কক্সবাজার প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে কক্সবাজারে সাগর উত্তাল হয়ে উঠেছে। আজ রোববার সকাল থেকে সাগরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে দুই থেকে তিন ফুট বেড়েছে। জেলার কুতুবদিয়া, মহেশখালী, পেকুয়া ও টেকনাফের উপকূলীয় কয়েকটি এলাকায় জোয়ারের পানি ঢুকেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। সকাল থেকে সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় বসবাস করা লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের সাগরে না নামতে জেলা প্রশাসন ও ফায়ার সার্ভিসের লোকজন অনুরোধ করে মাইকিং করছেন।
সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্টে মহা বিপৎসংকেতের লাল পতাকা উড়িয়ে দিয়েছে।
গতকাল শনিবার রাতে কক্সবাজার উপকূলে বৃষ্টি হয়েছে। এদিকে আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার পর থেকে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। জেলা প্রশাসন ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে।
গতকাল শনিবার জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির এক জরুরি সভা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের শহীদ এ টি এম জাফর আলম সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরানের সভাপতিত্বে সভায় সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় ঘূর্ণিঝড় রিমালের ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় সংশ্লিষ্টদের পাশাপাশি হোটেল-মোটেল জোনও যেন প্রয়োজন অনুযায়ী দুর্যোগে সহযোগিতার হাত বাড়ায়, সেই অনুরোধ করা হয়। সড়ক ও জনপথ বিভাগ ও ফায়ার সার্ভিসকে জরুরি উদ্ধারকাজের জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাহাড়ধস এড়াতে ঝুঁকিপূর্ণ জায়গা থেকে মানুষকে সরিয়ে আনার জন্য পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শুকনো খাবার ও খিচুড়ির ব্যবস্থা করতে পৌরসভাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান।
সভায় পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলাম জানান, ঘূর্ণিঝড় রিমাল মোকাবিলায় উপকূলের প্রান্তিক মানুষদের সচেতন করতে এবং আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে এসে নিরাপদে রাখার জন্য সবাইকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় ‘রিমাল’ মোকাবিলায় জেলার ৯ উপজেলায় ৬৩৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। এ ছাড়া ৮ হাজার ৬০০ স্বেচ্ছাসেবক এবং ২ হাজার ২০০ সিপিপি সদস্য ও মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান জানিয়েছেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় ৪৮৬ মেট্রিক টন চাল, ২ লাখ ৭৫ হাজার নগদ টাকা, ২৩ বান্ডিল ঢেউটিন, গৃহনির্মাণ মঞ্জুরির ৬৯ হাজার টাকা, পর্যাপ্ত শুকনো খাবার, ওষুধ ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী মজুত রাখা হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে কক্সবাজারে সাগর উত্তাল হয়ে উঠেছে। আজ রোববার সকাল থেকে সাগরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে দুই থেকে তিন ফুট বেড়েছে। জেলার কুতুবদিয়া, মহেশখালী, পেকুয়া ও টেকনাফের উপকূলীয় কয়েকটি এলাকায় জোয়ারের পানি ঢুকেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। সকাল থেকে সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় বসবাস করা লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের সাগরে না নামতে জেলা প্রশাসন ও ফায়ার সার্ভিসের লোকজন অনুরোধ করে মাইকিং করছেন।
সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্টে মহা বিপৎসংকেতের লাল পতাকা উড়িয়ে দিয়েছে।
গতকাল শনিবার রাতে কক্সবাজার উপকূলে বৃষ্টি হয়েছে। এদিকে আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার পর থেকে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। জেলা প্রশাসন ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে।
গতকাল শনিবার জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির এক জরুরি সভা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের শহীদ এ টি এম জাফর আলম সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরানের সভাপতিত্বে সভায় সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় ঘূর্ণিঝড় রিমালের ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় সংশ্লিষ্টদের পাশাপাশি হোটেল-মোটেল জোনও যেন প্রয়োজন অনুযায়ী দুর্যোগে সহযোগিতার হাত বাড়ায়, সেই অনুরোধ করা হয়। সড়ক ও জনপথ বিভাগ ও ফায়ার সার্ভিসকে জরুরি উদ্ধারকাজের জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাহাড়ধস এড়াতে ঝুঁকিপূর্ণ জায়গা থেকে মানুষকে সরিয়ে আনার জন্য পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শুকনো খাবার ও খিচুড়ির ব্যবস্থা করতে পৌরসভাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান।
সভায় পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলাম জানান, ঘূর্ণিঝড় রিমাল মোকাবিলায় উপকূলের প্রান্তিক মানুষদের সচেতন করতে এবং আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে এসে নিরাপদে রাখার জন্য সবাইকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় ‘রিমাল’ মোকাবিলায় জেলার ৯ উপজেলায় ৬৩৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। এ ছাড়া ৮ হাজার ৬০০ স্বেচ্ছাসেবক এবং ২ হাজার ২০০ সিপিপি সদস্য ও মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান জানিয়েছেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় ৪৮৬ মেট্রিক টন চাল, ২ লাখ ৭৫ হাজার নগদ টাকা, ২৩ বান্ডিল ঢেউটিন, গৃহনির্মাণ মঞ্জুরির ৬৯ হাজার টাকা, পর্যাপ্ত শুকনো খাবার, ওষুধ ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী মজুত রাখা হয়েছে।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মটমুড়া ইউনিয়নের চরগোয়াল গ্রাম থেকে দুটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করেছে গাংনী থানার পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার চরগোয়াল গ্রামের ক্লাব বাজারের রহিতুল্লাহ সুপার মার্কেটের সামনে থেকে দুটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ার কাহালু উপজেলায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় ডাকাতদলের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে কাহালু থানা-পুলিশ। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার কালাই ইউনিয়নের বার মাইল-তিন দিঘি গামী পাকা রাস্তার কুর্নিপাড়া এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় আদালতের হাজতখানা থেকে জোড়া খুন ও ডাকাতি মামলার প্রধান আসামি পালানোর ঘটনায় ছয় পুলিশকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন করেছেন আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোসাদ্দেক হোসেন। প্রত্যাহারকৃত পুলিশ সদস্যরা হলেন আদালত হাজতখানার ইনচার্জ সহকারী টাউন উপপরিদর্শক (এটিএসআই) গোলাম কিবরিয়া..
২ ঘণ্টা আগেইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ভুয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে অন্তত ১৫ শিক্ষার্থীকে যৌন হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে এক ছাত্রীর বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত শিক্ষার্থী হলেন লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী জান্নাতুল মাওয়া স্নেহা। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন বিরোধী কমিটির নিকট সামাজিক...
২ ঘণ্টা আগে