১১টার দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালের টিকাদান কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, কেন্দ্র প্রায় ফাঁকা। কয়েকজন টিকাপ্রত্যাশী এসেছেন টিকা নিতে। যাঁদের সবাই নিবন্ধন ছাড়া মোবাইল নম্বর দিয়ে টিকা নিতে এসেছেন।
অন্যান্য দিনে টিকাপ্রত্যাশীদের ভিড় সামলাতে গিয়ে যখন হিমশিম খেতে হয় আনসার সদস্যদের, সেখানে আজ তাঁরা অবসর সময় কাটাচ্ছেন।
কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আজও তাঁরা অনেক লোক টিকা নিতে আসবেন বলে ধারণা করেছিলেন। কিন্তু না আসায় বেকার সময় পার করছেন।
দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্যদের কমান্ডার আব্দুল হাই আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ১৬ ফেব্রুয়ারির পর থেকে দিনে চার থেকে পাঁচ হাজার মানুষ এখানে টিকা নিতে আসেন। সে অনুযায়ী আমরা ভেবেছিলাম আজও ভিড় হবে, কিন্তু হয়নি। আজ যে টিকা দেওয়া হবে তা অনেকেই হয়তো জানেন না। আমরাই জেনেছি রাত সাড়ে ৭টার দিকে। তাই ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও অনেকে না জানার কারণে টিকা নিতে আসতে পারছেন না। যাঁরা খবর দেখেন, তারাই হয়তো টিকা নিতে আসছেন।’
আগের রাতে টেলিভিশনের খবরে জানতে পেরে আজ এই কেন্দ্রে টিকা নিতে এসেছে বাসা-বাড়িতে কাজ করা ১২ বছর বয়সী আখি আক্তার। সঙ্গে এসেছেন বাসার মালিকও।
বাসার মালিক বাবু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাসার সবাই টিকা নিয়েছি। সে বাকি ছিল। ছুটির দিন হওয়ায় আজ তাকেও টিকা দেওয়ার জন্য এনেছি।’
টিকাকেন্দ্রের সমন্বয়ক দাউদ আলী জানান, গতকালের তুলনায় অবশ্যই আজ অনেক কম হয়েছে। আমাদের প্রস্তুতি অনেক ভালো। যাঁরা আসছেন তাঁদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সকাল থেকে এই কেন্দ্রে ৬০০ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। দিন শেষে অন্তত ২ হাজার টিকা দেওয়া যাবে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের।
শ্যামলীর ২৫০ শয্যার টিবি হাসপাতালেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টিকা নিতে মানুষের সংখ্যা বাড়ছে।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আয়েশা আক্তার বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী শুক্রবার ছুটির দিনেও টিকাকেন্দ্র খুলে রাখা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ৩ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। আজ সকালের দিকে একটু কম হলেও ধীরে ধীরে বাড়ছে। ছুটির দিন হওয়ায় লোকসংখ্যা কম। আগামীকাল ১ কোটি টিকা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৬৭৫টি কেন্দ্রে করোনার গণটিকা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। প্রতি ওয়ার্ডে ৯টি করে কেন্দ্র হিসেবে দক্ষিণ সিটির সর্বমোট ৬৭৫ কেন্দ্রে এই টিকাদান কার্যক্রম চলছে। প্রতি কেন্দ্রে ৫০০ জনকে টিকা প্রয়োগের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে পরিচালিত হতে যাওয়া এই কার্যক্রমে সর্বমোট ৩ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ জনকে টিকা প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যান্য দিন দ্বিতীয় ডোজ ও বুস্টার ডোজ দেওয়া হলেও আজ কেবল প্রথম ডোজ দেওয়া হচ্ছে।
এ ছাড়া ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম রাজধানীর কসাইবাড়ি রেলগেট, দক্ষিণখানে গণটিকা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। সেই কেন্দ্রেও তেমন ভিড় নেই।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, শুক্রবার সরকারি ছুটির দিনেও সারা দেশে টিকাদান কার্যক্রম চালু থাকবে। এসব কেন্দ্রে নিবন্ধন ছাড়া টিকা দেওয়া হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যসচিব ডা. মো. শামসুল হকের পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়, আগামীকাল শনিবার গণটিকাদান কার্যক্রম ঘিরে দেশজুড়ে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে এবং টিকার জন্য টিকাদান কেন্দ্রে মানুষের উপচেপড়া ভিড় দেখা যাচ্ছে। তাই শুক্রবার সারা দেশের করোনার টিকাকেন্দ্রগুলো খোলা রেখে এবং প্রয়োজনে অতিরিক্ত কেন্দ্র বা বুথের মাধ্যমে টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে।
দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে গত বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি দেশে শুরু হয় প্রথম ডোজের টিকাদান কার্যক্রম। দুই মাস পর ৮ এপ্রিল শুরু হয় দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার কার্যক্রম। আর গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর তৃতীয় ডোজ বা বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। নিবন্ধনের মাধ্যমে টিকা দেওয়ার পাশাপাশি দুই দফায় বিশেষ গণটিকা ক্যাম্পেইন চালানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে, দেশে এখন পর্যন্ত ২৮ কোটির মতো টিকা এসেছে। এর মধ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ১৯ কোটি ৩৭ লাখ ৬৭ হাজার ৪৫৭ ডোজ।
এর মধ্যে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে ১০ কোটি ৮৪ লাখ ৪৮ হাজার ৬১০ জনকে। দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৮ কোটি ১৭ লাখ ৭০ হাজার ১৩৫ জন। এ ছাড়া বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে ৩৫ লাখ ৪৮ হাজার ৭১২ জনকে।
রংপুর বিভাগজুড়ে প্রতিদিন গড়ে দেড় হাজারের বেশি পশু জবাই করা হচ্ছে। কিন্তু এসব পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয় না। বিভাগে ১ হাজার ৩০৩টি হাট-বাজার রয়েছে, তবে কোথাও নেই আধুনিক কসাইখানা বা ভেটেরিনারি সার্জনের উপস্থিতি।
৪ ঘণ্টা আগেচারদিকে ঝোপঝাড়। বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন। নেই টিউবওয়েল। এ দৃশ্য রংপুরের পীরগাছা উপজেলার প্রতিপাল গ্রামের আশ্রয়ণ প্রকল্পে। বর্তমানে সেখানকার ২৮ ঘরই তালাবদ্ধ। বারান্দায় খড়, লাকড়ি স্তূপ করে রাখা। কোথাও ধরেছে ফাটল, কোথাও দেখা দিয়েছে ভাঙন। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় ভূমিহীনদের ঘর বরাদ্দ না দিয়ে বাইরের...
৪ ঘণ্টা আগেজনবলসংকট, যন্ত্রপাতির অপ্রতুলতাসহ বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছে বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। ফলে সরকারি এ হাসপাতালটির চিকিৎসাসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী ও রোগীরা। এদিকে চিকিৎসক ও জনবল সংকটে হাসপাতালটিতে রোগীদের সেবা দিতে হিমশিম খেতে...
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আফতাবনগরে আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। তবে কে বা কারা এই হামলা চালিয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সোমবার রাতে আজকের পত্রিকাকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত...
৪ ঘণ্টা আগে