শ্যামপুর-কদমতলী প্রতিনিধি
ডেমরায় রাজধানীর প্রবেশদ্বার সুলতানা কামাল সেতুসংলগ্ন চৌরাস্তায় নির্মিত ঐতিহ্যবাহী শহীদ মিনারটি ভাঙা হচ্ছিল। কিন্তু আজ বুধবার সকালে স্থানীয় জনগণের বাধার মুখে তা বন্ধ করা হয়।
সরেজমিন দেখা গেছে, শহীদ মিনারের চারপাশের বেদীগুলো সড়ক বিভাগের বুলডোজার দিয়ে ইতিমধ্যে ভেঙে ফেলা হয়েছে। পাশাপাশি শ্বেতপাথর দিয়ে তৈরি নির্মাণ ফলকটিও ভেঙে ফেলা হয়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আহাদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শহীদ মিনার ভাঙার বিষয়টি আমার জানা ছিল না। শিগগিরই সড়ক বিভাগ ও এলাকাবাসীর সমন্বয়ে স্থান নির্ধারণ করে শহীদ মিনারটি পুণঃর্নির্মাণের কাজ শুরু হবে।’
জানতে চাইলে ডেমরা যাত্রাবাড়ী সড়ক উন্নয়নের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তমা গ্রুপের ম্যানেজার মো. সেলিম বলেন, ‘ঢাকা সড়ক বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা ডেমরা যাত্রাবাড়ী সড়কের উন্নয়ন কাজ করে যাচ্ছি। এক্ষেত্রে ঢাকা সড়ক বিভাগ আমাদের যে নির্দেশনা দিবে আমরা সে অনুযায়ী কাজ করব।’
এ বিষয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী সাংস্কৃতিক ফোরাম (আসাফো) ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মো. মিজানুর রহমান বলেন, এ শহীদ মিনারে ১৯৯২ সাল থেকে অমর একুশ উদযাপন করে আসছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক রাজনৈতিক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ লাখো এলাকাবাসী। এ শহীদ মিনারটি পুনঃনির্মাণ ব্যবস্থা না করে ভাঙার উদ্যোগ গ্রহণ করা জাতিসত্তার উপরে আঘাত হানার মতোই।
এ বিষয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৬৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিল মাহমুদুল হাসান পলিন বলেন, ‘ডেমরা চৌরাস্তায় নির্মিত শহীদ মিনারটি আমাদের অত্র অঞ্চলের জীবন সংস্কৃতির একটি বিরাট অংশ। শহীদ মিনার ভাঙার বিষয়ে এলাকাবাসী আমার সঙ্গে যোগাযোগ করলে আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে শহীদ মিনারটি স্থানান্তরের জন্য জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি।’
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পরপরই ডেমরার ঐতিহ্যবাহী রাষ্ট্রায়ত্ত লতিফ বাওয়ানী জুট মিলের কর্মচারী ও শ্রমিকদের সমন্বয়ে পাটকল কর্তৃপক্ষ শহীদ মিনারটি চৌরাস্তায় নির্মাণ করে দেয়। তারপর থেকেই ডেমরা ও যাত্রাবাড়ি থানা এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ শতাধিক স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার লক্ষাধিক শিক্ষার্থীরা এ শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে আসে একুশে ফেব্রুয়ারিতে। পাশাপাশি সামাজিক, রাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসহ লক্ষাধিক এলাকাবাসী প্রতিবছর ভাষা দিবসে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এখানে। এর আগে ঐতিহ্যবাহী এ শহীদ মিনারকে ঘিরে স্থানীয় প্রশাসন রক্ষণাবেক্ষণের উদ্যোগ নিয়ে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। শহীদ মিনারটি এ অঞ্চলের মানুষের জীবন সংস্কৃতির একটি বিরাট ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে আজও ঐতিহ্য বহন করে চলেছে।
ডেমরায় রাজধানীর প্রবেশদ্বার সুলতানা কামাল সেতুসংলগ্ন চৌরাস্তায় নির্মিত ঐতিহ্যবাহী শহীদ মিনারটি ভাঙা হচ্ছিল। কিন্তু আজ বুধবার সকালে স্থানীয় জনগণের বাধার মুখে তা বন্ধ করা হয়।
সরেজমিন দেখা গেছে, শহীদ মিনারের চারপাশের বেদীগুলো সড়ক বিভাগের বুলডোজার দিয়ে ইতিমধ্যে ভেঙে ফেলা হয়েছে। পাশাপাশি শ্বেতপাথর দিয়ে তৈরি নির্মাণ ফলকটিও ভেঙে ফেলা হয়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আহাদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শহীদ মিনার ভাঙার বিষয়টি আমার জানা ছিল না। শিগগিরই সড়ক বিভাগ ও এলাকাবাসীর সমন্বয়ে স্থান নির্ধারণ করে শহীদ মিনারটি পুণঃর্নির্মাণের কাজ শুরু হবে।’
জানতে চাইলে ডেমরা যাত্রাবাড়ী সড়ক উন্নয়নের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তমা গ্রুপের ম্যানেজার মো. সেলিম বলেন, ‘ঢাকা সড়ক বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা ডেমরা যাত্রাবাড়ী সড়কের উন্নয়ন কাজ করে যাচ্ছি। এক্ষেত্রে ঢাকা সড়ক বিভাগ আমাদের যে নির্দেশনা দিবে আমরা সে অনুযায়ী কাজ করব।’
এ বিষয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী সাংস্কৃতিক ফোরাম (আসাফো) ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মো. মিজানুর রহমান বলেন, এ শহীদ মিনারে ১৯৯২ সাল থেকে অমর একুশ উদযাপন করে আসছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক রাজনৈতিক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ লাখো এলাকাবাসী। এ শহীদ মিনারটি পুনঃনির্মাণ ব্যবস্থা না করে ভাঙার উদ্যোগ গ্রহণ করা জাতিসত্তার উপরে আঘাত হানার মতোই।
এ বিষয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৬৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিল মাহমুদুল হাসান পলিন বলেন, ‘ডেমরা চৌরাস্তায় নির্মিত শহীদ মিনারটি আমাদের অত্র অঞ্চলের জীবন সংস্কৃতির একটি বিরাট অংশ। শহীদ মিনার ভাঙার বিষয়ে এলাকাবাসী আমার সঙ্গে যোগাযোগ করলে আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে শহীদ মিনারটি স্থানান্তরের জন্য জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি।’
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পরপরই ডেমরার ঐতিহ্যবাহী রাষ্ট্রায়ত্ত লতিফ বাওয়ানী জুট মিলের কর্মচারী ও শ্রমিকদের সমন্বয়ে পাটকল কর্তৃপক্ষ শহীদ মিনারটি চৌরাস্তায় নির্মাণ করে দেয়। তারপর থেকেই ডেমরা ও যাত্রাবাড়ি থানা এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ শতাধিক স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার লক্ষাধিক শিক্ষার্থীরা এ শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে আসে একুশে ফেব্রুয়ারিতে। পাশাপাশি সামাজিক, রাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসহ লক্ষাধিক এলাকাবাসী প্রতিবছর ভাষা দিবসে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এখানে। এর আগে ঐতিহ্যবাহী এ শহীদ মিনারকে ঘিরে স্থানীয় প্রশাসন রক্ষণাবেক্ষণের উদ্যোগ নিয়ে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। শহীদ মিনারটি এ অঞ্চলের মানুষের জীবন সংস্কৃতির একটি বিরাট ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে আজও ঐতিহ্য বহন করে চলেছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
৬ মিনিট আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
১৪ মিনিট আগেনারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের বিরুদ্ধে বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদে বিবৃতি দিয়েছেন দেশের ১১০ জন নাগরিক। সোমবার (১২ মে) বিকেলে গণমাধ্যমে এই যৌথ বিবৃতি পাঠানো হয়েছে। ১১০ জন নাগরিকের পক্ষ থেকে বিবৃতিটি পাঠিয়েছেন প্রকাশনা ও থিয়েটারকর্মী নাজিফা তাসনিম খানম তিশা।
৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ও জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী মমতাজ বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। সোমবার (১২ মে) রাত পৌনে ১২টার দিকে মমতাজকে স্টার কাবাবের পেছনের একটি বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে