নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই আন্দোলনের দিনগুলোতে গুলি করে মানুষকে দমানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে গুলি করে মানুষকে দমানো যায় না, ইতিহাসেই তার প্রমাণ রয়েছে। জুলাই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড কে, তা নিয়ে নানাজন নানা রকম দাবি করেন। প্রকৃতপক্ষে জুলাইয়ের আসল মাস্টারমাইন্ড তারাই, যারা সে সময় রাস্তায় ছিল।
আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাজধানীর ধানমন্ডিতে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজে ‘উইটনেস টু দ্য আপরাইজিং’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসবে বক্তারা এসব কথা বলেন। প্রকাশনা সংস্থা দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল) ও নেত্র নিউজ যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে মানবাধিকারকর্মী খুশী কবির বলেন, একাত্তরের সঙ্গে জুলাই অভ্যুত্থানের তুলনা চলে না। একাত্তরে ধর্ম ও জাতি দুটোই শেষ করার লক্ষ্য ছিল। জুলাইয়ে শাসকেরা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয়নি অভিযোগ করে তিনি বলেন, তারা ইতিহাসও ভুলে যায়। গুলি করে মানুষকে দমানো যায় না। একাত্তরের ২৫ মার্চ গুলি করার পরেই মানুষ জেগে উঠেছিল। জুলাইয়ে শাসকেরা নিজের দেশের মানুষকে পাখির মতো গুলি করে মেরেছিল বলে অভিযোগ করেন তিনি।
‘উইটনেস টু দ্য আপরাইজিং’ বইটিতে আলোকচিত্রী ও সাংবাদিক জীবন আহমেদের চোখে দেখা জুলাই অভ্যুত্থানের ছবিসংবলিত বর্ণনা উঠে এসেছে।
বইটি ও এর লেখক সম্পর্কে খুশী কবির বলেন, জীবন আহমেদ ভয়ভীতি না করে ভূমিকা পালন করেছেন। তাঁর কর্মজীবনের হুমকি, কাজের অনিশ্চয়তাসহ নানা বিপত্তি থাকলেও তিনি দমে যাননি। জীবনের মতো মানুষ থেকে অনেক কিছু শেখার রয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানের দলিল হয়ে ওঠা উইটনেস টু দ্য আপরাইজিং বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন জুলাই আন্দোলনে শহীদ নাফিজের বাবা গোলাম রহমান এবং নাফিজের দেহ বহনকারী রিকশাচালক নূর মিয়া।
শহীদ নাফিজের বাবা গোলাম রহমান তাঁর ছেলের সঙ্গে শেষ কথোপকথনের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘নাফিজ বলেছিল, ‘‘আব্বু তুমি যদি অনুমতি দাও, আমি বন্ধুদের নিয়ে শাহবাগের দিকে যাব।’’ যাওয়ার আগে বলেছিল, ‘‘আব্বু ভাংতি টাকা আছে?’’ আমার পকেটে তখন ১৩০ টাকা। সে কেবল ৩০ টাকা নিয়েছিল। সেটা নিয়ে মাথার পতাকা কিনেছিল। বাসা থেকে বের হওয়ার পর থেকে নিখোঁজ ছিল নাফিজ। এরপর জীবন আহমেদ পত্রিকায় যে ছবিটা দেয়, ওটা দেখে আমি নিশ্চিত হই, আমার ছেলে আর নাই।’ ৪ আগস্ট শহীদ হয় নাফিজ। তাঁর কপালে তখনো সেই পতাকা বাঁধা ছিল।
নাফিজকে বহনকারী রিকশাচালক নূর মিয়া বলেন, ‘আমি ছেলেটার নাম জানি না, পরিচয়ও জানি না। ওই মুহূর্তে কী পরিমাণ গুলি চলছিল, কেউ তখন আগায় আসে নাই। উনি (জীবন আহমেদ) জীবনের মায়া ত্যাগ করে ছবি তুলছেন।’
নাফিজের কপালে বাঁধা পতাকার কথা উল্লেখ করে নূর মিয়া বলেন, ‘এই পতাকার সম্মান সবাই দিতে পারে না। আমার দেশের পতাকা থাকবেই। আমরা পিস্তল নিয়া গুলি নিয়া খেলতে রাজি না। র্যাব ছিল, পুলিশ ছিল, একটা প্রাণী আসে নাই ছেলেটাকে ধরতে।’
উইটনেস টু দ্য আপরাইজিং বইয়ের লেখক জীবন আহমেদ বলেন, ‘জুলাই এখনো চলমান। জুলাইয়ে কী ঘটেছে, সেটা ছবিসহ আমি বইয়ে তুলে ধরতে চেয়েছি।’
জুলাইয়ের মাস্টারমাইন্ড সম্পর্কে জীবন আহমেদ বলেন, ‘আসলে জুলাইয়ের কোনো মাস্টারমাইন্ড নাই। রাস্তায় যারা ছিল, তারাই মাস্টারমাইন্ড।’
প্রকাশনা অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন নেত্র নিউজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইখতিশাদ আহমেদ। আলোচনায় অংশ নেন নেত্র নিউজের এডিটর ইন চিফ তাসনিম খলিল, ইউপিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহরুখ মহিউদ্দিন প্রমুখ।
আলোচকেরা বলেন, জুলাই আন্দোলনে জীবন আহমেদের ভূমিকা কেবল সাংবাদিক-আলোকচিত্রী হিসেবে পেশাগত দায়িত্ব পালনের গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ থাকেনি। তিনি রাষ্ট্রযন্ত্রের আস্ফালন উপেক্ষা করে সত্যকে তুলে আনার প্রতিজ্ঞায় নিজের জীবন বাজি রেখেছেন, গুলিবিদ্ধ হয়েছেন, দিনের পর দিন ঘরছাড়া-ছন্নছাড়া জীবন যাপন করেছেন। তিনি আন্দোলনের সঙ্গে পুরোপুরি একাত্ম এক অংশীজন হয়ে উঠেছেন। সত্যের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে বিচ্যুত না হওয়ার অঙ্গীকার তাঁকে অভ্যুত্থানের পরেও পথেই থাকতে বাধ্য করেছে। অভ্যুত্থানের দিনগুলোর মতোই তাঁর ক্যামেরায় ধরা আছে অভ্যুত্থানপরবর্তী পটপ্রবাহ, আহত ব্যক্তিদের সংগ্রাম, নিহত ব্যক্তির পরিবারের যন্ত্রণা।
জুলাই আন্দোলনের দিনগুলোতে গুলি করে মানুষকে দমানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে গুলি করে মানুষকে দমানো যায় না, ইতিহাসেই তার প্রমাণ রয়েছে। জুলাই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড কে, তা নিয়ে নানাজন নানা রকম দাবি করেন। প্রকৃতপক্ষে জুলাইয়ের আসল মাস্টারমাইন্ড তারাই, যারা সে সময় রাস্তায় ছিল।
আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাজধানীর ধানমন্ডিতে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজে ‘উইটনেস টু দ্য আপরাইজিং’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসবে বক্তারা এসব কথা বলেন। প্রকাশনা সংস্থা দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল) ও নেত্র নিউজ যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে মানবাধিকারকর্মী খুশী কবির বলেন, একাত্তরের সঙ্গে জুলাই অভ্যুত্থানের তুলনা চলে না। একাত্তরে ধর্ম ও জাতি দুটোই শেষ করার লক্ষ্য ছিল। জুলাইয়ে শাসকেরা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয়নি অভিযোগ করে তিনি বলেন, তারা ইতিহাসও ভুলে যায়। গুলি করে মানুষকে দমানো যায় না। একাত্তরের ২৫ মার্চ গুলি করার পরেই মানুষ জেগে উঠেছিল। জুলাইয়ে শাসকেরা নিজের দেশের মানুষকে পাখির মতো গুলি করে মেরেছিল বলে অভিযোগ করেন তিনি।
‘উইটনেস টু দ্য আপরাইজিং’ বইটিতে আলোকচিত্রী ও সাংবাদিক জীবন আহমেদের চোখে দেখা জুলাই অভ্যুত্থানের ছবিসংবলিত বর্ণনা উঠে এসেছে।
বইটি ও এর লেখক সম্পর্কে খুশী কবির বলেন, জীবন আহমেদ ভয়ভীতি না করে ভূমিকা পালন করেছেন। তাঁর কর্মজীবনের হুমকি, কাজের অনিশ্চয়তাসহ নানা বিপত্তি থাকলেও তিনি দমে যাননি। জীবনের মতো মানুষ থেকে অনেক কিছু শেখার রয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানের দলিল হয়ে ওঠা উইটনেস টু দ্য আপরাইজিং বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন জুলাই আন্দোলনে শহীদ নাফিজের বাবা গোলাম রহমান এবং নাফিজের দেহ বহনকারী রিকশাচালক নূর মিয়া।
শহীদ নাফিজের বাবা গোলাম রহমান তাঁর ছেলের সঙ্গে শেষ কথোপকথনের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘নাফিজ বলেছিল, ‘‘আব্বু তুমি যদি অনুমতি দাও, আমি বন্ধুদের নিয়ে শাহবাগের দিকে যাব।’’ যাওয়ার আগে বলেছিল, ‘‘আব্বু ভাংতি টাকা আছে?’’ আমার পকেটে তখন ১৩০ টাকা। সে কেবল ৩০ টাকা নিয়েছিল। সেটা নিয়ে মাথার পতাকা কিনেছিল। বাসা থেকে বের হওয়ার পর থেকে নিখোঁজ ছিল নাফিজ। এরপর জীবন আহমেদ পত্রিকায় যে ছবিটা দেয়, ওটা দেখে আমি নিশ্চিত হই, আমার ছেলে আর নাই।’ ৪ আগস্ট শহীদ হয় নাফিজ। তাঁর কপালে তখনো সেই পতাকা বাঁধা ছিল।
নাফিজকে বহনকারী রিকশাচালক নূর মিয়া বলেন, ‘আমি ছেলেটার নাম জানি না, পরিচয়ও জানি না। ওই মুহূর্তে কী পরিমাণ গুলি চলছিল, কেউ তখন আগায় আসে নাই। উনি (জীবন আহমেদ) জীবনের মায়া ত্যাগ করে ছবি তুলছেন।’
নাফিজের কপালে বাঁধা পতাকার কথা উল্লেখ করে নূর মিয়া বলেন, ‘এই পতাকার সম্মান সবাই দিতে পারে না। আমার দেশের পতাকা থাকবেই। আমরা পিস্তল নিয়া গুলি নিয়া খেলতে রাজি না। র্যাব ছিল, পুলিশ ছিল, একটা প্রাণী আসে নাই ছেলেটাকে ধরতে।’
উইটনেস টু দ্য আপরাইজিং বইয়ের লেখক জীবন আহমেদ বলেন, ‘জুলাই এখনো চলমান। জুলাইয়ে কী ঘটেছে, সেটা ছবিসহ আমি বইয়ে তুলে ধরতে চেয়েছি।’
জুলাইয়ের মাস্টারমাইন্ড সম্পর্কে জীবন আহমেদ বলেন, ‘আসলে জুলাইয়ের কোনো মাস্টারমাইন্ড নাই। রাস্তায় যারা ছিল, তারাই মাস্টারমাইন্ড।’
প্রকাশনা অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন নেত্র নিউজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইখতিশাদ আহমেদ। আলোচনায় অংশ নেন নেত্র নিউজের এডিটর ইন চিফ তাসনিম খলিল, ইউপিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহরুখ মহিউদ্দিন প্রমুখ।
আলোচকেরা বলেন, জুলাই আন্দোলনে জীবন আহমেদের ভূমিকা কেবল সাংবাদিক-আলোকচিত্রী হিসেবে পেশাগত দায়িত্ব পালনের গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ থাকেনি। তিনি রাষ্ট্রযন্ত্রের আস্ফালন উপেক্ষা করে সত্যকে তুলে আনার প্রতিজ্ঞায় নিজের জীবন বাজি রেখেছেন, গুলিবিদ্ধ হয়েছেন, দিনের পর দিন ঘরছাড়া-ছন্নছাড়া জীবন যাপন করেছেন। তিনি আন্দোলনের সঙ্গে পুরোপুরি একাত্ম এক অংশীজন হয়ে উঠেছেন। সত্যের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে বিচ্যুত না হওয়ার অঙ্গীকার তাঁকে অভ্যুত্থানের পরেও পথেই থাকতে বাধ্য করেছে। অভ্যুত্থানের দিনগুলোর মতোই তাঁর ক্যামেরায় ধরা আছে অভ্যুত্থানপরবর্তী পটপ্রবাহ, আহত ব্যক্তিদের সংগ্রাম, নিহত ব্যক্তির পরিবারের যন্ত্রণা।
মৌলভীবাজার জেলায় প্রায় ২২ লাখ মানুষের বাস। পাশাপাশি রয়েছে লাখো পর্যটকের চাপ। তবে স্থানীয় বাসিন্দা এবং এসব পর্যটকের জন্য গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে জেলার যোগাযোগব্যবস্থা। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট, রেলের তীব্র টিকিট সংকট ও শমশেরনগর বিমানবন্দর বন্ধ থাকায় স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের সীমাহীন...
১ ঘণ্টা আগেদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরে ভারী গাড়ি প্রবেশের ফি ৫৭ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৩০ টাকা করায় কনটেইনার পরিবহনের ট্রেইলার চালাচ্ছেন না মালিকেরা। ব্যক্তিমালিকানার এসব ট্রেইলার আন্তজেলা রুটে কনটেইনার পরিবহন করে। গত ১৫ অক্টোবর থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন মাশুল কার্যকরের...
২ ঘণ্টা আগে‘আমার একটা হাত নাই, এটা কৃত্রিম (আর্টিফিশিয়াল) হাত। আর সেই হাতটাই ওরা বাড়ি মেরে ভেঙে ফেলেছে। আমার কাছে কি এত টাকা আছে যে আবার নতুন হাত বানাব? এটা কি রাষ্ট্রের কাজ?’
৩ ঘণ্টা আগেঢাকার কেরানীগঞ্জের চুনকুটিয়া এলাকায় একটি কুরিয়ার সার্ভিসে ওত পেতে ১৫ হাজার ইয়াবা জব্দ করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। আজ শুক্রবার ডিএনসির ঢাকা জেলা কার্যালয়ের একটি দল এক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মাদক পাচারের জন্য ব্যবহৃত একটি হোন্ডা গাড়ি, ইয়াবা বড়িসহ দুজনকে গ্রেপ্তা
৩ ঘণ্টা আগেমাহিদুল ইসলাম, মৌলভীবাজার
মৌলভীবাজার জেলায় প্রায় ২২ লাখ মানুষের বাস। পাশাপাশি রয়েছে লাখো পর্যটকের চাপ। তবে স্থানীয় বাসিন্দা এবং এসব পর্যটকের জন্য গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে জেলার যোগাযোগব্যবস্থা। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট, রেলের তীব্র টিকিট সংকট ও শমশেরনগর বিমানবন্দর বন্ধ থাকায় স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়তে হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, যোগাযোগব্যবস্থা খারাপ হওয়ায় এ মৌসুমে পর্যটক কম এসেছে বিগত সময়ের তুলনায়।
জানা গেছে, মৌলভীবাজারের সঙ্গে সারা দেশের যোগাযোগের মাধ্যম রয়েছে তিনটি। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সড়ক ও রেলপথ। গত এক বছর ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ধীরগতির কাজ হওয়ার কারণে বেশির ভাগ সময়ে তীব্র যানজট লেগেই থাকে সড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশে। ৫ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে অনেক সময় লাগে ১০-১৫ ঘণ্টা। এমন ঘটনাও আছে, তীব্র যানজটে পড়ে বিদেশযাত্রীরা বিমানের ফ্লাইট ধরতে পারেননি। অনেক সময় মুমূর্ষু রোগী দীর্ঘক্ষণ যানজটে আটকে থেকে পথেই মারা গেছেন।
সড়ক পথে যখন তীব্র যানজট—এই অবস্থায় ট্রেনের টিকিট যেন অমাবস্যার চাঁদ। সিলেট-আখাউড়া রেলপথ ব্রিটিশ আমলের তৈরি। এই পথের অতি গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্টেশন হলো মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল, কুলাউড়া, ভানুগাছ ও শমশেরনগর।
স্টেশনগুলো পর্যটকের যাতায়াতের অন্যতম স্থান। জেলায় বছরে লাখো পর্যটক আসা-যাওয়া করেন এই পথে। তবে রেলস্টেশনগুলোয় ট্রেনের টিকিট সাধারণ যাত্রীরা কোনো অবস্থায় পান না। অভিযোগ রয়েছে, সব টিকিট অনলাইনে আসার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে গায়েব হয়ে যায়। দীর্ঘদিন ধরে চলছে এ সংকট। ফলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে পর্যটক ও স্থানীয়দের।
এ জেলায় শমশেরনগর বিমানবন্দর রয়েছে; যা দীর্ঘদিন ধরে নানান সমস্যার কারণে চালু করা যাচ্ছে না। এটি চালু হলে মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জসহ কয়েকটি জেলার মানুষেরা সহজেই যাতায়াত করতে পারত।
ঢাকা থেকে আসা পর্যটক তপু আহমেদ বলেন, ‘আমরা সাতজন ট্রেনে মৌলভীবাজার যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু টিকিট পাইনি। পরে মাইক্রোবাস ভাড়া নিয়ে এসেছি। যানজটের কারণে ১০ ঘণ্টায় মৌলভীবাজার এসেছি। ১০ হাজার টাকার ভাড়ার বদলে চালক ১৫ হাজার টাকা নিয়েছেন।’
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কমলগঞ্জের সাবিনা আক্তার জানান, তিনি গত মাসে জটিল অপারেশন করিয়েছেন। এই মাসের প্রথম সপ্তাহে ঢাকায় গিয়ে আরও একটি অপারেশন করানোর কথা। সেই অবস্থায় সড়ক পথে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন। যানজটে দীর্ঘ সময় আটকে থাকার পর হাসপাতালে গিয়ে তাঁকে আইসিইউতে ভর্তি হতে হয়েছে।
রাজনগর উপজেলার শওকত আহমেদ নামের এক প্রবাসী বলেন, ‘ঢাকা থেকে আমার ফ্লাইট ছিল। আমি কোনোভাবেই ট্রেনের টিকিট সংগ্রহ করতে পারিনি। সড়ক পথে তীব্র যানজট ছিল। পরে সিলেট থেকে বিমানে ঢাকা গিয়েছি। ৪-৫ হাজার টাকার টিকিট আমাকে ১১ হাজার টাকায় কিনে নিয়ে ঢাকা যেতে হয়েছে। আমার সঙ্গের একজন সড়কপথে যানজটে আটকা পড়ে ফ্লাইট মিস করেছেন।’
কুলাউড়ার স্টেশনমাস্টার রুমান আহমেদ বলেন, ‘আমরা কোনোভাবেই টিকিটের চাহিদা পূরণ করতে পারছি না। যাত্রীর তুলনায় অতি সামান্য টিকিট রয়েছে। লাইন সংস্কার, টিকিট বৃদ্ধি করা একান্ত প্রয়োজন।’
সার্বিক বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. ইসরাইল হোসেন বলেন, ট্রেনের টিকিট বৃদ্ধি, শমশেরনগর বিমানবন্দর চালুসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর চিঠি পাঠিয়েছি। রেলের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করবেন বলে জানান তিনি।
রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক পার্থ সরকার বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন ট্রেনের কোচ বৃদ্ধি করেছি। এ ছাড়া অতিরিক্ত যাত্রী থাকলেও কোচ বৃদ্ধি করা হয়। টিকিটের চাহিদা বেশি থাকলে আমাদের কাছে আবেদন করলে তা দেখা হবে।’
মৌলভীবাজার জেলায় প্রায় ২২ লাখ মানুষের বাস। পাশাপাশি রয়েছে লাখো পর্যটকের চাপ। তবে স্থানীয় বাসিন্দা এবং এসব পর্যটকের জন্য গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে জেলার যোগাযোগব্যবস্থা। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট, রেলের তীব্র টিকিট সংকট ও শমশেরনগর বিমানবন্দর বন্ধ থাকায় স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়তে হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, যোগাযোগব্যবস্থা খারাপ হওয়ায় এ মৌসুমে পর্যটক কম এসেছে বিগত সময়ের তুলনায়।
জানা গেছে, মৌলভীবাজারের সঙ্গে সারা দেশের যোগাযোগের মাধ্যম রয়েছে তিনটি। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সড়ক ও রেলপথ। গত এক বছর ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ধীরগতির কাজ হওয়ার কারণে বেশির ভাগ সময়ে তীব্র যানজট লেগেই থাকে সড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশে। ৫ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে অনেক সময় লাগে ১০-১৫ ঘণ্টা। এমন ঘটনাও আছে, তীব্র যানজটে পড়ে বিদেশযাত্রীরা বিমানের ফ্লাইট ধরতে পারেননি। অনেক সময় মুমূর্ষু রোগী দীর্ঘক্ষণ যানজটে আটকে থেকে পথেই মারা গেছেন।
সড়ক পথে যখন তীব্র যানজট—এই অবস্থায় ট্রেনের টিকিট যেন অমাবস্যার চাঁদ। সিলেট-আখাউড়া রেলপথ ব্রিটিশ আমলের তৈরি। এই পথের অতি গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্টেশন হলো মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল, কুলাউড়া, ভানুগাছ ও শমশেরনগর।
স্টেশনগুলো পর্যটকের যাতায়াতের অন্যতম স্থান। জেলায় বছরে লাখো পর্যটক আসা-যাওয়া করেন এই পথে। তবে রেলস্টেশনগুলোয় ট্রেনের টিকিট সাধারণ যাত্রীরা কোনো অবস্থায় পান না। অভিযোগ রয়েছে, সব টিকিট অনলাইনে আসার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে গায়েব হয়ে যায়। দীর্ঘদিন ধরে চলছে এ সংকট। ফলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে পর্যটক ও স্থানীয়দের।
এ জেলায় শমশেরনগর বিমানবন্দর রয়েছে; যা দীর্ঘদিন ধরে নানান সমস্যার কারণে চালু করা যাচ্ছে না। এটি চালু হলে মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জসহ কয়েকটি জেলার মানুষেরা সহজেই যাতায়াত করতে পারত।
ঢাকা থেকে আসা পর্যটক তপু আহমেদ বলেন, ‘আমরা সাতজন ট্রেনে মৌলভীবাজার যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু টিকিট পাইনি। পরে মাইক্রোবাস ভাড়া নিয়ে এসেছি। যানজটের কারণে ১০ ঘণ্টায় মৌলভীবাজার এসেছি। ১০ হাজার টাকার ভাড়ার বদলে চালক ১৫ হাজার টাকা নিয়েছেন।’
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কমলগঞ্জের সাবিনা আক্তার জানান, তিনি গত মাসে জটিল অপারেশন করিয়েছেন। এই মাসের প্রথম সপ্তাহে ঢাকায় গিয়ে আরও একটি অপারেশন করানোর কথা। সেই অবস্থায় সড়ক পথে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন। যানজটে দীর্ঘ সময় আটকে থাকার পর হাসপাতালে গিয়ে তাঁকে আইসিইউতে ভর্তি হতে হয়েছে।
রাজনগর উপজেলার শওকত আহমেদ নামের এক প্রবাসী বলেন, ‘ঢাকা থেকে আমার ফ্লাইট ছিল। আমি কোনোভাবেই ট্রেনের টিকিট সংগ্রহ করতে পারিনি। সড়ক পথে তীব্র যানজট ছিল। পরে সিলেট থেকে বিমানে ঢাকা গিয়েছি। ৪-৫ হাজার টাকার টিকিট আমাকে ১১ হাজার টাকায় কিনে নিয়ে ঢাকা যেতে হয়েছে। আমার সঙ্গের একজন সড়কপথে যানজটে আটকা পড়ে ফ্লাইট মিস করেছেন।’
কুলাউড়ার স্টেশনমাস্টার রুমান আহমেদ বলেন, ‘আমরা কোনোভাবেই টিকিটের চাহিদা পূরণ করতে পারছি না। যাত্রীর তুলনায় অতি সামান্য টিকিট রয়েছে। লাইন সংস্কার, টিকিট বৃদ্ধি করা একান্ত প্রয়োজন।’
সার্বিক বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. ইসরাইল হোসেন বলেন, ট্রেনের টিকিট বৃদ্ধি, শমশেরনগর বিমানবন্দর চালুসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর চিঠি পাঠিয়েছি। রেলের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করবেন বলে জানান তিনি।
রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক পার্থ সরকার বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন ট্রেনের কোচ বৃদ্ধি করেছি। এ ছাড়া অতিরিক্ত যাত্রী থাকলেও কোচ বৃদ্ধি করা হয়। টিকিটের চাহিদা বেশি থাকলে আমাদের কাছে আবেদন করলে তা দেখা হবে।’
জুলাই আন্দোলনের দিনগুলোতে গুলি করে মানুষকে দমানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে গুলি করে মানুষকে দমানো যায় না, ইতিহাসেই তার প্রমাণ রয়েছে। জুলাই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড কে, তা নিয়ে নানাজন নানা রকম দাবি করেন। প্রকৃতপক্ষে জুলাইয়ের আসল মাস্টারমাইন্ড তারাই, যারা সে সময় রাস্তায় ছিল।
০৫ আগস্ট ২০২৫দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরে ভারী গাড়ি প্রবেশের ফি ৫৭ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৩০ টাকা করায় কনটেইনার পরিবহনের ট্রেইলার চালাচ্ছেন না মালিকেরা। ব্যক্তিমালিকানার এসব ট্রেইলার আন্তজেলা রুটে কনটেইনার পরিবহন করে। গত ১৫ অক্টোবর থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন মাশুল কার্যকরের...
২ ঘণ্টা আগে‘আমার একটা হাত নাই, এটা কৃত্রিম (আর্টিফিশিয়াল) হাত। আর সেই হাতটাই ওরা বাড়ি মেরে ভেঙে ফেলেছে। আমার কাছে কি এত টাকা আছে যে আবার নতুন হাত বানাব? এটা কি রাষ্ট্রের কাজ?’
৩ ঘণ্টা আগেঢাকার কেরানীগঞ্জের চুনকুটিয়া এলাকায় একটি কুরিয়ার সার্ভিসে ওত পেতে ১৫ হাজার ইয়াবা জব্দ করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। আজ শুক্রবার ডিএনসির ঢাকা জেলা কার্যালয়ের একটি দল এক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মাদক পাচারের জন্য ব্যবহৃত একটি হোন্ডা গাড়ি, ইয়াবা বড়িসহ দুজনকে গ্রেপ্তা
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরে ভারী গাড়ি প্রবেশের ফি ৫৭ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৩০ টাকা করায় কনটেইনার পরিবহনের ট্রেইলার চালাচ্ছেন না মালিকেরা। ব্যক্তিমালিকানার এসব ট্রেইলার আন্তজেলা রুটে কনটেইনার পরিবহন করে। গত ১৫ অক্টোবর থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন মাশুল কার্যকরের ফলে এ অচল অবস্থা দেখা দেয় এবং এতে কিছু কিছু প্রাইম মুভার ও ট্রাক বন্দর থেকে পণ্য পরিবহন বন্ধ করে দেয়। তবে বিভিন্ন ডিপো বা অফডকের ট্রেইলার চলছে।
চট্টগ্রাম প্রাইম মুভার ও ফ্লাটবেড ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হোসেন শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাতে জানান, কর্মবিরতি বা ধর্মঘট নয়, প্রাইম মুভার মালিকেরা ৫৭ টাকার পাস ২৩০ টাকা করায় গাড়ি চালানো বন্ধ রেখেছেন। শনিবার সকাল থেকে বন্দরে কোনো পরিবহন প্রবেশ করবে না।
কারণ, এই বাড়তি টাকা শ্রমিকেরা দেবে নাকি মালিকেরা দেবে, সিদ্ধান্ত হয়নি।
এক প্রশ্নের উত্তরে মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে ভারী গাড়ি (প্রাইম মুভার, ট্রেইলার, লং ভেহিক্যাল) যখন ঢাকা বা কোনো গন্তব্যে যায়, তখন আমাদের লাইন খরচ (ফি, টোল, বকশিশ) ফিক্সড করা থাকে।
তেলের দাম বাড়লে সেটি রিভাইস করা হয়। বিষয়টি নিয়ে আমরা বন্দরের পরিচালকের (নিরাপত্তা) সঙ্গে কথা বলেছি। বন্দর চেয়ারম্যান ঢাকা থেকে এলে আবার আলোচনা হবে আশা করি।’
মোহাম্মদ হোসেন জানান, ১৪ অক্টোবর রাত থেকেই তাঁদের ট্রেইলার চলাচল করছে না।
বেসরকারি ডিপোর মালিকদের সংগঠন বিকডার মহাসচিব রুহুল আমিন সিকদার বলেন, প্রাইম মুভার মালিকদের ট্রেইলার চলে আন্তজেলা রুটে। ডিপোর ট্রেইলারগুলো বন্দর থেকে ডিপোতে কনটেইনার আনা-নেওয়া করে। এখন প্রাইম মুভার মালিকদের গাড়ি না চালানোর কারণে কিছু কিছু জায়গায় ডিপোর ট্রেইলার চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে।
এক প্রশ্নের উত্তরে রুহুল আমিন সিকদার বলেন, ‘আমরা এখনো সব ডিপোর ডেটা নিইনি। এ জন্য বলতে পারব না, কী পরিমাণ কনটেইনার জমেছে।’
দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরে ভারী গাড়ি প্রবেশের ফি ৫৭ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৩০ টাকা করায় কনটেইনার পরিবহনের ট্রেইলার চালাচ্ছেন না মালিকেরা। ব্যক্তিমালিকানার এসব ট্রেইলার আন্তজেলা রুটে কনটেইনার পরিবহন করে। গত ১৫ অক্টোবর থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন মাশুল কার্যকরের ফলে এ অচল অবস্থা দেখা দেয় এবং এতে কিছু কিছু প্রাইম মুভার ও ট্রাক বন্দর থেকে পণ্য পরিবহন বন্ধ করে দেয়। তবে বিভিন্ন ডিপো বা অফডকের ট্রেইলার চলছে।
চট্টগ্রাম প্রাইম মুভার ও ফ্লাটবেড ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হোসেন শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাতে জানান, কর্মবিরতি বা ধর্মঘট নয়, প্রাইম মুভার মালিকেরা ৫৭ টাকার পাস ২৩০ টাকা করায় গাড়ি চালানো বন্ধ রেখেছেন। শনিবার সকাল থেকে বন্দরে কোনো পরিবহন প্রবেশ করবে না।
কারণ, এই বাড়তি টাকা শ্রমিকেরা দেবে নাকি মালিকেরা দেবে, সিদ্ধান্ত হয়নি।
এক প্রশ্নের উত্তরে মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে ভারী গাড়ি (প্রাইম মুভার, ট্রেইলার, লং ভেহিক্যাল) যখন ঢাকা বা কোনো গন্তব্যে যায়, তখন আমাদের লাইন খরচ (ফি, টোল, বকশিশ) ফিক্সড করা থাকে।
তেলের দাম বাড়লে সেটি রিভাইস করা হয়। বিষয়টি নিয়ে আমরা বন্দরের পরিচালকের (নিরাপত্তা) সঙ্গে কথা বলেছি। বন্দর চেয়ারম্যান ঢাকা থেকে এলে আবার আলোচনা হবে আশা করি।’
মোহাম্মদ হোসেন জানান, ১৪ অক্টোবর রাত থেকেই তাঁদের ট্রেইলার চলাচল করছে না।
বেসরকারি ডিপোর মালিকদের সংগঠন বিকডার মহাসচিব রুহুল আমিন সিকদার বলেন, প্রাইম মুভার মালিকদের ট্রেইলার চলে আন্তজেলা রুটে। ডিপোর ট্রেইলারগুলো বন্দর থেকে ডিপোতে কনটেইনার আনা-নেওয়া করে। এখন প্রাইম মুভার মালিকদের গাড়ি না চালানোর কারণে কিছু কিছু জায়গায় ডিপোর ট্রেইলার চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে।
এক প্রশ্নের উত্তরে রুহুল আমিন সিকদার বলেন, ‘আমরা এখনো সব ডিপোর ডেটা নিইনি। এ জন্য বলতে পারব না, কী পরিমাণ কনটেইনার জমেছে।’
জুলাই আন্দোলনের দিনগুলোতে গুলি করে মানুষকে দমানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে গুলি করে মানুষকে দমানো যায় না, ইতিহাসেই তার প্রমাণ রয়েছে। জুলাই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড কে, তা নিয়ে নানাজন নানা রকম দাবি করেন। প্রকৃতপক্ষে জুলাইয়ের আসল মাস্টারমাইন্ড তারাই, যারা সে সময় রাস্তায় ছিল।
০৫ আগস্ট ২০২৫মৌলভীবাজার জেলায় প্রায় ২২ লাখ মানুষের বাস। পাশাপাশি রয়েছে লাখো পর্যটকের চাপ। তবে স্থানীয় বাসিন্দা এবং এসব পর্যটকের জন্য গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে জেলার যোগাযোগব্যবস্থা। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট, রেলের তীব্র টিকিট সংকট ও শমশেরনগর বিমানবন্দর বন্ধ থাকায় স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের সীমাহীন...
১ ঘণ্টা আগে‘আমার একটা হাত নাই, এটা কৃত্রিম (আর্টিফিশিয়াল) হাত। আর সেই হাতটাই ওরা বাড়ি মেরে ভেঙে ফেলেছে। আমার কাছে কি এত টাকা আছে যে আবার নতুন হাত বানাব? এটা কি রাষ্ট্রের কাজ?’
৩ ঘণ্টা আগেঢাকার কেরানীগঞ্জের চুনকুটিয়া এলাকায় একটি কুরিয়ার সার্ভিসে ওত পেতে ১৫ হাজার ইয়াবা জব্দ করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। আজ শুক্রবার ডিএনসির ঢাকা জেলা কার্যালয়ের একটি দল এক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মাদক পাচারের জন্য ব্যবহৃত একটি হোন্ডা গাড়ি, ইয়াবা বড়িসহ দুজনকে গ্রেপ্তা
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘আমার একটা হাত নাই, এটা কৃত্রিম (আর্টিফিশিয়াল) হাত। আর সেই হাতটাই ওরা বাড়ি মেরে ভেঙে ফেলেছে। আমার কাছে কি এত টাকা আছে যে আবার নতুন হাত বানাব? এটা কি রাষ্ট্রের কাজ?’
রাগ, বেদনা আর হতাশামিশ্রিত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন আতিকুল ইসলাম। আজ শুক্রবার দুপুরে তিনি জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় পুলিশের লাঠিপেটায় আহত হন।
আতিকুলসহ কয়েক শ ব্যক্তি ‘জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয়ে আগের রাত থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় অবস্থান নিচ্ছিলেন। জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-জনতাকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, ‘জুলাই আহত বীর’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়াসহ তিন দফা দাবিতে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় অবস্থান নেন তাঁরা। দাবি না মানলে এলাকা না ছাড়ার ঘোষণা দেন তাঁরা। পরে সকালে প্রাচীর টপকে তাঁরা মঞ্চের সামনে অবস্থান নেন।
পুলিশ ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যরা তাঁদের সরে যেতে অনুরোধ করলেও কেউ স্থান ছাড়েননি। পরে পুলিশ জোর করে তাঁদের সরিয়ে দিলে শুরু হয় সংঘর্ষ। দুপুরে দক্ষিণ প্লাজা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ফের সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন আন্দোলনকারীরা। সড়কে আগুন জ্বালানো, গাড়ি ভাঙচুর, পুলিশের কাঁদানে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড—পুরো এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করে। দুই ঘণ্টা পর বৃষ্টি নামলে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়।
এ সংঘর্ষে পুলিশের লাঠিপেটায় বেশ কয়েকজন জুলাই যোদ্ধা আহত হন। তাঁদেরই একজন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে এক হাত হারানো আতিকুল ইসলাম।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে আতিকুল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ডাক্তার বলেছে, হাড় ভাঙে নাই, তবে নইড়া গেছে। বিশ্রাম নিতে হবে।’ আতিকুল অভিযোগ করেন, ‘আমরা আমাদের ন্যায্য দাবির জন্য শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান নিয়েছিলাম। কিন্তু আগে চড়াও হয়েছে পুলিশ। এপিবিএনের সদস্যরা বাড়ি মেরে আমার হাতটাই ভেঙে ফেলেছে।’
‘আমার একটা হাত নাই, এটা কৃত্রিম (আর্টিফিশিয়াল) হাত। আর সেই হাতটাই ওরা বাড়ি মেরে ভেঙে ফেলেছে। আমার কাছে কি এত টাকা আছে যে আবার নতুন হাত বানাব? এটা কি রাষ্ট্রের কাজ?’
রাগ, বেদনা আর হতাশামিশ্রিত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন আতিকুল ইসলাম। আজ শুক্রবার দুপুরে তিনি জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় পুলিশের লাঠিপেটায় আহত হন।
আতিকুলসহ কয়েক শ ব্যক্তি ‘জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয়ে আগের রাত থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় অবস্থান নিচ্ছিলেন। জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-জনতাকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, ‘জুলাই আহত বীর’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়াসহ তিন দফা দাবিতে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় অবস্থান নেন তাঁরা। দাবি না মানলে এলাকা না ছাড়ার ঘোষণা দেন তাঁরা। পরে সকালে প্রাচীর টপকে তাঁরা মঞ্চের সামনে অবস্থান নেন।
পুলিশ ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যরা তাঁদের সরে যেতে অনুরোধ করলেও কেউ স্থান ছাড়েননি। পরে পুলিশ জোর করে তাঁদের সরিয়ে দিলে শুরু হয় সংঘর্ষ। দুপুরে দক্ষিণ প্লাজা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ফের সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন আন্দোলনকারীরা। সড়কে আগুন জ্বালানো, গাড়ি ভাঙচুর, পুলিশের কাঁদানে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড—পুরো এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করে। দুই ঘণ্টা পর বৃষ্টি নামলে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়।
এ সংঘর্ষে পুলিশের লাঠিপেটায় বেশ কয়েকজন জুলাই যোদ্ধা আহত হন। তাঁদেরই একজন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে এক হাত হারানো আতিকুল ইসলাম।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে আতিকুল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ডাক্তার বলেছে, হাড় ভাঙে নাই, তবে নইড়া গেছে। বিশ্রাম নিতে হবে।’ আতিকুল অভিযোগ করেন, ‘আমরা আমাদের ন্যায্য দাবির জন্য শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান নিয়েছিলাম। কিন্তু আগে চড়াও হয়েছে পুলিশ। এপিবিএনের সদস্যরা বাড়ি মেরে আমার হাতটাই ভেঙে ফেলেছে।’
জুলাই আন্দোলনের দিনগুলোতে গুলি করে মানুষকে দমানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে গুলি করে মানুষকে দমানো যায় না, ইতিহাসেই তার প্রমাণ রয়েছে। জুলাই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড কে, তা নিয়ে নানাজন নানা রকম দাবি করেন। প্রকৃতপক্ষে জুলাইয়ের আসল মাস্টারমাইন্ড তারাই, যারা সে সময় রাস্তায় ছিল।
০৫ আগস্ট ২০২৫মৌলভীবাজার জেলায় প্রায় ২২ লাখ মানুষের বাস। পাশাপাশি রয়েছে লাখো পর্যটকের চাপ। তবে স্থানীয় বাসিন্দা এবং এসব পর্যটকের জন্য গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে জেলার যোগাযোগব্যবস্থা। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট, রেলের তীব্র টিকিট সংকট ও শমশেরনগর বিমানবন্দর বন্ধ থাকায় স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের সীমাহীন...
১ ঘণ্টা আগেদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরে ভারী গাড়ি প্রবেশের ফি ৫৭ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৩০ টাকা করায় কনটেইনার পরিবহনের ট্রেইলার চালাচ্ছেন না মালিকেরা। ব্যক্তিমালিকানার এসব ট্রেইলার আন্তজেলা রুটে কনটেইনার পরিবহন করে। গত ১৫ অক্টোবর থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন মাশুল কার্যকরের...
২ ঘণ্টা আগেঢাকার কেরানীগঞ্জের চুনকুটিয়া এলাকায় একটি কুরিয়ার সার্ভিসে ওত পেতে ১৫ হাজার ইয়াবা জব্দ করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। আজ শুক্রবার ডিএনসির ঢাকা জেলা কার্যালয়ের একটি দল এক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মাদক পাচারের জন্য ব্যবহৃত একটি হোন্ডা গাড়ি, ইয়াবা বড়িসহ দুজনকে গ্রেপ্তা
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার কেরানীগঞ্জের চুনকুটিয়া এলাকায় একটি কুরিয়ার সার্ভিসে ওত পেতে ১৫ হাজার ইয়াবা জব্দ করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। আজ শুক্রবার ডিএনসির ঢাকা জেলা কার্যালয়ের একটি দল এক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মাদক পাচারের জন্য ব্যবহৃত একটি হোন্ডা গাড়ি, ইয়াবা বড়িসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে।
অভিযানটি পরিচালনা করেছেন ঢাকা জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক উর্মি দে। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, জননী এক্সপ্রেস পার্সেল সার্ভিসের মাধ্যমে কক্সবাজার থেকে ইয়াবা ঢাকায় আনা হচ্ছিল। চুনকুটিয়ায় চালান পৌঁছালে অভিযান চালিয়ে পার্সেলসহ ইয়াবা গ্রহণকারী দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন খুলনার ডুমুরিয়ার হোসেন আলী (৪১) ও ঢাকার সবুজবাগের শামীম আহমেদ (৩৪)।
উর্মি দে বলেন, পাচারকারীরা ইয়াবা পরিবহনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, কিন্তু ডিএনসির নিরবচ্ছিন্ন নজরদারিতে তাদের পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। এই অভিযান স্থানীয় মাদক চোরাচালান চক্রের বিরুদ্ধে বড় ধাক্কা হিসেবে ধরা হচ্ছে।
ডিএনসির এই কর্মকর্তা জানান, মাদক পাচারের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে এবং তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়া চলছে। মাদক নির্মূলে তাঁরা কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ বলে জানান উর্মি দে।
ঢাকার কেরানীগঞ্জের চুনকুটিয়া এলাকায় একটি কুরিয়ার সার্ভিসে ওত পেতে ১৫ হাজার ইয়াবা জব্দ করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। আজ শুক্রবার ডিএনসির ঢাকা জেলা কার্যালয়ের একটি দল এক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মাদক পাচারের জন্য ব্যবহৃত একটি হোন্ডা গাড়ি, ইয়াবা বড়িসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে।
অভিযানটি পরিচালনা করেছেন ঢাকা জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক উর্মি দে। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, জননী এক্সপ্রেস পার্সেল সার্ভিসের মাধ্যমে কক্সবাজার থেকে ইয়াবা ঢাকায় আনা হচ্ছিল। চুনকুটিয়ায় চালান পৌঁছালে অভিযান চালিয়ে পার্সেলসহ ইয়াবা গ্রহণকারী দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন খুলনার ডুমুরিয়ার হোসেন আলী (৪১) ও ঢাকার সবুজবাগের শামীম আহমেদ (৩৪)।
উর্মি দে বলেন, পাচারকারীরা ইয়াবা পরিবহনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, কিন্তু ডিএনসির নিরবচ্ছিন্ন নজরদারিতে তাদের পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। এই অভিযান স্থানীয় মাদক চোরাচালান চক্রের বিরুদ্ধে বড় ধাক্কা হিসেবে ধরা হচ্ছে।
ডিএনসির এই কর্মকর্তা জানান, মাদক পাচারের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে এবং তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়া চলছে। মাদক নির্মূলে তাঁরা কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ বলে জানান উর্মি দে।
জুলাই আন্দোলনের দিনগুলোতে গুলি করে মানুষকে দমানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে গুলি করে মানুষকে দমানো যায় না, ইতিহাসেই তার প্রমাণ রয়েছে। জুলাই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড কে, তা নিয়ে নানাজন নানা রকম দাবি করেন। প্রকৃতপক্ষে জুলাইয়ের আসল মাস্টারমাইন্ড তারাই, যারা সে সময় রাস্তায় ছিল।
০৫ আগস্ট ২০২৫মৌলভীবাজার জেলায় প্রায় ২২ লাখ মানুষের বাস। পাশাপাশি রয়েছে লাখো পর্যটকের চাপ। তবে স্থানীয় বাসিন্দা এবং এসব পর্যটকের জন্য গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে জেলার যোগাযোগব্যবস্থা। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট, রেলের তীব্র টিকিট সংকট ও শমশেরনগর বিমানবন্দর বন্ধ থাকায় স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের সীমাহীন...
১ ঘণ্টা আগেদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরে ভারী গাড়ি প্রবেশের ফি ৫৭ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৩০ টাকা করায় কনটেইনার পরিবহনের ট্রেইলার চালাচ্ছেন না মালিকেরা। ব্যক্তিমালিকানার এসব ট্রেইলার আন্তজেলা রুটে কনটেইনার পরিবহন করে। গত ১৫ অক্টোবর থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন মাশুল কার্যকরের...
২ ঘণ্টা আগে‘আমার একটা হাত নাই, এটা কৃত্রিম (আর্টিফিশিয়াল) হাত। আর সেই হাতটাই ওরা বাড়ি মেরে ভেঙে ফেলেছে। আমার কাছে কি এত টাকা আছে যে আবার নতুন হাত বানাব? এটা কি রাষ্ট্রের কাজ?’
৩ ঘণ্টা আগে