রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার কর্ণফুলী নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে হামলায় মো. শহীদুল্লাহ্ (২৪) নামে এক যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে নিহতের বাবা মো. ফজল করিম বাদী হয়ে দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
আসামিরা হলেন কোদালা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ডংয়েরমুখ এলাকার শাহ আলমের ছেলে মো. মনির (৩৫), তাঁর বড় ভাই মো. নাছের (৪২) ও কোদালা ধোপাঘাট জান মোহাম্মদ বাড়ির ছৈয়দ আলমের ছেলে আবদুল মান্নান (৩৫)। এ ছাড়া আরও ছয়-সাতজনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
নিহত শহীদুল্লাহ কোদালা ইউনিয়নের ধোপাঘাট সিকদারবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রি ছিলেন।
মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাত ১১টার দিকে শহিদুল্লাহ তাঁর সাত বন্ধুর সঙ্গে মাছ ধরতে কর্ণফুলী নদীতে যান। তাঁরা কোদালা ধোপাঘাট ব্রিকফিল্ড এলাকায় রাত ২টার দিকে মাছ ধরতে নামেন।
এ সময় মনি, নাছের ও আবদুল মান্নানসহ সাত-আটজন তাঁদের ওপর ইটের টুকরো, লাঠিসোঁটা ও কিরিচ দিয়ে অতর্কিত হামলা চালান। ওই সময় বাকিরা পালিয়ে যান। কিন্তু নিহত শহীদুল্লাহ পালাতে পারেননি। হামলাকারীরা শহীদুল্লাহকে বেধড়ক মারধর করে গুরুতর আহত করেন এবং নদীতে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যান। এ সময় হামলাকারীদের কিরিচের আঘাতে নিহতের বন্ধু মানিকও আহত হন।
অন্যদিকে ছেলে বাড়ি না ফেরায় পরদিন থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন বৃদ্ধ ফজল করিম। ছেলেকে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে গত শনিবার সকাল ৭টার দিকে শিলক ইউনিয়নের ভাণ্ডারির স’মিল ঘাটে মরদেহটি ভেসে ওঠার খবর পান তিনি। পরে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। ময়নাতদন্ত শেষে একই দিন বিকেলে শহিদুল্লাহর মরদেহ দাফন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে নিহতের বাবা অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার ছেলের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাকে নির্মমভাবে আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিতের পর পানিতে ফেলে দেওয়া হয়েছে। হামলাকারীদের মধ্যে তিনজনকে আমার ছেলের বন্ধুরা চিনে ফেলেছে। আমি তাদের গ্রেপ্তারর করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওবায়দুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাছ ধরতে গিয়ে যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে পুলিশ তৎপর রয়েছে।
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার কর্ণফুলী নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে হামলায় মো. শহীদুল্লাহ্ (২৪) নামে এক যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে নিহতের বাবা মো. ফজল করিম বাদী হয়ে দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
আসামিরা হলেন কোদালা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ডংয়েরমুখ এলাকার শাহ আলমের ছেলে মো. মনির (৩৫), তাঁর বড় ভাই মো. নাছের (৪২) ও কোদালা ধোপাঘাট জান মোহাম্মদ বাড়ির ছৈয়দ আলমের ছেলে আবদুল মান্নান (৩৫)। এ ছাড়া আরও ছয়-সাতজনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
নিহত শহীদুল্লাহ কোদালা ইউনিয়নের ধোপাঘাট সিকদারবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রি ছিলেন।
মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাত ১১টার দিকে শহিদুল্লাহ তাঁর সাত বন্ধুর সঙ্গে মাছ ধরতে কর্ণফুলী নদীতে যান। তাঁরা কোদালা ধোপাঘাট ব্রিকফিল্ড এলাকায় রাত ২টার দিকে মাছ ধরতে নামেন।
এ সময় মনি, নাছের ও আবদুল মান্নানসহ সাত-আটজন তাঁদের ওপর ইটের টুকরো, লাঠিসোঁটা ও কিরিচ দিয়ে অতর্কিত হামলা চালান। ওই সময় বাকিরা পালিয়ে যান। কিন্তু নিহত শহীদুল্লাহ পালাতে পারেননি। হামলাকারীরা শহীদুল্লাহকে বেধড়ক মারধর করে গুরুতর আহত করেন এবং নদীতে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যান। এ সময় হামলাকারীদের কিরিচের আঘাতে নিহতের বন্ধু মানিকও আহত হন।
অন্যদিকে ছেলে বাড়ি না ফেরায় পরদিন থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন বৃদ্ধ ফজল করিম। ছেলেকে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে গত শনিবার সকাল ৭টার দিকে শিলক ইউনিয়নের ভাণ্ডারির স’মিল ঘাটে মরদেহটি ভেসে ওঠার খবর পান তিনি। পরে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। ময়নাতদন্ত শেষে একই দিন বিকেলে শহিদুল্লাহর মরদেহ দাফন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে নিহতের বাবা অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার ছেলের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাকে নির্মমভাবে আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিতের পর পানিতে ফেলে দেওয়া হয়েছে। হামলাকারীদের মধ্যে তিনজনকে আমার ছেলের বন্ধুরা চিনে ফেলেছে। আমি তাদের গ্রেপ্তারর করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওবায়দুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাছ ধরতে গিয়ে যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে পুলিশ তৎপর রয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে