ক্রীড়া ডেস্ক
এবারের এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ যেন ছাপিয়ে গেছে সবকিছুকেই। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মাঠের পারফরম্যান্স ছাপিয়ে অন্যান্য ঘটনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে বেশি। দুবাইয়ে গত রাতে ভারত-পাকিস্তান ফাইনালের পরও থেকে গেছে এর রেশ।
এ বছরের এপ্রিলে ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের গুলিতে পর্যটক নিহতের ঘটনায় ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্ক উত্তপ্ত। মে মাসে যখন দুই দেশ সামরিক সংঘাতে জড়িয়েছিল, তখন ভারত এর নাম দিয়েছিল ‘অপারেশন সিঁদুর’। গত রাতে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে ভারত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর এসেছে সেই অপারেশন সিঁদুরের প্রসঙ্গ। সূর্যকুমার যাদব-তিলক ভার্মাদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের এক্স অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, ‘মাঠের ক্রিকেটেও অপারেশন সিঁদুর। সেই একই ফল। এবারও জিতল ভারত। অভিনন্দন তোমাদের।’
মোদি দুবাইয়ে গত রাতের ফাইনালে অপারেশন সিদুঁরের প্রসঙ্গ টানলে ছেড়ে কথা বলেননি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) সভাপতি মহসিন নাকভি। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে পাল্টা দিয়ে এক্সে নাকভি লিখেছেন, ‘যদি যুদ্ধেই তোমাদের গর্ব করার মানদণ্ড হয়, তাহলে ইতিহাসের পাতায় এরই মধ্যে পাকিস্তানের কাছে তোমাদের লজ্জাজনক পরাজয়ের কথা লেখা হয়ে গেছে। ক্রিকেট দিয়ে সেটা বদলানো সম্ভব না। খেলায় যুদ্ধ টেনে আনলে খেলার আসল ব্যাপারটাই কলঙ্কিত হয়।’
ক্রিকেট মাঠে যে রাষ্ট্রীয় সংঘাতের প্রভাব পড়েছে, সেটা টের পাওয়া গেছে ভারত-পাকিস্তান গ্রুপ পর্ব থেকেই। দুবাইয়ে ১৪ সেপ্টেম্বর গ্রুপ পর্বে টসের সময় ভারতীয় অধিনায়ক সূর্যকুমার করমর্দন করেননি পাকিস্তানি অধিনায়ক সালমান আলী আঘার সঙ্গে। এমনকি সেই ম্যাচ জয়ের পর পরও ভারতের ক্রিকেটাররা করমর্দন করেননি পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে। করমর্দন করা হয়নি সুপার ফোর ও ফাইনালের ম্যাচেও। যেখানে সুপার ফোরে সাহিবজাদা ফারহানের একে ৪৭ উদযাপন, হারিস রউফের বিমান দুর্ঘটনার উদযাপন—পাকিস্তানের এই দুই ক্রিকেটার এমন কর্মকাণ্ড বেশ আলোচনা ছড়িয়েছে।
ফাইনালে গত রাতে সবকিছু যেন ছাপিয়ে গেছে। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর সূর্যকুমার যাদবরা শিরোপা গ্রহণ করেননি নাকভির কাছ থেকে। কারণ, নাকভি একই সঙ্গে পিসিবি প্রধান ও এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) প্রেসিডেন্ট। তিনি পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও। ভারতের শর্ত ছিল, মঞ্চে কোনোভাবেই থাকতে পারবেন না নাকভি। সেটা শুনে পিসিবি প্রধান রীতিমতো ক্ষোভে ফেটে পড়েন। চ্যাম্পিয়ন ভারত পরে কোনো ট্রফি ছাড়াই ফটোসেশন করে। লিওনেল মেসির মতো ধীরে ধীরে হেঁটে ট্রফি উঁচিয়ে ধরার ভঙ্গিমায় সূর্যকুমার অদৃশ্য ট্রফি নিয়ে উদযাপন করেন সতীর্থদের সামনে। এটা নিয়েও চলছে নানা কথাবার্তা।
এবারের এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ যেন ছাপিয়ে গেছে সবকিছুকেই। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মাঠের পারফরম্যান্স ছাপিয়ে অন্যান্য ঘটনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে বেশি। দুবাইয়ে গত রাতে ভারত-পাকিস্তান ফাইনালের পরও থেকে গেছে এর রেশ।
এ বছরের এপ্রিলে ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের গুলিতে পর্যটক নিহতের ঘটনায় ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্ক উত্তপ্ত। মে মাসে যখন দুই দেশ সামরিক সংঘাতে জড়িয়েছিল, তখন ভারত এর নাম দিয়েছিল ‘অপারেশন সিঁদুর’। গত রাতে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে ভারত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর এসেছে সেই অপারেশন সিঁদুরের প্রসঙ্গ। সূর্যকুমার যাদব-তিলক ভার্মাদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের এক্স অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, ‘মাঠের ক্রিকেটেও অপারেশন সিঁদুর। সেই একই ফল। এবারও জিতল ভারত। অভিনন্দন তোমাদের।’
মোদি দুবাইয়ে গত রাতের ফাইনালে অপারেশন সিদুঁরের প্রসঙ্গ টানলে ছেড়ে কথা বলেননি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) সভাপতি মহসিন নাকভি। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে পাল্টা দিয়ে এক্সে নাকভি লিখেছেন, ‘যদি যুদ্ধেই তোমাদের গর্ব করার মানদণ্ড হয়, তাহলে ইতিহাসের পাতায় এরই মধ্যে পাকিস্তানের কাছে তোমাদের লজ্জাজনক পরাজয়ের কথা লেখা হয়ে গেছে। ক্রিকেট দিয়ে সেটা বদলানো সম্ভব না। খেলায় যুদ্ধ টেনে আনলে খেলার আসল ব্যাপারটাই কলঙ্কিত হয়।’
ক্রিকেট মাঠে যে রাষ্ট্রীয় সংঘাতের প্রভাব পড়েছে, সেটা টের পাওয়া গেছে ভারত-পাকিস্তান গ্রুপ পর্ব থেকেই। দুবাইয়ে ১৪ সেপ্টেম্বর গ্রুপ পর্বে টসের সময় ভারতীয় অধিনায়ক সূর্যকুমার করমর্দন করেননি পাকিস্তানি অধিনায়ক সালমান আলী আঘার সঙ্গে। এমনকি সেই ম্যাচ জয়ের পর পরও ভারতের ক্রিকেটাররা করমর্দন করেননি পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে। করমর্দন করা হয়নি সুপার ফোর ও ফাইনালের ম্যাচেও। যেখানে সুপার ফোরে সাহিবজাদা ফারহানের একে ৪৭ উদযাপন, হারিস রউফের বিমান দুর্ঘটনার উদযাপন—পাকিস্তানের এই দুই ক্রিকেটার এমন কর্মকাণ্ড বেশ আলোচনা ছড়িয়েছে।
ফাইনালে গত রাতে সবকিছু যেন ছাপিয়ে গেছে। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর সূর্যকুমার যাদবরা শিরোপা গ্রহণ করেননি নাকভির কাছ থেকে। কারণ, নাকভি একই সঙ্গে পিসিবি প্রধান ও এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) প্রেসিডেন্ট। তিনি পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও। ভারতের শর্ত ছিল, মঞ্চে কোনোভাবেই থাকতে পারবেন না নাকভি। সেটা শুনে পিসিবি প্রধান রীতিমতো ক্ষোভে ফেটে পড়েন। চ্যাম্পিয়ন ভারত পরে কোনো ট্রফি ছাড়াই ফটোসেশন করে। লিওনেল মেসির মতো ধীরে ধীরে হেঁটে ট্রফি উঁচিয়ে ধরার ভঙ্গিমায় সূর্যকুমার অদৃশ্য ট্রফি নিয়ে উদযাপন করেন সতীর্থদের সামনে। এটা নিয়েও চলছে নানা কথাবার্তা।
পাঁজরের চোটের কারণে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলতে পারেননি লিটন দাস। সেই দুই ম্যাচে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন জাকের আলী অনিক। তবে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের এমন সিদ্ধান্ত পছন্দ হয়নি ওয়াসিম আকরামের।
৮ মিনিট আগেবয়স ‘৫৯’ যেন তাঁর কাছে শুধুই সংখ্যা! তারুণ্যের আভা চোখেমুখে, ভারী ব্যক্তিত্বের সঙ্গে নায়কোচিত চলনবলন। এই এশিয়া কাপেও তিনি ছিলেন ধারাভাষ্যকারের ভূমিকায়। দুবাইয়ের হোটেল তাজে ওয়াসিম আকরাম সময় দিলেন ভারত-পাকিস্তান ফাইনালের সকালে।
৪৩ মিনিট আগেনানা নাটকীয়তায় গত রাতে দুবাইয়ে শেষ হয়েছে ২০২৫ এশিয়া কাপ। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। কিন্তু একই টুর্নামেন্টে যখন ভারত-পাকিস্তান তিন বার মুখোমুখি হয়, তখন কাহিনি কি এত সহজে শেষ হয়!
১ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তান নয়, দুবাইয়ে গতকাল ফাইনালটা হতে পারত বাংলাদেশ-ভারতের। ২৫ সেপ্টেম্বর অলিখিত সেমিফাইনাল জিতে বাংলাদেশের জন্য ফাইনাল খেলাটা ছিল সময়ের ব্যাপার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের বিদায়ে এশিয়া কাপের ৪১ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার হলো ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল।
২ ঘণ্টা আগে