নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, বিএনপির বিদেশে থাকা নেতার নির্দেশেই তাদের দেশীয় এজেন্টরা হরতাল, জ্বালাও-পোড়াও ও নাশকতা করছে। এটা দিবালোকের মতো স্পষ্ট। তিনি আরও বলেছেন, ‘যারা অবরোধ-হরতাল দিয়েছে, তারাই রেলে আগুন দিয়েছে।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে নেত্রকোনা থেকে ছেড়ে আসা মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে আগুনের ঘটনায় আহতদের দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজে (ঢামেক) গেলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন ডিএমপি কমিশনার। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, যারা অবরোধ-হরতাল দিচ্ছে, তারাই এই নাশকতার সঙ্গে জড়িত। এর আগেও তারা এভাবে ট্রেনে নাশকতা করেছিল।’
নাশকতার দায় কাদের সে বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘যারা অবরোধ করছে, হরতাল করছে, তারাই এটি করছে। এর আগে যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছিল, তারা ধরাও পড়েছিল। গাজীপুরের লাইন যারা কেটে ফেলেছিল, সেখানেও একজনকে হত্যা করা হয়েছে বলব আমি। আজও যে ঘটনা, সেটাকেও আমি সরাসরি হত্যা বলতে চাই।’
কমিশনার হাবিবুর রহমান আরও বলেন, ‘যারা এটা করেছে, তারা হরতাল ও অবরোধকারীদের অংশ বলে আমি মনে করি। কেবল একটি অংশ নয়, এটি কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের অংশ এবং তার অংশ হিসেবেই তাদের যারা অনুসারী রয়েছে তারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে পুলিশ প্রাথমিকভাবে মনে করে।’
বিএনপির অধিকাংশ নেতাই জেলে রয়েছেন, তার পরও কাদের নির্দেশে এ ধরনের নাশকতা হচ্ছে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘যারা হরতাল করছে, জ্বালাপোড়াও করছে, নাশকতা করছে, তাদের বিদেশি নেতাদের নির্দেশে দেশীয় এজেন্ট, অনুসারী হিসেবে তারাই যে এটা করছে, তা দিবালোকের মতো স্পষ্ট।’
হাবিবুর রহমান আরও বলেন, ‘যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তারা কোনো অবস্থাতেই পার পাবে না। তারা অতীতেও পার পায়নি। ট্রেনে, বাসে যেসব জ্বালাও-পোড়াও হচ্ছে, এর প্রতিটি ঘটনায় আমরা প্রত্যেককে শনাক্ত করতে পেরেছি। তারা স্বীকারও করেছে তাদের কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশে তাদের রাজনীতি টিকিয়ে রাখার স্বার্থে এই ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে। আমাদের সতর্কতা ছিল, তার পরও যেহেতু এ ঘটনা ঘটেছে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সিআইডি, ডিবি ও রেলওয়ে পুলিশ তৎপর রয়েছে, যেন পরবর্তী সময়ে এ ধরনের ঘটনা না ঘটতে পারে।’
ট্রেনের ভেতরে থাকা কয়েকজন আগুন দিয়েছে উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমরা আহত একজনের কাছে যেটুকু জানতে পেরেছি, ভেতরে যারা ছিল তারাই সেখানে আগুন দিয়েছে। তিনি নিজেও সেখানে ছিলেন। তিনি দেখেছেন, সিটের ভেতরে প্রথম আগুন দিয়েছে এবং সেই আগুন আস্তে আস্তে ছড়িয়ে গেছে। যেহেতু ভোর ছিল, অনেকেই ঘুমন্ত অবস্থায় ছিল। আমরা দেখেছি, একজন মা তাঁর সন্তানকে জড়িয়ে ধরে রেখেছিল, হয়তো বাঁচার চেষ্টা করেছিল।’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ভোর ৫টার সময় ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছায়। সেখান থেকে কমলাপুরের উদ্দেশে রওনা করে বনানী-কাকলির কাছাকাছি এলে জ-বগির ভেতরে যাত্রীরা আগুন দেখতে পায়। অনেকেই লাফ দিয়ে বগি থেকে বেরিয়েছে। তবে চারজনকে পুড়িয়ে সেখানে হত্যা করা হয়েছে। এর মধ্যে এক মা ও তাঁর ছেলে ইয়াসিনকে শনাক্ত করা গেছে। বাকি দুজনকে এখনো শনাক্ত করা যায়নি। তাঁদের শনাক্ত করার জন্য সিআইডি চেষ্টা করছে। তাঁদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না বীভৎসভাবে পুড়ে যাওয়ায়। তাঁদের ডিএনএ সংগ্রহ করা হচ্ছে, যাতে পরে শনাক্ত করা যায়।’

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, বিএনপির বিদেশে থাকা নেতার নির্দেশেই তাদের দেশীয় এজেন্টরা হরতাল, জ্বালাও-পোড়াও ও নাশকতা করছে। এটা দিবালোকের মতো স্পষ্ট। তিনি আরও বলেছেন, ‘যারা অবরোধ-হরতাল দিয়েছে, তারাই রেলে আগুন দিয়েছে।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে নেত্রকোনা থেকে ছেড়ে আসা মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে আগুনের ঘটনায় আহতদের দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজে (ঢামেক) গেলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন ডিএমপি কমিশনার। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, যারা অবরোধ-হরতাল দিচ্ছে, তারাই এই নাশকতার সঙ্গে জড়িত। এর আগেও তারা এভাবে ট্রেনে নাশকতা করেছিল।’
নাশকতার দায় কাদের সে বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘যারা অবরোধ করছে, হরতাল করছে, তারাই এটি করছে। এর আগে যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছিল, তারা ধরাও পড়েছিল। গাজীপুরের লাইন যারা কেটে ফেলেছিল, সেখানেও একজনকে হত্যা করা হয়েছে বলব আমি। আজও যে ঘটনা, সেটাকেও আমি সরাসরি হত্যা বলতে চাই।’
কমিশনার হাবিবুর রহমান আরও বলেন, ‘যারা এটা করেছে, তারা হরতাল ও অবরোধকারীদের অংশ বলে আমি মনে করি। কেবল একটি অংশ নয়, এটি কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের অংশ এবং তার অংশ হিসেবেই তাদের যারা অনুসারী রয়েছে তারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে পুলিশ প্রাথমিকভাবে মনে করে।’
বিএনপির অধিকাংশ নেতাই জেলে রয়েছেন, তার পরও কাদের নির্দেশে এ ধরনের নাশকতা হচ্ছে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘যারা হরতাল করছে, জ্বালাপোড়াও করছে, নাশকতা করছে, তাদের বিদেশি নেতাদের নির্দেশে দেশীয় এজেন্ট, অনুসারী হিসেবে তারাই যে এটা করছে, তা দিবালোকের মতো স্পষ্ট।’
হাবিবুর রহমান আরও বলেন, ‘যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তারা কোনো অবস্থাতেই পার পাবে না। তারা অতীতেও পার পায়নি। ট্রেনে, বাসে যেসব জ্বালাও-পোড়াও হচ্ছে, এর প্রতিটি ঘটনায় আমরা প্রত্যেককে শনাক্ত করতে পেরেছি। তারা স্বীকারও করেছে তাদের কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশে তাদের রাজনীতি টিকিয়ে রাখার স্বার্থে এই ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে। আমাদের সতর্কতা ছিল, তার পরও যেহেতু এ ঘটনা ঘটেছে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সিআইডি, ডিবি ও রেলওয়ে পুলিশ তৎপর রয়েছে, যেন পরবর্তী সময়ে এ ধরনের ঘটনা না ঘটতে পারে।’
ট্রেনের ভেতরে থাকা কয়েকজন আগুন দিয়েছে উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমরা আহত একজনের কাছে যেটুকু জানতে পেরেছি, ভেতরে যারা ছিল তারাই সেখানে আগুন দিয়েছে। তিনি নিজেও সেখানে ছিলেন। তিনি দেখেছেন, সিটের ভেতরে প্রথম আগুন দিয়েছে এবং সেই আগুন আস্তে আস্তে ছড়িয়ে গেছে। যেহেতু ভোর ছিল, অনেকেই ঘুমন্ত অবস্থায় ছিল। আমরা দেখেছি, একজন মা তাঁর সন্তানকে জড়িয়ে ধরে রেখেছিল, হয়তো বাঁচার চেষ্টা করেছিল।’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ভোর ৫টার সময় ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছায়। সেখান থেকে কমলাপুরের উদ্দেশে রওনা করে বনানী-কাকলির কাছাকাছি এলে জ-বগির ভেতরে যাত্রীরা আগুন দেখতে পায়। অনেকেই লাফ দিয়ে বগি থেকে বেরিয়েছে। তবে চারজনকে পুড়িয়ে সেখানে হত্যা করা হয়েছে। এর মধ্যে এক মা ও তাঁর ছেলে ইয়াসিনকে শনাক্ত করা গেছে। বাকি দুজনকে এখনো শনাক্ত করা যায়নি। তাঁদের শনাক্ত করার জন্য সিআইডি চেষ্টা করছে। তাঁদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না বীভৎসভাবে পুড়ে যাওয়ায়। তাঁদের ডিএনএ সংগ্রহ করা হচ্ছে, যাতে পরে শনাক্ত করা যায়।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, বিএনপির বিদেশে থাকা নেতার নির্দেশেই তাদের দেশীয় এজেন্টরা হরতাল, জ্বালাও-পোড়াও ও নাশকতা করছে। এটা দিবালোকের মতো স্পষ্ট। তিনি আরও বলেছেন, ‘যারা অবরোধ-হরতাল দিয়েছে, তারাই রেলে আগুন দিয়েছে।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে নেত্রকোনা থেকে ছেড়ে আসা মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে আগুনের ঘটনায় আহতদের দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজে (ঢামেক) গেলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন ডিএমপি কমিশনার। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, যারা অবরোধ-হরতাল দিচ্ছে, তারাই এই নাশকতার সঙ্গে জড়িত। এর আগেও তারা এভাবে ট্রেনে নাশকতা করেছিল।’
নাশকতার দায় কাদের সে বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘যারা অবরোধ করছে, হরতাল করছে, তারাই এটি করছে। এর আগে যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছিল, তারা ধরাও পড়েছিল। গাজীপুরের লাইন যারা কেটে ফেলেছিল, সেখানেও একজনকে হত্যা করা হয়েছে বলব আমি। আজও যে ঘটনা, সেটাকেও আমি সরাসরি হত্যা বলতে চাই।’
কমিশনার হাবিবুর রহমান আরও বলেন, ‘যারা এটা করেছে, তারা হরতাল ও অবরোধকারীদের অংশ বলে আমি মনে করি। কেবল একটি অংশ নয়, এটি কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের অংশ এবং তার অংশ হিসেবেই তাদের যারা অনুসারী রয়েছে তারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে পুলিশ প্রাথমিকভাবে মনে করে।’
বিএনপির অধিকাংশ নেতাই জেলে রয়েছেন, তার পরও কাদের নির্দেশে এ ধরনের নাশকতা হচ্ছে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘যারা হরতাল করছে, জ্বালাপোড়াও করছে, নাশকতা করছে, তাদের বিদেশি নেতাদের নির্দেশে দেশীয় এজেন্ট, অনুসারী হিসেবে তারাই যে এটা করছে, তা দিবালোকের মতো স্পষ্ট।’
হাবিবুর রহমান আরও বলেন, ‘যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তারা কোনো অবস্থাতেই পার পাবে না। তারা অতীতেও পার পায়নি। ট্রেনে, বাসে যেসব জ্বালাও-পোড়াও হচ্ছে, এর প্রতিটি ঘটনায় আমরা প্রত্যেককে শনাক্ত করতে পেরেছি। তারা স্বীকারও করেছে তাদের কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশে তাদের রাজনীতি টিকিয়ে রাখার স্বার্থে এই ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে। আমাদের সতর্কতা ছিল, তার পরও যেহেতু এ ঘটনা ঘটেছে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সিআইডি, ডিবি ও রেলওয়ে পুলিশ তৎপর রয়েছে, যেন পরবর্তী সময়ে এ ধরনের ঘটনা না ঘটতে পারে।’
ট্রেনের ভেতরে থাকা কয়েকজন আগুন দিয়েছে উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমরা আহত একজনের কাছে যেটুকু জানতে পেরেছি, ভেতরে যারা ছিল তারাই সেখানে আগুন দিয়েছে। তিনি নিজেও সেখানে ছিলেন। তিনি দেখেছেন, সিটের ভেতরে প্রথম আগুন দিয়েছে এবং সেই আগুন আস্তে আস্তে ছড়িয়ে গেছে। যেহেতু ভোর ছিল, অনেকেই ঘুমন্ত অবস্থায় ছিল। আমরা দেখেছি, একজন মা তাঁর সন্তানকে জড়িয়ে ধরে রেখেছিল, হয়তো বাঁচার চেষ্টা করেছিল।’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ভোর ৫টার সময় ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছায়। সেখান থেকে কমলাপুরের উদ্দেশে রওনা করে বনানী-কাকলির কাছাকাছি এলে জ-বগির ভেতরে যাত্রীরা আগুন দেখতে পায়। অনেকেই লাফ দিয়ে বগি থেকে বেরিয়েছে। তবে চারজনকে পুড়িয়ে সেখানে হত্যা করা হয়েছে। এর মধ্যে এক মা ও তাঁর ছেলে ইয়াসিনকে শনাক্ত করা গেছে। বাকি দুজনকে এখনো শনাক্ত করা যায়নি। তাঁদের শনাক্ত করার জন্য সিআইডি চেষ্টা করছে। তাঁদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না বীভৎসভাবে পুড়ে যাওয়ায়। তাঁদের ডিএনএ সংগ্রহ করা হচ্ছে, যাতে পরে শনাক্ত করা যায়।’

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, বিএনপির বিদেশে থাকা নেতার নির্দেশেই তাদের দেশীয় এজেন্টরা হরতাল, জ্বালাও-পোড়াও ও নাশকতা করছে। এটা দিবালোকের মতো স্পষ্ট। তিনি আরও বলেছেন, ‘যারা অবরোধ-হরতাল দিয়েছে, তারাই রেলে আগুন দিয়েছে।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে নেত্রকোনা থেকে ছেড়ে আসা মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে আগুনের ঘটনায় আহতদের দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজে (ঢামেক) গেলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন ডিএমপি কমিশনার। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, যারা অবরোধ-হরতাল দিচ্ছে, তারাই এই নাশকতার সঙ্গে জড়িত। এর আগেও তারা এভাবে ট্রেনে নাশকতা করেছিল।’
নাশকতার দায় কাদের সে বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘যারা অবরোধ করছে, হরতাল করছে, তারাই এটি করছে। এর আগে যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছিল, তারা ধরাও পড়েছিল। গাজীপুরের লাইন যারা কেটে ফেলেছিল, সেখানেও একজনকে হত্যা করা হয়েছে বলব আমি। আজও যে ঘটনা, সেটাকেও আমি সরাসরি হত্যা বলতে চাই।’
কমিশনার হাবিবুর রহমান আরও বলেন, ‘যারা এটা করেছে, তারা হরতাল ও অবরোধকারীদের অংশ বলে আমি মনে করি। কেবল একটি অংশ নয়, এটি কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের অংশ এবং তার অংশ হিসেবেই তাদের যারা অনুসারী রয়েছে তারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে পুলিশ প্রাথমিকভাবে মনে করে।’
বিএনপির অধিকাংশ নেতাই জেলে রয়েছেন, তার পরও কাদের নির্দেশে এ ধরনের নাশকতা হচ্ছে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘যারা হরতাল করছে, জ্বালাপোড়াও করছে, নাশকতা করছে, তাদের বিদেশি নেতাদের নির্দেশে দেশীয় এজেন্ট, অনুসারী হিসেবে তারাই যে এটা করছে, তা দিবালোকের মতো স্পষ্ট।’
হাবিবুর রহমান আরও বলেন, ‘যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তারা কোনো অবস্থাতেই পার পাবে না। তারা অতীতেও পার পায়নি। ট্রেনে, বাসে যেসব জ্বালাও-পোড়াও হচ্ছে, এর প্রতিটি ঘটনায় আমরা প্রত্যেককে শনাক্ত করতে পেরেছি। তারা স্বীকারও করেছে তাদের কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশে তাদের রাজনীতি টিকিয়ে রাখার স্বার্থে এই ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে। আমাদের সতর্কতা ছিল, তার পরও যেহেতু এ ঘটনা ঘটেছে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সিআইডি, ডিবি ও রেলওয়ে পুলিশ তৎপর রয়েছে, যেন পরবর্তী সময়ে এ ধরনের ঘটনা না ঘটতে পারে।’
ট্রেনের ভেতরে থাকা কয়েকজন আগুন দিয়েছে উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমরা আহত একজনের কাছে যেটুকু জানতে পেরেছি, ভেতরে যারা ছিল তারাই সেখানে আগুন দিয়েছে। তিনি নিজেও সেখানে ছিলেন। তিনি দেখেছেন, সিটের ভেতরে প্রথম আগুন দিয়েছে এবং সেই আগুন আস্তে আস্তে ছড়িয়ে গেছে। যেহেতু ভোর ছিল, অনেকেই ঘুমন্ত অবস্থায় ছিল। আমরা দেখেছি, একজন মা তাঁর সন্তানকে জড়িয়ে ধরে রেখেছিল, হয়তো বাঁচার চেষ্টা করেছিল।’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ভোর ৫টার সময় ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছায়। সেখান থেকে কমলাপুরের উদ্দেশে রওনা করে বনানী-কাকলির কাছাকাছি এলে জ-বগির ভেতরে যাত্রীরা আগুন দেখতে পায়। অনেকেই লাফ দিয়ে বগি থেকে বেরিয়েছে। তবে চারজনকে পুড়িয়ে সেখানে হত্যা করা হয়েছে। এর মধ্যে এক মা ও তাঁর ছেলে ইয়াসিনকে শনাক্ত করা গেছে। বাকি দুজনকে এখনো শনাক্ত করা যায়নি। তাঁদের শনাক্ত করার জন্য সিআইডি চেষ্টা করছে। তাঁদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না বীভৎসভাবে পুড়ে যাওয়ায়। তাঁদের ডিএনএ সংগ্রহ করা হচ্ছে, যাতে পরে শনাক্ত করা যায়।’

মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
৩ মিনিট আগে
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
৮ মিনিট আগে
সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
২৪ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা অবহেলায় এক নারীর গর্ভের সন্তানের মৃত্যুর অভিযোগে চার চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা সাত্তারের আদালতে ভুক্তভোগী নারী নাসরিন আক্তার মামলার আরজি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সিরাজুন নূর, হাসপাতালের পরিচালক (প্রশাসন) মো. নুরুল হক, পরিচালক (মেডিকেল অ্যাফেয়ার্স) এ এফ এম আশরাফুল করিম এবং ডেপুটি ডিরেক্টর (অ্যাডমিন-আইসিইউ) মো. আবু সাইদ চৌধুরী।
বাদীপক্ষের আইনজীবী রিগ্যান আচার্য্য জানান, মামলার আবেদনের পর আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন এবং মামলাটি তদন্তের জন্য ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) আদেশ দেন। আদালত আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেছেন।
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল। ভর্তির পর রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলেও কর্তব্যরত চিকিৎসক ও নার্সরা তাৎক্ষণিক জরুরি চিকিৎসা দেননি বলে অভিযোগ করা হয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগীকে চিকিৎসা না দিয়ে রেখে দেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা। রোগীর স্বজনদের ভাষ্য অনুযায়ী, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ শুরু হলেও আলট্রাসনোগ্রাফির রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়, এমন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করা হয়।
অভিযোগে আরও বলা হয়, দীর্ঘ সময় লেবার রুমে ফেলে রাখার কারণে রোগীর রক্তক্ষরণ বেড়ে যায় এবং অবস্থার মারাত্মক অবনতি ঘটে। পরে একজন সিনিয়র কনসালট্যান্ট পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে জরুরি অস্ত্রোপচারের নির্দেশ দেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ওই নারী মৃত সন্তান প্রসব করেন। পরে রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে মায়ের প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হয়।
বাদীপক্ষের দাবি, সময়মতো সঠিক ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হলে গর্ভস্থ শিশুটিকে বাঁচানো যেত। ঘটনার পর দিন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হলেও কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি; বরং বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয় এবং ভুক্তভোগী পরিবারকে দীর্ঘদিন অপেক্ষায় রাখা হয়।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক মো. নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বিষয়টি জানলাম। তবে ওই রোগীর কাগজপত্র না দেখে কোনো মন্তব্য করতে পারছি না।’

চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা অবহেলায় এক নারীর গর্ভের সন্তানের মৃত্যুর অভিযোগে চার চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা সাত্তারের আদালতে ভুক্তভোগী নারী নাসরিন আক্তার মামলার আরজি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সিরাজুন নূর, হাসপাতালের পরিচালক (প্রশাসন) মো. নুরুল হক, পরিচালক (মেডিকেল অ্যাফেয়ার্স) এ এফ এম আশরাফুল করিম এবং ডেপুটি ডিরেক্টর (অ্যাডমিন-আইসিইউ) মো. আবু সাইদ চৌধুরী।
বাদীপক্ষের আইনজীবী রিগ্যান আচার্য্য জানান, মামলার আবেদনের পর আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন এবং মামলাটি তদন্তের জন্য ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) আদেশ দেন। আদালত আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেছেন।
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল। ভর্তির পর রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলেও কর্তব্যরত চিকিৎসক ও নার্সরা তাৎক্ষণিক জরুরি চিকিৎসা দেননি বলে অভিযোগ করা হয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগীকে চিকিৎসা না দিয়ে রেখে দেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা। রোগীর স্বজনদের ভাষ্য অনুযায়ী, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ শুরু হলেও আলট্রাসনোগ্রাফির রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়, এমন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করা হয়।
অভিযোগে আরও বলা হয়, দীর্ঘ সময় লেবার রুমে ফেলে রাখার কারণে রোগীর রক্তক্ষরণ বেড়ে যায় এবং অবস্থার মারাত্মক অবনতি ঘটে। পরে একজন সিনিয়র কনসালট্যান্ট পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে জরুরি অস্ত্রোপচারের নির্দেশ দেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ওই নারী মৃত সন্তান প্রসব করেন। পরে রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে মায়ের প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হয়।
বাদীপক্ষের দাবি, সময়মতো সঠিক ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হলে গর্ভস্থ শিশুটিকে বাঁচানো যেত। ঘটনার পর দিন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হলেও কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি; বরং বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয় এবং ভুক্তভোগী পরিবারকে দীর্ঘদিন অপেক্ষায় রাখা হয়।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক মো. নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বিষয়টি জানলাম। তবে ওই রোগীর কাগজপত্র না দেখে কোনো মন্তব্য করতে পারছি না।’

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, বিএনপির বিদেশে থাকা নেতার নির্দেশেই তাদের দেশীয় এজেন্টরা হরতাল, জ্বালাও-পোড়াও ও নাশকতা করছে। এটা দিবালোকের মতো স্পষ্ট। তিনি আরও বলেছেন, ‘যারা অবরোধ-হরতাল দিয়েছে, তারাই রেলে আগুন দিয়েছে।’
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
৮ মিনিট আগে
সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
২৪ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেচবি প্রতিনিধি

পাকিস্তানি বাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি অবান্তর বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য দপ্তরে ‘মুক্তচিন্তা, মুক্তিযুদ্ধ এবং একাত্তরের বুদ্ধিজীবী হত্যা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।’
এ সময় তিনি ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর কী হয়েছিল, তা জানতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাধীন নিরপেক্ষ কমিশন গঠন করার অনুরোধ করেন।
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ দেশকে আরেকটা দেশের করদরাজ্যে পরিণত করার জন্য বুদ্ধিজীবীদের ষড়যন্ত্রমূলক হত্যা করা হয়েছে। আমরা আজ পর্যন্ত জহির রায়হানকে খুঁজে পাইনি। যদি জহির রায়হানকে খুঁজে পাওয়া যেত, সত্যিকার ইতিহাস আমরা পেতাম।’
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান আরও বলেন, ‘গতকাল টিভিতে দেখলাম, মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান (সদ্য জামায়াতে যোগ দেওয়া সাবেক এমপি মেজর অব. আখতারুজ্জামান) বক্তব্য দিচ্ছেন। তাঁকে যখন প্রশ্ন করা হলো যে আপনি তো বলতেন, ১৯৭১ সালে লাখ লাখ লোক শাহাদাত বরণ করেছে। এখন আপনি এর বিপরীত রাজনীতিতে যুক্ত হলেন, এটি কেন?
মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান বললেন, ‘এগুলো হচ্ছে রেটরিক (আলংকারিক) বক্তব্য। এগুলো তো সত্য নয়। রেটরিক বক্তব্য আমরা জাতির সামনে শুনতে চাই না। আমরা রিয়েলিটি চাই। আমরা সত্যিকারভাবে বাংলাদেশে কী ঘটেছিল ১৯৭১ সালে, সেই ঘটনায় কারা কারা শহীদ হয়েছে, সেই তথ্য আমরা জানতে চাই। কারা কারা হত্যা করেছে, সেই তথ্য এখন পর্যন্ত আমাদের জানা হয়নি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার। সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও চবি জাদুঘরের পরিচালক ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান।
বক্তব্য দেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ছাত্র উপদেষ্টা, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, চাকসুর সহসভাপতি (ভিপি), সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন প্রক্টর অধ্যাপক হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী।
এর আগে সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে একটি র্যালি শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।
এ দিকে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নিয়ে উপ-উপাচার্যের (একাডেমিক) মন্তব্য নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। এ বিষয়ে কথা বলতে অধ্যাপক শামীম উদ্দিন খানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

পাকিস্তানি বাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি অবান্তর বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য দপ্তরে ‘মুক্তচিন্তা, মুক্তিযুদ্ধ এবং একাত্তরের বুদ্ধিজীবী হত্যা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।’
এ সময় তিনি ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর কী হয়েছিল, তা জানতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাধীন নিরপেক্ষ কমিশন গঠন করার অনুরোধ করেন।
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ দেশকে আরেকটা দেশের করদরাজ্যে পরিণত করার জন্য বুদ্ধিজীবীদের ষড়যন্ত্রমূলক হত্যা করা হয়েছে। আমরা আজ পর্যন্ত জহির রায়হানকে খুঁজে পাইনি। যদি জহির রায়হানকে খুঁজে পাওয়া যেত, সত্যিকার ইতিহাস আমরা পেতাম।’
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান আরও বলেন, ‘গতকাল টিভিতে দেখলাম, মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান (সদ্য জামায়াতে যোগ দেওয়া সাবেক এমপি মেজর অব. আখতারুজ্জামান) বক্তব্য দিচ্ছেন। তাঁকে যখন প্রশ্ন করা হলো যে আপনি তো বলতেন, ১৯৭১ সালে লাখ লাখ লোক শাহাদাত বরণ করেছে। এখন আপনি এর বিপরীত রাজনীতিতে যুক্ত হলেন, এটি কেন?
মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান বললেন, ‘এগুলো হচ্ছে রেটরিক (আলংকারিক) বক্তব্য। এগুলো তো সত্য নয়। রেটরিক বক্তব্য আমরা জাতির সামনে শুনতে চাই না। আমরা রিয়েলিটি চাই। আমরা সত্যিকারভাবে বাংলাদেশে কী ঘটেছিল ১৯৭১ সালে, সেই ঘটনায় কারা কারা শহীদ হয়েছে, সেই তথ্য আমরা জানতে চাই। কারা কারা হত্যা করেছে, সেই তথ্য এখন পর্যন্ত আমাদের জানা হয়নি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার। সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও চবি জাদুঘরের পরিচালক ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান।
বক্তব্য দেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ছাত্র উপদেষ্টা, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, চাকসুর সহসভাপতি (ভিপি), সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন প্রক্টর অধ্যাপক হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী।
এর আগে সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে একটি র্যালি শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।
এ দিকে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নিয়ে উপ-উপাচার্যের (একাডেমিক) মন্তব্য নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। এ বিষয়ে কথা বলতে অধ্যাপক শামীম উদ্দিন খানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, বিএনপির বিদেশে থাকা নেতার নির্দেশেই তাদের দেশীয় এজেন্টরা হরতাল, জ্বালাও-পোড়াও ও নাশকতা করছে। এটা দিবালোকের মতো স্পষ্ট। তিনি আরও বলেছেন, ‘যারা অবরোধ-হরতাল দিয়েছে, তারাই রেলে আগুন দিয়েছে।’
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
৩ মিনিট আগে
সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
২৪ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
এর আগে রাত ৮টার দিকে ধানমন্ডির একটি জিম থেকে আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (রাত ৯টা) তিনি ডিবি কার্যালয়ে ছিলেন।
আনিস আলমগীরকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে আমরা বিস্তারিত জানাব। তাঁর সঙ্গে এখনো কথা বলিনি, আমি ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলব, তারপর বিস্তারিত বলতে পারব।’
সাংবাদিক আনিস আলমগীর দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টক শোতে নানা বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি।

সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
এর আগে রাত ৮টার দিকে ধানমন্ডির একটি জিম থেকে আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (রাত ৯টা) তিনি ডিবি কার্যালয়ে ছিলেন।
আনিস আলমগীরকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে আমরা বিস্তারিত জানাব। তাঁর সঙ্গে এখনো কথা বলিনি, আমি ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলব, তারপর বিস্তারিত বলতে পারব।’
সাংবাদিক আনিস আলমগীর দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টক শোতে নানা বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, বিএনপির বিদেশে থাকা নেতার নির্দেশেই তাদের দেশীয় এজেন্টরা হরতাল, জ্বালাও-পোড়াও ও নাশকতা করছে। এটা দিবালোকের মতো স্পষ্ট। তিনি আরও বলেছেন, ‘যারা অবরোধ-হরতাল দিয়েছে, তারাই রেলে আগুন দিয়েছে।’
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
৩ মিনিট আগে
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
৮ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের দুই সপ্তাহ পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলমগীর হোসেন নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
এর আগে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে নগরের মেরিনার্স রোডের ইয়াকুবনগর লইট্টাঘাটা এলাকা থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৭। পরে তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বিনু বৈদ্যর ছেলে রুবেল বৈদ্য (৩১) ও পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ মালিয়ারার রতন নাথের ছেলে রাজু নাথ (৩৮)।
গত ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নগরীর কোতোয়ালি থানার কাছে লালদীঘি মোড়ে সাইকেল চালিয়ে বাসায় ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে খুন হন ইসমাইল। পুলিশ প্রথমে ঘটনাটি ছিনতাই হিসেবে ধারণা করে। পরে তদন্তে পরিকল্পিত হত্যার তথ্য পায়। পুলিশের হাতে আসা একটি সিসিটিভি ফুটেজে মোটরসাইকেলে থাকা তিন যুবককে হত্যায় অংশ নিতে দেখা গেছে।
এ ঘটনায় পরদিন কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাতনামা তিনজনকে আসামি করে নিহত ইসমাইলের স্ত্রী নাহিদা আক্তারের করা মামলায় পুলিশ মনির হোসেন ওরফে নয়ন নামের একজনকে গ্রেপ্তার দেখায়।
সংবাদ সম্মেলনে সিএমপির উপকমিশনার মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ফুটপাতের দোকান নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে মূলত ভাড়াটে খুনি দিয়ে মো. ইসমাইলকে হত্যা করা হয়েছে। এই খুনের সঙ্গে মোটরসাইকেলে থাকা সরাসরি যে তিনজনের জড়িত থাকার তথ্য ছিল, সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। খুনে ব্যবহৃত টিপ ছুরি ও মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
আলমগীর হোসেন আরও বলেন, ‘ঘটনার পর ইসমাইলের খোয়া যাওয়া মোবাইল ফোনটি মনির হোসেন নামের যাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়, তাঁকে আমরা প্রথমেই গ্রেপ্তার করি। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তিনজনের অন্যতম আসামি তিনি। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তার তিনজন মূলত ভাড়াটে খুনি হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে দাবি করে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের মধ্যে রাজুর বিরুদ্ধে তিনটি ও রুবেল বৈদ্যর বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। ডাকাতি, দস্যুতা ও খুনের অভিযোগে এসব মামলা হয়েছিল।
আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ইসমাইলের সঙ্গে ফুটপাতের দোকান নিয়ে যাঁর সঙ্গে বিরোধ ছিল, মূলত তিনিই খুনিদের ভাড়া করেছিলেন। ওই ব্যক্তিসহ আরও দুজনের বিষয়ে আমরা তথ্য পেয়েছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা এখন তাঁদের নাম প্রকাশ করছি না।’

চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের দুই সপ্তাহ পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলমগীর হোসেন নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
এর আগে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে নগরের মেরিনার্স রোডের ইয়াকুবনগর লইট্টাঘাটা এলাকা থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৭। পরে তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বিনু বৈদ্যর ছেলে রুবেল বৈদ্য (৩১) ও পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ মালিয়ারার রতন নাথের ছেলে রাজু নাথ (৩৮)।
গত ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নগরীর কোতোয়ালি থানার কাছে লালদীঘি মোড়ে সাইকেল চালিয়ে বাসায় ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে খুন হন ইসমাইল। পুলিশ প্রথমে ঘটনাটি ছিনতাই হিসেবে ধারণা করে। পরে তদন্তে পরিকল্পিত হত্যার তথ্য পায়। পুলিশের হাতে আসা একটি সিসিটিভি ফুটেজে মোটরসাইকেলে থাকা তিন যুবককে হত্যায় অংশ নিতে দেখা গেছে।
এ ঘটনায় পরদিন কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাতনামা তিনজনকে আসামি করে নিহত ইসমাইলের স্ত্রী নাহিদা আক্তারের করা মামলায় পুলিশ মনির হোসেন ওরফে নয়ন নামের একজনকে গ্রেপ্তার দেখায়।
সংবাদ সম্মেলনে সিএমপির উপকমিশনার মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ফুটপাতের দোকান নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে মূলত ভাড়াটে খুনি দিয়ে মো. ইসমাইলকে হত্যা করা হয়েছে। এই খুনের সঙ্গে মোটরসাইকেলে থাকা সরাসরি যে তিনজনের জড়িত থাকার তথ্য ছিল, সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। খুনে ব্যবহৃত টিপ ছুরি ও মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
আলমগীর হোসেন আরও বলেন, ‘ঘটনার পর ইসমাইলের খোয়া যাওয়া মোবাইল ফোনটি মনির হোসেন নামের যাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়, তাঁকে আমরা প্রথমেই গ্রেপ্তার করি। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তিনজনের অন্যতম আসামি তিনি। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তার তিনজন মূলত ভাড়াটে খুনি হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে দাবি করে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের মধ্যে রাজুর বিরুদ্ধে তিনটি ও রুবেল বৈদ্যর বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। ডাকাতি, দস্যুতা ও খুনের অভিযোগে এসব মামলা হয়েছিল।
আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ইসমাইলের সঙ্গে ফুটপাতের দোকান নিয়ে যাঁর সঙ্গে বিরোধ ছিল, মূলত তিনিই খুনিদের ভাড়া করেছিলেন। ওই ব্যক্তিসহ আরও দুজনের বিষয়ে আমরা তথ্য পেয়েছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা এখন তাঁদের নাম প্রকাশ করছি না।’

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, বিএনপির বিদেশে থাকা নেতার নির্দেশেই তাদের দেশীয় এজেন্টরা হরতাল, জ্বালাও-পোড়াও ও নাশকতা করছে। এটা দিবালোকের মতো স্পষ্ট। তিনি আরও বলেছেন, ‘যারা অবরোধ-হরতাল দিয়েছে, তারাই রেলে আগুন দিয়েছে।’
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
৩ মিনিট আগে
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
৮ মিনিট আগে
সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
২৪ মিনিট আগে