নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রেলওয়ের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান করা মহিউদ্দিন রনিকে আজ শুক্রবার কমলাপুর রেলস্টেশনে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ বিকেলে তিনি রেলস্টেশনে অবস্থান নিতে গেলে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা বাধা দেন। এ সময় রনি স্টেশনের বাইরেই অবস্থান নেন। রনি বলেন, ‘৬ দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত যতই ষড়যন্ত্র হোক, অবস্থান চলবে।’
শুক্রবার বিকেলে কমলাপুর রেল স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, স্টেশনে ব্যাপক রেল পুলিশ, আনসার ও গার্ড মোতায়েন করা হয়েছে।
স্টেশনের বাইরে অবস্থানের কিছুক্ষণ পর নিজেকে সবুজবাগ থানা আওয়ামী লীগের কর্মী পরিচয় দেওয়া এম এইচ উজ্জ্বল নামে এক যুবক রনির আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি রনিকে প্রশ্ন করেন, তিনি ১৩ জুন টিকিট কেটে হেনস্তা হয়েছেন, কিন্তু আন্দোলন কেন ৭ জুলাই থেকে শুরু করেছেন? রনি উত্তরে বলেন, তিনি হেনস্তার শিকার হন জুন মাসের ১৩ তারিখে। এরপর গণস্বাক্ষর সংগ্রহ ও বিভিন্নজনের সঙ্গে পরামর্শ করেন। এরপর সমাধানের কোনো আশা না দেখে জুলাই মাসের ৭ তারিখ থেকে আন্দোলন শুরু করেন।
কিন্তু ওই যুবক এর পরও নানা প্রশ্ন করতে থাকেন। এ সময় উপস্থিত জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে ধাওয়া দেয় এবং কিল-ঘুষি মারে। কমলাপুর রেলস্টেশন এলাকায় থাকা পুলিশ সদস্যরা এ সময় তাঁকে প্রথমে রিকশায় উঠিয়ে পাঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে রিকশা থেকে নেমে তিনি কমলাপুর স্টেশনের পাশের রেলওয়ে থানায় চলে যান।
জানতে চাইলে এম এইচ উজ্জ্বল বলেন, ‘আমি একটি প্রশ্ন করার পরেই তাঁর কথিত বন্ধু-সমর্থকেরা আমাকে মারধর করেছে। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়নে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন, সেখানে রনির আন্দোলনে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। সে ১৩ তারিখে টিকিট কেটে ৭ তারিখ থেকে আন্দোলন করছে, এটা কি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হতে পারে না?’
এ ঘটনার পর মহিউদ্দিন রনি বলেন, ‘আমি তাঁকে বারবার বলেছি আমি জুন মাসের ১৩ তারিখে হেনস্তার শিকার হয়েছি আর জুলাই মাসের ৭ তারিখ আন্দোলন শুরু করেছি। আমার আন্দোলন নস্যাৎ করতে নানান কুচক্রী মহল বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছে। গতকাল (বৃহস্পতিবার) আমাকে স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এতে কি আমার নাগরিক অধিকার খর্ব হচ্ছে না? গতকাল আমার ভাইবোনদের গায়ে হাত দেওয়া হয়েছে। কোনো নারী পুলিশ সদস্য ছাড়া কি নারীর গায়ে হাত দেওয়া যায়? সহজ ও বাংলাদেশ রেলওয়ের যে সিন্ডিকেটটা এতদিন ধরে ষড়যন্ত্র চালিয়ে আসছিল, তারা আজকে যা করল তাতে কিন্তু সাধারণ মানুষ ক্ষেপে গেছে।’
রনি আরও বলেন, ‘আমি কিন্তু বলিনি তাঁকে ধরেন। আমি আরও তাঁকে প্রটেক্ট করার চেষ্টা করেছি। এমনও হতে পারে, তাঁদের মধ্যেই কেউ দুটি পক্ষ পাঠিয়ে দিয়েছে। এক পক্ষ ঝামেলা করছে আরেক পক্ষ ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া করছে। প্রকৃত ঘটনা কী তা পুলিশ তদন্ত করে দেখবে। আন্দোলন করতে গিয়ে মারধর, দেশদ্রোহী ট্যাগ খেতে হয়েছে এবং এখনো ষড়যন্ত্র চলছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমি আশ্বাস চাইছি, আমি কোনোভাবেই তাঁর কাছে পৌঁছাতে পারলাম না। আমি বাংলাদেশ রেলওয়ের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি নিরসনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
ঘটনার পর কেন রনিকে স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না তা জানতে কমলাপুর রেল স্টেশনের স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ারের কক্ষে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। এ সময় একাধিকবার কল করা হলেও তিনি জবাব দেননি। রেলওয়ে থানায় হেনস্তার শিকার ব্যক্তি কোনো অভিযোগ জানিয়েছেন কি না, জানতে গেলে ওই ব্যক্তিকে ঘটনার প্রায় এক ঘণ্টা পরেও থানার ভেতরে বসে থাকতে দেখা যায়। এ সময় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মানসিক অবস্থা খুব খারাপ। এই মুহূর্তে কোনো কথা বলতে চাচ্ছি না।’

রেলওয়ের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান করা মহিউদ্দিন রনিকে আজ শুক্রবার কমলাপুর রেলস্টেশনে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ বিকেলে তিনি রেলস্টেশনে অবস্থান নিতে গেলে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা বাধা দেন। এ সময় রনি স্টেশনের বাইরেই অবস্থান নেন। রনি বলেন, ‘৬ দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত যতই ষড়যন্ত্র হোক, অবস্থান চলবে।’
শুক্রবার বিকেলে কমলাপুর রেল স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, স্টেশনে ব্যাপক রেল পুলিশ, আনসার ও গার্ড মোতায়েন করা হয়েছে।
স্টেশনের বাইরে অবস্থানের কিছুক্ষণ পর নিজেকে সবুজবাগ থানা আওয়ামী লীগের কর্মী পরিচয় দেওয়া এম এইচ উজ্জ্বল নামে এক যুবক রনির আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি রনিকে প্রশ্ন করেন, তিনি ১৩ জুন টিকিট কেটে হেনস্তা হয়েছেন, কিন্তু আন্দোলন কেন ৭ জুলাই থেকে শুরু করেছেন? রনি উত্তরে বলেন, তিনি হেনস্তার শিকার হন জুন মাসের ১৩ তারিখে। এরপর গণস্বাক্ষর সংগ্রহ ও বিভিন্নজনের সঙ্গে পরামর্শ করেন। এরপর সমাধানের কোনো আশা না দেখে জুলাই মাসের ৭ তারিখ থেকে আন্দোলন শুরু করেন।
কিন্তু ওই যুবক এর পরও নানা প্রশ্ন করতে থাকেন। এ সময় উপস্থিত জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে ধাওয়া দেয় এবং কিল-ঘুষি মারে। কমলাপুর রেলস্টেশন এলাকায় থাকা পুলিশ সদস্যরা এ সময় তাঁকে প্রথমে রিকশায় উঠিয়ে পাঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে রিকশা থেকে নেমে তিনি কমলাপুর স্টেশনের পাশের রেলওয়ে থানায় চলে যান।
জানতে চাইলে এম এইচ উজ্জ্বল বলেন, ‘আমি একটি প্রশ্ন করার পরেই তাঁর কথিত বন্ধু-সমর্থকেরা আমাকে মারধর করেছে। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়নে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন, সেখানে রনির আন্দোলনে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। সে ১৩ তারিখে টিকিট কেটে ৭ তারিখ থেকে আন্দোলন করছে, এটা কি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হতে পারে না?’
এ ঘটনার পর মহিউদ্দিন রনি বলেন, ‘আমি তাঁকে বারবার বলেছি আমি জুন মাসের ১৩ তারিখে হেনস্তার শিকার হয়েছি আর জুলাই মাসের ৭ তারিখ আন্দোলন শুরু করেছি। আমার আন্দোলন নস্যাৎ করতে নানান কুচক্রী মহল বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছে। গতকাল (বৃহস্পতিবার) আমাকে স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এতে কি আমার নাগরিক অধিকার খর্ব হচ্ছে না? গতকাল আমার ভাইবোনদের গায়ে হাত দেওয়া হয়েছে। কোনো নারী পুলিশ সদস্য ছাড়া কি নারীর গায়ে হাত দেওয়া যায়? সহজ ও বাংলাদেশ রেলওয়ের যে সিন্ডিকেটটা এতদিন ধরে ষড়যন্ত্র চালিয়ে আসছিল, তারা আজকে যা করল তাতে কিন্তু সাধারণ মানুষ ক্ষেপে গেছে।’
রনি আরও বলেন, ‘আমি কিন্তু বলিনি তাঁকে ধরেন। আমি আরও তাঁকে প্রটেক্ট করার চেষ্টা করেছি। এমনও হতে পারে, তাঁদের মধ্যেই কেউ দুটি পক্ষ পাঠিয়ে দিয়েছে। এক পক্ষ ঝামেলা করছে আরেক পক্ষ ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া করছে। প্রকৃত ঘটনা কী তা পুলিশ তদন্ত করে দেখবে। আন্দোলন করতে গিয়ে মারধর, দেশদ্রোহী ট্যাগ খেতে হয়েছে এবং এখনো ষড়যন্ত্র চলছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমি আশ্বাস চাইছি, আমি কোনোভাবেই তাঁর কাছে পৌঁছাতে পারলাম না। আমি বাংলাদেশ রেলওয়ের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি নিরসনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
ঘটনার পর কেন রনিকে স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না তা জানতে কমলাপুর রেল স্টেশনের স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ারের কক্ষে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। এ সময় একাধিকবার কল করা হলেও তিনি জবাব দেননি। রেলওয়ে থানায় হেনস্তার শিকার ব্যক্তি কোনো অভিযোগ জানিয়েছেন কি না, জানতে গেলে ওই ব্যক্তিকে ঘটনার প্রায় এক ঘণ্টা পরেও থানার ভেতরে বসে থাকতে দেখা যায়। এ সময় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মানসিক অবস্থা খুব খারাপ। এই মুহূর্তে কোনো কথা বলতে চাচ্ছি না।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রেলওয়ের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান করা মহিউদ্দিন রনিকে আজ শুক্রবার কমলাপুর রেলস্টেশনে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ বিকেলে তিনি রেলস্টেশনে অবস্থান নিতে গেলে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা বাধা দেন। এ সময় রনি স্টেশনের বাইরেই অবস্থান নেন। রনি বলেন, ‘৬ দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত যতই ষড়যন্ত্র হোক, অবস্থান চলবে।’
শুক্রবার বিকেলে কমলাপুর রেল স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, স্টেশনে ব্যাপক রেল পুলিশ, আনসার ও গার্ড মোতায়েন করা হয়েছে।
স্টেশনের বাইরে অবস্থানের কিছুক্ষণ পর নিজেকে সবুজবাগ থানা আওয়ামী লীগের কর্মী পরিচয় দেওয়া এম এইচ উজ্জ্বল নামে এক যুবক রনির আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি রনিকে প্রশ্ন করেন, তিনি ১৩ জুন টিকিট কেটে হেনস্তা হয়েছেন, কিন্তু আন্দোলন কেন ৭ জুলাই থেকে শুরু করেছেন? রনি উত্তরে বলেন, তিনি হেনস্তার শিকার হন জুন মাসের ১৩ তারিখে। এরপর গণস্বাক্ষর সংগ্রহ ও বিভিন্নজনের সঙ্গে পরামর্শ করেন। এরপর সমাধানের কোনো আশা না দেখে জুলাই মাসের ৭ তারিখ থেকে আন্দোলন শুরু করেন।
কিন্তু ওই যুবক এর পরও নানা প্রশ্ন করতে থাকেন। এ সময় উপস্থিত জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে ধাওয়া দেয় এবং কিল-ঘুষি মারে। কমলাপুর রেলস্টেশন এলাকায় থাকা পুলিশ সদস্যরা এ সময় তাঁকে প্রথমে রিকশায় উঠিয়ে পাঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে রিকশা থেকে নেমে তিনি কমলাপুর স্টেশনের পাশের রেলওয়ে থানায় চলে যান।
জানতে চাইলে এম এইচ উজ্জ্বল বলেন, ‘আমি একটি প্রশ্ন করার পরেই তাঁর কথিত বন্ধু-সমর্থকেরা আমাকে মারধর করেছে। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়নে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন, সেখানে রনির আন্দোলনে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। সে ১৩ তারিখে টিকিট কেটে ৭ তারিখ থেকে আন্দোলন করছে, এটা কি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হতে পারে না?’
এ ঘটনার পর মহিউদ্দিন রনি বলেন, ‘আমি তাঁকে বারবার বলেছি আমি জুন মাসের ১৩ তারিখে হেনস্তার শিকার হয়েছি আর জুলাই মাসের ৭ তারিখ আন্দোলন শুরু করেছি। আমার আন্দোলন নস্যাৎ করতে নানান কুচক্রী মহল বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছে। গতকাল (বৃহস্পতিবার) আমাকে স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এতে কি আমার নাগরিক অধিকার খর্ব হচ্ছে না? গতকাল আমার ভাইবোনদের গায়ে হাত দেওয়া হয়েছে। কোনো নারী পুলিশ সদস্য ছাড়া কি নারীর গায়ে হাত দেওয়া যায়? সহজ ও বাংলাদেশ রেলওয়ের যে সিন্ডিকেটটা এতদিন ধরে ষড়যন্ত্র চালিয়ে আসছিল, তারা আজকে যা করল তাতে কিন্তু সাধারণ মানুষ ক্ষেপে গেছে।’
রনি আরও বলেন, ‘আমি কিন্তু বলিনি তাঁকে ধরেন। আমি আরও তাঁকে প্রটেক্ট করার চেষ্টা করেছি। এমনও হতে পারে, তাঁদের মধ্যেই কেউ দুটি পক্ষ পাঠিয়ে দিয়েছে। এক পক্ষ ঝামেলা করছে আরেক পক্ষ ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া করছে। প্রকৃত ঘটনা কী তা পুলিশ তদন্ত করে দেখবে। আন্দোলন করতে গিয়ে মারধর, দেশদ্রোহী ট্যাগ খেতে হয়েছে এবং এখনো ষড়যন্ত্র চলছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমি আশ্বাস চাইছি, আমি কোনোভাবেই তাঁর কাছে পৌঁছাতে পারলাম না। আমি বাংলাদেশ রেলওয়ের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি নিরসনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
ঘটনার পর কেন রনিকে স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না তা জানতে কমলাপুর রেল স্টেশনের স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ারের কক্ষে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। এ সময় একাধিকবার কল করা হলেও তিনি জবাব দেননি। রেলওয়ে থানায় হেনস্তার শিকার ব্যক্তি কোনো অভিযোগ জানিয়েছেন কি না, জানতে গেলে ওই ব্যক্তিকে ঘটনার প্রায় এক ঘণ্টা পরেও থানার ভেতরে বসে থাকতে দেখা যায়। এ সময় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মানসিক অবস্থা খুব খারাপ। এই মুহূর্তে কোনো কথা বলতে চাচ্ছি না।’

রেলওয়ের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান করা মহিউদ্দিন রনিকে আজ শুক্রবার কমলাপুর রেলস্টেশনে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ বিকেলে তিনি রেলস্টেশনে অবস্থান নিতে গেলে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা বাধা দেন। এ সময় রনি স্টেশনের বাইরেই অবস্থান নেন। রনি বলেন, ‘৬ দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত যতই ষড়যন্ত্র হোক, অবস্থান চলবে।’
শুক্রবার বিকেলে কমলাপুর রেল স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, স্টেশনে ব্যাপক রেল পুলিশ, আনসার ও গার্ড মোতায়েন করা হয়েছে।
স্টেশনের বাইরে অবস্থানের কিছুক্ষণ পর নিজেকে সবুজবাগ থানা আওয়ামী লীগের কর্মী পরিচয় দেওয়া এম এইচ উজ্জ্বল নামে এক যুবক রনির আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি রনিকে প্রশ্ন করেন, তিনি ১৩ জুন টিকিট কেটে হেনস্তা হয়েছেন, কিন্তু আন্দোলন কেন ৭ জুলাই থেকে শুরু করেছেন? রনি উত্তরে বলেন, তিনি হেনস্তার শিকার হন জুন মাসের ১৩ তারিখে। এরপর গণস্বাক্ষর সংগ্রহ ও বিভিন্নজনের সঙ্গে পরামর্শ করেন। এরপর সমাধানের কোনো আশা না দেখে জুলাই মাসের ৭ তারিখ থেকে আন্দোলন শুরু করেন।
কিন্তু ওই যুবক এর পরও নানা প্রশ্ন করতে থাকেন। এ সময় উপস্থিত জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে ধাওয়া দেয় এবং কিল-ঘুষি মারে। কমলাপুর রেলস্টেশন এলাকায় থাকা পুলিশ সদস্যরা এ সময় তাঁকে প্রথমে রিকশায় উঠিয়ে পাঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে রিকশা থেকে নেমে তিনি কমলাপুর স্টেশনের পাশের রেলওয়ে থানায় চলে যান।
জানতে চাইলে এম এইচ উজ্জ্বল বলেন, ‘আমি একটি প্রশ্ন করার পরেই তাঁর কথিত বন্ধু-সমর্থকেরা আমাকে মারধর করেছে। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়নে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন, সেখানে রনির আন্দোলনে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। সে ১৩ তারিখে টিকিট কেটে ৭ তারিখ থেকে আন্দোলন করছে, এটা কি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হতে পারে না?’
এ ঘটনার পর মহিউদ্দিন রনি বলেন, ‘আমি তাঁকে বারবার বলেছি আমি জুন মাসের ১৩ তারিখে হেনস্তার শিকার হয়েছি আর জুলাই মাসের ৭ তারিখ আন্দোলন শুরু করেছি। আমার আন্দোলন নস্যাৎ করতে নানান কুচক্রী মহল বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছে। গতকাল (বৃহস্পতিবার) আমাকে স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এতে কি আমার নাগরিক অধিকার খর্ব হচ্ছে না? গতকাল আমার ভাইবোনদের গায়ে হাত দেওয়া হয়েছে। কোনো নারী পুলিশ সদস্য ছাড়া কি নারীর গায়ে হাত দেওয়া যায়? সহজ ও বাংলাদেশ রেলওয়ের যে সিন্ডিকেটটা এতদিন ধরে ষড়যন্ত্র চালিয়ে আসছিল, তারা আজকে যা করল তাতে কিন্তু সাধারণ মানুষ ক্ষেপে গেছে।’
রনি আরও বলেন, ‘আমি কিন্তু বলিনি তাঁকে ধরেন। আমি আরও তাঁকে প্রটেক্ট করার চেষ্টা করেছি। এমনও হতে পারে, তাঁদের মধ্যেই কেউ দুটি পক্ষ পাঠিয়ে দিয়েছে। এক পক্ষ ঝামেলা করছে আরেক পক্ষ ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া করছে। প্রকৃত ঘটনা কী তা পুলিশ তদন্ত করে দেখবে। আন্দোলন করতে গিয়ে মারধর, দেশদ্রোহী ট্যাগ খেতে হয়েছে এবং এখনো ষড়যন্ত্র চলছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমি আশ্বাস চাইছি, আমি কোনোভাবেই তাঁর কাছে পৌঁছাতে পারলাম না। আমি বাংলাদেশ রেলওয়ের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি নিরসনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
ঘটনার পর কেন রনিকে স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না তা জানতে কমলাপুর রেল স্টেশনের স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ারের কক্ষে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। এ সময় একাধিকবার কল করা হলেও তিনি জবাব দেননি। রেলওয়ে থানায় হেনস্তার শিকার ব্যক্তি কোনো অভিযোগ জানিয়েছেন কি না, জানতে গেলে ওই ব্যক্তিকে ঘটনার প্রায় এক ঘণ্টা পরেও থানার ভেতরে বসে থাকতে দেখা যায়। এ সময় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মানসিক অবস্থা খুব খারাপ। এই মুহূর্তে কোনো কথা বলতে চাচ্ছি না।’

চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
১৬ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
২৫ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৩৮ মিনিট আগে
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের দুই সপ্তাহ পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলমগীর হোসেন নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
এর আগে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে নগরের মেরিনার্স রোডের ইয়াকুবনগর লইট্টাঘাটা এলাকা থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৭। পরে তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বিনু বৈদ্যর ছেলে রুবেল বৈদ্য (৩১) ও পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ মালিয়ারার রতন নাথের ছেলে রাজু নাথ (৩৮)।
গত ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নগরীর কোতোয়ালি থানার কাছে লালদীঘি মোড়ে সাইকেল চালিয়ে বাসায় ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে খুন হন ইসমাইল। পুলিশ প্রথমে ঘটনাটি ছিনতাই হিসেবে ধারণা করে। পরে তদন্তে পরিকল্পিত হত্যার তথ্য পায়। পুলিশের হাতে আসা একটি সিসিটিভি ফুটেজে মোটরসাইকেলে থাকা তিন যুবককে হত্যায় অংশ নিতে দেখা গেছে।
এ ঘটনায় পরদিন কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাতনামা তিনজনকে আসামি করে নিহত ইসমাইলের স্ত্রী নাহিদা আক্তারের করা মামলায় পুলিশ মনির হোসেন ওরফে নয়ন নামের একজনকে গ্রেপ্তার দেখায়।
সংবাদ সম্মেলনে সিএমপির উপকমিশনার মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ফুটপাতের দোকান নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে মূলত ভাড়াটে খুনি দিয়ে মো. ইসমাইলকে হত্যা করা হয়েছে। এই খুনের সঙ্গে মোটরসাইকেলে থাকা সরাসরি যে তিনজনের জড়িত থাকার তথ্য ছিল, সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। খুনে ব্যবহৃত টিপ ছুরি ও মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
আলমগীর হোসেন আরও বলেন, ‘ঘটনার পর ইসমাইলের খোয়া যাওয়া মোবাইল ফোনটি মনির হোসেন নামের যাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়, তাঁকে আমরা প্রথমেই গ্রেপ্তার করি। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তিনজনের অন্যতম আসামি তিনি। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তার তিনজন মূলত ভাড়াটে খুনি হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে দাবি করে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের মধ্যে রাজুর বিরুদ্ধে তিনটি ও রুবেল বৈদ্যর বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। ডাকাতি, দস্যুতা ও খুনের অভিযোগে এসব মামলা হয়েছিল।
আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ইসমাইলের সঙ্গে ফুটপাতের দোকান নিয়ে যাঁর সঙ্গে বিরোধ ছিল, মূলত তিনিই খুনিদের ভাড়া করেছিলেন। ওই ব্যক্তিসহ আরও দুজনের বিষয়ে আমরা তথ্য পেয়েছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা এখন তাঁদের নাম প্রকাশ করছি না।’

চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের দুই সপ্তাহ পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলমগীর হোসেন নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
এর আগে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে নগরের মেরিনার্স রোডের ইয়াকুবনগর লইট্টাঘাটা এলাকা থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৭। পরে তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বিনু বৈদ্যর ছেলে রুবেল বৈদ্য (৩১) ও পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ মালিয়ারার রতন নাথের ছেলে রাজু নাথ (৩৮)।
গত ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নগরীর কোতোয়ালি থানার কাছে লালদীঘি মোড়ে সাইকেল চালিয়ে বাসায় ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে খুন হন ইসমাইল। পুলিশ প্রথমে ঘটনাটি ছিনতাই হিসেবে ধারণা করে। পরে তদন্তে পরিকল্পিত হত্যার তথ্য পায়। পুলিশের হাতে আসা একটি সিসিটিভি ফুটেজে মোটরসাইকেলে থাকা তিন যুবককে হত্যায় অংশ নিতে দেখা গেছে।
এ ঘটনায় পরদিন কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাতনামা তিনজনকে আসামি করে নিহত ইসমাইলের স্ত্রী নাহিদা আক্তারের করা মামলায় পুলিশ মনির হোসেন ওরফে নয়ন নামের একজনকে গ্রেপ্তার দেখায়।
সংবাদ সম্মেলনে সিএমপির উপকমিশনার মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ফুটপাতের দোকান নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে মূলত ভাড়াটে খুনি দিয়ে মো. ইসমাইলকে হত্যা করা হয়েছে। এই খুনের সঙ্গে মোটরসাইকেলে থাকা সরাসরি যে তিনজনের জড়িত থাকার তথ্য ছিল, সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। খুনে ব্যবহৃত টিপ ছুরি ও মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
আলমগীর হোসেন আরও বলেন, ‘ঘটনার পর ইসমাইলের খোয়া যাওয়া মোবাইল ফোনটি মনির হোসেন নামের যাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়, তাঁকে আমরা প্রথমেই গ্রেপ্তার করি। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তিনজনের অন্যতম আসামি তিনি। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তার তিনজন মূলত ভাড়াটে খুনি হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে দাবি করে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের মধ্যে রাজুর বিরুদ্ধে তিনটি ও রুবেল বৈদ্যর বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। ডাকাতি, দস্যুতা ও খুনের অভিযোগে এসব মামলা হয়েছিল।
আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ইসমাইলের সঙ্গে ফুটপাতের দোকান নিয়ে যাঁর সঙ্গে বিরোধ ছিল, মূলত তিনিই খুনিদের ভাড়া করেছিলেন। ওই ব্যক্তিসহ আরও দুজনের বিষয়ে আমরা তথ্য পেয়েছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা এখন তাঁদের নাম প্রকাশ করছি না।’

এ সময় উপস্থিত জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে সেই ব্যক্তিকে ধাওয়া করে এবং কিল-ঘুষি মারে। কমলাপুর রেল স্টেশন এলাকায় থাকা পুলিশ সদস্যরা এ সময় তাঁকে প্রথমে রিকশায় উঠিয়ে পাঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন
২২ জুলাই ২০২২
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
২৫ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৩৮ মিনিট আগে
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
নিহত শামীম রেজা কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের হোগলাডাঙ্গী গ্রামের আলমগীর ফকিরের ছেলে।

শামীমের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, কান্না-আহাজারিতে পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে। প্রতিবেশীরা শামীমের বাবা, ভাইকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। শামীমের মা ও স্ত্রী কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।
শামীমের চাচা আনিস জানান, তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে শামীম সবার বড়। ২০১৭ সালে সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে যোগ দেন তিনি। গত ৭ নভেম্বর তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিতে সুদানে গিয়েছিলেন।
শামীমের ছোট ভাই সোহান ফকির বলেন, ‘গতকাল টেলিভিশনে সুদানের ঘটনার খবর দেখার পর থেকেই আমরা ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিলাম। ভাইয়ের মোবাইল ফোন বন্ধ ছিল। রাত ১২টার পর আমরা নিশ্চিত হই ভাই আর নেই। গত শুক্রবার সে বাড়িতে ভিডিও কলে কথা বলেছিল।’
বাবা আলমগীর ফকির কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘শুক্রবারও কথা বলেছি। শামীম তখন বলল, আব্বু তুমি ভালো থেকো আমি ডিউটিতে যাব। আমার ছেলেকে এনে দাও তোমরা। ’
স্থানীয় মাসুদ, শাহজাহান, মাহবুব বিশ্বাস বলেন, ‘এই মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর শামীমের পরিবারের সদস্যরা ভেঙে পড়েছেন। শামীম ছিল তাঁর পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। তাঁর পরিবার এখন কীভাবে চলবে? আমরা এলাকাবাসী দাবি জানাই, শামীমের লাশ যেন দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনে। সেই সঙ্গে শামীমের ছোট ভাই সোহানকে যেন একটা চাকরির ব্যবস্থা করে দেয় সরকার।’
কালুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘নিহত শামীমের পরিবারকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে। মরদেহ আসার বিষয়ে এখন পর্যন্ত যেটা জানতে পেরেছি, আগামী ১৭ তারিখে আসবে। তবে এখনো নিশ্চিত না। আশা করি, আগামীকাল সঠিক তথ্য জানতে পারব।’
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় শামীমসহ ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন।

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
নিহত শামীম রেজা কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের হোগলাডাঙ্গী গ্রামের আলমগীর ফকিরের ছেলে।

শামীমের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, কান্না-আহাজারিতে পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে। প্রতিবেশীরা শামীমের বাবা, ভাইকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। শামীমের মা ও স্ত্রী কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।
শামীমের চাচা আনিস জানান, তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে শামীম সবার বড়। ২০১৭ সালে সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে যোগ দেন তিনি। গত ৭ নভেম্বর তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিতে সুদানে গিয়েছিলেন।
শামীমের ছোট ভাই সোহান ফকির বলেন, ‘গতকাল টেলিভিশনে সুদানের ঘটনার খবর দেখার পর থেকেই আমরা ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিলাম। ভাইয়ের মোবাইল ফোন বন্ধ ছিল। রাত ১২টার পর আমরা নিশ্চিত হই ভাই আর নেই। গত শুক্রবার সে বাড়িতে ভিডিও কলে কথা বলেছিল।’
বাবা আলমগীর ফকির কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘শুক্রবারও কথা বলেছি। শামীম তখন বলল, আব্বু তুমি ভালো থেকো আমি ডিউটিতে যাব। আমার ছেলেকে এনে দাও তোমরা। ’
স্থানীয় মাসুদ, শাহজাহান, মাহবুব বিশ্বাস বলেন, ‘এই মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর শামীমের পরিবারের সদস্যরা ভেঙে পড়েছেন। শামীম ছিল তাঁর পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। তাঁর পরিবার এখন কীভাবে চলবে? আমরা এলাকাবাসী দাবি জানাই, শামীমের লাশ যেন দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনে। সেই সঙ্গে শামীমের ছোট ভাই সোহানকে যেন একটা চাকরির ব্যবস্থা করে দেয় সরকার।’
কালুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘নিহত শামীমের পরিবারকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে। মরদেহ আসার বিষয়ে এখন পর্যন্ত যেটা জানতে পেরেছি, আগামী ১৭ তারিখে আসবে। তবে এখনো নিশ্চিত না। আশা করি, আগামীকাল সঠিক তথ্য জানতে পারব।’
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় শামীমসহ ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন।

এ সময় উপস্থিত জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে সেই ব্যক্তিকে ধাওয়া করে এবং কিল-ঘুষি মারে। কমলাপুর রেল স্টেশন এলাকায় থাকা পুলিশ সদস্যরা এ সময় তাঁকে প্রথমে রিকশায় উঠিয়ে পাঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন
২২ জুলাই ২০২২
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
১৬ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৩৮ মিনিট আগে
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, বিকেলে শহীদ অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলা থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে স্থানীয় কয়েকজন সেখানে যান। এ সময় ওয়াশরুমের ভেতরে এক ব্যক্তির লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হলে তারা ঘটনাস্থলে যায়।
পুলিশের ভাষ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট অডিটরিয়ামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর থেকে ওই ভবনে মানুষের তেমন চলাচল ছিল না।
এদিকে লাশ উদ্ধারের পর মমতা খাতুন নামে এক নারী ঘটনাস্থলে এসে দাবি করেন, উদ্ধার হওয়া লাশটি তাঁর বাবার। তিনি জানান, তাঁর বাবা প্রায় ২০ থেকে ২৫ দিন আগে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন। এরপর আর তাঁর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
কাজীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ মো. এনায়েতুর রহমান মোবাইল ফোনে বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। লাশটির পরিচয় শনাক্তে চেষ্টা চলছে। সেই সঙ্গে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, বিকেলে শহীদ অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলা থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে স্থানীয় কয়েকজন সেখানে যান। এ সময় ওয়াশরুমের ভেতরে এক ব্যক্তির লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হলে তারা ঘটনাস্থলে যায়।
পুলিশের ভাষ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট অডিটরিয়ামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর থেকে ওই ভবনে মানুষের তেমন চলাচল ছিল না।
এদিকে লাশ উদ্ধারের পর মমতা খাতুন নামে এক নারী ঘটনাস্থলে এসে দাবি করেন, উদ্ধার হওয়া লাশটি তাঁর বাবার। তিনি জানান, তাঁর বাবা প্রায় ২০ থেকে ২৫ দিন আগে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন। এরপর আর তাঁর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
কাজীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ মো. এনায়েতুর রহমান মোবাইল ফোনে বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। লাশটির পরিচয় শনাক্তে চেষ্টা চলছে। সেই সঙ্গে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

এ সময় উপস্থিত জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে সেই ব্যক্তিকে ধাওয়া করে এবং কিল-ঘুষি মারে। কমলাপুর রেল স্টেশন এলাকায় থাকা পুলিশ সদস্যরা এ সময় তাঁকে প্রথমে রিকশায় উঠিয়ে পাঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন
২২ জুলাই ২০২২
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
১৬ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
২৫ মিনিট আগে
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে।
গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আতোয়ার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বগুড়া সদর থানা-পুলিশের একটি সূত্র জানায়, গতকাল দিবাগত রাত ১২টা থেকে ভোররাত ৪টা পর্যন্ত থানা পাহারার (সেন্ট্রি) দায়িত্বে ছিলেন কনস্টেবল অসিত কুমার। রাত আড়াইটার দিকে তিনি থানা থেকে বের হয়ে সাতমাথায় চা পান করতে যান। এ সময় তাঁর কাছে থাকা শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যায়।
ভোররাত ৪টায় কনস্টেবল নুরুজ্জামান দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার সময় অসিত কুমার ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যাওয়ার ঘটনাটি প্রকাশ করেন। আজ সকাল থেকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও খোয়া যাওয়া গুলির হদিস পাওয়া যায়নি।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার হোসেন বলেন, সদর থানা থেকে খোয়া যাওয়া গুলি এখনো পাওয়া যায়নি। সদর থানা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে।
গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আতোয়ার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বগুড়া সদর থানা-পুলিশের একটি সূত্র জানায়, গতকাল দিবাগত রাত ১২টা থেকে ভোররাত ৪টা পর্যন্ত থানা পাহারার (সেন্ট্রি) দায়িত্বে ছিলেন কনস্টেবল অসিত কুমার। রাত আড়াইটার দিকে তিনি থানা থেকে বের হয়ে সাতমাথায় চা পান করতে যান। এ সময় তাঁর কাছে থাকা শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যায়।
ভোররাত ৪টায় কনস্টেবল নুরুজ্জামান দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার সময় অসিত কুমার ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যাওয়ার ঘটনাটি প্রকাশ করেন। আজ সকাল থেকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও খোয়া যাওয়া গুলির হদিস পাওয়া যায়নি।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার হোসেন বলেন, সদর থানা থেকে খোয়া যাওয়া গুলি এখনো পাওয়া যায়নি। সদর থানা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ সময় উপস্থিত জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে সেই ব্যক্তিকে ধাওয়া করে এবং কিল-ঘুষি মারে। কমলাপুর রেল স্টেশন এলাকায় থাকা পুলিশ সদস্যরা এ সময় তাঁকে প্রথমে রিকশায় উঠিয়ে পাঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন
২২ জুলাই ২০২২
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
১৬ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
২৫ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৩৮ মিনিট আগে