চন্দনাইশ (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার ধোপাছড়ি ইউনিয়নের একমাত্র কাঠের সেতুটি পাহাড়ি ঢলে সম্পূর্ণভাবে ভেঙে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে শুরু হওয়া টানা বৃষ্টির পর বিকেলে হঠাৎ নেমে আসা ঢলের তোড়ে মাঝখান থেকে সেতুটি ভেঙে পড়ে। ফলে শঙ্খকুল ও চেমিরমুখ এলাকার মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
স্থানীয়রা বলেন, এ শুধু একটি কাঠের সেতুর ভাঙন নয়, ভেঙে গেছে ধোপাছড়িবাসীর স্বপ্ন, আত্মবিশ্বাসও। এখন ঘরে বন্দী হয়ে পড়েছে বিদ্যালয়গামী শিক্ষার্থী, রোগী, কৃষক, গৃহবধূসহ নানা পেশার মানুষ। সৌভাগ্যবশত, সেতুটি ভেঙে পড়ার সময় কেউ সেখানে ছিল না।
ধোপাছড়ি খালের ওপর এখনো কোনো স্থায়ী সেতু নির্মাণ হয়নি। স্বাধীনতার পর পার হয়েছে ৫৩ বছর, তবু যোগাযোগের ভরসা হিসেবে রয়ে গেছে অস্থায়ী কাঠের সেতুই। পাহাড়, নদী ও সমতলের মিশেলে গঠিত এই ইউনিয়নে বাঙালি, মারমা, ত্রিপুরাসহ নানা জাতিগোষ্ঠীর মানুষ যুগ যুগ ধরে বসবাস করে। বর্ষায় খালে নেমে আসে প্রচণ্ড ঢল, যা প্রায় প্রতিবছরই ভয়াবহ রূপ নেয়।
২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে ১৬ লাখ টাকা ব্যয়ে চন্দনাইশ উপজেলা পরিষদ থেকে নির্মিত হয় ১০০ মিটার দীর্ঘ ও ৭ ফুট প্রস্থের কাঠের সেতুটি। নির্মাণের পর থেকেই এলাকাবাসী একে ‘ধোপাছড়ির পদ্মা সেতু’ বলে ডাকত। এতে মানুষ হেঁটে কিংবা মোটরসাইকেল, অটোরিকশা ও টমটমে চলাচল করত।
এর আগে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে একবার পাহাড়ি ঢলের ধাক্কায় সেতুর একাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও স্থানীয়দের প্রচেষ্টায় তা মেরামত করা হয়েছিল। এবার পুরো সেতুটি ভেঙে পড়ায় নতুন করে অনিশ্চয়তা আর দুর্ভোগে পড়েছে এলাকাবাসী।
চন্দনাইশ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাজিব হোসেন বলেন, ‘ধোপাছড়ি খালের কাঠের সেতুটি ভেঙে যাওয়ার খবর পেয়েছি। আপাতত নৌকা দিয়ে পারাপারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে সেতুটি মেরামত করে পুনরায় চলাচল উপযোগী করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ধোপাছড়ি খালের ওপর একটি স্থায়ী সেতু নির্মাণের লক্ষ্যে ফিজিবিলিটি স্টাডি চলছে। উপজেলা পরিষদ থেকে বরাদ্দ দেওয়ার সম্ভাবনাও বিবেচনায় রয়েছে।’
চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার ধোপাছড়ি ইউনিয়নের একমাত্র কাঠের সেতুটি পাহাড়ি ঢলে সম্পূর্ণভাবে ভেঙে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে শুরু হওয়া টানা বৃষ্টির পর বিকেলে হঠাৎ নেমে আসা ঢলের তোড়ে মাঝখান থেকে সেতুটি ভেঙে পড়ে। ফলে শঙ্খকুল ও চেমিরমুখ এলাকার মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
স্থানীয়রা বলেন, এ শুধু একটি কাঠের সেতুর ভাঙন নয়, ভেঙে গেছে ধোপাছড়িবাসীর স্বপ্ন, আত্মবিশ্বাসও। এখন ঘরে বন্দী হয়ে পড়েছে বিদ্যালয়গামী শিক্ষার্থী, রোগী, কৃষক, গৃহবধূসহ নানা পেশার মানুষ। সৌভাগ্যবশত, সেতুটি ভেঙে পড়ার সময় কেউ সেখানে ছিল না।
ধোপাছড়ি খালের ওপর এখনো কোনো স্থায়ী সেতু নির্মাণ হয়নি। স্বাধীনতার পর পার হয়েছে ৫৩ বছর, তবু যোগাযোগের ভরসা হিসেবে রয়ে গেছে অস্থায়ী কাঠের সেতুই। পাহাড়, নদী ও সমতলের মিশেলে গঠিত এই ইউনিয়নে বাঙালি, মারমা, ত্রিপুরাসহ নানা জাতিগোষ্ঠীর মানুষ যুগ যুগ ধরে বসবাস করে। বর্ষায় খালে নেমে আসে প্রচণ্ড ঢল, যা প্রায় প্রতিবছরই ভয়াবহ রূপ নেয়।
২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে ১৬ লাখ টাকা ব্যয়ে চন্দনাইশ উপজেলা পরিষদ থেকে নির্মিত হয় ১০০ মিটার দীর্ঘ ও ৭ ফুট প্রস্থের কাঠের সেতুটি। নির্মাণের পর থেকেই এলাকাবাসী একে ‘ধোপাছড়ির পদ্মা সেতু’ বলে ডাকত। এতে মানুষ হেঁটে কিংবা মোটরসাইকেল, অটোরিকশা ও টমটমে চলাচল করত।
এর আগে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে একবার পাহাড়ি ঢলের ধাক্কায় সেতুর একাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও স্থানীয়দের প্রচেষ্টায় তা মেরামত করা হয়েছিল। এবার পুরো সেতুটি ভেঙে পড়ায় নতুন করে অনিশ্চয়তা আর দুর্ভোগে পড়েছে এলাকাবাসী।
চন্দনাইশ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাজিব হোসেন বলেন, ‘ধোপাছড়ি খালের কাঠের সেতুটি ভেঙে যাওয়ার খবর পেয়েছি। আপাতত নৌকা দিয়ে পারাপারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে সেতুটি মেরামত করে পুনরায় চলাচল উপযোগী করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ধোপাছড়ি খালের ওপর একটি স্থায়ী সেতু নির্মাণের লক্ষ্যে ফিজিবিলিটি স্টাডি চলছে। উপজেলা পরিষদ থেকে বরাদ্দ দেওয়ার সম্ভাবনাও বিবেচনায় রয়েছে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে