নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অগ্রিম টিকিটে ঈদযাত্রার প্রথম দিনে কমলাপুর রেলস্টেশন রয়েছে সুশৃঙ্খল। তিন স্তরে টিকিট চেকের পর স্টেশনে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে যাত্রীদের। টিকিটের কপি ও জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। পূর্বাঞ্চল ছাড়া বাকি ট্রেন ছেড়েছে সময়মতো। আজ সোমবার সকালে রাজধানীর কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। স্টেশনে আগের মতো নেই অতিরিক্ত যাত্রীর ভিড়।
স্টেশনের শুরুতে রয়েছে বাঁশের তৈরি পাঁচটি ফটক। প্রথমে সেখানে পাঁচজন টিটিই যাত্রীদের টিকিট ও জাতীয় পরিচয়পত্র চেক করছেন। তাঁদের সঙ্গে আছেন রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনী (আএনবি) ও রোভার স্কাউটের সদস্যরা। পাশেই রয়েছে র্যাব ও পুলিশের অস্থায়ী নিয়ন্ত্রণ কক্ষ। এর বাইরে আছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এই গেট পার হয়ে স্টেশনে প্রবেশে লোহার মেইন তিনটি গেটে হচ্ছে দ্বিতীয় চেকিং। এ ছাড়া স্টেশনে প্রবেশের পর আবার চেক করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে টিটিই ব্যবহার করছেন পয়েন্ট অব সেলস (পিওএস) মেশিন।
ঢাকা বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ সফিকুর রহমান বলেন, স্টেশনে প্রবেশের জন্য একজন যাত্রীর চার স্তরের চেকিং সম্পন্ন করতে হচ্ছে। যাঁদের টিকিট আছে তাঁদের কোনো অসুবিধা হচ্ছে না। যাঁরা বিভিন্ন মাধ্যম থেকে টিকিট সংগ্রহ করেছেন, তাঁরা হয়তো অসুবিধায় পড়েছেন।
এদিকে এমন চেকিংয়ের পরও সন্তুষ্টি রয়েছে যাত্রীদের মধ্যে। চেকিং শেষে যাত্রীরা জানান, অনলাইনে অনেক সময় নিয়ে টিকিট কেটেছেন তাঁরা। এখন এখানে যে ব্যবস্থা তাতে ভালো লাগছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন টিটিই আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রায় সব যাত্রীর টিকিটের সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রের মিল আছে। যাত্রীরা আন্তরিকতার সঙ্গেই টিকিট দেখাচ্ছেন। যাঁদের মিল নেই, তাঁদের স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এমন নির্দেশনা দেওয়া আছে।
কমলাপুর রেলওয়ের স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারোয়ার বলেন, ‘কুমিল্লার ঘটনার জন্য আমাদের পূর্বাঞ্চলের ট্রেন একটু দেরিতে ছেড়েছে। আর সোনার বাংলার যাত্রা ১৯ তারিখ করা হয়েছে। কেউ টিকিট বাতিল করতে চাইলে সেই ব্যবস্থাও আছে।’
কমলাপুরের সার্বিক অবস্থা নিয়ে মোহাম্মদ মাসুদ সারোয়ার বলেন, ‘এখান থেকে ট্রেন সুষ্ঠুভাবে যাত্রা করছে। আশা করি বিমানবন্দর ও জয়দেবপুরেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে। ৫২ জোড়া ট্রেনে প্রতিদিন প্রায় ৫০ হাজার যাত্রী ঢাকা ছাড়বে।’
গতকাল রোববার কমলাপুর রেলস্টেশন পরিদর্শন শেষে রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন জানিয়েছেন, যাঁরা টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন, তাঁরাই শুধু যাত্রী। টিকিটবিহীন কেউ যেন জোর করে তথাকথিত ট্রেনের যাত্রী হতে না পারেন, সবাই মিলে সেই চেষ্টা অব্যাহত রাখব।’
অগ্রিম টিকিটে ঈদযাত্রার প্রথম দিনে কমলাপুর রেলস্টেশন রয়েছে সুশৃঙ্খল। তিন স্তরে টিকিট চেকের পর স্টেশনে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে যাত্রীদের। টিকিটের কপি ও জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। পূর্বাঞ্চল ছাড়া বাকি ট্রেন ছেড়েছে সময়মতো। আজ সোমবার সকালে রাজধানীর কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। স্টেশনে আগের মতো নেই অতিরিক্ত যাত্রীর ভিড়।
স্টেশনের শুরুতে রয়েছে বাঁশের তৈরি পাঁচটি ফটক। প্রথমে সেখানে পাঁচজন টিটিই যাত্রীদের টিকিট ও জাতীয় পরিচয়পত্র চেক করছেন। তাঁদের সঙ্গে আছেন রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনী (আএনবি) ও রোভার স্কাউটের সদস্যরা। পাশেই রয়েছে র্যাব ও পুলিশের অস্থায়ী নিয়ন্ত্রণ কক্ষ। এর বাইরে আছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এই গেট পার হয়ে স্টেশনে প্রবেশে লোহার মেইন তিনটি গেটে হচ্ছে দ্বিতীয় চেকিং। এ ছাড়া স্টেশনে প্রবেশের পর আবার চেক করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে টিটিই ব্যবহার করছেন পয়েন্ট অব সেলস (পিওএস) মেশিন।
ঢাকা বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ সফিকুর রহমান বলেন, স্টেশনে প্রবেশের জন্য একজন যাত্রীর চার স্তরের চেকিং সম্পন্ন করতে হচ্ছে। যাঁদের টিকিট আছে তাঁদের কোনো অসুবিধা হচ্ছে না। যাঁরা বিভিন্ন মাধ্যম থেকে টিকিট সংগ্রহ করেছেন, তাঁরা হয়তো অসুবিধায় পড়েছেন।
এদিকে এমন চেকিংয়ের পরও সন্তুষ্টি রয়েছে যাত্রীদের মধ্যে। চেকিং শেষে যাত্রীরা জানান, অনলাইনে অনেক সময় নিয়ে টিকিট কেটেছেন তাঁরা। এখন এখানে যে ব্যবস্থা তাতে ভালো লাগছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন টিটিই আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রায় সব যাত্রীর টিকিটের সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রের মিল আছে। যাত্রীরা আন্তরিকতার সঙ্গেই টিকিট দেখাচ্ছেন। যাঁদের মিল নেই, তাঁদের স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এমন নির্দেশনা দেওয়া আছে।
কমলাপুর রেলওয়ের স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারোয়ার বলেন, ‘কুমিল্লার ঘটনার জন্য আমাদের পূর্বাঞ্চলের ট্রেন একটু দেরিতে ছেড়েছে। আর সোনার বাংলার যাত্রা ১৯ তারিখ করা হয়েছে। কেউ টিকিট বাতিল করতে চাইলে সেই ব্যবস্থাও আছে।’
কমলাপুরের সার্বিক অবস্থা নিয়ে মোহাম্মদ মাসুদ সারোয়ার বলেন, ‘এখান থেকে ট্রেন সুষ্ঠুভাবে যাত্রা করছে। আশা করি বিমানবন্দর ও জয়দেবপুরেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে। ৫২ জোড়া ট্রেনে প্রতিদিন প্রায় ৫০ হাজার যাত্রী ঢাকা ছাড়বে।’
গতকাল রোববার কমলাপুর রেলস্টেশন পরিদর্শন শেষে রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন জানিয়েছেন, যাঁরা টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন, তাঁরাই শুধু যাত্রী। টিকিটবিহীন কেউ যেন জোর করে তথাকথিত ট্রেনের যাত্রী হতে না পারেন, সবাই মিলে সেই চেষ্টা অব্যাহত রাখব।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৭ ঘণ্টা আগে