ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর গেন্ডারিয়ার ধূপখোলায় গ্যাসলাইন মেরামতের সময় বিস্ফোরণে দগ্ধ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান শাওন (২২) মারা গেছেন। আজ শনিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে মারা যান তিনি।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বাচ্চু মিয়া জানান, শাওনের শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভোরে তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নারী-শিশুসহ ৯ জন দগ্ধ হয়েছিল।
শাওনের বন্ধু মো. হাসান আলী জানান, শাওনের বাড়ি নাটোর জেলার বাগাতিপাড়া উপজেলার রহিমানপুর গ্রামে। বাবার নাম আব্দুল লতিফ। বর্তমানে গেন্ডারিয়া ডিস্ট্রিলারি রোডের একটি মেসে থাকতেন। শাওন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানি বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন।
তিনি আরও জানান, ঘটনার দিন বাজার করতে গিয়েছিলেন শাওন। বাজার করা শেষে বাসায় ফেরার সময় ধূপখোলা এলাকায় এলে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। তাঁর শরীরে আগুন ধরে যায়। পরে ড্রেনের পানিতে নেমে পড়েন।
গত সোমবার সকাল ৯টার দিকে ধূপখোলা বাজারের পাশে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুরাতন বার্ন ইউনিট ও শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় বাকি আহতেরা হলো—মুদি দোকানদার আব্দুর রহিম (৫০), তাঁর মেয়ে মীম আক্তার (২১) ও নাতি আলিফ (২), ডিমের দোকানদার মো. রাশেদ (৩০), শাড়ির দোকানদার আলী হোসেন (৩০), পথচারী সাহেরা বেগম (৬৫) মো. সোহেল (৪৮) ও মিজানুর রহমান (৩২)।
দগ্ধ আব্দুর রহিমের ছেলে আল আমিন জানান, তাঁরা ধূপখোলা মাছবাজারের পাশে একটি বাড়িতে থাকেন। বাড়ির একপাশে মুদি দোকান। দোকানে বসা ছিলেন আ. রহিম। আর পাশেই ছিলেন তার মেয়ে ও নাতি। দোকানটির সামনের রাস্তায় তিতাস গ্যাসলাইনের মেরামত করছিল। হঠাৎ সেখানে বিস্ফোরণ হয়। মুহূর্তেই আগুন ধরে যায় শরীরে।
আল আমিন আরও জানান, কয়েক দিন ধরেই তিতাসের লাইন মেরামতের কাজ চলছিল। তবে তারা কোনো ধরনের নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছিল। সকালে সেখান থেকেই এই বিস্ফোরণ হয়।
রাজধানীর গেন্ডারিয়ার ধূপখোলায় গ্যাসলাইন মেরামতের সময় বিস্ফোরণে দগ্ধ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান শাওন (২২) মারা গেছেন। আজ শনিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে মারা যান তিনি।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বাচ্চু মিয়া জানান, শাওনের শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভোরে তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নারী-শিশুসহ ৯ জন দগ্ধ হয়েছিল।
শাওনের বন্ধু মো. হাসান আলী জানান, শাওনের বাড়ি নাটোর জেলার বাগাতিপাড়া উপজেলার রহিমানপুর গ্রামে। বাবার নাম আব্দুল লতিফ। বর্তমানে গেন্ডারিয়া ডিস্ট্রিলারি রোডের একটি মেসে থাকতেন। শাওন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানি বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন।
তিনি আরও জানান, ঘটনার দিন বাজার করতে গিয়েছিলেন শাওন। বাজার করা শেষে বাসায় ফেরার সময় ধূপখোলা এলাকায় এলে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। তাঁর শরীরে আগুন ধরে যায়। পরে ড্রেনের পানিতে নেমে পড়েন।
গত সোমবার সকাল ৯টার দিকে ধূপখোলা বাজারের পাশে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুরাতন বার্ন ইউনিট ও শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় বাকি আহতেরা হলো—মুদি দোকানদার আব্দুর রহিম (৫০), তাঁর মেয়ে মীম আক্তার (২১) ও নাতি আলিফ (২), ডিমের দোকানদার মো. রাশেদ (৩০), শাড়ির দোকানদার আলী হোসেন (৩০), পথচারী সাহেরা বেগম (৬৫) মো. সোহেল (৪৮) ও মিজানুর রহমান (৩২)।
দগ্ধ আব্দুর রহিমের ছেলে আল আমিন জানান, তাঁরা ধূপখোলা মাছবাজারের পাশে একটি বাড়িতে থাকেন। বাড়ির একপাশে মুদি দোকান। দোকানে বসা ছিলেন আ. রহিম। আর পাশেই ছিলেন তার মেয়ে ও নাতি। দোকানটির সামনের রাস্তায় তিতাস গ্যাসলাইনের মেরামত করছিল। হঠাৎ সেখানে বিস্ফোরণ হয়। মুহূর্তেই আগুন ধরে যায় শরীরে।
আল আমিন আরও জানান, কয়েক দিন ধরেই তিতাসের লাইন মেরামতের কাজ চলছিল। তবে তারা কোনো ধরনের নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছিল। সকালে সেখান থেকেই এই বিস্ফোরণ হয়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে