গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
দেশীয় প্রজাতির সুস্বাদু অনেক মাছই এখন বিলুপ্তির পথে। ক্যাটফিস জাতীয় ঢাঁই মাছ সে ধরনেরই একটি বিপন্ন প্রজাতি। কোথাও কোথাও শিলং নামেও এটি পরিচিত। দেখতে আকর্ষণীয় ও পুষ্টিগুণে অনন্য এ মাছের আবাস পদ্মা, মেঘনা, যমুনাসহ বিভিন্ন নদীতে।
রোববার (২৭ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরি ঘাটের অদূরে পদ্মা নদীতে বিপন্ন প্রজাতির এ রকম একটি ঢাঁই মাছ ধরা পড়েছে। মানিকগঞ্জের জাফরগঞ্জ এলাকার জেলে নাতো হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে। মাছটির ওজন হয় সাড়ে ৮ কেজি। পরে মাছটি বিক্রি হয়েছে ২৬ হাজার ৩৫০ টাকায়।
জেলে নাতো হালদার বলেন, দীর্ঘদিন পর নদীতে মাছ শিকারে বের হয়েছিলাম। রোববার সকালে সহযোগীদের নিয়ে ট্রলারে করে পদ্মায় মাছ শিকার করতে যাই। বেশ কিছুদিন হলো নদীতে মাছ নেই বললেই চলে। বেলা ১০টার দিকে জাল ফেলে ১১টার দিকে জাল তুলতেই ঢাঁই মাছটি ভেসে ওঠে। পরে মাছটি বিক্রয়ের জন্য দৌলতদিয়া বাজারে অবস্থিত দুলাল মন্ডলের মৎস্য আড়তে নিয়ে গেলে ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মো. শাহজাহান শেখ প্রতি কেজি ৩ হাজার টাকা দরে মোট ২৫ হাজার ৫০০ টাকায় মাছটি কিনে নেন।
দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মো. শাহজাহান শেখ বলেন, আজ বেলা ১২টার দিকে দৌলতদিয়া বাজারে অবস্থিত দুলাল মন্ডলের মৎস্য আড়তে মাছটি তোলা হয়। সাড়ে ৮ কেজি ওজনের ঢাঁই মাছটি প্রতি কেজি ৩ হাজার টাকা দরে কিনে নেন। পরে মাছটি বিক্রয়ের জন্য দেশের বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ করা হলে ঢাকার এক ব্যবসায়ীর কাছে প্রতি কেজিতে ৩ হাজার ১০০ টাকা কেজি দরে মোট সাড়ে ২৬ হাজার ৩৫০ টাকায় বিক্রি করেন।
গোয়ালন্দ উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা শাহ মো. শাহরিয়ার জামান সাবু বলেন, ঢাঁই মাছ দেশীয় বিপন্ন প্রজাতির মাছ। এখন সচরাচর এই মাছ নদীতে পাওয়া যায় না। ঢাঁই মাছ এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। যার কারণে বাজারে ঢাঁই মাছের দাম অনেক বেশি। নদী দূষণের ফলে ঢাঁই মাছ হারিয়ে যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে আগামী প্রজন্মের জন্য ঢাঁই মাছ ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে।
দেশীয় প্রজাতির সুস্বাদু অনেক মাছই এখন বিলুপ্তির পথে। ক্যাটফিস জাতীয় ঢাঁই মাছ সে ধরনেরই একটি বিপন্ন প্রজাতি। কোথাও কোথাও শিলং নামেও এটি পরিচিত। দেখতে আকর্ষণীয় ও পুষ্টিগুণে অনন্য এ মাছের আবাস পদ্মা, মেঘনা, যমুনাসহ বিভিন্ন নদীতে।
রোববার (২৭ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরি ঘাটের অদূরে পদ্মা নদীতে বিপন্ন প্রজাতির এ রকম একটি ঢাঁই মাছ ধরা পড়েছে। মানিকগঞ্জের জাফরগঞ্জ এলাকার জেলে নাতো হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে। মাছটির ওজন হয় সাড়ে ৮ কেজি। পরে মাছটি বিক্রি হয়েছে ২৬ হাজার ৩৫০ টাকায়।
জেলে নাতো হালদার বলেন, দীর্ঘদিন পর নদীতে মাছ শিকারে বের হয়েছিলাম। রোববার সকালে সহযোগীদের নিয়ে ট্রলারে করে পদ্মায় মাছ শিকার করতে যাই। বেশ কিছুদিন হলো নদীতে মাছ নেই বললেই চলে। বেলা ১০টার দিকে জাল ফেলে ১১টার দিকে জাল তুলতেই ঢাঁই মাছটি ভেসে ওঠে। পরে মাছটি বিক্রয়ের জন্য দৌলতদিয়া বাজারে অবস্থিত দুলাল মন্ডলের মৎস্য আড়তে নিয়ে গেলে ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মো. শাহজাহান শেখ প্রতি কেজি ৩ হাজার টাকা দরে মোট ২৫ হাজার ৫০০ টাকায় মাছটি কিনে নেন।
দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মো. শাহজাহান শেখ বলেন, আজ বেলা ১২টার দিকে দৌলতদিয়া বাজারে অবস্থিত দুলাল মন্ডলের মৎস্য আড়তে মাছটি তোলা হয়। সাড়ে ৮ কেজি ওজনের ঢাঁই মাছটি প্রতি কেজি ৩ হাজার টাকা দরে কিনে নেন। পরে মাছটি বিক্রয়ের জন্য দেশের বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ করা হলে ঢাকার এক ব্যবসায়ীর কাছে প্রতি কেজিতে ৩ হাজার ১০০ টাকা কেজি দরে মোট সাড়ে ২৬ হাজার ৩৫০ টাকায় বিক্রি করেন।
গোয়ালন্দ উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা শাহ মো. শাহরিয়ার জামান সাবু বলেন, ঢাঁই মাছ দেশীয় বিপন্ন প্রজাতির মাছ। এখন সচরাচর এই মাছ নদীতে পাওয়া যায় না। ঢাঁই মাছ এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। যার কারণে বাজারে ঢাঁই মাছের দাম অনেক বেশি। নদী দূষণের ফলে ঢাঁই মাছ হারিয়ে যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে আগামী প্রজন্মের জন্য ঢাঁই মাছ ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩৫ মিনিট আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪১ মিনিট আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১ ঘণ্টা আগে