আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর চার থানায় হওয়া পৃথক মামলায় শেখ হাসিনার শিল্প ও বেসরকারি খাতবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব জাহাংগীর আলমকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমান পৃথক আদেশে গ্রেপ্তার দেখানোর এই নির্দেশ দেন।
সকাল ৭টার দিকে তাঁদের কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলা সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তারা পৃথকভাবে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেককে গ্রেপ্তার দেখান এবং কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, সালমান এফ রহমান, আনিসুল হক ও কামাল আহমেদ মজুমদারকে রাজধানীর মিরপুর থানায় দায়ের করা স্কুলশিক্ষার্থী আদহাম বিন আমিনকে হত্যার চেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
ব্যারিস্টার সুমনকে খিলগাঁও থানায় দায়ের করা মুদিদোকানদার মিজানুর রহমান হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব জাহাংগীর আলমকে লালবাগ থানায় দায়ের করা শিক্ষার্থী খালেদ সাইফুল্লাহ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এ ছাড়া আনিসুল হককে উত্তরা পূর্ব থানায় দায়ের করা আরেকটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
তদন্ত কর্মকর্তারা পৃথক আবেদনে উল্লেখ করেন, আসামিরা সংশ্লিষ্ট মামলায় বর্ণিত ঘটনাগুলোর সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত ছিলেন বলে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে ভবিষ্যতে প্রত্যেককে রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর বিভিন্ন সময়ে তাঁদের আটক করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। পরে তাঁদের বিভিন্ন থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ পাঁচজনকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর চার থানায় হওয়া পৃথক মামলায় শেখ হাসিনার শিল্প ও বেসরকারি খাতবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব জাহাংগীর আলমকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমান পৃথক আদেশে গ্রেপ্তার দেখানোর এই নির্দেশ দেন।
সকাল ৭টার দিকে তাঁদের কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলা সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তারা পৃথকভাবে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেককে গ্রেপ্তার দেখান এবং কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, সালমান এফ রহমান, আনিসুল হক ও কামাল আহমেদ মজুমদারকে রাজধানীর মিরপুর থানায় দায়ের করা স্কুলশিক্ষার্থী আদহাম বিন আমিনকে হত্যার চেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
ব্যারিস্টার সুমনকে খিলগাঁও থানায় দায়ের করা মুদিদোকানদার মিজানুর রহমান হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব জাহাংগীর আলমকে লালবাগ থানায় দায়ের করা শিক্ষার্থী খালেদ সাইফুল্লাহ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এ ছাড়া আনিসুল হককে উত্তরা পূর্ব থানায় দায়ের করা আরেকটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
তদন্ত কর্মকর্তারা পৃথক আবেদনে উল্লেখ করেন, আসামিরা সংশ্লিষ্ট মামলায় বর্ণিত ঘটনাগুলোর সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত ছিলেন বলে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে ভবিষ্যতে প্রত্যেককে রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর বিভিন্ন সময়ে তাঁদের আটক করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। পরে তাঁদের বিভিন্ন থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ পাঁচজনকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে গতকাল সোমবার প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। এতে কেন্দ্রীয় সংসদে দুজন সহসভাপতি (ভিপি), একজন সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থীসহ বাদ পড়েছেন ১৯ প্রার্থী। অন্যদিকে হল সংসদ নির্বাচনে কোনো
১ ঘণ্টা আগেবেতন-ভাতা বাড়ানোর দাবিতে পশ্চিমাঞ্চলের চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী ও নাটোর থেকে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার রুটে চলাচলকারী বেশ কিছু পরিবহনশ্রমিকেরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছেন। ফলে রাজশাহী, নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে বেশির ভাগ পরিবহনের দূরপাল্লার বাস চলছে না।
২ ঘণ্টা আগেদিনের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে নৌকার পর নৌকা ভিড়ছে চলনবিল অধ্যুষিত সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার মাকড়শনে। এটি শামুকের আড়ত। সকাল থেকে এখানে শুরু হয় জমজমাট ক্রয়-বিক্রয়।
২ ঘণ্টা আগেদেশে মাদক আসা রোধ করতে স্থলপথে নজরদারি কড়াকড়ি করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এতে স্থলসীমান্ত দিয়ে খুব বেশি সুবিধা করতে না পারায় সাগরপথেই মাদকের চালান আনছে চোরাকারবারিরা। সীমান্ত রক্ষার দায়িত্বে থাকা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মনে করছে, দেশে এখন মিয়ানমার থেকে যে মাদক আসছে, তার ৮০ শতাংশ সাগরপথ
২ ঘণ্টা আগে