সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
শতবর্ষী পুকুর আড়াআড়িভাবে ভরাট করে রাস্তা বানানো হয়। দুই পাশে বাঁশের খুঁটি দিয়ে এই রাস্তা তৈরির পর এবার পুকুর ভরাটের আয়োজন। চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ডের পশ্চিম মোহরা সেলিমার বাড়ি এলাকায় এভাবেই শতবর্ষী পুকুর ভরাট করা হচ্ছে। ১৬ শতক আয়তনের পুকুর ভরাটে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরে গত বুধবার লিখিত অভিযোগ দিয়ে প্রতিকার চেয়েছেন স্থানীয় লোকজন। তবে এখনো দৃশ্যমান কোনো তৎপরতায় যায়নি পরিবেশ অধিদপ্তর।
পরিবেশ অধিদপ্তরের কাছে অভিযোগ দেওয়া স্থানীয় বাসিন্দা আবুল কাসেম জানান, চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ডের শতবর্ষী পুকুরটি কিছুদিন ধরে কয়েকজন ব্যক্তি ভরাটের কাজ শুরু করেছে। এলাকার লোকজনের ব্যবহার ছাড়াও আশপাশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে ওই পুকুরের পানিই আগুন নেভানোর কাজে একমাত্র ভরসা।
পরিবেশ অধিদপ্তরে দেওয়া লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, স্থানীয় নাজিম উদ্দিন, জসিম উদ্দিন, মুন্না, কামাল উদ্দিন ও সৈয়দুল হক কয়েক দিন আগে পুকুরের মাঝখানে বাঁশের খুঁটি দেয়। এরপর বস্তাভর্তি মাটি ফেলে ভরাটের কাজ শুরু করে। এলাকার লোকজন বাধা দিলে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা ক্ষিপ্ত হয়ে উল্টো মামলার হুমকি দেয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদপ্তর, চট্টগ্রাম মহানগরের পরিদর্শক মো. মনির হোসেন বলেন, ‘পুকুর ভরাটের বিষয়ে আমাদের কাছে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। আমরা কাজ শুরু করেছি। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থার দিকে যাব।’
পুকুর ভরাটের আইনগত বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্যানেল আইনজীবী জিয়া হাবিব আহসান জানান, পুকুর ভরাট করা দেশের আইনে নিষিদ্ধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন ২০০০ এবং পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ অনুসারে, কোনো পুকুর, জলাশয়, নদী, খাল ইত্যাদি ভরাট করা যাবে না। তা ছাড়া সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর অনুমতি ছাড়া পুকুর ভরাট করা যায় না।
পুকুর ভরাটের বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত জসিম উদ্দিন বলেন, ‘কবরস্থান বর্ধিত করার অংশ হিসেবে পুকুরের একটি অপ্রয়োজনীয় অংশ ভরাট করার বিষয়টি সামনে এসেছে। এই এলাকায় কবরস্থানের অভাব রয়েছে। আমরা নিজেদের অংশে এটা করছি।’
এ বিষয়ে পরিবেশ সাংবাদিক মো. শফিকুল ইসলাম খান জানান, পুকুর ভরাট করা বেআইনি। যারা এ কাজে জড়িত, তাদের আইনের আওতায় আনা জরুরি।
শতবর্ষী পুকুর আড়াআড়িভাবে ভরাট করে রাস্তা বানানো হয়। দুই পাশে বাঁশের খুঁটি দিয়ে এই রাস্তা তৈরির পর এবার পুকুর ভরাটের আয়োজন। চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ডের পশ্চিম মোহরা সেলিমার বাড়ি এলাকায় এভাবেই শতবর্ষী পুকুর ভরাট করা হচ্ছে। ১৬ শতক আয়তনের পুকুর ভরাটে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরে গত বুধবার লিখিত অভিযোগ দিয়ে প্রতিকার চেয়েছেন স্থানীয় লোকজন। তবে এখনো দৃশ্যমান কোনো তৎপরতায় যায়নি পরিবেশ অধিদপ্তর।
পরিবেশ অধিদপ্তরের কাছে অভিযোগ দেওয়া স্থানীয় বাসিন্দা আবুল কাসেম জানান, চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ডের শতবর্ষী পুকুরটি কিছুদিন ধরে কয়েকজন ব্যক্তি ভরাটের কাজ শুরু করেছে। এলাকার লোকজনের ব্যবহার ছাড়াও আশপাশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে ওই পুকুরের পানিই আগুন নেভানোর কাজে একমাত্র ভরসা।
পরিবেশ অধিদপ্তরে দেওয়া লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, স্থানীয় নাজিম উদ্দিন, জসিম উদ্দিন, মুন্না, কামাল উদ্দিন ও সৈয়দুল হক কয়েক দিন আগে পুকুরের মাঝখানে বাঁশের খুঁটি দেয়। এরপর বস্তাভর্তি মাটি ফেলে ভরাটের কাজ শুরু করে। এলাকার লোকজন বাধা দিলে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা ক্ষিপ্ত হয়ে উল্টো মামলার হুমকি দেয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদপ্তর, চট্টগ্রাম মহানগরের পরিদর্শক মো. মনির হোসেন বলেন, ‘পুকুর ভরাটের বিষয়ে আমাদের কাছে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। আমরা কাজ শুরু করেছি। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থার দিকে যাব।’
পুকুর ভরাটের আইনগত বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্যানেল আইনজীবী জিয়া হাবিব আহসান জানান, পুকুর ভরাট করা দেশের আইনে নিষিদ্ধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন ২০০০ এবং পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ অনুসারে, কোনো পুকুর, জলাশয়, নদী, খাল ইত্যাদি ভরাট করা যাবে না। তা ছাড়া সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর অনুমতি ছাড়া পুকুর ভরাট করা যায় না।
পুকুর ভরাটের বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত জসিম উদ্দিন বলেন, ‘কবরস্থান বর্ধিত করার অংশ হিসেবে পুকুরের একটি অপ্রয়োজনীয় অংশ ভরাট করার বিষয়টি সামনে এসেছে। এই এলাকায় কবরস্থানের অভাব রয়েছে। আমরা নিজেদের অংশে এটা করছি।’
এ বিষয়ে পরিবেশ সাংবাদিক মো. শফিকুল ইসলাম খান জানান, পুকুর ভরাট করা বেআইনি। যারা এ কাজে জড়িত, তাদের আইনের আওতায় আনা জরুরি।
কুমিল্লার হোমনা উপজেলার আসাদপুর ইউনিয়নের আসাদপুর গ্রামে চারটি মাজারে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেভারী বৃষ্টি আর ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি নদীর বাঁধ ভেঙে সদর বাজারসহ নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার পানির তীব্র স্রোতে নদীর তীরবর্তী অন্তত পাঁচটি ঘর ভেঙে গেছে। এতে অসহায় হয়ে পড়েছেন নদীর পাড়ের মানুষ।
৩৩ মিনিট আগেবাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলায় দাদার বাড়িতে ঢাকা থেকে বেড়াতে এসেছিল ৯ বছরের শিশু নূর কাদের মোল্লা। পুকুরে গোসল করতে নেমে একপর্যায়ে ডুবে যাচ্ছিল শিশুটি। বিষয়টি দেখতে পেয়ে নাতিকে বাঁচাতে পুকুরে ঝাঁপ দেন শাহজাহান মোল্লা (৮০)। কিন্তু দুজনের কেউ বেঁচে ফিরতে পারেনি।
৪১ মিনিট আগেউখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে একটি বন্য হাতির মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার উপজেলার দোছড়ি এলাকায় ধানখেতের পাশে মৃত অবস্থায় হাতিটি পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা বন বিভাগকে খবর দেন। পরে বন বিভাগের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে হাতিটি উদ্ধার করেন।
১ ঘণ্টা আগে